কাজী ফারহান হোসেন পূর্ব

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণা পড়াশোনায় কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা দেখে নিই!
তোমরা জেনে অবাক হবে যে আইনস্টাইনের অধিকাংশ আবিষ্কারের শুরুটাই হয়েছে একেকটা কিংবদন্তিতুল্য থট এক্সপেরিমেন্ট বা কাল্পনিক পরীক্ষা দিয়ে। একটি লিফট যদি ওপর থেকে মুক্তভাবে পড়ে, তবে লিফটে দাঁড়ানো ব্যক্তি কোনো ওজন অনুভব করবে না, তা তিনি একটি থট এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমেই প্রথম তুলে ধরেন। আইনস্টাইনের আরেকটি বিখ্যাত থট এক্সপেরিমেন্ট হচ্ছে তাঁর ছেলেবেলায় আলোকরশ্মির পেছনে ছুটে বেড়ানো। একটু ভেবে দেখো তো বিশ্বের কোন গবেষণাগারে তুমি নিমেষেই এসব পরীক্ষা করে ফেলতে পারবে?
তা ছাড়া আলোকরশ্মির সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করা আদৌ কি সম্ভব? অথচ তুমি কল্পনায় করে নিতে পারো নিজের ইচ্ছামতো পরীক্ষা, সেখানে নেই কোনো বাধা, নেই কোনো খরচের হিসাব। অসম্ভব বলেও নেই কোনো কিছু! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঠিক যেমন তাঁর গানে বলেছেন, ‘কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে!’ তাই আমরা যখন বই পড়ি তখন কেবল মুখস্থ না করে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে কল্পনার রাজ্যে। সেখানে চাই অখণ্ড মনোযোগ এবং সীমাহীন কল্পনা। উদাহরণস্বরূপ তুমি যখন মানুষের হৃদপিণ্ড নিয়ে পড়বে, তখন কীভাবে অলিন্দ-নিলয়ের খেলায় হৃৎপিণ্ডটি সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে তা বইয়ের সঙ্গে মিলিয়ে মিলিয়ে কল্পনায় ধারণ করার চেষ্টা করবে।
মানসপটে তা আরও দৃঢ়ভাবে ধারণ করার জন্য তার ভিডিও দেখে নিতে পারো ইউটিউবে। রক্ত সঞ্চালনের সময় হৃৎপিণ্ডে যে লাব-ডাব শব্দ হয় তা তোমার কল্পনায় স্পষ্ট শোনার চেষ্টা করবে। এভাবে সব ইন্দ্রিয়কে কাজে লাগিয়ে রং, আকার, আকৃতি, শব্দ, গন্ধ, স্বাদ, স্পর্শ কল্পনা করে মনোছবি দেখার অভ্যাস করলে সব পড়া তোমার মনে গেঁথে যাবে। ইমরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা থেকে দেখা যায়, পাঠক যখন কোনো বই পড়ে, তখন সে বইয়ের নায়কের চরিত্রে নিবিড়ভাবে আবিষ্ট হয়ে পড়ে। ধরো, সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা খুব বীরত্বের সঙ্গে লাফ দিয়ে একটি গাড়িতে উঠল, তখন পাঠকের মস্তিষ্কের বাস্তবে লাফ দেওয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত অংশটি কাজ করে ওঠে। সুতরাং বই পড়ে কল্পনা করলে সত্যি সত্যি কোনো একটা কিছু করলে তোমার মস্তিষ্কের যে অংশগুলো কাজ করার কথা, সেগুলো সজাগ হয়ে ওঠে। আমেরিকান শিক্ষাবিদ এডগার ডেইল তাঁর এক বিখ্যাত গবেষণায় খুঁজে পান যে আমরা কোনো একটা কিছুর ৭০ শতাংশ মনে রাখতে পারি যদি আমরা সেটা দেখি এবং শুনি। আর যত বেশি ইন্দ্রিয়কে সক্রিয় করতে পারি, মনে রাখার প্রবণতা বেড়ে যায় তত বেশি!
সুতরাং পড়ার সময় কল্পনায় যদি তুমি ইন্দ্রিয়গুলোকে সক্রিয় করতে পারো, তবে তা হবে সত্যিকারের দেখা, শোনা, স্বাদ নেওয়া, স্পর্শ করার কাছাকাছি এবং মনেও থাকবে বেশি। এ ছাড়া তুমি কোনো তালিকা মুখস্থ করতে গেলে একটির সঙ্গে আরেকটির মধ্যে সম্পর্ক তৈরির জন্য তোমার কল্পনার রাজ্যে গল্প ফেদে বসবে। যেমন ধরো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ে বলা আছে ‘ভূনিম্নস্থ অতি সংক্ষিপ্ত রূপান্তরিত কাণ্ডকে বাল্ব (Bulb) বলে। বাল্বের উদাহরণ হলো পেঁয়াজ, রসুন।’
এটা তুমি সরাসরি মুখস্থ না করে একে তুমি মজার একটা গল্পের মাধ্যমে তোমার মস্তিষ্কে একটা স্থায়ী স্থান দিয়ে দিতে পারো! এ জন্য তুমি কল্পনায় ধরে নাও পেঁয়াজ একটা সুন্দর লাল বাতি আর রসুন একটা সাদা বাতিতে রূপান্তরিত হয়েছে। কল্পনা করো যে তারা মাটির নিচে হঠাৎ জ্বলজ্বল করে ওঠে উঠেছে। এই এক গল্পেই বাল্বের সংজ্ঞা আর উদাহরণ কিন্তু তোমার মনে গেঁথে গেছে। তাই বইয়ের যেকোনো বিষয় পড়ার সময় তুমি পুরোপুরি নিমজ্জিত হয়ে পড়বে এবং কল্পনার ডালপালা বিস্তার করে দেবে। যত উদ্ভট এবং মজার গল্প বানাতে পারবে, মস্তিষ্কও গল্পটাকে তত নিখুঁতভাবে ধারণ করতে পারবে।
আমরা পড়াশোনা করার সময় অনেক ক্ষেত্রেই মনে করি আজকে সব পড়া শেষ করে ফেলব এবং সেই একদিন ঠিকঠাক পড়াশোনা করে পরের দিনগুলোয় আর বইয়ের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক থাকে না। এটি কিন্তু মোটেও করা যাবে না; বরং তোমাকে অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়তে হবে নিয়মিত। ড্যারেন হার্ডির বিখ্যাত বই ‘দ্য কম্পাউন্ড ইফেক্ট’-এ ঠিক এ বিষয়টিই বড় পরিসরে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তুমি যদি প্রতিদিন দশ পাতা করেও একটা বই পড়ো আর বইটিতে তিন শ পাতা থাকে, তবে তা শেষ হবে মাত্র ত্রিশ দিনে। তাই মোটা মোটা বই কিংবা বিশাল বিশাল কাজ দেখে মোটেও ভয় পাওয়া যাবে না; বরং সেটাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে প্রতিদিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
এটি আইনস্টাইনের একটি অন্যতম সেরা উক্তি। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই কথাটি সত্য। তুমি অনেক দ্রুত দৌড়াতে পারলেও দৌড় প্রতিযোগিতার নিয়ম না জানলে তোমার পক্ষে জেতা অসম্ভব। ঠিক তেমনি তুমি যদি প্রশ্নের ধরন না বোঝো, কোন প্রশ্নের উত্তর কীভাবে করা উচিত, কতটুকু করা উচিত, প্রতিটি প্রশ্নের জন্য কতটুকু সময় বরাদ্দ রাখা উচিত; সে-সম্পর্কে তুমি যদি ওয়াকিবহাল না থাকো। তবে যত ভালো শিক্ষার্থীই হও না কেন, প্রশ্নপত্রের সব উত্তর জানা থাকলেও তুমি কিন্তু পূর্ণ সন্তুষ্টির সঙ্গে তোমার পরীক্ষা দিতে পারবে না! পরীক্ষাও একটি মজার খেলা। তাই এ খেলায় অংশগ্রহণের জন্য তোমাকে নিয়মগুলো পাই টু পাই অবগত হয়েই তবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে!

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণা পড়াশোনায় কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা দেখে নিই!
তোমরা জেনে অবাক হবে যে আইনস্টাইনের অধিকাংশ আবিষ্কারের শুরুটাই হয়েছে একেকটা কিংবদন্তিতুল্য থট এক্সপেরিমেন্ট বা কাল্পনিক পরীক্ষা দিয়ে। একটি লিফট যদি ওপর থেকে মুক্তভাবে পড়ে, তবে লিফটে দাঁড়ানো ব্যক্তি কোনো ওজন অনুভব করবে না, তা তিনি একটি থট এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমেই প্রথম তুলে ধরেন। আইনস্টাইনের আরেকটি বিখ্যাত থট এক্সপেরিমেন্ট হচ্ছে তাঁর ছেলেবেলায় আলোকরশ্মির পেছনে ছুটে বেড়ানো। একটু ভেবে দেখো তো বিশ্বের কোন গবেষণাগারে তুমি নিমেষেই এসব পরীক্ষা করে ফেলতে পারবে?
তা ছাড়া আলোকরশ্মির সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করা আদৌ কি সম্ভব? অথচ তুমি কল্পনায় করে নিতে পারো নিজের ইচ্ছামতো পরীক্ষা, সেখানে নেই কোনো বাধা, নেই কোনো খরচের হিসাব। অসম্ভব বলেও নেই কোনো কিছু! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঠিক যেমন তাঁর গানে বলেছেন, ‘কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে!’ তাই আমরা যখন বই পড়ি তখন কেবল মুখস্থ না করে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে কল্পনার রাজ্যে। সেখানে চাই অখণ্ড মনোযোগ এবং সীমাহীন কল্পনা। উদাহরণস্বরূপ তুমি যখন মানুষের হৃদপিণ্ড নিয়ে পড়বে, তখন কীভাবে অলিন্দ-নিলয়ের খেলায় হৃৎপিণ্ডটি সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে তা বইয়ের সঙ্গে মিলিয়ে মিলিয়ে কল্পনায় ধারণ করার চেষ্টা করবে।
মানসপটে তা আরও দৃঢ়ভাবে ধারণ করার জন্য তার ভিডিও দেখে নিতে পারো ইউটিউবে। রক্ত সঞ্চালনের সময় হৃৎপিণ্ডে যে লাব-ডাব শব্দ হয় তা তোমার কল্পনায় স্পষ্ট শোনার চেষ্টা করবে। এভাবে সব ইন্দ্রিয়কে কাজে লাগিয়ে রং, আকার, আকৃতি, শব্দ, গন্ধ, স্বাদ, স্পর্শ কল্পনা করে মনোছবি দেখার অভ্যাস করলে সব পড়া তোমার মনে গেঁথে যাবে। ইমরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা থেকে দেখা যায়, পাঠক যখন কোনো বই পড়ে, তখন সে বইয়ের নায়কের চরিত্রে নিবিড়ভাবে আবিষ্ট হয়ে পড়ে। ধরো, সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা খুব বীরত্বের সঙ্গে লাফ দিয়ে একটি গাড়িতে উঠল, তখন পাঠকের মস্তিষ্কের বাস্তবে লাফ দেওয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত অংশটি কাজ করে ওঠে। সুতরাং বই পড়ে কল্পনা করলে সত্যি সত্যি কোনো একটা কিছু করলে তোমার মস্তিষ্কের যে অংশগুলো কাজ করার কথা, সেগুলো সজাগ হয়ে ওঠে। আমেরিকান শিক্ষাবিদ এডগার ডেইল তাঁর এক বিখ্যাত গবেষণায় খুঁজে পান যে আমরা কোনো একটা কিছুর ৭০ শতাংশ মনে রাখতে পারি যদি আমরা সেটা দেখি এবং শুনি। আর যত বেশি ইন্দ্রিয়কে সক্রিয় করতে পারি, মনে রাখার প্রবণতা বেড়ে যায় তত বেশি!
সুতরাং পড়ার সময় কল্পনায় যদি তুমি ইন্দ্রিয়গুলোকে সক্রিয় করতে পারো, তবে তা হবে সত্যিকারের দেখা, শোনা, স্বাদ নেওয়া, স্পর্শ করার কাছাকাছি এবং মনেও থাকবে বেশি। এ ছাড়া তুমি কোনো তালিকা মুখস্থ করতে গেলে একটির সঙ্গে আরেকটির মধ্যে সম্পর্ক তৈরির জন্য তোমার কল্পনার রাজ্যে গল্প ফেদে বসবে। যেমন ধরো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ে বলা আছে ‘ভূনিম্নস্থ অতি সংক্ষিপ্ত রূপান্তরিত কাণ্ডকে বাল্ব (Bulb) বলে। বাল্বের উদাহরণ হলো পেঁয়াজ, রসুন।’
এটা তুমি সরাসরি মুখস্থ না করে একে তুমি মজার একটা গল্পের মাধ্যমে তোমার মস্তিষ্কে একটা স্থায়ী স্থান দিয়ে দিতে পারো! এ জন্য তুমি কল্পনায় ধরে নাও পেঁয়াজ একটা সুন্দর লাল বাতি আর রসুন একটা সাদা বাতিতে রূপান্তরিত হয়েছে। কল্পনা করো যে তারা মাটির নিচে হঠাৎ জ্বলজ্বল করে ওঠে উঠেছে। এই এক গল্পেই বাল্বের সংজ্ঞা আর উদাহরণ কিন্তু তোমার মনে গেঁথে গেছে। তাই বইয়ের যেকোনো বিষয় পড়ার সময় তুমি পুরোপুরি নিমজ্জিত হয়ে পড়বে এবং কল্পনার ডালপালা বিস্তার করে দেবে। যত উদ্ভট এবং মজার গল্প বানাতে পারবে, মস্তিষ্কও গল্পটাকে তত নিখুঁতভাবে ধারণ করতে পারবে।
আমরা পড়াশোনা করার সময় অনেক ক্ষেত্রেই মনে করি আজকে সব পড়া শেষ করে ফেলব এবং সেই একদিন ঠিকঠাক পড়াশোনা করে পরের দিনগুলোয় আর বইয়ের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক থাকে না। এটি কিন্তু মোটেও করা যাবে না; বরং তোমাকে অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়তে হবে নিয়মিত। ড্যারেন হার্ডির বিখ্যাত বই ‘দ্য কম্পাউন্ড ইফেক্ট’-এ ঠিক এ বিষয়টিই বড় পরিসরে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তুমি যদি প্রতিদিন দশ পাতা করেও একটা বই পড়ো আর বইটিতে তিন শ পাতা থাকে, তবে তা শেষ হবে মাত্র ত্রিশ দিনে। তাই মোটা মোটা বই কিংবা বিশাল বিশাল কাজ দেখে মোটেও ভয় পাওয়া যাবে না; বরং সেটাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে প্রতিদিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
এটি আইনস্টাইনের একটি অন্যতম সেরা উক্তি। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই কথাটি সত্য। তুমি অনেক দ্রুত দৌড়াতে পারলেও দৌড় প্রতিযোগিতার নিয়ম না জানলে তোমার পক্ষে জেতা অসম্ভব। ঠিক তেমনি তুমি যদি প্রশ্নের ধরন না বোঝো, কোন প্রশ্নের উত্তর কীভাবে করা উচিত, কতটুকু করা উচিত, প্রতিটি প্রশ্নের জন্য কতটুকু সময় বরাদ্দ রাখা উচিত; সে-সম্পর্কে তুমি যদি ওয়াকিবহাল না থাকো। তবে যত ভালো শিক্ষার্থীই হও না কেন, প্রশ্নপত্রের সব উত্তর জানা থাকলেও তুমি কিন্তু পূর্ণ সন্তুষ্টির সঙ্গে তোমার পরীক্ষা দিতে পারবে না! পরীক্ষাও একটি মজার খেলা। তাই এ খেলায় অংশগ্রহণের জন্য তোমাকে নিয়মগুলো পাই টু পাই অবগত হয়েই তবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে!
কাজী ফারহান হোসেন পূর্ব

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণা পড়াশোনায় কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা দেখে নিই!
তোমরা জেনে অবাক হবে যে আইনস্টাইনের অধিকাংশ আবিষ্কারের শুরুটাই হয়েছে একেকটা কিংবদন্তিতুল্য থট এক্সপেরিমেন্ট বা কাল্পনিক পরীক্ষা দিয়ে। একটি লিফট যদি ওপর থেকে মুক্তভাবে পড়ে, তবে লিফটে দাঁড়ানো ব্যক্তি কোনো ওজন অনুভব করবে না, তা তিনি একটি থট এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমেই প্রথম তুলে ধরেন। আইনস্টাইনের আরেকটি বিখ্যাত থট এক্সপেরিমেন্ট হচ্ছে তাঁর ছেলেবেলায় আলোকরশ্মির পেছনে ছুটে বেড়ানো। একটু ভেবে দেখো তো বিশ্বের কোন গবেষণাগারে তুমি নিমেষেই এসব পরীক্ষা করে ফেলতে পারবে?
তা ছাড়া আলোকরশ্মির সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করা আদৌ কি সম্ভব? অথচ তুমি কল্পনায় করে নিতে পারো নিজের ইচ্ছামতো পরীক্ষা, সেখানে নেই কোনো বাধা, নেই কোনো খরচের হিসাব। অসম্ভব বলেও নেই কোনো কিছু! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঠিক যেমন তাঁর গানে বলেছেন, ‘কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে!’ তাই আমরা যখন বই পড়ি তখন কেবল মুখস্থ না করে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে কল্পনার রাজ্যে। সেখানে চাই অখণ্ড মনোযোগ এবং সীমাহীন কল্পনা। উদাহরণস্বরূপ তুমি যখন মানুষের হৃদপিণ্ড নিয়ে পড়বে, তখন কীভাবে অলিন্দ-নিলয়ের খেলায় হৃৎপিণ্ডটি সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে তা বইয়ের সঙ্গে মিলিয়ে মিলিয়ে কল্পনায় ধারণ করার চেষ্টা করবে।
মানসপটে তা আরও দৃঢ়ভাবে ধারণ করার জন্য তার ভিডিও দেখে নিতে পারো ইউটিউবে। রক্ত সঞ্চালনের সময় হৃৎপিণ্ডে যে লাব-ডাব শব্দ হয় তা তোমার কল্পনায় স্পষ্ট শোনার চেষ্টা করবে। এভাবে সব ইন্দ্রিয়কে কাজে লাগিয়ে রং, আকার, আকৃতি, শব্দ, গন্ধ, স্বাদ, স্পর্শ কল্পনা করে মনোছবি দেখার অভ্যাস করলে সব পড়া তোমার মনে গেঁথে যাবে। ইমরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা থেকে দেখা যায়, পাঠক যখন কোনো বই পড়ে, তখন সে বইয়ের নায়কের চরিত্রে নিবিড়ভাবে আবিষ্ট হয়ে পড়ে। ধরো, সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা খুব বীরত্বের সঙ্গে লাফ দিয়ে একটি গাড়িতে উঠল, তখন পাঠকের মস্তিষ্কের বাস্তবে লাফ দেওয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত অংশটি কাজ করে ওঠে। সুতরাং বই পড়ে কল্পনা করলে সত্যি সত্যি কোনো একটা কিছু করলে তোমার মস্তিষ্কের যে অংশগুলো কাজ করার কথা, সেগুলো সজাগ হয়ে ওঠে। আমেরিকান শিক্ষাবিদ এডগার ডেইল তাঁর এক বিখ্যাত গবেষণায় খুঁজে পান যে আমরা কোনো একটা কিছুর ৭০ শতাংশ মনে রাখতে পারি যদি আমরা সেটা দেখি এবং শুনি। আর যত বেশি ইন্দ্রিয়কে সক্রিয় করতে পারি, মনে রাখার প্রবণতা বেড়ে যায় তত বেশি!
সুতরাং পড়ার সময় কল্পনায় যদি তুমি ইন্দ্রিয়গুলোকে সক্রিয় করতে পারো, তবে তা হবে সত্যিকারের দেখা, শোনা, স্বাদ নেওয়া, স্পর্শ করার কাছাকাছি এবং মনেও থাকবে বেশি। এ ছাড়া তুমি কোনো তালিকা মুখস্থ করতে গেলে একটির সঙ্গে আরেকটির মধ্যে সম্পর্ক তৈরির জন্য তোমার কল্পনার রাজ্যে গল্প ফেদে বসবে। যেমন ধরো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ে বলা আছে ‘ভূনিম্নস্থ অতি সংক্ষিপ্ত রূপান্তরিত কাণ্ডকে বাল্ব (Bulb) বলে। বাল্বের উদাহরণ হলো পেঁয়াজ, রসুন।’
এটা তুমি সরাসরি মুখস্থ না করে একে তুমি মজার একটা গল্পের মাধ্যমে তোমার মস্তিষ্কে একটা স্থায়ী স্থান দিয়ে দিতে পারো! এ জন্য তুমি কল্পনায় ধরে নাও পেঁয়াজ একটা সুন্দর লাল বাতি আর রসুন একটা সাদা বাতিতে রূপান্তরিত হয়েছে। কল্পনা করো যে তারা মাটির নিচে হঠাৎ জ্বলজ্বল করে ওঠে উঠেছে। এই এক গল্পেই বাল্বের সংজ্ঞা আর উদাহরণ কিন্তু তোমার মনে গেঁথে গেছে। তাই বইয়ের যেকোনো বিষয় পড়ার সময় তুমি পুরোপুরি নিমজ্জিত হয়ে পড়বে এবং কল্পনার ডালপালা বিস্তার করে দেবে। যত উদ্ভট এবং মজার গল্প বানাতে পারবে, মস্তিষ্কও গল্পটাকে তত নিখুঁতভাবে ধারণ করতে পারবে।
আমরা পড়াশোনা করার সময় অনেক ক্ষেত্রেই মনে করি আজকে সব পড়া শেষ করে ফেলব এবং সেই একদিন ঠিকঠাক পড়াশোনা করে পরের দিনগুলোয় আর বইয়ের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক থাকে না। এটি কিন্তু মোটেও করা যাবে না; বরং তোমাকে অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়তে হবে নিয়মিত। ড্যারেন হার্ডির বিখ্যাত বই ‘দ্য কম্পাউন্ড ইফেক্ট’-এ ঠিক এ বিষয়টিই বড় পরিসরে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তুমি যদি প্রতিদিন দশ পাতা করেও একটা বই পড়ো আর বইটিতে তিন শ পাতা থাকে, তবে তা শেষ হবে মাত্র ত্রিশ দিনে। তাই মোটা মোটা বই কিংবা বিশাল বিশাল কাজ দেখে মোটেও ভয় পাওয়া যাবে না; বরং সেটাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে প্রতিদিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
এটি আইনস্টাইনের একটি অন্যতম সেরা উক্তি। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই কথাটি সত্য। তুমি অনেক দ্রুত দৌড়াতে পারলেও দৌড় প্রতিযোগিতার নিয়ম না জানলে তোমার পক্ষে জেতা অসম্ভব। ঠিক তেমনি তুমি যদি প্রশ্নের ধরন না বোঝো, কোন প্রশ্নের উত্তর কীভাবে করা উচিত, কতটুকু করা উচিত, প্রতিটি প্রশ্নের জন্য কতটুকু সময় বরাদ্দ রাখা উচিত; সে-সম্পর্কে তুমি যদি ওয়াকিবহাল না থাকো। তবে যত ভালো শিক্ষার্থীই হও না কেন, প্রশ্নপত্রের সব উত্তর জানা থাকলেও তুমি কিন্তু পূর্ণ সন্তুষ্টির সঙ্গে তোমার পরীক্ষা দিতে পারবে না! পরীক্ষাও একটি মজার খেলা। তাই এ খেলায় অংশগ্রহণের জন্য তোমাকে নিয়মগুলো পাই টু পাই অবগত হয়েই তবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে!

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণা পড়াশোনায় কীভাবে কাজে লাগানো যায় তা দেখে নিই!
তোমরা জেনে অবাক হবে যে আইনস্টাইনের অধিকাংশ আবিষ্কারের শুরুটাই হয়েছে একেকটা কিংবদন্তিতুল্য থট এক্সপেরিমেন্ট বা কাল্পনিক পরীক্ষা দিয়ে। একটি লিফট যদি ওপর থেকে মুক্তভাবে পড়ে, তবে লিফটে দাঁড়ানো ব্যক্তি কোনো ওজন অনুভব করবে না, তা তিনি একটি থট এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমেই প্রথম তুলে ধরেন। আইনস্টাইনের আরেকটি বিখ্যাত থট এক্সপেরিমেন্ট হচ্ছে তাঁর ছেলেবেলায় আলোকরশ্মির পেছনে ছুটে বেড়ানো। একটু ভেবে দেখো তো বিশ্বের কোন গবেষণাগারে তুমি নিমেষেই এসব পরীক্ষা করে ফেলতে পারবে?
তা ছাড়া আলোকরশ্মির সঙ্গে দৌড় প্রতিযোগিতা করা আদৌ কি সম্ভব? অথচ তুমি কল্পনায় করে নিতে পারো নিজের ইচ্ছামতো পরীক্ষা, সেখানে নেই কোনো বাধা, নেই কোনো খরচের হিসাব। অসম্ভব বলেও নেই কোনো কিছু! রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঠিক যেমন তাঁর গানে বলেছেন, ‘কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা মনে মনে!’ তাই আমরা যখন বই পড়ি তখন কেবল মুখস্থ না করে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে কল্পনার রাজ্যে। সেখানে চাই অখণ্ড মনোযোগ এবং সীমাহীন কল্পনা। উদাহরণস্বরূপ তুমি যখন মানুষের হৃদপিণ্ড নিয়ে পড়বে, তখন কীভাবে অলিন্দ-নিলয়ের খেলায় হৃৎপিণ্ডটি সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে তা বইয়ের সঙ্গে মিলিয়ে মিলিয়ে কল্পনায় ধারণ করার চেষ্টা করবে।
মানসপটে তা আরও দৃঢ়ভাবে ধারণ করার জন্য তার ভিডিও দেখে নিতে পারো ইউটিউবে। রক্ত সঞ্চালনের সময় হৃৎপিণ্ডে যে লাব-ডাব শব্দ হয় তা তোমার কল্পনায় স্পষ্ট শোনার চেষ্টা করবে। এভাবে সব ইন্দ্রিয়কে কাজে লাগিয়ে রং, আকার, আকৃতি, শব্দ, গন্ধ, স্বাদ, স্পর্শ কল্পনা করে মনোছবি দেখার অভ্যাস করলে সব পড়া তোমার মনে গেঁথে যাবে। ইমরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা থেকে দেখা যায়, পাঠক যখন কোনো বই পড়ে, তখন সে বইয়ের নায়কের চরিত্রে নিবিড়ভাবে আবিষ্ট হয়ে পড়ে। ধরো, সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা খুব বীরত্বের সঙ্গে লাফ দিয়ে একটি গাড়িতে উঠল, তখন পাঠকের মস্তিষ্কের বাস্তবে লাফ দেওয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত অংশটি কাজ করে ওঠে। সুতরাং বই পড়ে কল্পনা করলে সত্যি সত্যি কোনো একটা কিছু করলে তোমার মস্তিষ্কের যে অংশগুলো কাজ করার কথা, সেগুলো সজাগ হয়ে ওঠে। আমেরিকান শিক্ষাবিদ এডগার ডেইল তাঁর এক বিখ্যাত গবেষণায় খুঁজে পান যে আমরা কোনো একটা কিছুর ৭০ শতাংশ মনে রাখতে পারি যদি আমরা সেটা দেখি এবং শুনি। আর যত বেশি ইন্দ্রিয়কে সক্রিয় করতে পারি, মনে রাখার প্রবণতা বেড়ে যায় তত বেশি!
সুতরাং পড়ার সময় কল্পনায় যদি তুমি ইন্দ্রিয়গুলোকে সক্রিয় করতে পারো, তবে তা হবে সত্যিকারের দেখা, শোনা, স্বাদ নেওয়া, স্পর্শ করার কাছাকাছি এবং মনেও থাকবে বেশি। এ ছাড়া তুমি কোনো তালিকা মুখস্থ করতে গেলে একটির সঙ্গে আরেকটির মধ্যে সম্পর্ক তৈরির জন্য তোমার কল্পনার রাজ্যে গল্প ফেদে বসবে। যেমন ধরো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ে বলা আছে ‘ভূনিম্নস্থ অতি সংক্ষিপ্ত রূপান্তরিত কাণ্ডকে বাল্ব (Bulb) বলে। বাল্বের উদাহরণ হলো পেঁয়াজ, রসুন।’
এটা তুমি সরাসরি মুখস্থ না করে একে তুমি মজার একটা গল্পের মাধ্যমে তোমার মস্তিষ্কে একটা স্থায়ী স্থান দিয়ে দিতে পারো! এ জন্য তুমি কল্পনায় ধরে নাও পেঁয়াজ একটা সুন্দর লাল বাতি আর রসুন একটা সাদা বাতিতে রূপান্তরিত হয়েছে। কল্পনা করো যে তারা মাটির নিচে হঠাৎ জ্বলজ্বল করে ওঠে উঠেছে। এই এক গল্পেই বাল্বের সংজ্ঞা আর উদাহরণ কিন্তু তোমার মনে গেঁথে গেছে। তাই বইয়ের যেকোনো বিষয় পড়ার সময় তুমি পুরোপুরি নিমজ্জিত হয়ে পড়বে এবং কল্পনার ডালপালা বিস্তার করে দেবে। যত উদ্ভট এবং মজার গল্প বানাতে পারবে, মস্তিষ্কও গল্পটাকে তত নিখুঁতভাবে ধারণ করতে পারবে।
আমরা পড়াশোনা করার সময় অনেক ক্ষেত্রেই মনে করি আজকে সব পড়া শেষ করে ফেলব এবং সেই একদিন ঠিকঠাক পড়াশোনা করে পরের দিনগুলোয় আর বইয়ের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক থাকে না। এটি কিন্তু মোটেও করা যাবে না; বরং তোমাকে অধ্যবসায়ের সঙ্গে পড়তে হবে নিয়মিত। ড্যারেন হার্ডির বিখ্যাত বই ‘দ্য কম্পাউন্ড ইফেক্ট’-এ ঠিক এ বিষয়টিই বড় পরিসরে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তুমি যদি প্রতিদিন দশ পাতা করেও একটা বই পড়ো আর বইটিতে তিন শ পাতা থাকে, তবে তা শেষ হবে মাত্র ত্রিশ দিনে। তাই মোটা মোটা বই কিংবা বিশাল বিশাল কাজ দেখে মোটেও ভয় পাওয়া যাবে না; বরং সেটাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে প্রতিদিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে।
এটি আইনস্টাইনের একটি অন্যতম সেরা উক্তি। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই কথাটি সত্য। তুমি অনেক দ্রুত দৌড়াতে পারলেও দৌড় প্রতিযোগিতার নিয়ম না জানলে তোমার পক্ষে জেতা অসম্ভব। ঠিক তেমনি তুমি যদি প্রশ্নের ধরন না বোঝো, কোন প্রশ্নের উত্তর কীভাবে করা উচিত, কতটুকু করা উচিত, প্রতিটি প্রশ্নের জন্য কতটুকু সময় বরাদ্দ রাখা উচিত; সে-সম্পর্কে তুমি যদি ওয়াকিবহাল না থাকো। তবে যত ভালো শিক্ষার্থীই হও না কেন, প্রশ্নপত্রের সব উত্তর জানা থাকলেও তুমি কিন্তু পূর্ণ সন্তুষ্টির সঙ্গে তোমার পরীক্ষা দিতে পারবে না! পরীক্ষাও একটি মজার খেলা। তাই এ খেলায় অংশগ্রহণের জন্য তোমাকে নিয়মগুলো পাই টু পাই অবগত হয়েই তবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে হবে!

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৯ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণ
১২ আগস্ট ২০২১
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৯ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণ
১২ আগস্ট ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণ
১২ আগস্ট ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

আলবার্ট আইনস্টাইন যেন কৌতূহল এবং বুদ্ধির আরেক নাম। সর্বকালের সেরা বিজ্ঞানীদের মধ্যে অন্যতম এই বিজ্ঞানীর আপেক্ষিক তত্ত্ব ও অন্যান্য আবিষ্কার ছাড়াও তাঁর উক্তিগুলো প্রচলিত রয়েছে সর্বত্র। সেসব বুদ্ধিবৃত্তিক উক্তিতে লুকিয়ে আছে মস্তিষ্ককে শাণিত করার অনেক উপায়! চলো, আজ তাঁর তিনটি উক্তি থেকে পাওয়া অনুপ্রেরণ
১২ আগস্ট ২০২১
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৯ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
১০ ঘণ্টা আগে