সিলেট প্রতিনিধি
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। আজ শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল ৪ হাজার ২১০ জনের। এর মধ্যে ২ হাজার ১৬৫ জন পরীক্ষায় অংশ নেন। উপস্থিতির হার ছিল ৫১.৪৩ শতাংশ, আর অনুপস্থিতির হার ৪৮.৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষার ফল ৩০ অক্টোবর প্রকাশ করা হবে। এ বছর সিকৃবিতে ৪৩১ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
পরীক্ষা শুরুর পর বিভিন্ন হল পরিদর্শন করেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আলিমুল ইসলাম। পরীক্ষা শেষে সিকৃবির নবনিযুক্ত ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আলিমুল ইসলাম ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
প্রায় অর্ধেক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিতির ব্যাপারে ভর্তি পরীক্ষা কমিটি-২০২৪ এর আহবায়ক ও সিকৃবির কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা হয় সবার শেষে। আর এর আগে সকল ভার্সিটির ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়ে ক্লাসও শুরু হয়ে যায়। এ ছাড়া অনেক শিক্ষার্থী তখন প্রাইভেটেও ভর্তি হয়ে যায়। যে কারণে এখানে আবেদন করলেও আর শিক্ষার্থীরা আগ্রহ দেখায় না পরীক্ষা দিতে। এজন্য মূলত পরীক্ষার্থী কম উপস্থিত হয়।
এ বছর ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩ হাজার ৭১৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ১১৬ জন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩১ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩৫ জন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৯৮ জন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪৮ জন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৭০ জন, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০ জন, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯০ জন এবং কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছেন সিকৃবির শিক্ষা শাখার এডিশনাল রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ গোলাম রসুল।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। আজ শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল ৪ হাজার ২১০ জনের। এর মধ্যে ২ হাজার ১৬৫ জন পরীক্ষায় অংশ নেন। উপস্থিতির হার ছিল ৫১.৪৩ শতাংশ, আর অনুপস্থিতির হার ৪৮.৫৭ শতাংশ। ভর্তি পরীক্ষার ফল ৩০ অক্টোবর প্রকাশ করা হবে। এ বছর সিকৃবিতে ৪৩১ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
পরীক্ষা শুরুর পর বিভিন্ন হল পরিদর্শন করেন সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আলিমুল ইসলাম। পরীক্ষা শেষে সিকৃবির নবনিযুক্ত ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আলিমুল ইসলাম ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সবাইকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
প্রায় অর্ধেক পরীক্ষার্থী অনুপস্থিতির ব্যাপারে ভর্তি পরীক্ষা কমিটি-২০২৪ এর আহবায়ক ও সিকৃবির কৃষি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা হয় সবার শেষে। আর এর আগে সকল ভার্সিটির ভর্তি কার্যক্রম শেষ হয়ে ক্লাসও শুরু হয়ে যায়। এ ছাড়া অনেক শিক্ষার্থী তখন প্রাইভেটেও ভর্তি হয়ে যায়। যে কারণে এখানে আবেদন করলেও আর শিক্ষার্থীরা আগ্রহ দেখায় না পরীক্ষা দিতে। এজন্য মূলত পরীক্ষার্থী কম উপস্থিত হয়।
এ বছর ৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৩ হাজার ৭১৮ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ১১৬ জন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩১ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩৫ জন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৯৮ জন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪৮ জন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৭০ জন, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০ জন, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯০ জন এবং কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে বলে জানিয়েছেন সিকৃবির শিক্ষা শাখার এডিশনাল রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ গোলাম রসুল।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৪ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৪ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
১৬ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
১৬ ঘণ্টা আগে