বিনোদন ডেস্ক
বয়স যত বাড়ছে ততই নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। চলতি বছর ‘জুবিলি’ ও ‘স্কুপ’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে সারা ভারতের নজর কেড়েছেন। এবার পরিচালক হিসেবে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করতে যাচ্ছেন সবার প্রিয় বুম্বাদা। পরিচালনার বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন এ অভিনেতা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রসেনজিৎ বলেন, ‘দু মাস অপেক্ষা করুন। নভেম্বর মাসের শেষের দিকে পরিচালনার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।’
প্রসেনজিৎ এগোচ্ছেন এ সময়ের ভাবনা নিয়েই। নির্মাণ করবেন প্যান ইন্ডিয়ান সিনেমা। এ বিষয়ে প্রসেনজিতের ভাষ্য, ‘ভাষা হিসেবে বাংলা তো থাকবেই। হিন্দি, ইংরেজিও থাকতে পারে। একটা টার্গেট নিয়ে এগোচ্ছি। এখানকার কিছু জিনিসকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে চাই। বাংলা ঐতিহ্য আর সংস্কৃতিকে নিয়েই এগোব।’
প্রসেনজিতের পরিচালনা শুরু হয় ‘পুরুষোত্তম’ সিনেমা দিয়ে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পাওয়া এ চলচ্চিত্রে মুখ্য ভূমিকায়ও ছিলেন তিনি। বিপরীতে ছিলেন সাবেক স্ত্রী দেবশ্রী রায়। তখন অবশ্য তাঁদের বিয়ের সানাই বাজেনি। সিনেমার প্রযোজকও ছিলেন প্রসেনজিৎ। এরপর ছয় বছর বিরতি দিয়ে ১৯৯৮ সালে তিনি নির্মাণ করেন ‘আমি সেই মেয়ে’। এতে পর্দায় দেখা গেছে জয়া প্রদা, প্রসেনজিৎ, ঋতুপর্ণা, রঞ্জিত মল্লিককে। এখানেই শেষ। এবার ২৫ বছরের বিরতি কাটিয়ে নির্দেশকের ভূমিকায় ফিরছেন প্রসেনজিৎ।
এদিকে অভিনেতা হিসেবে ব্যস্ততার শেষ নেই ৬২ বছরে পা দেওয়া প্রসেনজিতের। আসছে দুর্গাপূজায় মুক্তি পাচ্ছে তাঁর অভিনীত ‘দশম অবতার’। সিনেমাটি বানিয়েছেন সৃজিত মুখার্জি। এই বয়সে এসে অভিনয়ের ক্ষুধা যেন আরও বেড়ে গেছে প্রসেনজিতের। তিনি বলেন, ‘অভিনেতা হিসেবে খিদে কমে গেলে কী নিয়ে বেঁচে থাকব? ভালো চরিত্র, ভালো সিনেমা এখনো আমাকে উদ্দীপ্ত করে। দিনে দিনে সেটা আরও বাড়ছে। আমি আমার জীবন ও সিনেমাকে আলাদা করতে পারি না।’
বয়স যত বাড়ছে ততই নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। চলতি বছর ‘জুবিলি’ ও ‘স্কুপ’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে সারা ভারতের নজর কেড়েছেন। এবার পরিচালক হিসেবে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করতে যাচ্ছেন সবার প্রিয় বুম্বাদা। পরিচালনার বিষয়টি নিজেই জানিয়েছেন এ অভিনেতা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রসেনজিৎ বলেন, ‘দু মাস অপেক্ষা করুন। নভেম্বর মাসের শেষের দিকে পরিচালনার বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে।’
প্রসেনজিৎ এগোচ্ছেন এ সময়ের ভাবনা নিয়েই। নির্মাণ করবেন প্যান ইন্ডিয়ান সিনেমা। এ বিষয়ে প্রসেনজিতের ভাষ্য, ‘ভাষা হিসেবে বাংলা তো থাকবেই। হিন্দি, ইংরেজিও থাকতে পারে। একটা টার্গেট নিয়ে এগোচ্ছি। এখানকার কিছু জিনিসকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যেতে চাই। বাংলা ঐতিহ্য আর সংস্কৃতিকে নিয়েই এগোব।’
প্রসেনজিতের পরিচালনা শুরু হয় ‘পুরুষোত্তম’ সিনেমা দিয়ে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পাওয়া এ চলচ্চিত্রে মুখ্য ভূমিকায়ও ছিলেন তিনি। বিপরীতে ছিলেন সাবেক স্ত্রী দেবশ্রী রায়। তখন অবশ্য তাঁদের বিয়ের সানাই বাজেনি। সিনেমার প্রযোজকও ছিলেন প্রসেনজিৎ। এরপর ছয় বছর বিরতি দিয়ে ১৯৯৮ সালে তিনি নির্মাণ করেন ‘আমি সেই মেয়ে’। এতে পর্দায় দেখা গেছে জয়া প্রদা, প্রসেনজিৎ, ঋতুপর্ণা, রঞ্জিত মল্লিককে। এখানেই শেষ। এবার ২৫ বছরের বিরতি কাটিয়ে নির্দেশকের ভূমিকায় ফিরছেন প্রসেনজিৎ।
এদিকে অভিনেতা হিসেবে ব্যস্ততার শেষ নেই ৬২ বছরে পা দেওয়া প্রসেনজিতের। আসছে দুর্গাপূজায় মুক্তি পাচ্ছে তাঁর অভিনীত ‘দশম অবতার’। সিনেমাটি বানিয়েছেন সৃজিত মুখার্জি। এই বয়সে এসে অভিনয়ের ক্ষুধা যেন আরও বেড়ে গেছে প্রসেনজিতের। তিনি বলেন, ‘অভিনেতা হিসেবে খিদে কমে গেলে কী নিয়ে বেঁচে থাকব? ভালো চরিত্র, ভালো সিনেমা এখনো আমাকে উদ্দীপ্ত করে। দিনে দিনে সেটা আরও বাড়ছে। আমি আমার জীবন ও সিনেমাকে আলাদা করতে পারি না।’
আগামী ১৫ নভেম্বর মেক্সিকোতে শুরু হচ্ছে ‘মিস ইউনিভার্স ২০২৪ ’। এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ আনিকা আলম।
৬ ঘণ্টা আগেনয়নতারার জীবনকাহিনি নিয়ে তথ্যচিত্র বানিয়েছে নেটফ্লিক্স। ‘নয়নতারা: বিয়ন্ড দ্য ফেইরি টেল’ নামের তথ্যচিত্রটি নয়নতারার জন্মদিন উপলক্ষে মুক্তি পাবে আগামী ১৮ নভেম্বর।
৮ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগে মুম্বাইয়ের হাজী আলীর দরগা সংস্কারের জন্য প্রায় দেড় কোটি রুপি দান করেছিলেন অক্ষয় কুমার। এবার তিনি এগিয়ে এলেন অযোধ্যার রাম মন্দিরের ১২০০ হনুমানদের সাহায্যে। দিয়েছেন এক কোটি রুপি।
৯ ঘণ্টা আগেসুড়ঙ্গ হিট হওয়ার পর অনেকেই মনে করেছিলেন, সিনেমার যাত্রাটা দীর্ঘ হবে নিশোর। তমাও নতুন সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখিয়েছেন। কিন্তু হয়েছে তার উল্টো। সুড়ঙ্গ মুক্তির পর অনেকটা আড়ালেই চলে যান তাঁরা দুজন।
১০ ঘণ্টা আগে