বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
এক বছর ধরে নানা সংকটে প্রশ্নবিদ্ধ টিভি নাটক নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের বর্তমান কমিটি। সভাপতি অনন্ত হিরা ও সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সাগরের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছেন কমিটির ১৬ সদস্য। ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশনস (এফটিপিও) এগিয়ে এলেও হয়নি সমাধান। অস্থিরতার জন্য দায়ী করে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি অনন্ত হিরা, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সাগর ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম রেজা জুয়েলকে এফটিপিওর সব কার্যক্রমে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এর মাঝে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অশোভন নাচের একটি ভিডিও নিয়ে নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছে সংগঠনটি।
১০ জুলাই ছিল ডিরেক্টরস গিল্ডের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সেই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যায় সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম রেজা জুয়েলসহ বেশ কয়েকজন উদ্দাম তালে নাচছেন। তাঁদের অঙ্গভঙ্গি ছিল দৃষ্টিকটু। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই সমালোচনার মুখে পড়েছেন সংগঠনের নেতারা।
সংগঠনের অনুষ্ঠানে এমন কর্মকাণ্ড মেনে নিতে পারছেন না নির্মাতারাও। এমন কার্যকলাপকে রুচির দুর্ভিক্ষ মনে করছেন কচি খন্দকার ও এস এ হক অলীক। ফেসবুকে কচি খন্দকার লিখেছেন, ‘রুচির দুর্ভিক্ষ টেলিফিল্ম বানাইছিলাম। এখন নিজেরাই রুচির সংকটে। যে নাচ গান শুরু হয়েছে ডিরেক্টরদের। সেই লজ্জায় বউ নিয়ে ঢাকা ছেড়ে চাঁদপুর।’
এস এ হক অলীকের লেখা ছিল এ রকম, ‘ছি ছি ছি! এইটা আমার প্রাণের সংগঠনের আয়োজন! শ্রদ্ধেয় মামুনুর রশীদ আঙ্কেল সত্যিই বলেছিলেন রুচির দুর্ভিক্ষ!?’
চয়নিকা চৌধুরী লিখেছেন, ‘এইটা কী দেখছি? মানে? এই সব কী? এনারা কে? পরিচালকেরা কই? বিশ্বাস করতে চাই এটা অন্য কিছু। যদি ডিরেক্টরস গিল্ডের প্রোগ্রাম হয়, তবে বলতে হবে রুচির দুর্ভিক্ষ। যাঁরা প্রতিষ্ঠা করেছেন তাঁরা কী ভাবছেন বা মনের অবস্থা কী তাই ভাবছি। মুস্তাফা মনোয়ার আংকেল, মামুনুর রশীদ আংকেল, নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু ভাই, গাজী রাকায়েত ভাই, সাইদুল আনাম টুটুল ভাই—আহা রে, কী সুন্দর একটা প্রতিষ্ঠান ছিল! ছি ছি।’
নির্মাতা আবু হায়াত মাহমুদ ভাইরাল সেই ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন ‘এটা কি বাংলাদেশের ডিরেক্টরস গিল্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনের ভিডিও? দয়া করে জানাবেন? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, ডিরেক্টর হিসেবে আমি লজ্জিত। আসলে কী?! আশা করব উত্তরটা “না” হবে। এটা অন্য কোনো গ্রহের ঘটনা হোক।’
আবু হায়াতের পোস্টে নির্মাতা ও অভিনেতা সুজাত শিমুল মন্তব্যে লিখেছেন, ‘এতটা পতন! আফসোস। দুষ্ট কোকিল শেষ পর্যন্ত আপনাদেরও খেলো? কতিপয় মানুষ যখন এই সব কাণ্ড করে একটি কমিউনিটির ইতিহাস ঐতিহ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করে কিংবা মানহানি করে। সংগঠনের অভিভাবকদের উচিত এদের চিহ্নিত করে বয়কট ও বরখাস্ত করা। এখনো সময় আছে নির্লিপ্ততার খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসুন। নতুবা এই লেংটা শকুনরা সব গিলে খাবে। সময় আর বেশি দেরি নেই। এরাই কি মুস্তাফা মনোয়ার কিংবা মামুনুর রশীদ স্যারের উত্তরসূরি হবে?’
এ বিষয়ে কথা বলতে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা কেউ ফোন রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা পাঠালেও আসেনি কোনো উত্তর।
এক বছর ধরে নানা সংকটে প্রশ্নবিদ্ধ টিভি নাটক নির্মাতাদের সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের বর্তমান কমিটি। সভাপতি অনন্ত হিরা ও সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সাগরের বিরুদ্ধে অনাস্থা এনেছেন কমিটির ১৬ সদস্য। ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশনস (এফটিপিও) এগিয়ে এলেও হয়নি সমাধান। অস্থিরতার জন্য দায়ী করে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি অনন্ত হিরা, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান সাগর ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম রেজা জুয়েলকে এফটিপিওর সব কার্যক্রমে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এর মাঝে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অশোভন নাচের একটি ভিডিও নিয়ে নতুন করে সমালোচনার মুখে পড়েছে সংগঠনটি।
১০ জুলাই ছিল ডিরেক্টরস গিল্ডের ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সেই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যায় সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম রেজা জুয়েলসহ বেশ কয়েকজন উদ্দাম তালে নাচছেন। তাঁদের অঙ্গভঙ্গি ছিল দৃষ্টিকটু। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই সমালোচনার মুখে পড়েছেন সংগঠনের নেতারা।
সংগঠনের অনুষ্ঠানে এমন কর্মকাণ্ড মেনে নিতে পারছেন না নির্মাতারাও। এমন কার্যকলাপকে রুচির দুর্ভিক্ষ মনে করছেন কচি খন্দকার ও এস এ হক অলীক। ফেসবুকে কচি খন্দকার লিখেছেন, ‘রুচির দুর্ভিক্ষ টেলিফিল্ম বানাইছিলাম। এখন নিজেরাই রুচির সংকটে। যে নাচ গান শুরু হয়েছে ডিরেক্টরদের। সেই লজ্জায় বউ নিয়ে ঢাকা ছেড়ে চাঁদপুর।’
এস এ হক অলীকের লেখা ছিল এ রকম, ‘ছি ছি ছি! এইটা আমার প্রাণের সংগঠনের আয়োজন! শ্রদ্ধেয় মামুনুর রশীদ আঙ্কেল সত্যিই বলেছিলেন রুচির দুর্ভিক্ষ!?’
চয়নিকা চৌধুরী লিখেছেন, ‘এইটা কী দেখছি? মানে? এই সব কী? এনারা কে? পরিচালকেরা কই? বিশ্বাস করতে চাই এটা অন্য কিছু। যদি ডিরেক্টরস গিল্ডের প্রোগ্রাম হয়, তবে বলতে হবে রুচির দুর্ভিক্ষ। যাঁরা প্রতিষ্ঠা করেছেন তাঁরা কী ভাবছেন বা মনের অবস্থা কী তাই ভাবছি। মুস্তাফা মনোয়ার আংকেল, মামুনুর রশীদ আংকেল, নাসির উদ্দীন ইউসুফ বাচ্চু ভাই, গাজী রাকায়েত ভাই, সাইদুল আনাম টুটুল ভাই—আহা রে, কী সুন্দর একটা প্রতিষ্ঠান ছিল! ছি ছি।’
নির্মাতা আবু হায়াত মাহমুদ ভাইরাল সেই ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন ‘এটা কি বাংলাদেশের ডিরেক্টরস গিল্ডের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্যাপনের ভিডিও? দয়া করে জানাবেন? উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, ডিরেক্টর হিসেবে আমি লজ্জিত। আসলে কী?! আশা করব উত্তরটা “না” হবে। এটা অন্য কোনো গ্রহের ঘটনা হোক।’
আবু হায়াতের পোস্টে নির্মাতা ও অভিনেতা সুজাত শিমুল মন্তব্যে লিখেছেন, ‘এতটা পতন! আফসোস। দুষ্ট কোকিল শেষ পর্যন্ত আপনাদেরও খেলো? কতিপয় মানুষ যখন এই সব কাণ্ড করে একটি কমিউনিটির ইতিহাস ঐতিহ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করে কিংবা মানহানি করে। সংগঠনের অভিভাবকদের উচিত এদের চিহ্নিত করে বয়কট ও বরখাস্ত করা। এখনো সময় আছে নির্লিপ্ততার খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসুন। নতুবা এই লেংটা শকুনরা সব গিলে খাবে। সময় আর বেশি দেরি নেই। এরাই কি মুস্তাফা মনোয়ার কিংবা মামুনুর রশীদ স্যারের উত্তরসূরি হবে?’
এ বিষয়ে কথা বলতে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা কেউ ফোন রিসিভ করেননি। খুদে বার্তা পাঠালেও আসেনি কোনো উত্তর।
এখনো ঘটনার কোনো সুরাহা না হলেও সাইফের ওপর এ হামলা বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তদন্তে নেমে পুলিশ সবচেয়ে বেশি আশ্চর্য হয়েছে, ‘সদগুরু শরণ’ নামের যে অ্যাপার্টমেন্টে সাইফ-কারিনার বাস, সেখানকার ৯ থেকে ১২ তলা তাঁদের। কিন্তু সেখানে আলাদা কোনো সার্ভেল্যান্স ক্যামেরাই নেই।
৬ ঘণ্টা আগেএবার প্রকাশ্যে এল বলিউড স্টার সাইফ আলী খানের বাড়িতে হানা দেওয়া দ্বিতীয় যুবকের ভিডিও। মুখ কাপড়ে ঢাকা, পিঠে বড় ব্যাগ। সাইফ আলী খানের বাড়ির আপৎকালীন সিঁড়ি দিয়ে উঠছেন তিনি। সিসিটিভি ফুটেজের দ্বিতীয় ভিডিও প্রকাশ করেছে মুম্বাই পুলিশ...
১৫ ঘণ্টা আগে২০১৪ সালে মুক্তি পায় সোহানা সাবা অভিনীত ‘বৃহন্নলা’। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় মুরাদ পারভেজ পরিচালিত সিনেমাটি। বৃহন্নলার জন্য় ২০১৫ সালে ভারতের জয়পুর চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন সোহানা সাবা। এবার সেই উৎসবেই বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগে১৯৭৮ সাল থেকে বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থেকে নানা ধরনের কাজ করে যাচ্ছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আজ দলটি উদ্যাপন করতে যাচ্ছে ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...
১৬ ঘণ্টা আগে