অনলাইন ডেস্ক
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক এলাকা তলিয়ে যাওয়া রোধে বছরের পর বছর আলোচনার পর আন্তর্জাতিক চুক্তির একটি খসড়ায় স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো। টানা ৩৮ ঘণ্টা আলোচনার পর গত শনিবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এ ব্যাপারে সম্মতি আসে।
সম্মেলনের সভাপতি রেনা লি নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে প্রতিনিধিদের সামনে দীর্ঘ করতালির মধ্যে উচ্চস্বরে ঘোষণা করেন, ‘আমাদের প্রচেষ্টা অবশেষে লক্ষ্যে পৌঁছেছে’। খবর এএফপি ও বিবিসির।
খসড়াটি তাৎক্ষণিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। তবে ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে আলোচনার পর জীববৈচিত্র্য রক্ষায় একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসেবে পরিবেশবাদীরা এটিকে স্বাগত জানিয়েছেন।
২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের ৩০ শতাংশ ভূমি এবং মহাসাগর সংরক্ষণে চুক্তিটিকে অপরিহার্য হিসেবে দেখা হয়, যেমনটি ডিসেম্বরে মন্ট্রিলে স্বাক্ষরিত একটি ঐতিহাসিক চুক্তিতে বিশ্বের সরকারগুলো সম্মত হয়েছিল।
তহবিল ও মাছ ধরার অধিকার নিয়ে মতানৈক্যের কারণে চুক্তির আলোচনা বছরের পর বছর ঝুলে ছিল। সমুদ্র রক্ষায় সবশেষ ১৯৮২ সালে ‘ইউএন কনভেনশন অন দ্য ল অব দ্য সি’ নামে আন্তর্জাতিক চুক্তি হয়েছিল।
ওই চুক্তি হাই সি ধারণাকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। হাই সি হচ্ছে আন্তর্জাতিক জলসীমা, যেখানে সব দেশের অধিকার, জাহাজ চালানো ও গবেষণার অধিকার রয়েছে। তবে ওই চুক্তিতে মাত্র ১ দশমিক ২ শতাংশ জলসীমা সুরক্ষিত হয়েছে।
নতুন চুক্তিতে সমুদ্রের সংরক্ষিত হিসেবে বিবেচিত এলাকায় কী পরিমাণ মাছ ধরা যাবে, নৌযান চলাচলের পথ এবং খননকাজের সীমা ঠিক করে দেওয়া হবে। আরও নির্ধারণ করে দেওয়া হবে, ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০০ মিটার কিংবা তার নিচের সমুদ্র তলদেশ থেকে কখন খনিজপদার্থ নেওয়া যাবে সেটিও।
সমুদ্র চুক্তি করার জন্য জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে আহ্বান জানিয়ে ২০১৭ সালে সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল।
জানা গেছে, প্রায় দুই সপ্তাহের আলোচনা এবং গত শুক্র থেকে শনিবার পর্যন্ত টানা আলোচনার পর জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা একটি খসড়ার ব্যাপারে সম্মত হন। তবে চুক্তিটি আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদনে সদস্য দেশগুলোকে ফের বসতে হবে; কার্যকর হওয়ার আগে চুক্তিটি নিয়ে এখনো অনেক কাজ বাকি বলেও জানিয়েছে বিবিসি।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী সংস্থা গ্রিনপিসের লরা মেলার বলেন, বিভাজিত বিশ্বে পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিতে এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। লরা মেলার আরও বলেন, ‘অবশেষে আমরা আলোচনা থেকে সরে সমুদ্রে সত্যিকার পরিবর্তন আনতে পারব।’
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিতে পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক এলাকা তলিয়ে যাওয়া রোধে বছরের পর বছর আলোচনার পর আন্তর্জাতিক চুক্তির একটি খসড়ায় স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো। টানা ৩৮ ঘণ্টা আলোচনার পর গত শনিবার সন্ধ্যায় নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এ ব্যাপারে সম্মতি আসে।
সম্মেলনের সভাপতি রেনা লি নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে প্রতিনিধিদের সামনে দীর্ঘ করতালির মধ্যে উচ্চস্বরে ঘোষণা করেন, ‘আমাদের প্রচেষ্টা অবশেষে লক্ষ্যে পৌঁছেছে’। খবর এএফপি ও বিবিসির।
খসড়াটি তাৎক্ষণিকভাবে প্রকাশ করা হয়নি। তবে ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে আলোচনার পর জীববৈচিত্র্য রক্ষায় একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসেবে পরিবেশবাদীরা এটিকে স্বাগত জানিয়েছেন।
২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের ৩০ শতাংশ ভূমি এবং মহাসাগর সংরক্ষণে চুক্তিটিকে অপরিহার্য হিসেবে দেখা হয়, যেমনটি ডিসেম্বরে মন্ট্রিলে স্বাক্ষরিত একটি ঐতিহাসিক চুক্তিতে বিশ্বের সরকারগুলো সম্মত হয়েছিল।
তহবিল ও মাছ ধরার অধিকার নিয়ে মতানৈক্যের কারণে চুক্তির আলোচনা বছরের পর বছর ঝুলে ছিল। সমুদ্র রক্ষায় সবশেষ ১৯৮২ সালে ‘ইউএন কনভেনশন অন দ্য ল অব দ্য সি’ নামে আন্তর্জাতিক চুক্তি হয়েছিল।
ওই চুক্তি হাই সি ধারণাকে প্রতিষ্ঠিত করেছিল। হাই সি হচ্ছে আন্তর্জাতিক জলসীমা, যেখানে সব দেশের অধিকার, জাহাজ চালানো ও গবেষণার অধিকার রয়েছে। তবে ওই চুক্তিতে মাত্র ১ দশমিক ২ শতাংশ জলসীমা সুরক্ষিত হয়েছে।
নতুন চুক্তিতে সমুদ্রের সংরক্ষিত হিসেবে বিবেচিত এলাকায় কী পরিমাণ মাছ ধরা যাবে, নৌযান চলাচলের পথ এবং খননকাজের সীমা ঠিক করে দেওয়া হবে। আরও নির্ধারণ করে দেওয়া হবে, ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০০ মিটার কিংবা তার নিচের সমুদ্র তলদেশ থেকে কখন খনিজপদার্থ নেওয়া যাবে সেটিও।
সমুদ্র চুক্তি করার জন্য জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে আহ্বান জানিয়ে ২০১৭ সালে সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল।
জানা গেছে, প্রায় দুই সপ্তাহের আলোচনা এবং গত শুক্র থেকে শনিবার পর্যন্ত টানা আলোচনার পর জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিরা একটি খসড়ার ব্যাপারে সম্মত হন। তবে চুক্তিটি আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদনে সদস্য দেশগুলোকে ফের বসতে হবে; কার্যকর হওয়ার আগে চুক্তিটি নিয়ে এখনো অনেক কাজ বাকি বলেও জানিয়েছে বিবিসি।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী সংস্থা গ্রিনপিসের লরা মেলার বলেন, বিভাজিত বিশ্বে পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিতে এটি একটি ঐতিহাসিক দিন। লরা মেলার আরও বলেন, ‘অবশেষে আমরা আলোচনা থেকে সরে সমুদ্রে সত্যিকার পরিবর্তন আনতে পারব।’
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কনভেনশন, সাইটিস, অনুযায়ী বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটি সাইটিসের অনুশাসন মেনে প্রজাতি সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণী বাণিজ্য রোধে
৪ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বিশেষ উদ্যোগে গৃহীত কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ কমিটি গঠন করা হয়
১ দিন আগেসন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
১ দিন আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি উন্নত দেশগুলোকে তাঁদের জলবায়ু অর্থায়ন এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রতিশ্রুতি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন
২ দিন আগে