নাজমুল হক নাঈম, ঢাকা
দীর্ঘ ১৭ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে ‘লালন’ ব্যান্ড ছেড়েছেন দলনেতা ও ড্রামার থেইন হান মং তিতি। ‘ব্যান্ডের চেয়ে ব্যক্তির প্রাধান্য’ বেড়ে যাওয়ার কারণ দেখিয়ে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন তিতি।
ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
বিষয়টি নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলেছেন তিতি। জানিয়েছেন, সংগীতের ক্যারিয়ারের মতোই তাঁর দাম্পত্য জীবনও ঝুলে আছে! তবে ব্যান্ড ছাড়ার সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের কোনো প্রভাব নেই বলে জোর দিয়ে বলেছেন তিতি।
তিতির কথায়, সুমির জীবন দর্শনের সঙ্গে দ্বান্দ্বিক অবস্থানের কারণেই আজকের এ পরিস্থিতি। হয়তো এর প্রভাব পারিবারিক জীবনেও পড়ছে।
আজ শনিবার রাতে তিতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেখেন, যখন একজন মানুষ মুক্তি চায়, তখন তাকে মুক্তি দিতে হয়। আমার কাছে মনে হয়েছে, সুমি আমার সঙ্গে ব্যান্ড করতে চায় না। এ বিষয়টা যখনই মনে হয়েছে, তখনই আমি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই। সমস্যা যেহেতু আমাকে নিয়ে, তাই আমিই ছেড়ে এসেছি। আর এটা যদি পারিবারিক জীবনেও হয়, আমি এখানেও কিছুই বলব না। তবে কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চাই না আমি।’
তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, ব্যান্ডের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো একদিনের নয়। বিগত কয়েক বছর ধরেই এটি চলছিল। তবে তা প্রকট আকার ধারণ করে গত পাঁচ-ছয় মাসে। ব্যান্ডের সব ব্যবস্থাপনা তিতির হাতেই হতো। কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় শো বুকিংয়ের পর তা বাতিল করতেন সুমি। সুমির স্বেচ্ছাচারিতায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানেও অংশ নেয়নি লালন। এতে শো আয়োজকদের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয় তিতির।
এ ছাড়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সুমির জীবন দর্শনেও পরিবর্তন দেখেন তিতি। এটি তাঁকে হতাশায় ডুবিয়েছে। তিতি চেয়েছিলেন, ফকির লালন সাঁইয়ের দর্শনে বিশ্বাসী ব্যান্ডটির কাছে অর্থ কখনো বড় হয়ে উঠবে না। তারকাখ্যাতি ও অহমিকা সুমিকে কখনো স্পর্শ করবে না বলেও বিশ্বাস ছিল তিতির। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে ভুল ভেঙেছে তিতির—তারকাখ্যাতি, অহংকার, লোভ ঘিরে ধরেছে সুমিকে।
লালন ব্যান্ডের সর্বশেষ শো হয় গত ৯ মার্চ খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে একা নিজের ব্যবস্থাপনায় শোতে অংশ নেন তিতি। ছিলেনও আলাদা হোটেলে। এর আগে সিলেটের একটি শো শেষে গাড়িতে করে ঢাকায় ফেরার পথে সুমির সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিতির বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় ব্যান্ডের অন্য সদস্যরাও ছিলেন। তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, সুমি তাঁকে ব্যান্ডের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দোষারোপ করেন। এমনকি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও তোলেন। একপর্যায়ে নরসিংদীতে গাড়ি থেকে নেমে যান তিতি। সেখান থেকে ভাড়া করা বাইকে করে তিনি ঢাকায় আসেন। ১০ মার্চ শিল্পকলা একাডেমিতে একটি শো ছিল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকার পরও সুমি একক সিদ্ধান্তে সেটি বাতিল করেন। মূলত এরপরই ব্যান্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিতি।
তিতি বলেন, ‘ফকির লালনের সঙ্গে লোভ যায় না। আমরা যেহেতু তাঁর জীবনদর্শনে বিশ্বাসী, তাই আমাদের অনেক কিছুই হিসেব করতে হয়। আমাদের জিহ্বায় যদি লোভ জন্মায়, তাহলে আমরা কেন তাঁর গান করছি? সুমির কাছে সব সময় গাড়ি, বাড়ির অফার আসত। আর যেহেতু সে মিউজিক করে অন্যদের মতো সম্পদের মালিক হতে পারেনি, তাই তার মধ্যে বিষয়গুলো কাজ করছিল। আসলে, শেষ কয়েক বছর তার মধ্যে অর্থনৈতিক বিষয়গুলো ভর করে। এগুলো কেউ তাকে বুঝিয়েছে কি না তা-ও জানা নেই।’
এ নিয়ে সুমিকে একাধিকবার বোঝানোরও চেষ্টা করেছেন তিতি। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। সুমি তাঁকে এড়িয়ে চলতে শুরু করেন। তিতির ভাষায়, ‘তাকে সব সময় বোঝানোর চেষ্টা করেছি, সবার মতো সবকিছুতে আমরা যেতে পারি না। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সরকারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকার পরও কোনো দিন সুবিধা বা কোনো আবদার কোথাও আমরা রাখিনি। দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় স্থায়ী হওয়ার অফার তার কাছে এলেও আমি তাকে বুঝিয়েছি, আমাদের তো একটা জীবনদর্শন আছে। অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড গাড়ি-বাড়ির অফার করলেও তাতে কোনো দিন তাকে সম্মতি দিতে দিইনি আমি। হয়তো বিষয়গুলো এখন তার মধ্যে কষ্টের জন্ম দিয়েছে। কিন্তু বিশ্বাস করেন, এগুলো করলে হয়তো আজকের এই লালন ব্যান্ডকে কেউ পেত না।’
তিতির কাছ থেকেই জানা যায়, ২০১০ সালে সুমি ও তিতি বিয়ে করেন। যদিও বিষয়টি সেভাবে কখনো জানাননি। ব্যক্তিগতই রাখতে চেয়েছেন। এখন এই পরিস্থিতিতে দাম্পত্য সম্পর্ক কোন পর্যায়ে রয়েছে জানতে চাইলে তিতি বলেন, ‘প্রথমেই তো বলেছি, আমার জানা নেই। সে সিদ্ধান্ত সে-ই (সুমি) নিতে পারে। ব্যান্ডের যেকোনো বিষয়ে সে যেহেতু সুপ্রিম। আমি মনে করি, আমাদের সম্পর্কেও তাই-ই। হয়তো সময়ই বলে দেবে।’
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুলনায় নিজের বাড়িতেই অবস্থান করছেন সুমি। ব্যান্ডের সঙ্গে এখন সেভাবে যোগাযোগ নেই। তিতির সঙ্গেও গত ৪০ দিনে কয়েকটি এসএমএসে যোগাযোগ হয়েছে, তবে সেগুলো ব্যক্তিগত। সপ্তাহ দু-এক আগে সুমির মা তিতিকে ফোনকল করে জানিয়েছেন, মেয়ে আপাতত তাঁর কাছেই থাকবেন। সংগীত নিয়ে সুমি আপাতত কিছু ভাবছেন না।
তবে তিতি বলছেন, সুমি ও তাঁর এই সম্পর্কের জটিলতার কারণে যেন ব্যান্ডের কোনো ক্ষতি না হয়। প্রয়োজনে নতুন একজন ড্রামার নিয়ে হলেও যেন ব্যান্ডটি চলে। সমস্যা যেহেতু তাঁকে নিয়েই, এ জন্য তিনি সরে গেছেন। তিনি আশা করছেন, এবার ব্যান্ডে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।
সব অভিযোগের ব্যাপারে সুমির বক্তব্য জানার চেষ্টায় তাঁর ব্যবহৃত নম্বরে কল করা হলে রিসিভ করেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।
দীর্ঘ ১৭ বছরের সম্পর্ক চুকিয়ে ‘লালন’ ব্যান্ড ছেড়েছেন দলনেতা ও ড্রামার থেইন হান মং তিতি। ‘ব্যান্ডের চেয়ে ব্যক্তির প্রাধান্য’ বেড়ে যাওয়ার কারণ দেখিয়ে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন তিতি।
ব্যান্ডের সম্পর্কের বাইরেও লালন ব্যান্ডের কণ্ঠশিল্পী সুমির সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কে রয়েছেন তিতি। তাই তাঁর ব্যান্ড ছাড়ার খবরের সঙ্গে তাঁদের দাম্পত্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়েও কথা উঠছে। এ ব্যাপারে তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত জীবন কোথায় যাবে তা সময়ই বলে দেবে।
বিষয়টি নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলেছেন তিতি। জানিয়েছেন, সংগীতের ক্যারিয়ারের মতোই তাঁর দাম্পত্য জীবনও ঝুলে আছে! তবে ব্যান্ড ছাড়ার সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের কোনো প্রভাব নেই বলে জোর দিয়ে বলেছেন তিতি।
তিতির কথায়, সুমির জীবন দর্শনের সঙ্গে দ্বান্দ্বিক অবস্থানের কারণেই আজকের এ পরিস্থিতি। হয়তো এর প্রভাব পারিবারিক জীবনেও পড়ছে।
আজ শনিবার রাতে তিতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেখেন, যখন একজন মানুষ মুক্তি চায়, তখন তাকে মুক্তি দিতে হয়। আমার কাছে মনে হয়েছে, সুমি আমার সঙ্গে ব্যান্ড করতে চায় না। এ বিষয়টা যখনই মনে হয়েছে, তখনই আমি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিই। সমস্যা যেহেতু আমাকে নিয়ে, তাই আমিই ছেড়ে এসেছি। আর এটা যদি পারিবারিক জীবনেও হয়, আমি এখানেও কিছুই বলব না। তবে কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চাই না আমি।’
তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, ব্যান্ডের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো একদিনের নয়। বিগত কয়েক বছর ধরেই এটি চলছিল। তবে তা প্রকট আকার ধারণ করে গত পাঁচ-ছয় মাসে। ব্যান্ডের সব ব্যবস্থাপনা তিতির হাতেই হতো। কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় শো বুকিংয়ের পর তা বাতিল করতেন সুমি। সুমির স্বেচ্ছাচারিতায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানেও অংশ নেয়নি লালন। এতে শো আয়োজকদের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয় তিতির।
এ ছাড়া সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সুমির জীবন দর্শনেও পরিবর্তন দেখেন তিতি। এটি তাঁকে হতাশায় ডুবিয়েছে। তিতি চেয়েছিলেন, ফকির লালন সাঁইয়ের দর্শনে বিশ্বাসী ব্যান্ডটির কাছে অর্থ কখনো বড় হয়ে উঠবে না। তারকাখ্যাতি ও অহমিকা সুমিকে কখনো স্পর্শ করবে না বলেও বিশ্বাস ছিল তিতির। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে ভুল ভেঙেছে তিতির—তারকাখ্যাতি, অহংকার, লোভ ঘিরে ধরেছে সুমিকে।
লালন ব্যান্ডের সর্বশেষ শো হয় গত ৯ মার্চ খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে একা নিজের ব্যবস্থাপনায় শোতে অংশ নেন তিতি। ছিলেনও আলাদা হোটেলে। এর আগে সিলেটের একটি শো শেষে গাড়িতে করে ঢাকায় ফেরার পথে সুমির সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিতির বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় ব্যান্ডের অন্য সদস্যরাও ছিলেন। তিতির বক্তব্য অনুযায়ী, সুমি তাঁকে ব্যান্ডের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দোষারোপ করেন। এমনকি অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও তোলেন। একপর্যায়ে নরসিংদীতে গাড়ি থেকে নেমে যান তিতি। সেখান থেকে ভাড়া করা বাইকে করে তিনি ঢাকায় আসেন। ১০ মার্চ শিল্পকলা একাডেমিতে একটি শো ছিল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকার পরও সুমি একক সিদ্ধান্তে সেটি বাতিল করেন। মূলত এরপরই ব্যান্ড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন তিতি।
তিতি বলেন, ‘ফকির লালনের সঙ্গে লোভ যায় না। আমরা যেহেতু তাঁর জীবনদর্শনে বিশ্বাসী, তাই আমাদের অনেক কিছুই হিসেব করতে হয়। আমাদের জিহ্বায় যদি লোভ জন্মায়, তাহলে আমরা কেন তাঁর গান করছি? সুমির কাছে সব সময় গাড়ি, বাড়ির অফার আসত। আর যেহেতু সে মিউজিক করে অন্যদের মতো সম্পদের মালিক হতে পারেনি, তাই তার মধ্যে বিষয়গুলো কাজ করছিল। আসলে, শেষ কয়েক বছর তার মধ্যে অর্থনৈতিক বিষয়গুলো ভর করে। এগুলো কেউ তাকে বুঝিয়েছে কি না তা-ও জানা নেই।’
এ নিয়ে সুমিকে একাধিকবার বোঝানোরও চেষ্টা করেছেন তিতি। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। সুমি তাঁকে এড়িয়ে চলতে শুরু করেন। তিতির ভাষায়, ‘তাকে সব সময় বোঝানোর চেষ্টা করেছি, সবার মতো সবকিছুতে আমরা যেতে পারি না। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সরকারের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক থাকার পরও কোনো দিন সুবিধা বা কোনো আবদার কোথাও আমরা রাখিনি। দেশের বাইরে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডায় স্থায়ী হওয়ার অফার তার কাছে এলেও আমি তাকে বুঝিয়েছি, আমাদের তো একটা জীবনদর্শন আছে। অনেক বড় বড় ব্র্যান্ড গাড়ি-বাড়ির অফার করলেও তাতে কোনো দিন তাকে সম্মতি দিতে দিইনি আমি। হয়তো বিষয়গুলো এখন তার মধ্যে কষ্টের জন্ম দিয়েছে। কিন্তু বিশ্বাস করেন, এগুলো করলে হয়তো আজকের এই লালন ব্যান্ডকে কেউ পেত না।’
তিতির কাছ থেকেই জানা যায়, ২০১০ সালে সুমি ও তিতি বিয়ে করেন। যদিও বিষয়টি সেভাবে কখনো জানাননি। ব্যক্তিগতই রাখতে চেয়েছেন। এখন এই পরিস্থিতিতে দাম্পত্য সম্পর্ক কোন পর্যায়ে রয়েছে জানতে চাইলে তিতি বলেন, ‘প্রথমেই তো বলেছি, আমার জানা নেই। সে সিদ্ধান্ত সে-ই (সুমি) নিতে পারে। ব্যান্ডের যেকোনো বিষয়ে সে যেহেতু সুপ্রিম। আমি মনে করি, আমাদের সম্পর্কেও তাই-ই। হয়তো সময়ই বলে দেবে।’
এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খুলনায় নিজের বাড়িতেই অবস্থান করছেন সুমি। ব্যান্ডের সঙ্গে এখন সেভাবে যোগাযোগ নেই। তিতির সঙ্গেও গত ৪০ দিনে কয়েকটি এসএমএসে যোগাযোগ হয়েছে, তবে সেগুলো ব্যক্তিগত। সপ্তাহ দু-এক আগে সুমির মা তিতিকে ফোনকল করে জানিয়েছেন, মেয়ে আপাতত তাঁর কাছেই থাকবেন। সংগীত নিয়ে সুমি আপাতত কিছু ভাবছেন না।
তবে তিতি বলছেন, সুমি ও তাঁর এই সম্পর্কের জটিলতার কারণে যেন ব্যান্ডের কোনো ক্ষতি না হয়। প্রয়োজনে নতুন একজন ড্রামার নিয়ে হলেও যেন ব্যান্ডটি চলে। সমস্যা যেহেতু তাঁকে নিয়েই, এ জন্য তিনি সরে গেছেন। তিনি আশা করছেন, এবার ব্যান্ডে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।
সব অভিযোগের ব্যাপারে সুমির বক্তব্য জানার চেষ্টায় তাঁর ব্যবহৃত নম্বরে কল করা হলে রিসিভ করেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।
দিওয়ালি উপলক্ষে ১ নভেম্বর বলিউডে মুক্তি পাচ্ছে ‘ভুল ভুলাইয়া থ্রি’ ও ‘সিংহাম অ্যাগেইন’। সিনেমা দুটি নিয়ে দর্শকের আগ্রহ তুঙ্গে। তবে মুক্তির একদিন আগে বলিউডের এই দুই সিনেমা নিষিদ্ধ করে দিয়েছে সৌদি আরব।
১১ মিনিট আগেএক যুগ পর পর নতুন অ্যালবাম নিয়ে আসছে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় ব্যান্ড চন্দ্রবিন্দু। অ্যালবামের নাম ‘টালোবাসা’। স্পর্টিফাই,আইটিউনসের মতো জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম, ইউটিউবের পাশাপাশি চন্দ্রবিন্দুর নতুন অ্যালবামের গান শোনা যাবে রেকর্ড-এ।
৩০ মিনিট আগেসংশোধন হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির বিদ্যমান আইন ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আইন ১৯৮৯’। বিদ্যমান আইনের বিভিন্ন ধারায় পরিবর্তনের লক্ষ্যে একটি সংশোধিত খসড়া প্রণয়ন করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। সংশোধিত খসড়া আইনের উপর সকল
৩৬ মিনিট আগেঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চনের দাম্পত্য জীবন ঘিরে আলোচনা যেন থামছেই না। তাঁদের বিচ্ছেদ ঘিরে একের পর এক তথ্য সামনে আসছে। কখনো সংসারে বনিবনা না হওয়া কখনোবা আবার তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশের কথাও শোনা যাচ্ছে। সম্প্রতি ঐশ্বরিয়া-অভিষেকের পুরোনো এক অনুষ্ঠানের সাক্ষাৎকার সামনে এসেছে। যেখানে বিয়ে ও বিবাহ ব
৩ ঘণ্টা আগে