নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে শতভাগ পাস করে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে প্রথম হয়েছেন নগরীর জামালখান এলাকার ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার প্রতিষ্ঠানটি সেরার তালিকায় চতুর্থ স্থানে ছিল।
অন্যদিকে, প্রতিবার যেখানে শতভাগ পাস এবং জিপিএ-৫ শিক্ষার্থীর দিক থেকে এগিয়ে সেরার তালিকায় থাকত চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল। সেখানে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাওয়ায় এবার তালিকার শীর্ষস্থান থেকে ছিটকে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এবার ১ হাজার ৭৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করে সেরার তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার চতুর্থ অবস্থানে থাকা এ স্কুল এবার রয়েছে সেরার তালিকার প্রথমে। দ্বিতীয় স্থানে কলেজিয়েট স্কুল। তৃতীয় স্থানে আছে নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়। এবার প্রতিষ্ঠানটি থেকে ৪৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং ১ জন ফেল করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৯১ জন।
অপরদিকে, ৪০৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ পাস ও ৩৬৩ জন জিপিএ-৫ পেয়ে ৪র্থ অবস্থানে রয়েছে মুসলিম হাই স্কুল। ৫ম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৫৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২১ জন।
পাসের হার ও জিপিএ-৫ এর ভিত্তিতে সেরা দশে থাকা নগরীর বাকি পাঁচ বিদ্যালয়ের মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৮৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪৮১ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ জন। সপ্তম স্থানে রয়েছে বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এই স্কুল থেকে ৩৮৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ফেল করে ২ জন। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫৮ জন। অষ্টম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এবার ৩০৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩০২ জন পরীক্ষার্থী পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪৮ জন।
নবম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৪১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১৩ জন। দশম স্থানে আছে অপর্ণাচরণ সিটি করপোরেশন বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৭৫ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৭০ জন পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০১ জন।
ফলাফলে দেখা গেছে, এই বছর খাস্তগীর স্কুল থেকে ৪৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫৯ জন। এরপরেই রয়েছে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কলেজিয়েট স্কুল। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৪৬ জন।
তবে কলেজিয়েট স্কুল ফলাফলে অনুপাতে এগিয়ে আছে বলে দাবি করেছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষাবোর্ডের ফলাফলে আমরা দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করলেও ফলাফলের আনুপাতিক হারে আমরা কিন্তু খাস্তগীর স্কুল থেকে কিছুটা এগিয়ে আছি। ওই স্কুলের চেয়ে এবার আমাদের কম শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। সেই হিসেবে আমাদের জিপিএ-৫ বেশি।
গত বছর ফলাফলে কলেজিয়েট স্কুল প্রথম স্থান দখল করেছিল। এবার পিছিয়ে পড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমাদের স্কুল থেকে শতভাগ পাস করেছে। ৪৬২ জনের মধ্যে ১৬ জন জিপিএ-৫ পায়নি। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম তারাও পাবে। কিন্তু করোনার কারণে এবার সব শিক্ষার্থীদের আমরা ঠিকভাবে মনিটরিংয়ের আওতায় রাখতে পারিনি। তাই এই ১৬ জন আমাদের প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
অন্যদিকে, অভিভাবক ও শিক্ষকদের নিরলস পরিশ্রমের কারণে ডা. খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবার ভালো ফলাফল করেছে বলে জানিয়েছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক শাহেদা আক্তার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার মধ্যে শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সময় বাসায় কাটিয়েছে। অভিভাবকেরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের একান্ত প্রচেষ্টা ছিল। যে কারণে এবার আমরা ফলাফলে শীর্ষে উঠে এসেছি।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে শতভাগ পাস করে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে প্রথম হয়েছেন নগরীর জামালখান এলাকার ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার প্রতিষ্ঠানটি সেরার তালিকায় চতুর্থ স্থানে ছিল।
অন্যদিকে, প্রতিবার যেখানে শতভাগ পাস এবং জিপিএ-৫ শিক্ষার্থীর দিক থেকে এগিয়ে সেরার তালিকায় থাকত চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল। সেখানে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাওয়ায় এবার তালিকার শীর্ষস্থান থেকে ছিটকে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এবার ১ হাজার ৭৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করে সেরার তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার চতুর্থ অবস্থানে থাকা এ স্কুল এবার রয়েছে সেরার তালিকার প্রথমে। দ্বিতীয় স্থানে কলেজিয়েট স্কুল। তৃতীয় স্থানে আছে নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়। এবার প্রতিষ্ঠানটি থেকে ৪৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং ১ জন ফেল করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৯১ জন।
অপরদিকে, ৪০৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ পাস ও ৩৬৩ জন জিপিএ-৫ পেয়ে ৪র্থ অবস্থানে রয়েছে মুসলিম হাই স্কুল। ৫ম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৫৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২১ জন।
পাসের হার ও জিপিএ-৫ এর ভিত্তিতে সেরা দশে থাকা নগরীর বাকি পাঁচ বিদ্যালয়ের মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৮৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪৮১ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ জন। সপ্তম স্থানে রয়েছে বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এই স্কুল থেকে ৩৮৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ফেল করে ২ জন। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫৮ জন। অষ্টম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এবার ৩০৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩০২ জন পরীক্ষার্থী পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪৮ জন।
নবম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৪১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১৩ জন। দশম স্থানে আছে অপর্ণাচরণ সিটি করপোরেশন বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৭৫ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৭০ জন পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০১ জন।
ফলাফলে দেখা গেছে, এই বছর খাস্তগীর স্কুল থেকে ৪৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫৯ জন। এরপরেই রয়েছে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কলেজিয়েট স্কুল। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৪৬ জন।
তবে কলেজিয়েট স্কুল ফলাফলে অনুপাতে এগিয়ে আছে বলে দাবি করেছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষাবোর্ডের ফলাফলে আমরা দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করলেও ফলাফলের আনুপাতিক হারে আমরা কিন্তু খাস্তগীর স্কুল থেকে কিছুটা এগিয়ে আছি। ওই স্কুলের চেয়ে এবার আমাদের কম শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। সেই হিসেবে আমাদের জিপিএ-৫ বেশি।
গত বছর ফলাফলে কলেজিয়েট স্কুল প্রথম স্থান দখল করেছিল। এবার পিছিয়ে পড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমাদের স্কুল থেকে শতভাগ পাস করেছে। ৪৬২ জনের মধ্যে ১৬ জন জিপিএ-৫ পায়নি। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম তারাও পাবে। কিন্তু করোনার কারণে এবার সব শিক্ষার্থীদের আমরা ঠিকভাবে মনিটরিংয়ের আওতায় রাখতে পারিনি। তাই এই ১৬ জন আমাদের প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
অন্যদিকে, অভিভাবক ও শিক্ষকদের নিরলস পরিশ্রমের কারণে ডা. খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবার ভালো ফলাফল করেছে বলে জানিয়েছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক শাহেদা আক্তার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার মধ্যে শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সময় বাসায় কাটিয়েছে। অভিভাবকেরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের একান্ত প্রচেষ্টা ছিল। যে কারণে এবার আমরা ফলাফলে শীর্ষে উঠে এসেছি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে শতভাগ পাস করে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে প্রথম হয়েছেন নগরীর জামালখান এলাকার ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার প্রতিষ্ঠানটি সেরার তালিকায় চতুর্থ স্থানে ছিল।
অন্যদিকে, প্রতিবার যেখানে শতভাগ পাস এবং জিপিএ-৫ শিক্ষার্থীর দিক থেকে এগিয়ে সেরার তালিকায় থাকত চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল। সেখানে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাওয়ায় এবার তালিকার শীর্ষস্থান থেকে ছিটকে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এবার ১ হাজার ৭৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করে সেরার তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার চতুর্থ অবস্থানে থাকা এ স্কুল এবার রয়েছে সেরার তালিকার প্রথমে। দ্বিতীয় স্থানে কলেজিয়েট স্কুল। তৃতীয় স্থানে আছে নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়। এবার প্রতিষ্ঠানটি থেকে ৪৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং ১ জন ফেল করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৯১ জন।
অপরদিকে, ৪০৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ পাস ও ৩৬৩ জন জিপিএ-৫ পেয়ে ৪র্থ অবস্থানে রয়েছে মুসলিম হাই স্কুল। ৫ম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৫৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২১ জন।
পাসের হার ও জিপিএ-৫ এর ভিত্তিতে সেরা দশে থাকা নগরীর বাকি পাঁচ বিদ্যালয়ের মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৮৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪৮১ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ জন। সপ্তম স্থানে রয়েছে বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এই স্কুল থেকে ৩৮৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ফেল করে ২ জন। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫৮ জন। অষ্টম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এবার ৩০৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩০২ জন পরীক্ষার্থী পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪৮ জন।
নবম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৪১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১৩ জন। দশম স্থানে আছে অপর্ণাচরণ সিটি করপোরেশন বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৭৫ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৭০ জন পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০১ জন।
ফলাফলে দেখা গেছে, এই বছর খাস্তগীর স্কুল থেকে ৪৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫৯ জন। এরপরেই রয়েছে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কলেজিয়েট স্কুল। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৪৬ জন।
তবে কলেজিয়েট স্কুল ফলাফলে অনুপাতে এগিয়ে আছে বলে দাবি করেছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষাবোর্ডের ফলাফলে আমরা দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করলেও ফলাফলের আনুপাতিক হারে আমরা কিন্তু খাস্তগীর স্কুল থেকে কিছুটা এগিয়ে আছি। ওই স্কুলের চেয়ে এবার আমাদের কম শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। সেই হিসেবে আমাদের জিপিএ-৫ বেশি।
গত বছর ফলাফলে কলেজিয়েট স্কুল প্রথম স্থান দখল করেছিল। এবার পিছিয়ে পড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমাদের স্কুল থেকে শতভাগ পাস করেছে। ৪৬২ জনের মধ্যে ১৬ জন জিপিএ-৫ পায়নি। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম তারাও পাবে। কিন্তু করোনার কারণে এবার সব শিক্ষার্থীদের আমরা ঠিকভাবে মনিটরিংয়ের আওতায় রাখতে পারিনি। তাই এই ১৬ জন আমাদের প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
অন্যদিকে, অভিভাবক ও শিক্ষকদের নিরলস পরিশ্রমের কারণে ডা. খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবার ভালো ফলাফল করেছে বলে জানিয়েছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক শাহেদা আক্তার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার মধ্যে শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সময় বাসায় কাটিয়েছে। অভিভাবকেরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের একান্ত প্রচেষ্টা ছিল। যে কারণে এবার আমরা ফলাফলে শীর্ষে উঠে এসেছি।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে শতভাগ পাস করে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে প্রথম হয়েছেন নগরীর জামালখান এলাকার ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার প্রতিষ্ঠানটি সেরার তালিকায় চতুর্থ স্থানে ছিল।
অন্যদিকে, প্রতিবার যেখানে শতভাগ পাস এবং জিপিএ-৫ শিক্ষার্থীর দিক থেকে এগিয়ে সেরার তালিকায় থাকত চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল। সেখানে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাওয়ায় এবার তালিকার শীর্ষস্থান থেকে ছিটকে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এবার ১ হাজার ৭৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করে সেরার তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে ডা. খাস্তগীর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। গতবার চতুর্থ অবস্থানে থাকা এ স্কুল এবার রয়েছে সেরার তালিকার প্রথমে। দ্বিতীয় স্থানে কলেজিয়েট স্কুল। তৃতীয় স্থানে আছে নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়। এবার প্রতিষ্ঠানটি থেকে ৪৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং ১ জন ফেল করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৯১ জন।
অপরদিকে, ৪০৩ পরীক্ষার্থীর মধ্যে শতভাগ পাস ও ৩৬৩ জন জিপিএ-৫ পেয়ে ৪র্থ অবস্থানে রয়েছে মুসলিম হাই স্কুল। ৫ম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৫৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩২১ জন।
পাসের হার ও জিপিএ-৫ এর ভিত্তিতে সেরা দশে থাকা নগরীর বাকি পাঁচ বিদ্যালয়ের মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৮৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৪৮১ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ জন। সপ্তম স্থানে রয়েছে বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। এই স্কুল থেকে ৩৮৮ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ফেল করে ২ জন। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫৮ জন। অষ্টম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠানটি থেকে এবার ৩০৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩০২ জন পরীক্ষার্থী পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪৮ জন।
নবম স্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ২৪১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১৩ জন। দশম স্থানে আছে অপর্ণাচরণ সিটি করপোরেশন বালিকা বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৭৫ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৭০ জন পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০১ জন।
ফলাফলে দেখা গেছে, এই বছর খাস্তগীর স্কুল থেকে ৪৭৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৫৯ জন। এরপরেই রয়েছে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কলেজিয়েট স্কুল। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার ৪৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই পাস করেছে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৪৪৬ জন।
তবে কলেজিয়েট স্কুল ফলাফলে অনুপাতে এগিয়ে আছে বলে দাবি করেছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষাবোর্ডের ফলাফলে আমরা দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করলেও ফলাফলের আনুপাতিক হারে আমরা কিন্তু খাস্তগীর স্কুল থেকে কিছুটা এগিয়ে আছি। ওই স্কুলের চেয়ে এবার আমাদের কম শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। সেই হিসেবে আমাদের জিপিএ-৫ বেশি।
গত বছর ফলাফলে কলেজিয়েট স্কুল প্রথম স্থান দখল করেছিল। এবার পিছিয়ে পড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে সিরাজুল ইসলাম বলেন, আমাদের স্কুল থেকে শতভাগ পাস করেছে। ৪৬২ জনের মধ্যে ১৬ জন জিপিএ-৫ পায়নি। আমরা প্রত্যাশা করেছিলাম তারাও পাবে। কিন্তু করোনার কারণে এবার সব শিক্ষার্থীদের আমরা ঠিকভাবে মনিটরিংয়ের আওতায় রাখতে পারিনি। তাই এই ১৬ জন আমাদের প্রত্যাশিত ফলাফল অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
অন্যদিকে, অভিভাবক ও শিক্ষকদের নিরলস পরিশ্রমের কারণে ডা. খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবার ভালো ফলাফল করেছে বলে জানিয়েছেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষক শাহেদা আক্তার। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনার মধ্যে শিক্ষার্থীরা অধিকাংশ সময় বাসায় কাটিয়েছে। অভিভাবকেরা কঠোর পরিশ্রম করেছেন। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের একান্ত প্রচেষ্টা ছিল। যে কারণে এবার আমরা ফলাফলে শীর্ষে উঠে এসেছি।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৯ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৫ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
[গতকালের পর]
ভোকাবুলারি (৪-৫ নম্বর)
১. Synonyms & Antonyms:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসার প্রবণতা রয়েছে। এ ক্ষেত্রে বেশি নতুন শব্দ মুখস্থ করার চেয়ে বিগত বছরের প্রশ্ন—বিশেষ করে বিসিএস ও প্রাইমারি পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো সমাধান করাই বেশি কার্যকর।
২. Spelling Correction:
Confusing spelling-এ বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে রোগের নাম যেমন—Pneumonia, Typhoid, Diarrhoea, Cholera। এ ছাড়া Lieutenant, accommodate, committee, privilege, questionnaire, opportunity ইত্যাদি শব্দের বানান ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
৩. Idioms & Phrases:
পরীক্ষায় দু-একটি প্রশ্ন আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ idioms—At a glance, By heart, Bring about, Turn down, Keep pace with, Look forward to ইত্যাদি। পাশাপাশি বিগত বছরের বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা idioms and phrases ভালোভাবে আয়ত্ত করতে হবে। One word substitution টপিকটিও প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত।
ইংরেজি সাহিত্য (১-২ নম্বর)
যদিও তুলনামূলকভাবে কম নম্বর আসে, তবু কিছু বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। Literary terms—simile, metaphor, plot, stanza, biography, autobiography, ballad, digressing, poetic justice, irony ইত্যাদি জানা থাকা প্রয়োজন।
জনপ্রিয় লেখক:
William Shakespeare, William Wordsworth, Charles Dickens, George Bernard Shaw, Ernest Hemingway, P. B. Shelley, John Keats—এরা গুরুত্বপূর্ণ।
এ ছাড়া কিছু বিখ্যাত গ্রন্থ ও লেখকের নাম জানা থাকা দরকার, যেমন—War and Peace, India Wins Freedom, The Politics, The Three Musketeers, Crime and Punishment, A Long Walk to Freedom, Animal Farm।
প্রস্তুতির বিশেষ নির্দেশনা
প্রতিদিন অন্তত ১ ঘণ্টা ইংরেজি ব্যাকরণ অনুশীলন করুন। নিয়মিত মডেল টেস্ট ও আগের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন। প্রতিদিন অন্তত ১০টি vocabulary শব্দ মুখস্থ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন। ছোট ইংরেজি প্যাসেজ পড়ে tense, verb ও article শনাক্ত করার চর্চা করুন। ভুল উত্তরগুলো আলাদা খাতায় নোট করে নিয়মিত পুনরাবৃত্তি করুন।
ইংরেজি অংশে ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য জরুরি হলো নিয়মিত অনুশীলন এবং প্রতিটি গ্রামারের অধ্যায় থেকে ছোট ছোট অনুশীলনী সমাধান করা। ওপরের সাজেশন অনুযায়ী প্রস্তুতি নিলে পরীক্ষার্থীরা সহজে ইংরেজি অংশে উচ্চ স্কোর অর্জন করতে পারবেন বলে প্রত্যাশা করা যায়।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া
৩০ ডিসেম্বর ২০২১
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৫ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
ইতালির মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনো দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ১৩৩৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। শতাব্দীপ্রাচীন ঐতিহ্য ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থার সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত। শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ, আধুনিক ল্যাব ও গবেষণাগার এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ সহায়তা কর্মসূচির কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ রয়েছে।
বৃত্তির ধরন
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে পড়াশোনার জন্য একাধিক রকমের স্কলারশিপ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ইতালিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ। এই বৃত্তি রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে পরিচালিত হয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ইউনিক্যাম এক্সেলেন্স স্কলারশিপ। এটি মূলত মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের উচ্চ ফলাফলধারী শিক্ষার্থীদের জন্য দেওয়া হয়। ইউরোপজুড়ে শিক্ষার্থী বিনিময় ও মবিলিটির জন্য রয়েছে ইরাসমাস প্রোগ্রাম। পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মার্কে রিজিওনাল স্কলারশিপ।
সুযোগ-সুবিধা
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বিভিন্ন বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা পাবেন উল্লেখযোগ্য আর্থিক সহায়তা। এসব বৃত্তির মাধ্যমে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক টিউশন ফি মওকুফের সুযোগ রয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ বহনের জন্য ৩০০-৮০০ ইউরো পর্যন্ত স্টাইপেন্ড সুবিধা রয়েছে। যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে আবাসন অথবা স্বল্প খরচে ভর্তুকিযুক্ত আবাসনের ব্যবস্থাও রয়েছে। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেওয়া হবে হেলথ ইনস্যুরেন্স সুবিধা। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালিয়ান ভাষা শেখার কোর্সে অংশ নেওয়ার সুযোগও থাকছে।
আবেদনের যোগ্যতা
বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে প্রার্থীর পূর্ববর্তী শিক্ষাজীবনে ভালো একাডেমিক ফলাফল থাকতে হবে। স্নাতক প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের সনদ থাকতে হবে এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে হবে। ভাষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে আবেদনকারীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে। যেমন ইংরেজি মাধ্যমে পূর্ববর্তী পড়াশোনার সনদ বা অন্য স্বীকৃত ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো
ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোতে শিক্ষার্থীরা তাঁদের আগ্রহ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। প্রধান একাডেমিক ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, লাইফ সায়েন্সেস, আর্কিটেকচার ও ডিজাইন, সামাজিক বিজ্ঞান এবং ফার্মেসি ও স্বাস্থ্যবিজ্ঞান।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ মার্চ, ২০২৬।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া
৩০ ডিসেম্বর ২০২১
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৯ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া
৩০ ডিসেম্বর ২০২১
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৯ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৫ মিনিট আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১৪ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে সেরা স্কুলের তালিকায় উঠে এসেছে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১০ স্কুলের নাম। বিগত কয়েক বছর ধরে ঘুরে ফিরে ওই সব স্কুলই সেরা দশের তালিকায় উঠে আসছে। এবার পরীক্ষায় অংশ নেওয়া
৩০ ডিসেম্বর ২০২১
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৫ সামনে রেখে পরীক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি বিষয়ের বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন কর পরিদর্শক (৪৩তম বিসিএস) মো. জাহিদুল ইসলাম (সজল)।
২৯ মিনিট আগে
ইতালির ইউনিভার্সিটি অব ক্যামেরিনোর বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইইএলটিএস ছাড়াই বৃত্তিটির জন্য আবেদন করা যাবে।
৩৫ মিনিট আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১০ ঘণ্টা আগে