বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আধুনিক বাংলা সংগীতের পরিচিত দুই নাম—রবি চৌধুরী ও মনির খান। মৌলিক গানের পাশাপাশি প্লেব্যাকেও খ্যাতি রয়েছে তাঁদের। মিক্সড অ্যালবাম ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও গেয়েছেন গান। তবে কখনো কোনো দ্বৈত গানে একসঙ্গে কণ্ঠ দেননি তাঁরা। এবার বিটিভির একটি অনুষ্ঠানে প্রথমবার একসঙ্গে গাইলেন রবি চৌধুরী ও মনির খান।
‘খুশবু ছড়িয়ে দিব আজকের জলসায়/কখনো গানে গানে কখনো তবলায়’, এমন কথায় গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন রবি চৌধুরী। সম্প্রতি রবি চৌধুরীর নিজের স্টুডিওতে রেকর্ডিং হয়েছে গানটির।
ক্যারিয়ারের শুরু থেকে রবি চৌধুরী ও মনির খানের ভালো বন্ধুত্ব। মনির খানের ভাষ্যমতে, যে সময় অনেকে তাঁকে এড়িয়ে চলছিলেন, তখন তাঁকে আপন করে নিয়েছিলেন রবি চৌধুরী। তাই প্রথমবার রবি চৌধুরীর সঙ্গে গাইতে পেরে উচ্ছ্বসিত তিনি।
গান রেকর্ডিংয়ের একটি ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করেছেন রবি চৌধুরী। সেখানে রবি চৌধুরীকে নিয়ে কথা বলার সময় আবেগপ্রবণ হয়ে মনির খান বলেন, ‘আমি রবি চৌধুরীর গানের ভীষণ ভক্ত। শুধু গায়কি নয়, তাঁর কথা, আচরণেও আমি মুগ্ধ। দীর্ঘদিন পরে হলেও একসঙ্গে একটি গান করতে পারলাম। আমার প্রথম অ্যালবাম যখন বের হলো, সে সময় অনেকের কাছে যাওয়া হয়েছে। অ্যালবামটি দেওয়ার জন্য, গান শোনানোর জন্য। অনেকে ব্যস্ততার কারণে আমাকে সেভাবে গ্রহণ করতে পারেননি। কেউ হয়তো অসময়ে যাওয়ায় বিরক্ত হয়েছেন। কিন্তু রবি চৌধুরী ভাইয়ের বাসায় যাওয়ার পর আমাকে তিনি আপন করে নিয়েছেন। গানগুলো শুনে আমার জন্য অনেক দোয়া করেছেন। তাঁর সঙ্গে গাইতে পেরে আমার ভেতর টগবগে আনন্দ লাগছে। তাঁর সঙ্গে গাওয়া মুহূর্তটি সারা জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে।’
রবি চৌধুরী বলেন, ‘মনির খানের ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই তাঁকে আমার ভাই বলে জেনেছি। তাঁর গানের ভক্ত আমি। অনেক দিন পর ঈদের অনুষ্ঠানে বিটিভি থেকে আমাদের ডাকা হয়েছে। সেখানে আমাদের একক গান তো থাকবেই। পাশাপাশি দুজন মিলে একটা দ্বৈত গান করেছি আমার কথা ও সুরে। আশা করি, সবার ভালো লাগবে।’
আধুনিক বাংলা সংগীতের পরিচিত দুই নাম—রবি চৌধুরী ও মনির খান। মৌলিক গানের পাশাপাশি প্লেব্যাকেও খ্যাতি রয়েছে তাঁদের। মিক্সড অ্যালবাম ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও গেয়েছেন গান। তবে কখনো কোনো দ্বৈত গানে একসঙ্গে কণ্ঠ দেননি তাঁরা। এবার বিটিভির একটি অনুষ্ঠানে প্রথমবার একসঙ্গে গাইলেন রবি চৌধুরী ও মনির খান।
‘খুশবু ছড়িয়ে দিব আজকের জলসায়/কখনো গানে গানে কখনো তবলায়’, এমন কথায় গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন রবি চৌধুরী। সম্প্রতি রবি চৌধুরীর নিজের স্টুডিওতে রেকর্ডিং হয়েছে গানটির।
ক্যারিয়ারের শুরু থেকে রবি চৌধুরী ও মনির খানের ভালো বন্ধুত্ব। মনির খানের ভাষ্যমতে, যে সময় অনেকে তাঁকে এড়িয়ে চলছিলেন, তখন তাঁকে আপন করে নিয়েছিলেন রবি চৌধুরী। তাই প্রথমবার রবি চৌধুরীর সঙ্গে গাইতে পেরে উচ্ছ্বসিত তিনি।
গান রেকর্ডিংয়ের একটি ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করেছেন রবি চৌধুরী। সেখানে রবি চৌধুরীকে নিয়ে কথা বলার সময় আবেগপ্রবণ হয়ে মনির খান বলেন, ‘আমি রবি চৌধুরীর গানের ভীষণ ভক্ত। শুধু গায়কি নয়, তাঁর কথা, আচরণেও আমি মুগ্ধ। দীর্ঘদিন পরে হলেও একসঙ্গে একটি গান করতে পারলাম। আমার প্রথম অ্যালবাম যখন বের হলো, সে সময় অনেকের কাছে যাওয়া হয়েছে। অ্যালবামটি দেওয়ার জন্য, গান শোনানোর জন্য। অনেকে ব্যস্ততার কারণে আমাকে সেভাবে গ্রহণ করতে পারেননি। কেউ হয়তো অসময়ে যাওয়ায় বিরক্ত হয়েছেন। কিন্তু রবি চৌধুরী ভাইয়ের বাসায় যাওয়ার পর আমাকে তিনি আপন করে নিয়েছেন। গানগুলো শুনে আমার জন্য অনেক দোয়া করেছেন। তাঁর সঙ্গে গাইতে পেরে আমার ভেতর টগবগে আনন্দ লাগছে। তাঁর সঙ্গে গাওয়া মুহূর্তটি সারা জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকবে।’
রবি চৌধুরী বলেন, ‘মনির খানের ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই তাঁকে আমার ভাই বলে জেনেছি। তাঁর গানের ভক্ত আমি। অনেক দিন পর ঈদের অনুষ্ঠানে বিটিভি থেকে আমাদের ডাকা হয়েছে। সেখানে আমাদের একক গান তো থাকবেই। পাশাপাশি দুজন মিলে একটা দ্বৈত গান করেছি আমার কথা ও সুরে। আশা করি, সবার ভালো লাগবে।’
এবার সালমান যে ঘড়িটি পরেছেন, তা খুবই বিশেষ। সীমিত সংস্করণের এ ঘড়ির দাম প্রায় ৩৪ লাখ রুপি। সালমানের হাত ধরেই ঘড়িটি লঞ্চ করেছে প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান জ্যাকব অ্যান্ড কোং।
১৮ ঘণ্টা আগেঈদুল ফিতরের চাঁদ আকাশে উঁকি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রতিটি ঘরে বেজে ওঠে এক চিরন্তন সুর, ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’। এই গান যেন ঈদের আনন্দকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু এই কালজয়ী গানের স্রষ্টা বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম এবং এর পেছনের প্রেক্ষাপট অনেকেরই অজানা।
১৯ ঘণ্টা আগেবিজেপি ও আরএসএস নেতাদের আপত্তিতে মুক্তির পরও আবার এমপুরান সিনেমাকে তোলা হয়েছে সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশনের কাঠগড়ায়। নতুন করে ১৭টি দৃশ্য বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেটা না করলে আগামী সপ্তাহ থেকে বন্ধ হয়ে যেতে পারে এমপুরানের প্রদর্শনী।
১ দিন আগেএকাধিক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে লিক হয়ে গেছে সিকান্দার। শনিবার গভীর রাতে সিনেমাটি অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। একটি-দুটি নয়, ৬০০টি ওয়েবসাইটে সিনেমাটি ফাঁস হয়ে গেছে। টেলিগ্রামের একাধিক গ্রুপে ঘুরে বেড়াচ্ছে সিকান্দারের ডাউনলোড লিঙ্ক।
১ দিন আগে