ক্যাম্পাস ডেস্ক
এমবিবিএস ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ঈর্ষণীয় সাফল্য পেয়েছে কুমুদিনী সরকারি কলেজ, সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
কুমুদিনী সরকারি কলেজ
দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা প্রতিষ্ঠিত টাঙ্গাইল মির্জাপুরের কুমুদিনী সরকারি কলেজ থেকে এ বছর মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ৫৩ জন শিক্ষার্থী। কলেজ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের সম্মাননা দেওয়া হয়। কলেজের অধ্যক্ষ মো. বদরুল আলম মেডিকেলে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের দেশের মানুষের সেবার উদ্দেশে চিকিৎসায় নিয়োজিত হওয়ার পরামর্শ দেন।
সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
প্রতিষ্ঠানটি থেকে এ বছর ৫১ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডেকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এবার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া শীর্ষদের মধ্যে এই কলেজের শিক্ষার্থী সানজিদা সুলতানা মাহী ১১তম স্থান অধিকার করেছেন।
সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে সুশৃঙ্খল পরিবেশ, পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরূপ ফলাফল করছে শিক্ষার্থীরা।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
মেডিকেল কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।/এ বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ৫২ জন শিক্ষার্থী সরকারি বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। ভর্তির সুযোগ পাওয়া ৫২ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৪ জন মেয়ে ও ১৮ জন ছেলে।
দেড় দশক ধরে মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে ধারাবাহিক সাফল্য দেখাচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ। অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম আজাদ বলেন, প্রতিষ্ঠানটি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত। পারিবারিক বলয়ে এখানকার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। শিক্ষকদের মধ্যে একটি গ্রুপ রয়েছে, যারা শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম চালিয়ে থাকে। এভাবেই প্রতিষ্ঠানটি সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।
তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন— রেজা মাহমুদ, মারুফ হোসেন ও রাদিয়া শানজান ইশমা।
এমবিবিএস ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ঈর্ষণীয় সাফল্য পেয়েছে কুমুদিনী সরকারি কলেজ, সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।
কুমুদিনী সরকারি কলেজ
দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা প্রতিষ্ঠিত টাঙ্গাইল মির্জাপুরের কুমুদিনী সরকারি কলেজ থেকে এ বছর মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন ৫৩ জন শিক্ষার্থী। কলেজ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের সম্মাননা দেওয়া হয়। কলেজের অধ্যক্ষ মো. বদরুল আলম মেডিকেলে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের দেশের মানুষের সেবার উদ্দেশে চিকিৎসায় নিয়োজিত হওয়ার পরামর্শ দেন।
সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
প্রতিষ্ঠানটি থেকে এ বছর ৫১ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডেকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। এবার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া শীর্ষদের মধ্যে এই কলেজের শিক্ষার্থী সানজিদা সুলতানা মাহী ১১তম স্থান অধিকার করেছেন।
সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে সুশৃঙ্খল পরিবেশ, পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরূপ ফলাফল করছে শিক্ষার্থীরা।
সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
মেডিকেল কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ।/এ বছর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি থেকে ৫২ জন শিক্ষার্থী সরকারি বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। ভর্তির সুযোগ পাওয়া ৫২ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৪ জন মেয়ে ও ১৮ জন ছেলে।
দেড় দশক ধরে মেডিকেল কলেজসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে ধারাবাহিক সাফল্য দেখাচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ। অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম আজাদ বলেন, প্রতিষ্ঠানটি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত। পারিবারিক বলয়ে এখানকার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে। শিক্ষকদের মধ্যে একটি গ্রুপ রয়েছে, যারা শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম চালিয়ে থাকে। এভাবেই প্রতিষ্ঠানটি সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে।
তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন— রেজা মাহমুদ, মারুফ হোসেন ও রাদিয়া শানজান ইশমা।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৩ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৩ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
১৬ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
১৬ ঘণ্টা আগে