বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
গান গাইতে ঢাকায় আসছেন কবীর সুমন। রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর পৃথক তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। গত শনিবার থেকে শুরু হয়েছিল টিকিট বিক্রি। মাত্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ১৫ ও ২১ অক্টোবরের অনুষ্ঠানের সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন অনুষ্ঠানের অন্যতম আয়োজক ইশতিয়াক খান।
ইশতিয়াক বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে টিকেট ছাড়ার মাত্র ৭২ ঘণ্টার ভেতরে ১৫ ও ২১ তারিখের সব ক্যাটাগরির টিকিট শেষ হয়ে গেছে। এজন্য কোনো আউটলেটে আর এ দুই দিনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না।’
১৫ ও ২১ অক্টোবর—এ দুই দিন আধুনিক বাংলা গান শোনাবেন কবীর সুমন। আর ১৮ অক্টোবরের অনুষ্ঠানটি রাখা হয়েছে বাংলা খেয়ালের জন্য। ওইদিনের কিছু টিকিট এখনো অবিক্রিত আছে বলে জানালেন ইশতিয়াক। তবে সুমনের আধুনিক গান শুনতেই শ্রোতাদের আগ্রহ বেশি। যে কারণে হু হু করে বিক্রি হয়ে গেছে ওই দুই দিনের অনুষ্ঠানের টিকিট। ইশতিয়াক বলেন, ‘আমরা দুঃখিত যে, আরও অসংখ্য মানুষ টিকিটের জন্য ফোন দিচ্ছেন। এদের ভেতরে অনেকের আকুলতা দেখলে মন খারাপ হয়ে যায়।’
আয়োজক প্রতিষ্ঠান পিপহোল জানিয়েছে, সবার আগ্রহের কথা বিবেচনা করে তারা বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবছেন। জাদুঘর অডিটোরিয়ামের সিঁড়ি বেশ প্রশস্ত, তাই যদি কেউ সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য স্ট্যান্ডিং টিকিটের কথা ভাবছেন আয়োজকেরা। এছাড়া যারা সরাসরি অনুষ্ঠানে আসতে পারবেন না, তাদের জন্য পেইড অনলাইন স্ট্রিমিংয়ের ব্যবস্থাও থাকবে।
১৯৯২ সালে প্রকাশ হয় কবীর সুমনের প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’। বাংলা গানের গতিপথ বদলে দেওয়া এ অ্যালবাম প্রকাশের ৩০ বছর পূর্ণ হলো এ বছর। এই উপলক্ষ উদ্যাপন করতেই কবীর সুমনের কিছু ভক্ত তাঁকে ঢাকায় আমন্ত্রণ করেছেন।
বাংলাদেশি শ্রোতাদের গান শোনাতে দীর্ঘ ১৩ বছর পর তাই ঢাকায় পা পড়ছে সুমনের। সর্বশেষ এসেছিলেন ২০০৯ সালে। এর আগে ১৯৯৬ ও ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে দুটি সংগীত সফর করেন সুমন। এরপর ২০০৮ সালের ২৩ মে জাতীয় জাদুঘরের একটি অনুষ্ঠানে গেয়েছিলেন তিনি।
গান গাইতে ঢাকায় আসছেন কবীর সুমন। রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ১৫, ১৮ ও ২১ অক্টোবর পৃথক তিনটি অনুষ্ঠানে গাইবেন তিনি। গত শনিবার থেকে শুরু হয়েছিল টিকিট বিক্রি। মাত্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ১৫ ও ২১ অক্টোবরের অনুষ্ঠানের সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন অনুষ্ঠানের অন্যতম আয়োজক ইশতিয়াক খান।
ইশতিয়াক বলেন, ‘আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে টিকেট ছাড়ার মাত্র ৭২ ঘণ্টার ভেতরে ১৫ ও ২১ তারিখের সব ক্যাটাগরির টিকিট শেষ হয়ে গেছে। এজন্য কোনো আউটলেটে আর এ দুই দিনের টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না।’
১৫ ও ২১ অক্টোবর—এ দুই দিন আধুনিক বাংলা গান শোনাবেন কবীর সুমন। আর ১৮ অক্টোবরের অনুষ্ঠানটি রাখা হয়েছে বাংলা খেয়ালের জন্য। ওইদিনের কিছু টিকিট এখনো অবিক্রিত আছে বলে জানালেন ইশতিয়াক। তবে সুমনের আধুনিক গান শুনতেই শ্রোতাদের আগ্রহ বেশি। যে কারণে হু হু করে বিক্রি হয়ে গেছে ওই দুই দিনের অনুষ্ঠানের টিকিট। ইশতিয়াক বলেন, ‘আমরা দুঃখিত যে, আরও অসংখ্য মানুষ টিকিটের জন্য ফোন দিচ্ছেন। এদের ভেতরে অনেকের আকুলতা দেখলে মন খারাপ হয়ে যায়।’
আয়োজক প্রতিষ্ঠান পিপহোল জানিয়েছে, সবার আগ্রহের কথা বিবেচনা করে তারা বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবছেন। জাদুঘর অডিটোরিয়ামের সিঁড়ি বেশ প্রশস্ত, তাই যদি কেউ সিঁড়িতে দাঁড়িয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য স্ট্যান্ডিং টিকিটের কথা ভাবছেন আয়োজকেরা। এছাড়া যারা সরাসরি অনুষ্ঠানে আসতে পারবেন না, তাদের জন্য পেইড অনলাইন স্ট্রিমিংয়ের ব্যবস্থাও থাকবে।
১৯৯২ সালে প্রকাশ হয় কবীর সুমনের প্রথম আধুনিক গানের অ্যালবাম ‘তোমাকে চাই’। বাংলা গানের গতিপথ বদলে দেওয়া এ অ্যালবাম প্রকাশের ৩০ বছর পূর্ণ হলো এ বছর। এই উপলক্ষ উদ্যাপন করতেই কবীর সুমনের কিছু ভক্ত তাঁকে ঢাকায় আমন্ত্রণ করেছেন।
বাংলাদেশি শ্রোতাদের গান শোনাতে দীর্ঘ ১৩ বছর পর তাই ঢাকায় পা পড়ছে সুমনের। সর্বশেষ এসেছিলেন ২০০৯ সালে। এর আগে ১৯৯৬ ও ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে দুটি সংগীত সফর করেন সুমন। এরপর ২০০৮ সালের ২৩ মে জাতীয় জাদুঘরের একটি অনুষ্ঠানে গেয়েছিলেন তিনি।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
৬ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
১১ ঘণ্টা আগে