বিজ্ঞপ্তি
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্বাগতিকতায় এশিয়া অঞ্চলের (ঢাকা সাইট) আন্তর্জাতিক মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং কনটেস্ট আইসিপিসিতে (ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট-২০২৪) সর্বাধিক ৭টি সমস্যা সমাধান করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাস্ট ফ্যানাটিকস দল। ৭টি সমস্যা সমাধান করে প্রথম রানার আপ হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ সিংগুলারিটি এবং ৬টি সমস্যা সমাধান করে দ্বিতীয় রানার আপ হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ প্রিমরডিয়াস দল।
বেস্ট গার্লস টিম হয়েছে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির আইইউটি ক্রোনিক ওভারথিংকার্স দল আর স্বাগতিক ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিআইইউ স্ট্রিগউর দল ১০ম স্থান অধিকার করে। চ্যাম্পিয়ন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাস্ট ফ্যানাটিকস দলের সদস্যরা হলেন আলফে সানী, নাঈম ও আবু কাউসার মো. গোলাম সারওয়ার। প্রথম রানার আপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ সিংগুলারিটি দলের সদস্যরা হলেন সাকিব হাসান, ইয়ামিন কায়সার ও উজান সমাদ্দার। দ্বিতীয় রানার আপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ প্রিমরডিয়াস দলের সদস্যরা হলেন মো. ইব্রাহিম, আসিফ যাওয়াদ ও মুনাওয়ার সাবিল মুহিত।
গত শনিবার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা সম্মেলন কেন্দ্রে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। আইসিপিসির ইতিহাসে এটি বড় অন সাইট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা যেখানে বাংলাদেশের ১৪৮টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও আইটি ইনস্টিটিউটের ৩০৬টি দল (প্রতিটি দলে ৩ জন করে প্রতিযোগী) অংশগ্রহণ করে। এ প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন দল ২০২৫ সালে অনুষ্ঠিত আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালসের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আইসিটি ডিভিশন ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সহযোগিতায় এবং ডাচ বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় ও ড্যাফোডিল কম্পিউটারস লিমিটেডের টেকনিক্যাল ও হার্ডওয়্যার সহযোগিতায় বাংলাদেশে পৃথিবীর বৃহত্তর পরিসরে এ মেগা ইভেন্টের আয়োজন করা হয়।
সকাল ১০টায় জমকালো এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য দেন আইসিপিসি ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর বিল পাউচার। বিকেল ৫টায় সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি ডিভিশনের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. শিরিন ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মেহেদী হাসান। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন কনটেস্ট ডিরেক্টর অধ্যাপক সৈয়দ আকতার হোসেন ও ফলাফল ঘোষণা করেন কনটেস্টের প্রধান বিচারক অধ্যাপক শাহরিয়ার মঞ্জুর প্রমুখ।
এবারের প্রোগ্রামিং কনটেস্টটিকে বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আয়োজকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা ছিল এবং এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আগামী আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালে ভালো করার দৃঢ় প্রত্যয় নেওয়া হয়েছে।
তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান সমকালীন শিক্ষার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত আর এ বিষয়টিকে মাথায় রেখে শুরু থেকেই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আসছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কর্মকাণ্ডে তথ্যপ্রযুক্তির প্রয়োগ ও ব্যবহার নিশ্চিত করেছে যাতে করে শিক্ষার্থীরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাকরি বাজারের প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পেছনে ফেলে নিজেদের অবস্থানকে সুসংহত করতে পারে। তিনি আরও বলেন, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি একটি ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি হিসেবে নিয়মিতভাবে এ ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজন করে আসছে।
এবারই প্রথম স্কুলপর্যায় থেকে শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার প্রযুক্তি শিক্ষায় আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে এই জমকালো কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কনটেস্টের পাশাপাশি বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজনে করা হয় ‘জুনিয়র কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কনটেস্ট’ যেখানে সারা দেশ থেকে ১০টি স্কুলের শতাধিক প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন। ‘জুনিয়র কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কনটেস্ট’ এ চ্যাম্পিয়ন হন সাউথ ব্রিজ স্কুলের তাজোয়ার আমান খান,২য় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ফাইজিন হক,৩য় ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি স্কুল অ্যান্ড কলেজের স্কুলের শাহীর কুদরত রাফান,৪র্থ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মোহাম্মদ সোলাইমান,৫ম ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মোহাম্মদ জুনাইদ ইব্রাহীম,৬ষ্ঠ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের আরমান শুদ্ধ হোসেন,৭ম ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ইলহাম সাজিদ,৮ম ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ফারহান একরাম,৯ম ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের আবরার ফাইয়াজ খান ও ১০ম হয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মাহির তাজওয়ার।
এ ছাড়া দিনব্যাপী আয়োজনে ছিল টেকনিক্যাল টকস, সিএসআইএস, ফান ইভেন্টস, খেলাধুলা এবং পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্বাগতিকতায় এশিয়া অঞ্চলের (ঢাকা সাইট) আন্তর্জাতিক মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং কনটেস্ট আইসিপিসিতে (ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কনটেস্ট-২০২৪) সর্বাধিক ৭টি সমস্যা সমাধান করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাস্ট ফ্যানাটিকস দল। ৭টি সমস্যা সমাধান করে প্রথম রানার আপ হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ সিংগুলারিটি এবং ৬টি সমস্যা সমাধান করে দ্বিতীয় রানার আপ হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ প্রিমরডিয়াস দল।
বেস্ট গার্লস টিম হয়েছে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির আইইউটি ক্রোনিক ওভারথিংকার্স দল আর স্বাগতিক ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ডিআইইউ স্ট্রিগউর দল ১০ম স্থান অধিকার করে। চ্যাম্পিয়ন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাস্ট ফ্যানাটিকস দলের সদস্যরা হলেন আলফে সানী, নাঈম ও আবু কাউসার মো. গোলাম সারওয়ার। প্রথম রানার আপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ সিংগুলারিটি দলের সদস্যরা হলেন সাকিব হাসান, ইয়ামিন কায়সার ও উজান সমাদ্দার। দ্বিতীয় রানার আপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিইউ প্রিমরডিয়াস দলের সদস্যরা হলেন মো. ইব্রাহিম, আসিফ যাওয়াদ ও মুনাওয়ার সাবিল মুহিত।
গত শনিবার ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের স্বাধীনতা সম্মেলন কেন্দ্রে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। আইসিপিসির ইতিহাসে এটি বড় অন সাইট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা যেখানে বাংলাদেশের ১৪৮টি সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও আইটি ইনস্টিটিউটের ৩০৬টি দল (প্রতিটি দলে ৩ জন করে প্রতিযোগী) অংশগ্রহণ করে। এ প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন দল ২০২৫ সালে অনুষ্ঠিত আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালসের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আইসিটি ডিভিশন ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের সহযোগিতায় এবং ডাচ বাংলা ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় ও ড্যাফোডিল কম্পিউটারস লিমিটেডের টেকনিক্যাল ও হার্ডওয়্যার সহযোগিতায় বাংলাদেশে পৃথিবীর বৃহত্তর পরিসরে এ মেগা ইভেন্টের আয়োজন করা হয়।
সকাল ১০টায় জমকালো এ প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য দেন আইসিপিসি ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর বিল পাউচার। বিকেল ৫টায় সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের আইসিটি ডিভিশনের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাচ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কাশেম মো. শিরিন ও বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মেহেদী হাসান। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন কনটেস্ট ডিরেক্টর অধ্যাপক সৈয়দ আকতার হোসেন ও ফলাফল ঘোষণা করেন কনটেস্টের প্রধান বিচারক অধ্যাপক শাহরিয়ার মঞ্জুর প্রমুখ।
এবারের প্রোগ্রামিং কনটেস্টটিকে বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় করে রাখার জন্য আয়োজকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা ছিল এবং এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আগামী আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালে ভালো করার দৃঢ় প্রত্যয় নেওয়া হয়েছে।
তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞান সমকালীন শিক্ষার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত আর এ বিষয়টিকে মাথায় রেখে শুরু থেকেই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আসছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক কর্মকাণ্ডে তথ্যপ্রযুক্তির প্রয়োগ ও ব্যবহার নিশ্চিত করেছে যাতে করে শিক্ষার্থীরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাকরি বাজারের প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পেছনে ফেলে নিজেদের অবস্থানকে সুসংহত করতে পারে। তিনি আরও বলেন, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি একটি ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি হিসেবে নিয়মিতভাবে এ ধরনের প্রতিযোগিতা আয়োজন করে আসছে।
এবারই প্রথম স্কুলপর্যায় থেকে শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার প্রযুক্তি শিক্ষায় আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে এই জমকালো কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কনটেস্টের পাশাপাশি বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজনে করা হয় ‘জুনিয়র কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কনটেস্ট’ যেখানে সারা দেশ থেকে ১০টি স্কুলের শতাধিক প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন। ‘জুনিয়র কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কনটেস্ট’ এ চ্যাম্পিয়ন হন সাউথ ব্রিজ স্কুলের তাজোয়ার আমান খান,২য় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ফাইজিন হক,৩য় ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি স্কুল অ্যান্ড কলেজের স্কুলের শাহীর কুদরত রাফান,৪র্থ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মোহাম্মদ সোলাইমান,৫ম ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মোহাম্মদ জুনাইদ ইব্রাহীম,৬ষ্ঠ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের আরমান শুদ্ধ হোসেন,৭ম ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ইলহাম সাজিদ,৮ম ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের ফারহান একরাম,৯ম ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের আবরার ফাইয়াজ খান ও ১০ম হয়েছেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মাহির তাজওয়ার।
এ ছাড়া দিনব্যাপী আয়োজনে ছিল টেকনিক্যাল টকস, সিএসআইএস, ফান ইভেন্টস, খেলাধুলা এবং পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
আইইএলটিএস পরীক্ষায় একটি বড় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে বাংলাদেশে আইইএলটিএস পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান।
৫ মিনিট আগেস্নাতকের চারটি বছর শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনের প্রস্তুতি নিতে হয়। প্রথম বর্ষ থেকে পরিকল্পিতভাবে নিজেকে প্রস্তুত করলে পেশাগত জীবনে সহজে সফল হওয়া সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগেসুইডেন ইউরোপের অন্যতম একটি দেশ। এ দেশটি বছরের পর বছর ধরে নাগরিকদের কাঙ্ক্ষিত আর্থসামাজিক অবস্থা নিশ্চিত করে আসছে। বিশ্বখ্যাত সব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের এই আশ্রয়স্থলে ক্যারিয়ার গঠন হাজারো বিদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে স্বপ্নতুল্য। সুইডিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঠ্যক্রম শেনজেন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ (ইইউ) বিশ্বে
১ দিন আগেজীবনে বড় হওয়ার প্রস্তুতি নিতে হয় স্কুলজীবন থেকে। তুমি চাইলে এখান থেকে লিখতে পার তোমার স্বপ্নজয়ের গল্প। স্কুলজীবন থেকে ক্যারিয়ার গঠনে এবং জীবনকে সুন্দর করতে কিছু পরামর্শ লিখেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
১ দিন আগে