খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা
প্রায় তিন বছর হতে চলল আইয়ুব বাচ্চু নেই। প্রায় তিনটি বছর একলা ফাঁকা পড়ে আছে ‘এবি কিচেন’, যেখান থেকে তৈরি হতো কালজয়ী সব সুর। তার চেয়ে বেশি শূন্যতা ব্যান্ড মিউজিকে। অনেকটা আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাওয়া দেশের ব্যান্ড কালচারকে টেনে তুলতে চেয়েছিলেন আইয়ুব বাচ্চু।
অসংখ্য সম্ভাবনাময় কণ্ঠ, যারা গলা ছেড়ে গাইছে-বাজাচ্ছে পাড়ার প্যাডে-কনসার্টে, তাঁরা বাচ্চুকে অভিভাবক মানত। বিশ্বাস করত, এই মানুষটার হাত ধরে আবার ফিরবে ব্যান্ডের সোনালি দিন। খুব চেষ্টা করেছিলেন বাচ্চু। কিন্তু বহু কাজ ফেলে বড্ড অকালেই চলে যেতে হয় তাঁকে!
২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবর এসেছিল। সুস্থই ছিলেন। বাসায় কাজ করছিলেন। দুদিন আগে রংপুরে কনসার্ট করে এসেছেন। হঠাৎ বুকে ব্যথা। হাসপাতালে নিতে নিতেই সব শেষ! মানুষের ঢল নেমেছিল সেদিন ঢাকা ও চট্টগ্রামে। সেদিনের আকাশ ঢেকেছিল শোকের মেঘে। সেদিনের বাতাস ছিল ভারী, মানুষের দীর্ঘশ্বাসে।
আইয়ুব বাচ্চু না থাকার এই প্রায় তিন বছরে অনেক কিছুই ঘটে গেছে। তবে সবচেয়ে বেদনার ঘটনা—এলআরবির ভাঙন। সারা জীবন বাচ্চু এলআরবি নামক যে শিশুটিকে আগলে রেখেছিলেন পরম মমতায়, সেটি এখন অযত্ন-অসহযোগিতায় প্রায় মুমূর্ষু। বাংলা মিউজিকের ইতিহাসে এলআরবির শেষ দিনগুলো খুব করুণ রসে লেখা হচ্ছে।
বাচ্চুর মৃত্যুর পর এলআরবিকে নিয়ে কিছু চেষ্টা, কিছু এক্সপেরিমেন্ট হয়েছে। ছেলে আহনাফ ভোকাল হয়ে স্টেজে একদিন গেয়েছেন। কিন্তু জমেনি একেবারেই। পরবর্তীতে বাচ্চুর গান ভালো গাইবে—এমন কাউকে খোঁজা হয়। এলআরবিতে ফেরেন এক সময়ের সদস্য বালাম। ভোকাল হিসেবে। কিন্তু চরম অব্যবস্থাপনা আর টানাপোড়েনের খবর এই কালজয়ী ব্যান্ডকে রীতিমতো পথে বসিয়ে দিয়েছে।
একাই দাঁড়িয়ে আছেন আইয়ুব বাচ্চু। এখনো সমহিমায়। তাঁর না থাকার বছরগুলো যত দীর্ঘায়িত হচ্ছে, বাড়ছে আইয়ুব বাচ্চুর প্রতি প্রজন্মের প্রেম। তাঁর গান, তাঁর গিটার, তাঁর লিগ্যাসি—এখনো অধিক উজ্জ্বল। ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে আরও জনপ্রিয়তার আবরণ জড়িয়ে।
প্রায় তিন বছর হতে চলল আইয়ুব বাচ্চু নেই। প্রায় তিনটি বছর একলা ফাঁকা পড়ে আছে ‘এবি কিচেন’, যেখান থেকে তৈরি হতো কালজয়ী সব সুর। তার চেয়ে বেশি শূন্যতা ব্যান্ড মিউজিকে। অনেকটা আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাওয়া দেশের ব্যান্ড কালচারকে টেনে তুলতে চেয়েছিলেন আইয়ুব বাচ্চু।
অসংখ্য সম্ভাবনাময় কণ্ঠ, যারা গলা ছেড়ে গাইছে-বাজাচ্ছে পাড়ার প্যাডে-কনসার্টে, তাঁরা বাচ্চুকে অভিভাবক মানত। বিশ্বাস করত, এই মানুষটার হাত ধরে আবার ফিরবে ব্যান্ডের সোনালি দিন। খুব চেষ্টা করেছিলেন বাচ্চু। কিন্তু বহু কাজ ফেলে বড্ড অকালেই চলে যেতে হয় তাঁকে!
২০১৮ সালের ১৮ অক্টোবর আইয়ুব বাচ্চুর মৃত্যুর খবর এসেছিল। সুস্থই ছিলেন। বাসায় কাজ করছিলেন। দুদিন আগে রংপুরে কনসার্ট করে এসেছেন। হঠাৎ বুকে ব্যথা। হাসপাতালে নিতে নিতেই সব শেষ! মানুষের ঢল নেমেছিল সেদিন ঢাকা ও চট্টগ্রামে। সেদিনের আকাশ ঢেকেছিল শোকের মেঘে। সেদিনের বাতাস ছিল ভারী, মানুষের দীর্ঘশ্বাসে।
আইয়ুব বাচ্চু না থাকার এই প্রায় তিন বছরে অনেক কিছুই ঘটে গেছে। তবে সবচেয়ে বেদনার ঘটনা—এলআরবির ভাঙন। সারা জীবন বাচ্চু এলআরবি নামক যে শিশুটিকে আগলে রেখেছিলেন পরম মমতায়, সেটি এখন অযত্ন-অসহযোগিতায় প্রায় মুমূর্ষু। বাংলা মিউজিকের ইতিহাসে এলআরবির শেষ দিনগুলো খুব করুণ রসে লেখা হচ্ছে।
বাচ্চুর মৃত্যুর পর এলআরবিকে নিয়ে কিছু চেষ্টা, কিছু এক্সপেরিমেন্ট হয়েছে। ছেলে আহনাফ ভোকাল হয়ে স্টেজে একদিন গেয়েছেন। কিন্তু জমেনি একেবারেই। পরবর্তীতে বাচ্চুর গান ভালো গাইবে—এমন কাউকে খোঁজা হয়। এলআরবিতে ফেরেন এক সময়ের সদস্য বালাম। ভোকাল হিসেবে। কিন্তু চরম অব্যবস্থাপনা আর টানাপোড়েনের খবর এই কালজয়ী ব্যান্ডকে রীতিমতো পথে বসিয়ে দিয়েছে।
একাই দাঁড়িয়ে আছেন আইয়ুব বাচ্চু। এখনো সমহিমায়। তাঁর না থাকার বছরগুলো যত দীর্ঘায়িত হচ্ছে, বাড়ছে আইয়ুব বাচ্চুর প্রতি প্রজন্মের প্রেম। তাঁর গান, তাঁর গিটার, তাঁর লিগ্যাসি—এখনো অধিক উজ্জ্বল। ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে আরও জনপ্রিয়তার আবরণ জড়িয়ে।
আবারও একসঙ্গে দেখা গেল প্রাক্তন যুগল মালাইকা অরোরা খান ও অর্জুন কাপুরকে। তবে কোনো একান্ত মুহূর্তে নয়, ছুরিকাঘাতে আহত সাইফ আলী খানকে দেখতে হাসপাতালে দেখা গেছে প্রাক্তন এই জুটিকে।
১০ ঘণ্টা আগেবান্দ্রার বাসভবনে ১৬ জানুয়ারি ঘটে যাওয়া ছুরিকাঘাতের ঘটনায় আহত সাইফ আলী খান বর্তমানে মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁর বোন সোহা আলী খান সম্প্রতি সাইফের স্বাস্থ্য বিষয়ে একটি আপডেট শেয়ার করেছেন।
১১ ঘণ্টা আগেনতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন নিরব হোসেন। থ্রিলার ঘরানায় ‘গোলাপ’ নামের সিনেমাটি বানাবেন সামসুল হুদা। সাধারণত বিকেল বা সন্ধ্যায় সিনেমার পোস্টার রিলিজ দেওয়া হয়। তবে গোলাপ সিনেমার ফার্স্টলুক পোস্টার প্রকাশ করা হলো গতকাল রোববার সকালে, সোশ্যাল মিডিয়ায়।
২০ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্ব চলচ্চিত্রের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে সৌদি আরব। প্রতিবছর সেখানে যেমন রেড সি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের মতো বড় চলচ্চিত্র উৎসব হয়, তেমনি চার বছর ধরে আয়োজিত হচ্ছে জয় অ্যাওয়ার্ডস। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের তৈরি সিনেমা, সিরিজ ও গানকে পুরস্কৃত করা হয় এ আয়োজনে। জয় অ্যাওয়ার্ডসের..
২১ ঘণ্টা আগে