প্রশ্ন: বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি কেমন ছিল?
উত্তর: যেকোনো অর্জনের অনুভূতি খুবই সুমিষ্ট হয়। তবে তা ভাষায় প্রকাশ করা বেশ দুষ্কর!
প্রশ্ন: বৃত্তির জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করলেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে দেশের বাইরে গিয়ে উচ্চশিক্ষার গ্রহণের পরিকল্পনা ছিল। প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি ২০২৩ সালের জুলাই থেকে। প্রস্তুতি সম্পন্ন করে আইইএলটিএস দিই। স্নাতক পড়াকালীন একাডেমিক, গবেষণাধর্মী কাজ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত ছিলাম। প্রথম বর্ষ থেকে সিজিপি নিয়ে ছিলাম সচেতন। চেষ্টা করেছি ক্লাসে প্রথম দু-তিনজনের মধ্যে থাকতে। যখনই সুযোগ পেয়েছি বিভিন্ন রিসার্চ প্রজেক্ট, সেমিনার, কনফারেন্সে অংশ নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাবের সদস্য ছিলাম। দেশ-বিদেশ মিলিয়ে প্রায় ৫০টি জায়গা ভ্রমণ করেছি।
প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রে বৃত্তির আবেদনের জন্য উপযুক্ত সময় কখন?
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রের বৃত্তির জন্য নির্ধারিত সময়ের আগে আবেদন করা ভালো। আমি ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী ইউরোপ-আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করেছি।
প্রশ্ন: বৃত্তির জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া কেমন ছিল। বিস্তারিত জানতে চাই।
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতকোত্তরের জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া খুব সহজ। প্রথমে কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং পছন্দের বিষয় নির্বাচন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইউএসএনিউজের মতো কিছু ওয়েবসাইটের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। এরপর বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে নির্দেশিত নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করুন। আবেদনের সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, তারা WES চাচ্ছে কি না, আপনার IELTS এবং GRE-এর রিকয়ারমেন্ট ফুলফিল আছে কি না। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ওয়েবসাইটে জমা করুন। কার্ড/ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিন। অনেক ক্ষেত্রে ডিএইচএল করে কাগজপত্রের হার্ড কপিও পাঠাতে হয়। তবে লেটার অব রিকমেন্ডেশন ও এসওপি প্রস্তত থাকলে সহজে আবেদন করা যায়।
প্রশ্ন: এ বৃত্তির জন্য কী কী কাগজপত্র প্রয়োজন হয়েছে?
উত্তর: জীবনে যত সনদ অর্জন করেছি, সবই জমা দিয়েছি। তবে স্নাতকের সনদ, প্রশংসাপত্র ও ইংরেজি দক্ষতার সনদ থাকলে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যায়।
প্রশ্ন: এ বৃত্তির জন্য কী ধরনের যোগ্যতা বা দক্ষতার প্রয়োজন হয়েছে?
উত্তর: যদিও সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিকে মনোনীত করা হয়। এ ক্ষেত্রে সিজিপিএ, পাবলিকেশন, চাকরির অভিজ্ঞতা, বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম, রেকমেন্ডেশন লেটার এবং মোটিভেশন লেটার মুখ্য ভূমিকা পালন করে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে চাহিদা ভিন্ন হতে পারে।
প্রশ্ন: দূতাবাসের সাক্ষাৎকার কীভাবে ফেস করেছেন?
উত্তর: আমি যেহেতু গ্র্যাজুয়েট টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে মনোনীত হয়েছি, তাই দূতাবাসের সাক্ষাৎকারে বাড়তি কোনো প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়নি।
প্রশ্ন: আবাসনব্যবস্থা নিয়ে জানতে চাই।
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের যে বিষয়ে বেশি জটিলতায় পড়তে হয়, সেটি হলো বাসা। এখানে স্টুডেন্ট হাউজিং সোসাইটিগুলো আবাসনব্যবস্থার জন্য বেশ সুপরিচিত। এ ছাড়া কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্টদের ডরমিটরিতে থাকার সুযোগ দেয়, আবার অনেকে দেয় না। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি উদ্যোগে বাসা লিজ নিয়ে থাকতে হয়।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে পড়াশোনার পরিবেশ কেমন?
উত্তর: এখানে পড়াশোনার পরিবেশ খুব ভালো। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাল গ্রন্থাগার আর ডিপার্টমেন্টের লাইব্রেরির অসংখ্য বইয়ের কালেকশনের পাশাপাশি এখানকার শিক্ষকদের আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
প্রশ্ন: যাঁরা বৃত্তি নিয়ে পড়তে যেতে চান, তাঁদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন?
উত্তর: ইচ্ছাশক্তি এবং একটি গোছানো প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু থেকে একাডেমিক কার্যক্রমে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানো এবং গবেষণাধর্মী কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রাখতে হবে। তাহলে উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি পাওয়ার পথ সহজ হয়।
প্রশ্ন: বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি কেমন ছিল?
উত্তর: যেকোনো অর্জনের অনুভূতি খুবই সুমিষ্ট হয়। তবে তা ভাষায় প্রকাশ করা বেশ দুষ্কর!
প্রশ্ন: বৃত্তির জন্য কীভাবে নিজেকে প্রস্তুত করলেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে দেশের বাইরে গিয়ে উচ্চশিক্ষার গ্রহণের পরিকল্পনা ছিল। প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি ২০২৩ সালের জুলাই থেকে। প্রস্তুতি সম্পন্ন করে আইইএলটিএস দিই। স্নাতক পড়াকালীন একাডেমিক, গবেষণাধর্মী কাজ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত ছিলাম। প্রথম বর্ষ থেকে সিজিপি নিয়ে ছিলাম সচেতন। চেষ্টা করেছি ক্লাসে প্রথম দু-তিনজনের মধ্যে থাকতে। যখনই সুযোগ পেয়েছি বিভিন্ন রিসার্চ প্রজেক্ট, সেমিনার, কনফারেন্সে অংশ নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ক্লাবের সদস্য ছিলাম। দেশ-বিদেশ মিলিয়ে প্রায় ৫০টি জায়গা ভ্রমণ করেছি।
প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রে বৃত্তির আবেদনের জন্য উপযুক্ত সময় কখন?
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রের বৃত্তির জন্য নির্ধারিত সময়ের আগে আবেদন করা ভালো। আমি ডিসেম্বর থেকে মার্চের মধ্যে নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী ইউরোপ-আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদন করেছি।
প্রশ্ন: বৃত্তির জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া কেমন ছিল। বিস্তারিত জানতে চাই।
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতকোত্তরের জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া খুব সহজ। প্রথমে কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং পছন্দের বিষয় নির্বাচন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইউএসএনিউজের মতো কিছু ওয়েবসাইটের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। এরপর বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে নির্দেশিত নিয়ম অনুযায়ী আবেদন করুন। আবেদনের সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, তারা WES চাচ্ছে কি না, আপনার IELTS এবং GRE-এর রিকয়ারমেন্ট ফুলফিল আছে কি না। এরপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ওয়েবসাইটে জমা করুন। কার্ড/ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিন। অনেক ক্ষেত্রে ডিএইচএল করে কাগজপত্রের হার্ড কপিও পাঠাতে হয়। তবে লেটার অব রিকমেন্ডেশন ও এসওপি প্রস্তত থাকলে সহজে আবেদন করা যায়।
প্রশ্ন: এ বৃত্তির জন্য কী কী কাগজপত্র প্রয়োজন হয়েছে?
উত্তর: জীবনে যত সনদ অর্জন করেছি, সবই জমা দিয়েছি। তবে স্নাতকের সনদ, প্রশংসাপত্র ও ইংরেজি দক্ষতার সনদ থাকলে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যায়।
প্রশ্ন: এ বৃত্তির জন্য কী ধরনের যোগ্যতা বা দক্ষতার প্রয়োজন হয়েছে?
উত্তর: যদিও সবচেয়ে যোগ্য ব্যক্তিকে মনোনীত করা হয়। এ ক্ষেত্রে সিজিপিএ, পাবলিকেশন, চাকরির অভিজ্ঞতা, বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম, রেকমেন্ডেশন লেটার এবং মোটিভেশন লেটার মুখ্য ভূমিকা পালন করে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে চাহিদা ভিন্ন হতে পারে।
প্রশ্ন: দূতাবাসের সাক্ষাৎকার কীভাবে ফেস করেছেন?
উত্তর: আমি যেহেতু গ্র্যাজুয়েট টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে মনোনীত হয়েছি, তাই দূতাবাসের সাক্ষাৎকারে বাড়তি কোনো প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়নি।
প্রশ্ন: আবাসনব্যবস্থা নিয়ে জানতে চাই।
উত্তর: যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের যে বিষয়ে বেশি জটিলতায় পড়তে হয়, সেটি হলো বাসা। এখানে স্টুডেন্ট হাউজিং সোসাইটিগুলো আবাসনব্যবস্থার জন্য বেশ সুপরিচিত। এ ছাড়া কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় গ্র্যাজুয়েট স্টুডেন্টদের ডরমিটরিতে থাকার সুযোগ দেয়, আবার অনেকে দেয় না। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তি উদ্যোগে বাসা লিজ নিয়ে থাকতে হয়।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়টিতে পড়াশোনার পরিবেশ কেমন?
উত্তর: এখানে পড়াশোনার পরিবেশ খুব ভালো। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাল গ্রন্থাগার আর ডিপার্টমেন্টের লাইব্রেরির অসংখ্য বইয়ের কালেকশনের পাশাপাশি এখানকার শিক্ষকদের আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে।
প্রশ্ন: যাঁরা বৃত্তি নিয়ে পড়তে যেতে চান, তাঁদের জন্য কী পরামর্শ দেবেন?
উত্তর: ইচ্ছাশক্তি এবং একটি গোছানো প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শুরু থেকে একাডেমিক কার্যক্রমে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানো এবং গবেষণাধর্মী কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত রাখতে হবে। তাহলে উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি পাওয়ার পথ সহজ হয়।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
২ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
২ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
১৫ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
১৫ ঘণ্টা আগে