একসময় আদিদের সংসারে টানাপোড়েন ছিল। কখনো রিকশা চালিয়ে, কখনো অন্যের বাসায় কাজ করে সংসার চালাতেন আদির বাবা। তবু সন্তানদের পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। আদিরা চার ভাই-বোনই এখন পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। চেষ্টা ও পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে আদির বাবাও বর্তমানে একজন সফল ব্যবসায়ী। বাবার অনুপ্রেরণায়ই আদির এই উদ্যোগ।
টিফিনের খরচ এবং গাড়ি ভাড়ার টাকা বাঁচিয়ে আড়াইহাজার টাকা জমান আদি। সে টাকা দিয়েই ক্যাম্পাসের শাটল স্টেশনে চায়ের দোকান দেন তিনি। প্রথমে বেচাবিক্রি হতো না বললেই চলে। দোকান হয়ে ওঠে বন্ধুদের আড্ডার জায়গা। একরকম টাইম পাস হতো দোকানে। এই ‘টাইম পাস’ থেকে তিনি দোকানের নাম দেন ‘টাইম পাস চা’। এরপর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সময় দেওয়া শুরু করেন। তাঁর দোকানের কথা ছড়িয়ে পড়ে পুরো ক্যাম্পাসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাঁর দোকানে চা পান করতে আসেন।শুক্রবার ছুটির দিনে অনেকে ক্যাম্পাসে ঘুরতে এসে আদির চা পান করেন। এভাবে পরিচিতি পায় আদির ‘টাইম পাস চা’। আদিকে এখন বিকেল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত দোকানে সময় দিতে হয়।
আদি জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে নিজের দায়িত্ব নিজে নেওয়া এবং বাস্তব জীবন থেকে শেখার জন্যই তিনি চায়ের দোকান দিয়েছেন। শিক্ষা যে শুধু বইয়ের পাতাতেই সীমাবদ্ধ নয়, জীবনের অভিজ্ঞতাতেও মিশে রয়েছে, এটি তিনি প্রমাণ করতে চান।
আদির পরিবারে কেউ ধূমপান করেন না। তিনি নিজেও সেই পথে পা বাড়াননি। তাই তাঁর দোকানও ধূমপানমুক্ত রেখেছেন। এ জন্য শিক্ষার্থীদের প্রশংসাও কুড়িয়েছেন তিনি। কারণ, চায়ের সঙ্গে ধূমপানের যে কথিত সখ্য, সেটি আদির দোকানে নেই। আদি বলেন, ‘তরুণেরা সমাজ গঠনে এগিয়ে যাচ্ছেন। সুতরাং, তারুণ্যের মধ্যে ধূমপানের ভয়াবহতা ছড়িয়ে পড়ুক, সেটা আমি চাই না।’
আদির দোকানের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো জীবন্ত গাছ, লতাপাতা এবং নানা রকম রং দিয়ে দোকানটি সাজানো। আপাতত মসলা, আদা, লেবু চা দিয়েই আদি চাপ্রেমীদের হৃদয় জুড়ান। তালিকায় গরুর খাঁটি দুধের চা ও কফিও রেখেছেন তিনি। বিক্রি বাড়লে আরও আইটেম বাড়ানোর পরিকল্পনা আছে তাঁর।
আদির এ কাজে তাঁর পরিবার ও বন্ধুরা সব সময় সহযোগিতা করেছেন। পড়াশোনা শেষ করে চায়ের দোকানের পাশাপাশি বড় রেস্টুরেন্ট দেওয়ার স্বপ্ন দেখেন আদি। তাঁর ব্যবসার লাভের টাকা পরিবারে ব্যয়ের পাশাপাশি সমাজ গঠনে খরচ করতে চান তিনি।
একসময় আদিদের সংসারে টানাপোড়েন ছিল। কখনো রিকশা চালিয়ে, কখনো অন্যের বাসায় কাজ করে সংসার চালাতেন আদির বাবা। তবু সন্তানদের পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। আদিরা চার ভাই-বোনই এখন পড়েছেন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। চেষ্টা ও পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে আদির বাবাও বর্তমানে একজন সফল ব্যবসায়ী। বাবার অনুপ্রেরণায়ই আদির এই উদ্যোগ।
টিফিনের খরচ এবং গাড়ি ভাড়ার টাকা বাঁচিয়ে আড়াইহাজার টাকা জমান আদি। সে টাকা দিয়েই ক্যাম্পাসের শাটল স্টেশনে চায়ের দোকান দেন তিনি। প্রথমে বেচাবিক্রি হতো না বললেই চলে। দোকান হয়ে ওঠে বন্ধুদের আড্ডার জায়গা। একরকম টাইম পাস হতো দোকানে। এই ‘টাইম পাস’ থেকে তিনি দোকানের নাম দেন ‘টাইম পাস চা’। এরপর প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সময় দেওয়া শুরু করেন। তাঁর দোকানের কথা ছড়িয়ে পড়ে পুরো ক্যাম্পাসে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাঁর দোকানে চা পান করতে আসেন।শুক্রবার ছুটির দিনে অনেকে ক্যাম্পাসে ঘুরতে এসে আদির চা পান করেন। এভাবে পরিচিতি পায় আদির ‘টাইম পাস চা’। আদিকে এখন বিকেল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত দোকানে সময় দিতে হয়।
আদি জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে নিজের দায়িত্ব নিজে নেওয়া এবং বাস্তব জীবন থেকে শেখার জন্যই তিনি চায়ের দোকান দিয়েছেন। শিক্ষা যে শুধু বইয়ের পাতাতেই সীমাবদ্ধ নয়, জীবনের অভিজ্ঞতাতেও মিশে রয়েছে, এটি তিনি প্রমাণ করতে চান।
আদির পরিবারে কেউ ধূমপান করেন না। তিনি নিজেও সেই পথে পা বাড়াননি। তাই তাঁর দোকানও ধূমপানমুক্ত রেখেছেন। এ জন্য শিক্ষার্থীদের প্রশংসাও কুড়িয়েছেন তিনি। কারণ, চায়ের সঙ্গে ধূমপানের যে কথিত সখ্য, সেটি আদির দোকানে নেই। আদি বলেন, ‘তরুণেরা সমাজ গঠনে এগিয়ে যাচ্ছেন। সুতরাং, তারুণ্যের মধ্যে ধূমপানের ভয়াবহতা ছড়িয়ে পড়ুক, সেটা আমি চাই না।’
আদির দোকানের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো জীবন্ত গাছ, লতাপাতা এবং নানা রকম রং দিয়ে দোকানটি সাজানো। আপাতত মসলা, আদা, লেবু চা দিয়েই আদি চাপ্রেমীদের হৃদয় জুড়ান। তালিকায় গরুর খাঁটি দুধের চা ও কফিও রেখেছেন তিনি। বিক্রি বাড়লে আরও আইটেম বাড়ানোর পরিকল্পনা আছে তাঁর।
আদির এ কাজে তাঁর পরিবার ও বন্ধুরা সব সময় সহযোগিতা করেছেন। পড়াশোনা শেষ করে চায়ের দোকানের পাশাপাশি বড় রেস্টুরেন্ট দেওয়ার স্বপ্ন দেখেন আদি। তাঁর ব্যবসার লাভের টাকা পরিবারে ব্যয়ের পাশাপাশি সমাজ গঠনে খরচ করতে চান তিনি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অব ডেট্রয়েট মার্সি স্কলারশিপ-২০২৫-এর আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার এবং ই-মেইল ব্যবহারের কারণে হাতে লেখার চর্চা কমে গেছে। তবুও, শিক্ষাক্ষেত্রে বা পরীক্ষার খাতায় হাতে লেখা গুরুত্ব কোনো অংশে কমেনি।
১০ ঘণ্টা আগেএশিয়া-প্যাসিফিক কোয়ালিটি নেটওয়ার্ক (এপিকিউএন) একাডেমিক কনফারেন্স ২০২৪-এ বেস্ট মডেল ইন্টারনাল কোয়ালিটি অ্যাসিওরেন্স (কিউএ) অ্যাওয়ার্ড ক্যাটাগরিতে এপিকিউএন কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ (এআইইউবি)। রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ শহরে এই এপিকিউএন কোয়ালিটি অ্যাওয়ার্
১০ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার কেনিয়ার মোম্বাসায় অনুষ্ঠিত আফ্রিকান মার্কেটিং কনফেডারেশন (এএমসি) ফোরাম ২০২৪-এ প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দিয়েছেন। প্রফেসর ফারহাত আনোয়ার এশিয়া মার্কেটিং ফেডারেশনের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন। এই সম্মেলন আফ্রিকাসহ বিভিন্ন দেশের মা
১১ ঘণ্টা আগে