
শিক্ষার্থী ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো
২০১০ সালে ২৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পথচলা শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীর নিকটবর্তী মাতুয়াইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট এক্সপ্রেসওয়ে-সংলগ্ন এই প্রতিষ্ঠান মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি পরিবেশের জন্য। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তাসহ নিশ্চিত করা হয়েছে গুণগত শিক্ষার প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে সুপরিকল্পিত ও সুসজ্জিত শ্রেণিকক্ষ, অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, লিফট, সিসি ক্যামেরা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিবহনব্যবস্থা ও সুবিশাল মাঠ। সম্পূর্ণভাবে পৃথক ব্যবস্থাপনায় প্রভাতি ও দিবা শাখায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। প্রায় ২০০ জন সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করে চলেছেন। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে এখানে একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ইংলিশ ভার্সন চালু করা হয়েছে।
মূল্যায়ন ও পুরস্কার
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন শিক্ষার্থী তৈরিতে নিয়মশৃঙ্খলা ও সৃজনশীলতার বিকাশকে অগ্রাধিকার দেয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় কাউন্সেলিং সেবা। শিক্ষার্থীদের পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস মূল্যায়নে সুপরিকল্পিতভাবে ক্লাস টেস্ট, ইনকোর্স ও সেমিস্টারভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখানে। পড়াশোনার আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টিতে এ কলেজ প্রতি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গ্রিন কার্ড ও গোল্ড কার্ড বিতরণ করে। এভাবে পুরো শিক্ষাবর্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক গোল্ড কার্ড পাওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ডিএমআরসি অলরাউন্ডার’ পুরস্কারে মনোনীত হয়। এ ছাড়া প্রতিবছর শিক্ষাসফরের মাধ্যমে বাস্তবজ্ঞান অর্জন ও আনন্দ উপভোগের ব্যবস্থা করা হয়।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রতিষ্ঠাতা
কলেজটি প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আদর্শ ও উন্নত শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সদাচারী, মানবিক, নীতিনিষ্ঠ, দায়িত্বসচেতন ও জ্ঞানপিপাসু একটি প্রজন্ম নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য।
ডিজিটাল সুবিধা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরো ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, অনুপস্থিতি, বেতন ও অন্যান্য ফি পরিশোধের তথ্যাদি এসএমএসের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে অবহিত করা হয় অভিভাবকদের। এ ছাড়া কলেজের নিজস্ব ডিএমআরসি পোর্টাল অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেকর্ড ও পরীক্ষার ফল জানানো হয়। ক্লাসের জটিল বিষয়গুলো সহজবোধ্য করতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনা করেন। সাহিত্য ও বিজ্ঞানচর্চায় এর লাইব্রেরিতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি বই।
ওবায়দুল্লাহ নয়ন, অধ্যক্ষ
সাম্প্রতিক বিশ্বে প্রযুক্তিগত উন্নতির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় মানবিক মূল্যবোধের উন্নতি তথা দেশ, জাতি ও মানবসমাজের ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলার যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেগুলো সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অল্প সময়েই দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উন্নীত হতে পেরেছে তার কর্মকৌশল তথা কর্মপ্রচেষ্টার সমন্বয়ে।
পরিবহনব্যবস্থা
দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য রয়েছে কলেজের নিজস্ব পরিবহন সেবা। নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশে প্রায় সব রুটে এই সেবা দেওয়া হয়। রাইড ব্যবহারকারী শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে যাতায়াত সেবা নিশ্চিতে এ কলেজের রয়েছে ২৮টি বাস। মানসম্মত ও স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে রয়েছে ক্যানটিন-সুবিধা। এ ছাড়া ধর্মচর্চার জন্য রয়েছে প্রার্থনাকক্ষ।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে তোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম। এখানে আছে ডিএমআরসি সায়েন্স অ্যান্ড আইসিটি ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, ডিএমআরসি স্পোর্টস ক্লাব, লিটারারি অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব ও রোভার স্কাউট গ্রুপ।
প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ প্রতিষ্ঠার তৃতীয় বছরেই ঢাকা বোর্ডে অষ্টম স্থান অর্জন করেছে। এ প্লাসসহ প্রায় শতভাগ পাসের রেকর্ড আছে এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। ২০২৩ সালে ২ হাজার ২৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩০৮ জন শিক্ষার্থী।
নবীন এই প্রতিষ্ঠানের স্বল্প সময়ের পথচলায় এ পর্যন্ত মোট ১৪৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১ হাজার ৯০০ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।

শিক্ষার্থী ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো
২০১০ সালে ২৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পথচলা শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীর নিকটবর্তী মাতুয়াইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট এক্সপ্রেসওয়ে-সংলগ্ন এই প্রতিষ্ঠান মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি পরিবেশের জন্য। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তাসহ নিশ্চিত করা হয়েছে গুণগত শিক্ষার প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে সুপরিকল্পিত ও সুসজ্জিত শ্রেণিকক্ষ, অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, লিফট, সিসি ক্যামেরা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিবহনব্যবস্থা ও সুবিশাল মাঠ। সম্পূর্ণভাবে পৃথক ব্যবস্থাপনায় প্রভাতি ও দিবা শাখায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। প্রায় ২০০ জন সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করে চলেছেন। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে এখানে একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ইংলিশ ভার্সন চালু করা হয়েছে।
মূল্যায়ন ও পুরস্কার
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন শিক্ষার্থী তৈরিতে নিয়মশৃঙ্খলা ও সৃজনশীলতার বিকাশকে অগ্রাধিকার দেয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় কাউন্সেলিং সেবা। শিক্ষার্থীদের পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস মূল্যায়নে সুপরিকল্পিতভাবে ক্লাস টেস্ট, ইনকোর্স ও সেমিস্টারভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখানে। পড়াশোনার আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টিতে এ কলেজ প্রতি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গ্রিন কার্ড ও গোল্ড কার্ড বিতরণ করে। এভাবে পুরো শিক্ষাবর্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক গোল্ড কার্ড পাওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ডিএমআরসি অলরাউন্ডার’ পুরস্কারে মনোনীত হয়। এ ছাড়া প্রতিবছর শিক্ষাসফরের মাধ্যমে বাস্তবজ্ঞান অর্জন ও আনন্দ উপভোগের ব্যবস্থা করা হয়।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রতিষ্ঠাতা
কলেজটি প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আদর্শ ও উন্নত শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সদাচারী, মানবিক, নীতিনিষ্ঠ, দায়িত্বসচেতন ও জ্ঞানপিপাসু একটি প্রজন্ম নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য।
ডিজিটাল সুবিধা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরো ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, অনুপস্থিতি, বেতন ও অন্যান্য ফি পরিশোধের তথ্যাদি এসএমএসের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে অবহিত করা হয় অভিভাবকদের। এ ছাড়া কলেজের নিজস্ব ডিএমআরসি পোর্টাল অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেকর্ড ও পরীক্ষার ফল জানানো হয়। ক্লাসের জটিল বিষয়গুলো সহজবোধ্য করতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনা করেন। সাহিত্য ও বিজ্ঞানচর্চায় এর লাইব্রেরিতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি বই।
ওবায়দুল্লাহ নয়ন, অধ্যক্ষ
সাম্প্রতিক বিশ্বে প্রযুক্তিগত উন্নতির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় মানবিক মূল্যবোধের উন্নতি তথা দেশ, জাতি ও মানবসমাজের ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলার যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেগুলো সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অল্প সময়েই দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উন্নীত হতে পেরেছে তার কর্মকৌশল তথা কর্মপ্রচেষ্টার সমন্বয়ে।
পরিবহনব্যবস্থা
দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য রয়েছে কলেজের নিজস্ব পরিবহন সেবা। নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশে প্রায় সব রুটে এই সেবা দেওয়া হয়। রাইড ব্যবহারকারী শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে যাতায়াত সেবা নিশ্চিতে এ কলেজের রয়েছে ২৮টি বাস। মানসম্মত ও স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে রয়েছে ক্যানটিন-সুবিধা। এ ছাড়া ধর্মচর্চার জন্য রয়েছে প্রার্থনাকক্ষ।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে তোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম। এখানে আছে ডিএমআরসি সায়েন্স অ্যান্ড আইসিটি ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, ডিএমআরসি স্পোর্টস ক্লাব, লিটারারি অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব ও রোভার স্কাউট গ্রুপ।
প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ প্রতিষ্ঠার তৃতীয় বছরেই ঢাকা বোর্ডে অষ্টম স্থান অর্জন করেছে। এ প্লাসসহ প্রায় শতভাগ পাসের রেকর্ড আছে এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। ২০২৩ সালে ২ হাজার ২৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩০৮ জন শিক্ষার্থী।
নবীন এই প্রতিষ্ঠানের স্বল্প সময়ের পথচলায় এ পর্যন্ত মোট ১৪৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১ হাজার ৯০০ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।

শিক্ষার্থী ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো
২০১০ সালে ২৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পথচলা শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীর নিকটবর্তী মাতুয়াইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট এক্সপ্রেসওয়ে-সংলগ্ন এই প্রতিষ্ঠান মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি পরিবেশের জন্য। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তাসহ নিশ্চিত করা হয়েছে গুণগত শিক্ষার প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে সুপরিকল্পিত ও সুসজ্জিত শ্রেণিকক্ষ, অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, লিফট, সিসি ক্যামেরা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিবহনব্যবস্থা ও সুবিশাল মাঠ। সম্পূর্ণভাবে পৃথক ব্যবস্থাপনায় প্রভাতি ও দিবা শাখায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। প্রায় ২০০ জন সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করে চলেছেন। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে এখানে একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ইংলিশ ভার্সন চালু করা হয়েছে।
মূল্যায়ন ও পুরস্কার
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন শিক্ষার্থী তৈরিতে নিয়মশৃঙ্খলা ও সৃজনশীলতার বিকাশকে অগ্রাধিকার দেয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় কাউন্সেলিং সেবা। শিক্ষার্থীদের পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস মূল্যায়নে সুপরিকল্পিতভাবে ক্লাস টেস্ট, ইনকোর্স ও সেমিস্টারভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখানে। পড়াশোনার আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টিতে এ কলেজ প্রতি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গ্রিন কার্ড ও গোল্ড কার্ড বিতরণ করে। এভাবে পুরো শিক্ষাবর্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক গোল্ড কার্ড পাওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ডিএমআরসি অলরাউন্ডার’ পুরস্কারে মনোনীত হয়। এ ছাড়া প্রতিবছর শিক্ষাসফরের মাধ্যমে বাস্তবজ্ঞান অর্জন ও আনন্দ উপভোগের ব্যবস্থা করা হয়।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রতিষ্ঠাতা
কলেজটি প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আদর্শ ও উন্নত শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সদাচারী, মানবিক, নীতিনিষ্ঠ, দায়িত্বসচেতন ও জ্ঞানপিপাসু একটি প্রজন্ম নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য।
ডিজিটাল সুবিধা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরো ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, অনুপস্থিতি, বেতন ও অন্যান্য ফি পরিশোধের তথ্যাদি এসএমএসের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে অবহিত করা হয় অভিভাবকদের। এ ছাড়া কলেজের নিজস্ব ডিএমআরসি পোর্টাল অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেকর্ড ও পরীক্ষার ফল জানানো হয়। ক্লাসের জটিল বিষয়গুলো সহজবোধ্য করতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনা করেন। সাহিত্য ও বিজ্ঞানচর্চায় এর লাইব্রেরিতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি বই।
ওবায়দুল্লাহ নয়ন, অধ্যক্ষ
সাম্প্রতিক বিশ্বে প্রযুক্তিগত উন্নতির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় মানবিক মূল্যবোধের উন্নতি তথা দেশ, জাতি ও মানবসমাজের ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলার যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেগুলো সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অল্প সময়েই দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উন্নীত হতে পেরেছে তার কর্মকৌশল তথা কর্মপ্রচেষ্টার সমন্বয়ে।
পরিবহনব্যবস্থা
দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য রয়েছে কলেজের নিজস্ব পরিবহন সেবা। নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশে প্রায় সব রুটে এই সেবা দেওয়া হয়। রাইড ব্যবহারকারী শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে যাতায়াত সেবা নিশ্চিতে এ কলেজের রয়েছে ২৮টি বাস। মানসম্মত ও স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে রয়েছে ক্যানটিন-সুবিধা। এ ছাড়া ধর্মচর্চার জন্য রয়েছে প্রার্থনাকক্ষ।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে তোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম। এখানে আছে ডিএমআরসি সায়েন্স অ্যান্ড আইসিটি ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, ডিএমআরসি স্পোর্টস ক্লাব, লিটারারি অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব ও রোভার স্কাউট গ্রুপ।
প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ প্রতিষ্ঠার তৃতীয় বছরেই ঢাকা বোর্ডে অষ্টম স্থান অর্জন করেছে। এ প্লাসসহ প্রায় শতভাগ পাসের রেকর্ড আছে এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। ২০২৩ সালে ২ হাজার ২৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩০৮ জন শিক্ষার্থী।
নবীন এই প্রতিষ্ঠানের স্বল্প সময়ের পথচলায় এ পর্যন্ত মোট ১৪৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১ হাজার ৯০০ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।

শিক্ষার্থী ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো
২০১০ সালে ২৬১ জন শিক্ষার্থী নিয়ে পথচলা শুরু করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ীর নিকটবর্তী মাতুয়াইল এলাকায় ঢাকা-সিলেট এক্সপ্রেসওয়ে-সংলগ্ন এই প্রতিষ্ঠান মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি পরিবেশের জন্য। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তাসহ নিশ্চিত করা হয়েছে গুণগত শিক্ষার প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা। রয়েছে সুপরিকল্পিত ও সুসজ্জিত শ্রেণিকক্ষ, অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাব, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, লিফট, সিসি ক্যামেরা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, পরিবহনব্যবস্থা ও সুবিশাল মাঠ। সম্পূর্ণভাবে পৃথক ব্যবস্থাপনায় প্রভাতি ও দিবা শাখায় শিক্ষার্থীদের ক্লাসের ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। প্রায় ২০০ জন সুদক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষক আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান করে চলেছেন। ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ থেকে এখানে একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান বিভাগে ইংলিশ ভার্সন চালু করা হয়েছে।
মূল্যায়ন ও পুরস্কার
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন শিক্ষার্থী তৈরিতে নিয়মশৃঙ্খলা ও সৃজনশীলতার বিকাশকে অগ্রাধিকার দেয়। প্রয়োজনে শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয় কাউন্সেলিং সেবা। শিক্ষার্থীদের পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস মূল্যায়নে সুপরিকল্পিতভাবে ক্লাস টেস্ট, ইনকোর্স ও সেমিস্টারভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় এখানে। পড়াশোনার আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টিতে এ কলেজ প্রতি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গ্রিন কার্ড ও গোল্ড কার্ড বিতরণ করে। এভাবে পুরো শিক্ষাবর্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক গোল্ড কার্ড পাওয়া শিক্ষার্থীরা ‘ডিএমআরসি অলরাউন্ডার’ পুরস্কারে মনোনীত হয়। এ ছাড়া প্রতিবছর শিক্ষাসফরের মাধ্যমে বাস্তবজ্ঞান অর্জন ও আনন্দ উপভোগের ব্যবস্থা করা হয়।
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, প্রতিষ্ঠাতা
কলেজটি প্রতিষ্ঠার সূচনালগ্ন থেকেই আদর্শ ও উন্নত শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে সদাচারী, মানবিক, নীতিনিষ্ঠ, দায়িত্বসচেতন ও জ্ঞানপিপাসু একটি প্রজন্ম নির্মাণ আমাদের লক্ষ্য।
ডিজিটাল সুবিধা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি পুরো ডিজিটাল সিস্টেমের আওতায় পরিচালিত হয়। শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য সফটওয়্যারে সংরক্ষণ করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, অনুপস্থিতি, বেতন ও অন্যান্য ফি পরিশোধের তথ্যাদি এসএমএসের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে অবহিত করা হয় অভিভাবকদের। এ ছাড়া কলেজের নিজস্ব ডিএমআরসি পোর্টাল অ্যাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রেকর্ড ও পরীক্ষার ফল জানানো হয়। ক্লাসের জটিল বিষয়গুলো সহজবোধ্য করতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষকেরা প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস পরিচালনা করেন। সাহিত্য ও বিজ্ঞানচর্চায় এর লাইব্রেরিতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি বই।
ওবায়দুল্লাহ নয়ন, অধ্যক্ষ
সাম্প্রতিক বিশ্বে প্রযুক্তিগত উন্নতির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় মানবিক মূল্যবোধের উন্নতি তথা দেশ, জাতি ও মানবসমাজের ক্রমবর্ধমান সংকট মোকাবিলার যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেগুলো সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ অল্প সময়েই দেশের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উন্নীত হতে পেরেছে তার কর্মকৌশল তথা কর্মপ্রচেষ্টার সমন্বয়ে।
পরিবহনব্যবস্থা
দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্য রয়েছে কলেজের নিজস্ব পরিবহন সেবা। নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার আশপাশে প্রায় সব রুটে এই সেবা দেওয়া হয়। রাইড ব্যবহারকারী শিক্ষার্থীদের আলাদাভাবে যাতায়াত সেবা নিশ্চিতে এ কলেজের রয়েছে ২৮টি বাস। মানসম্মত ও স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে রয়েছে ক্যানটিন-সুবিধা। এ ছাড়া ধর্মচর্চার জন্য রয়েছে প্রার্থনাকক্ষ।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
প্রতিযোগিতার এই যুগে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে তোলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম। এখানে আছে ডিএমআরসি সায়েন্স অ্যান্ড আইসিটি ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, ডিএমআরসি স্পোর্টস ক্লাব, লিটারারি অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব, ফটোগ্রাফি ক্লাব ও রোভার স্কাউট গ্রুপ।
প্রাতিষ্ঠানিক সাফল্য
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ প্রতিষ্ঠার তৃতীয় বছরেই ঢাকা বোর্ডে অষ্টম স্থান অর্জন করেছে। এ প্লাসসহ প্রায় শতভাগ পাসের রেকর্ড আছে এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের। ২০২৩ সালে ২ হাজার ২৭২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ। বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩০৮ জন শিক্ষার্থী।
নবীন এই প্রতিষ্ঠানের স্বল্প সময়ের পথচলায় এ পর্যন্ত মোট ১৪৩ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ছেন। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ১ হাজার ৯০০ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

সুবিন্যস্ত শিক্ষা কার্যক্রম আর ধারাবাহিক সাফল্যে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ বর্তমানে দেশের উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম।
২৬ মে ২০২৪
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

সুবিন্যস্ত শিক্ষা কার্যক্রম আর ধারাবাহিক সাফল্যে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ বর্তমানে দেশের উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম।
২৬ মে ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

সুবিন্যস্ত শিক্ষা কার্যক্রম আর ধারাবাহিক সাফল্যে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ বর্তমানে দেশের উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম।
২৬ মে ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
১ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

সুবিন্যস্ত শিক্ষা কার্যক্রম আর ধারাবাহিক সাফল্যে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ বর্তমানে দেশের উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম।
২৬ মে ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে