বিনোদন প্রতিবেদক,ঢাকা
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারণে বিগত সরকারের আমলে পেশাগত কার্যক্রম প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীনের। পরবর্তী সময়ে তিনি থিতু হন যুক্তরাষ্ট্রে। অবশেষে দীর্ঘ আট বছর পর গতকাল দেশে ফিরেছেন বেবী নাজনীন। দেশে ফিরে তিনি বলেন, ‘শিল্পীরা সব সময় দলমতের ঊর্ধ্বে, তাঁদের কখনোই কোনো বাধানিষেধের মধ্যে রাখা যাবে না।’
গতকাল রোববার সকালে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান ভক্ত ও শুভানুধ্যায়ীরা। স্লোগানে স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান বিএনপির একদল কর্মী। তবে তাঁদের কারও হাত থেকেই ফুলের তোড়া গ্রহণ করেননি বেবী নাজনীন। জানিয়েছেন, ফুল নয়, কেবল শুভেচ্ছাই যথেষ্ট। বেবী নাজনীন শুরুতেই জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে নিহত সব শহীদ ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
দীর্ঘ সময় পর দেশে ফেরার প্রতিক্রিয়ায় বেবী নাজনীন বলেন, ‘বিমান থেকে নেমেই বুকভরে নিশ্বাস নিয়েছি। যে নিশ্বাসটা অতি আদরের, গভীর ভালোবাসার। এটা বহুদিন পাইনি। এই না পাওয়ার যন্ত্রণা যে কী, সেটা আজকে পাওয়ার পরে আরও বেশি বুঝতে পারছি!’
বিগত সরকারের আমলে রাজনৈতিক কারণে বেবী নাজনীনসহ অনেক শিল্পী ছিলেন কালো তালিকাভুক্ত। এ বিষয়ে বেবী নাজনীন বলেন, ‘শিল্পীদের জন্য এটা দুঃখজনক। কালো রাত্রি, কালো দিবস বা কালো ইতিহাস বলা যায়। শিল্পীরা দেশের মুকুট। তাঁরা সব সময় সম্মানের। সংস্কৃতির মাধ্যমে শিল্পীরা সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে তুলে ধরেন। শিল্পীরা সব সময় দলমতের ঊর্ধ্বে। বিশেষ কোনো দলের সমর্থক বলে তাঁদের এড়িয়ে চলতে হবে—এমনটা আমি চাই না।’
ভবিষ্যতে আবারও কালো তালিকা তৈরি হবে কি না—জানতে চাইলে বেবী নাজনীন বলেন, ‘শিল্পীদের কোনো বাউন্ডারি থাকতে নাই। শিল্পীদের কখনোই কোনো বাধানিষেধের মধ্যে রাখা যাবে না। আমি সব সময় এই শব্দের বিরুদ্ধে। সংগীত একটা পরিচ্ছন্ন বিষয়। শিল্পীরা যখন একে বহন করবেন, তখন নেতিবাচক দিকগুলো বর্জন করতে হবে। কালো তালিকা শব্দটাই তো খারাপ। আমি কেন এই শব্দটি লালন করব। বাংলাদেশ নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছে, এখানে কালো তালিকা শব্দটি যেন আর না আসে। আমি শিল্পী, আমি প্রাণখুলে গাইব। আমি কেন প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়ব, কেন আমাকে নিয়ে রাজনীতি হবে। এসব নোংরামির কারণে শিল্পীরা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছেন।’
দেশের বাইরে থাকলেও রাজনীতিতে এখনো সক্রিয় বেবী নাজনীন। গত জুন মাসে বেবী নাজনীনকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনোনীত করা হয়। বিমানবন্দরে তিনি জানান, এখনো রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আছেন। ভবিষ্যতে দলীয় নির্দেশনা মেনেই কাজ করবেন। তবে গান নিয়েও পরিকল্পনা আছে তাঁর। বেবী নাজনীন বলেন, ‘অনেকগুলো নতুন গান প্রস্তুত আছে। শিগগিরই সেগুলো রেকর্ড হবে। মাত্রই এলাম, তাই একটু সময়ের প্রয়োজন। তবে আমি এখন কনসার্ট করব। সামনে থেকে আমার ভক্তদের দেখব। আমার ইচ্ছামতো তাদের সামনে গাইব।’
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার কারণে বিগত সরকারের আমলে পেশাগত কার্যক্রম প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীনের। পরবর্তী সময়ে তিনি থিতু হন যুক্তরাষ্ট্রে। অবশেষে দীর্ঘ আট বছর পর গতকাল দেশে ফিরেছেন বেবী নাজনীন। দেশে ফিরে তিনি বলেন, ‘শিল্পীরা সব সময় দলমতের ঊর্ধ্বে, তাঁদের কখনোই কোনো বাধানিষেধের মধ্যে রাখা যাবে না।’
গতকাল রোববার সকালে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান ভক্ত ও শুভানুধ্যায়ীরা। স্লোগানে স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান বিএনপির একদল কর্মী। তবে তাঁদের কারও হাত থেকেই ফুলের তোড়া গ্রহণ করেননি বেবী নাজনীন। জানিয়েছেন, ফুল নয়, কেবল শুভেচ্ছাই যথেষ্ট। বেবী নাজনীন শুরুতেই জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে নিহত সব শহীদ ও আহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
দীর্ঘ সময় পর দেশে ফেরার প্রতিক্রিয়ায় বেবী নাজনীন বলেন, ‘বিমান থেকে নেমেই বুকভরে নিশ্বাস নিয়েছি। যে নিশ্বাসটা অতি আদরের, গভীর ভালোবাসার। এটা বহুদিন পাইনি। এই না পাওয়ার যন্ত্রণা যে কী, সেটা আজকে পাওয়ার পরে আরও বেশি বুঝতে পারছি!’
বিগত সরকারের আমলে রাজনৈতিক কারণে বেবী নাজনীনসহ অনেক শিল্পী ছিলেন কালো তালিকাভুক্ত। এ বিষয়ে বেবী নাজনীন বলেন, ‘শিল্পীদের জন্য এটা দুঃখজনক। কালো রাত্রি, কালো দিবস বা কালো ইতিহাস বলা যায়। শিল্পীরা দেশের মুকুট। তাঁরা সব সময় সম্মানের। সংস্কৃতির মাধ্যমে শিল্পীরা সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে তুলে ধরেন। শিল্পীরা সব সময় দলমতের ঊর্ধ্বে। বিশেষ কোনো দলের সমর্থক বলে তাঁদের এড়িয়ে চলতে হবে—এমনটা আমি চাই না।’
ভবিষ্যতে আবারও কালো তালিকা তৈরি হবে কি না—জানতে চাইলে বেবী নাজনীন বলেন, ‘শিল্পীদের কোনো বাউন্ডারি থাকতে নাই। শিল্পীদের কখনোই কোনো বাধানিষেধের মধ্যে রাখা যাবে না। আমি সব সময় এই শব্দের বিরুদ্ধে। সংগীত একটা পরিচ্ছন্ন বিষয়। শিল্পীরা যখন একে বহন করবেন, তখন নেতিবাচক দিকগুলো বর্জন করতে হবে। কালো তালিকা শব্দটাই তো খারাপ। আমি কেন এই শব্দটি লালন করব। বাংলাদেশ নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছে, এখানে কালো তালিকা শব্দটি যেন আর না আসে। আমি শিল্পী, আমি প্রাণখুলে গাইব। আমি কেন প্রতিবন্ধকতার মুখে পড়ব, কেন আমাকে নিয়ে রাজনীতি হবে। এসব নোংরামির কারণে শিল্পীরা দেশের বাইরে চলে যাচ্ছেন।’
দেশের বাইরে থাকলেও রাজনীতিতে এখনো সক্রিয় বেবী নাজনীন। গত জুন মাসে বেবী নাজনীনকে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মনোনীত করা হয়। বিমানবন্দরে তিনি জানান, এখনো রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আছেন। ভবিষ্যতে দলীয় নির্দেশনা মেনেই কাজ করবেন। তবে গান নিয়েও পরিকল্পনা আছে তাঁর। বেবী নাজনীন বলেন, ‘অনেকগুলো নতুন গান প্রস্তুত আছে। শিগগিরই সেগুলো রেকর্ড হবে। মাত্রই এলাম, তাই একটু সময়ের প্রয়োজন। তবে আমি এখন কনসার্ট করব। সামনে থেকে আমার ভক্তদের দেখব। আমার ইচ্ছামতো তাদের সামনে গাইব।’
বলিউডে যখন বিক্রান্তকে নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ নির্মাতাদের মধ্যে, তখনই হঠাৎ এক সিদ্ধান্ত নিয়ে সবাইকে চমকে দিলেন। আজ ইনস্টাগ্রামে ঘোষণা দিয়ে অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানালেন বিক্রান্ত ম্যাসি।
৮ ঘণ্টা আগেঅভিষেক বচ্চন গত রাতে মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত ফিল্ম ফেয়ার ওটিটি অ্যাওয়ার্ড ২০২৪-এ উপস্থিত হয়েছিলেন। তিনি অভিনেত্রী কারিনা কাপুরকে পুরস্কার দিয়েছিলেন, যাঁর সঙ্গে ২০০০ সালে ‘রিফিউজি’ সিনেমা করেছিলেন। এই সিনেমা দিয়ে বলিউডে পা রেখেছিলেন অভিষেক।
১১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ ভারতের কন্নড় সিনেমা ও টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শোবিতা শিবান্নাকে তার ফ্ল্যাট থেকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশের বলছে, তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানা গেছে...
১৫ ঘণ্টা আগেকলকাতার বইমেলার পর চলচ্চিত্র উৎসবেও জায়গা হয়নি বাংলাদেশের। ৪ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে (কেআইএফএফ) ২৯টি দেশের ১৮০টি সিনেমা স্থান পেলেও তালিকায় নেই বাংলাদেশের সিনেমা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ও ভিসা জটিলতাকে কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন কেআইএফএফের চেয়ারম্যান গৌতম ঘোষ...
১৮ ঘণ্টা আগে