ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্বর্গের নামানুসারে বিলাইছড়ি উপজেলার মনোরম স্বর্গপুরের সাতটি ঝরনার নামকরণ করা হয়েছে।
এই ঝরনাগুলোর জলরাশি একীভূত হয়ে মিশে গেছে কাপ্তাই লেকের নীল জলে। ঝরনা থেকে বহমান জলধারার সুরলহরিতে হৃদয়ের প্রতিটি তন্ত্রীতে জাগে নব জাগরণ। যেন স্বর্গের কোনো দেবদূত তাঁর অপূর্ব সুরধ্বনি শুনিয়ে যাচ্ছেন মেঘমল্লার সুরে।
দুই পাহাড়ের মাঝ দিয়ে যে স্বচ্ছ জলস্রোত, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ পাথরে আবৃত পথে তাতে রয়েছে বিশের অধিক প্রাকৃতিক সুইমিং পুল। সুইমিং পুলগুলোয় রয়েছে অজস্র দৃষ্টিনন্দন নাড়েই মাছসহ (স্থানীয় নাম) নানা প্রজাতির ছোট মাছ। নাড়েই মাছগুলো পুকুরে চাষ করা মাছের মতোই। মানুষ দেখলে খাদ্যের আশায় সামনে এসে জড়ো হয়। তবে এ মাছ পাড়ার মানুষ ধরলেই জরিমানা অনিবার্য।
আগে এ ঝরনাগুলোর কোনো সুনির্দিষ্ট নাম ছিল না। সুবিস্তৃত এলাকাটিকে স্থানীয়রা বলে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা। ঢেবা বলতে স্থানীয়রা বোঝে লেকের সে সরু অংশ, যা পাহাড়ের ভেতর দিকে চলে যায়। ঢেবার মাথা বলতে বোঝায় এ রকম ঢেবার শেষ প্রান্ত। কাপ্তাই লেকে এ রকম অগণিত ঢেবার মাথা রয়েছে। এটি বিলাইছড়ির দীঘলছড়ি ঢেবার শেষ প্রান্তে। তাই বিস্তৃত এলাকাটি দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা বলে পরিচিত।
বিলাইছড়ি উপজেলার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুজন কান্তি দাশ গত বছরের ২১ এপ্রিল প্রকল্প পরিদর্শন কাজে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথায় গিয়ে এই ঝরনাগুলোর কথা জানতে পারেন। তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মিজানুর রহমানকে সে কথা জানান। এ তথ্য পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ২০২০ সালের ২৩ এপ্রিল অনেককে নিয়ে সেখানে যান। ঝরনাগুলোর তখন নাম ছিল না। পাশেই এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ধ্যান করতেন। সেখানে তৈরি হচ্ছে একটি বৌদ্ধবিহার। তাই বৌদ্ধধর্মাবলম্বী সবার কাছেই এটি শ্রদ্ধার জায়গা। ব্যাপারটি জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রস্তাব করেন—এ বৌদ্ধবিহারের নামানুসারে স্বর্গের মতো সুন্দর এ জায়গাটির নাম হতে পারে স্বর্গপুর এবং বৌদ্ধধর্মের সাতটি স্বর্গের নামানুসারে ঝরনাগুলোর নামকরণ হতে পারে। সেই থেকে এই জায়গাটির নাম হয় স্বর্গপুর। মো. মিজানুর রহমান মনে করেন, রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলায় অনেকগুলো ছোটবড় ঝরনা রয়েছে, যা দেশের অন্য কোনো উপজেলায় নেই। রয়েছে পাহাড়, লেক আর সবুজের অনন্য সমন্বয়। জায়গাগুলোর উন্নয়ন সাধন করে এখানে কমিউনিটি বেইজড ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাঁরা।
রাঙামাটি সদর কিংবা কাপ্তাই জেটিঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত বোটে ঘণ্টা দেড়েক চললে বিলাইছড়ি উপজেলায় পৌঁছানো যায়। এরপর বিলাইছড়ি সদর থেকে ধুপ্যাচর, দীঘলছড়ি পার হয়ে ২০ মিনিট ইঞ্জিনচালিত বোটে পাড়ি দিয়ে ঢেবার মাথা যাওয়ার পর আরও ৩০ মিনিট পায়ে হেঁটে ঝরনায় পৌঁছানো যায়।

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্বর্গের নামানুসারে বিলাইছড়ি উপজেলার মনোরম স্বর্গপুরের সাতটি ঝরনার নামকরণ করা হয়েছে।
এই ঝরনাগুলোর জলরাশি একীভূত হয়ে মিশে গেছে কাপ্তাই লেকের নীল জলে। ঝরনা থেকে বহমান জলধারার সুরলহরিতে হৃদয়ের প্রতিটি তন্ত্রীতে জাগে নব জাগরণ। যেন স্বর্গের কোনো দেবদূত তাঁর অপূর্ব সুরধ্বনি শুনিয়ে যাচ্ছেন মেঘমল্লার সুরে।
দুই পাহাড়ের মাঝ দিয়ে যে স্বচ্ছ জলস্রোত, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ পাথরে আবৃত পথে তাতে রয়েছে বিশের অধিক প্রাকৃতিক সুইমিং পুল। সুইমিং পুলগুলোয় রয়েছে অজস্র দৃষ্টিনন্দন নাড়েই মাছসহ (স্থানীয় নাম) নানা প্রজাতির ছোট মাছ। নাড়েই মাছগুলো পুকুরে চাষ করা মাছের মতোই। মানুষ দেখলে খাদ্যের আশায় সামনে এসে জড়ো হয়। তবে এ মাছ পাড়ার মানুষ ধরলেই জরিমানা অনিবার্য।
আগে এ ঝরনাগুলোর কোনো সুনির্দিষ্ট নাম ছিল না। সুবিস্তৃত এলাকাটিকে স্থানীয়রা বলে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা। ঢেবা বলতে স্থানীয়রা বোঝে লেকের সে সরু অংশ, যা পাহাড়ের ভেতর দিকে চলে যায়। ঢেবার মাথা বলতে বোঝায় এ রকম ঢেবার শেষ প্রান্ত। কাপ্তাই লেকে এ রকম অগণিত ঢেবার মাথা রয়েছে। এটি বিলাইছড়ির দীঘলছড়ি ঢেবার শেষ প্রান্তে। তাই বিস্তৃত এলাকাটি দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা বলে পরিচিত।
বিলাইছড়ি উপজেলার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুজন কান্তি দাশ গত বছরের ২১ এপ্রিল প্রকল্প পরিদর্শন কাজে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথায় গিয়ে এই ঝরনাগুলোর কথা জানতে পারেন। তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মিজানুর রহমানকে সে কথা জানান। এ তথ্য পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ২০২০ সালের ২৩ এপ্রিল অনেককে নিয়ে সেখানে যান। ঝরনাগুলোর তখন নাম ছিল না। পাশেই এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ধ্যান করতেন। সেখানে তৈরি হচ্ছে একটি বৌদ্ধবিহার। তাই বৌদ্ধধর্মাবলম্বী সবার কাছেই এটি শ্রদ্ধার জায়গা। ব্যাপারটি জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রস্তাব করেন—এ বৌদ্ধবিহারের নামানুসারে স্বর্গের মতো সুন্দর এ জায়গাটির নাম হতে পারে স্বর্গপুর এবং বৌদ্ধধর্মের সাতটি স্বর্গের নামানুসারে ঝরনাগুলোর নামকরণ হতে পারে। সেই থেকে এই জায়গাটির নাম হয় স্বর্গপুর। মো. মিজানুর রহমান মনে করেন, রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলায় অনেকগুলো ছোটবড় ঝরনা রয়েছে, যা দেশের অন্য কোনো উপজেলায় নেই। রয়েছে পাহাড়, লেক আর সবুজের অনন্য সমন্বয়। জায়গাগুলোর উন্নয়ন সাধন করে এখানে কমিউনিটি বেইজড ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাঁরা।
রাঙামাটি সদর কিংবা কাপ্তাই জেটিঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত বোটে ঘণ্টা দেড়েক চললে বিলাইছড়ি উপজেলায় পৌঁছানো যায়। এরপর বিলাইছড়ি সদর থেকে ধুপ্যাচর, দীঘলছড়ি পার হয়ে ২০ মিনিট ইঞ্জিনচালিত বোটে পাড়ি দিয়ে ঢেবার মাথা যাওয়ার পর আরও ৩০ মিনিট পায়ে হেঁটে ঝরনায় পৌঁছানো যায়।
ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্বর্গের নামানুসারে বিলাইছড়ি উপজেলার মনোরম স্বর্গপুরের সাতটি ঝরনার নামকরণ করা হয়েছে।
এই ঝরনাগুলোর জলরাশি একীভূত হয়ে মিশে গেছে কাপ্তাই লেকের নীল জলে। ঝরনা থেকে বহমান জলধারার সুরলহরিতে হৃদয়ের প্রতিটি তন্ত্রীতে জাগে নব জাগরণ। যেন স্বর্গের কোনো দেবদূত তাঁর অপূর্ব সুরধ্বনি শুনিয়ে যাচ্ছেন মেঘমল্লার সুরে।
দুই পাহাড়ের মাঝ দিয়ে যে স্বচ্ছ জলস্রোত, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ পাথরে আবৃত পথে তাতে রয়েছে বিশের অধিক প্রাকৃতিক সুইমিং পুল। সুইমিং পুলগুলোয় রয়েছে অজস্র দৃষ্টিনন্দন নাড়েই মাছসহ (স্থানীয় নাম) নানা প্রজাতির ছোট মাছ। নাড়েই মাছগুলো পুকুরে চাষ করা মাছের মতোই। মানুষ দেখলে খাদ্যের আশায় সামনে এসে জড়ো হয়। তবে এ মাছ পাড়ার মানুষ ধরলেই জরিমানা অনিবার্য।
আগে এ ঝরনাগুলোর কোনো সুনির্দিষ্ট নাম ছিল না। সুবিস্তৃত এলাকাটিকে স্থানীয়রা বলে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা। ঢেবা বলতে স্থানীয়রা বোঝে লেকের সে সরু অংশ, যা পাহাড়ের ভেতর দিকে চলে যায়। ঢেবার মাথা বলতে বোঝায় এ রকম ঢেবার শেষ প্রান্ত। কাপ্তাই লেকে এ রকম অগণিত ঢেবার মাথা রয়েছে। এটি বিলাইছড়ির দীঘলছড়ি ঢেবার শেষ প্রান্তে। তাই বিস্তৃত এলাকাটি দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা বলে পরিচিত।
বিলাইছড়ি উপজেলার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুজন কান্তি দাশ গত বছরের ২১ এপ্রিল প্রকল্প পরিদর্শন কাজে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথায় গিয়ে এই ঝরনাগুলোর কথা জানতে পারেন। তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মিজানুর রহমানকে সে কথা জানান। এ তথ্য পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ২০২০ সালের ২৩ এপ্রিল অনেককে নিয়ে সেখানে যান। ঝরনাগুলোর তখন নাম ছিল না। পাশেই এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ধ্যান করতেন। সেখানে তৈরি হচ্ছে একটি বৌদ্ধবিহার। তাই বৌদ্ধধর্মাবলম্বী সবার কাছেই এটি শ্রদ্ধার জায়গা। ব্যাপারটি জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রস্তাব করেন—এ বৌদ্ধবিহারের নামানুসারে স্বর্গের মতো সুন্দর এ জায়গাটির নাম হতে পারে স্বর্গপুর এবং বৌদ্ধধর্মের সাতটি স্বর্গের নামানুসারে ঝরনাগুলোর নামকরণ হতে পারে। সেই থেকে এই জায়গাটির নাম হয় স্বর্গপুর। মো. মিজানুর রহমান মনে করেন, রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলায় অনেকগুলো ছোটবড় ঝরনা রয়েছে, যা দেশের অন্য কোনো উপজেলায় নেই। রয়েছে পাহাড়, লেক আর সবুজের অনন্য সমন্বয়। জায়গাগুলোর উন্নয়ন সাধন করে এখানে কমিউনিটি বেইজড ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাঁরা।
রাঙামাটি সদর কিংবা কাপ্তাই জেটিঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত বোটে ঘণ্টা দেড়েক চললে বিলাইছড়ি উপজেলায় পৌঁছানো যায়। এরপর বিলাইছড়ি সদর থেকে ধুপ্যাচর, দীঘলছড়ি পার হয়ে ২০ মিনিট ইঞ্জিনচালিত বোটে পাড়ি দিয়ে ঢেবার মাথা যাওয়ার পর আরও ৩০ মিনিট পায়ে হেঁটে ঝরনায় পৌঁছানো যায়।

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্বর্গের নামানুসারে বিলাইছড়ি উপজেলার মনোরম স্বর্গপুরের সাতটি ঝরনার নামকরণ করা হয়েছে।
এই ঝরনাগুলোর জলরাশি একীভূত হয়ে মিশে গেছে কাপ্তাই লেকের নীল জলে। ঝরনা থেকে বহমান জলধারার সুরলহরিতে হৃদয়ের প্রতিটি তন্ত্রীতে জাগে নব জাগরণ। যেন স্বর্গের কোনো দেবদূত তাঁর অপূর্ব সুরধ্বনি শুনিয়ে যাচ্ছেন মেঘমল্লার সুরে।
দুই পাহাড়ের মাঝ দিয়ে যে স্বচ্ছ জলস্রোত, প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ পাথরে আবৃত পথে তাতে রয়েছে বিশের অধিক প্রাকৃতিক সুইমিং পুল। সুইমিং পুলগুলোয় রয়েছে অজস্র দৃষ্টিনন্দন নাড়েই মাছসহ (স্থানীয় নাম) নানা প্রজাতির ছোট মাছ। নাড়েই মাছগুলো পুকুরে চাষ করা মাছের মতোই। মানুষ দেখলে খাদ্যের আশায় সামনে এসে জড়ো হয়। তবে এ মাছ পাড়ার মানুষ ধরলেই জরিমানা অনিবার্য।
আগে এ ঝরনাগুলোর কোনো সুনির্দিষ্ট নাম ছিল না। সুবিস্তৃত এলাকাটিকে স্থানীয়রা বলে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা। ঢেবা বলতে স্থানীয়রা বোঝে লেকের সে সরু অংশ, যা পাহাড়ের ভেতর দিকে চলে যায়। ঢেবার মাথা বলতে বোঝায় এ রকম ঢেবার শেষ প্রান্ত। কাপ্তাই লেকে এ রকম অগণিত ঢেবার মাথা রয়েছে। এটি বিলাইছড়ির দীঘলছড়ি ঢেবার শেষ প্রান্তে। তাই বিস্তৃত এলাকাটি দীঘলছড়ি ঢেবার মাথা বলে পরিচিত।
বিলাইছড়ি উপজেলার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সুজন কান্তি দাশ গত বছরের ২১ এপ্রিল প্রকল্প পরিদর্শন কাজে দীঘলছড়ি ঢেবার মাথায় গিয়ে এই ঝরনাগুলোর কথা জানতে পারেন। তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মিজানুর রহমানকে সে কথা জানান। এ তথ্য পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ২০২০ সালের ২৩ এপ্রিল অনেককে নিয়ে সেখানে যান। ঝরনাগুলোর তখন নাম ছিল না। পাশেই এক বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ধ্যান করতেন। সেখানে তৈরি হচ্ছে একটি বৌদ্ধবিহার। তাই বৌদ্ধধর্মাবলম্বী সবার কাছেই এটি শ্রদ্ধার জায়গা। ব্যাপারটি জানতে পেরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রস্তাব করেন—এ বৌদ্ধবিহারের নামানুসারে স্বর্গের মতো সুন্দর এ জায়গাটির নাম হতে পারে স্বর্গপুর এবং বৌদ্ধধর্মের সাতটি স্বর্গের নামানুসারে ঝরনাগুলোর নামকরণ হতে পারে। সেই থেকে এই জায়গাটির নাম হয় স্বর্গপুর। মো. মিজানুর রহমান মনে করেন, রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলায় অনেকগুলো ছোটবড় ঝরনা রয়েছে, যা দেশের অন্য কোনো উপজেলায় নেই। রয়েছে পাহাড়, লেক আর সবুজের অনন্য সমন্বয়। জায়গাগুলোর উন্নয়ন সাধন করে এখানে কমিউনিটি বেইজড ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন তাঁরা।
রাঙামাটি সদর কিংবা কাপ্তাই জেটিঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত বোটে ঘণ্টা দেড়েক চললে বিলাইছড়ি উপজেলায় পৌঁছানো যায়। এরপর বিলাইছড়ি সদর থেকে ধুপ্যাচর, দীঘলছড়ি পার হয়ে ২০ মিনিট ইঞ্জিনচালিত বোটে পাড়ি দিয়ে ঢেবার মাথা যাওয়ার পর আরও ৩০ মিনিট পায়ে হেঁটে ঝরনায় পৌঁছানো যায়।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্ব
০৪ নভেম্বর ২০২১
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্ব
০৪ নভেম্বর ২০২১
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্ব
০৪ নভেম্বর ২০২১
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

সাতটি ঝরনা। রাঙামাটি জেলার বিলাইছড়ি ও দীঘলছড়ি পাহাড়ের পাদদেশে এই ঝরনাগুলোর দেখা মিলবে। বৌদ্ধধর্মে সাতটি স্বর্গের কথা বলা হয়েছে। স্বর্গগুলো হলো বশবর্তী স্বর্গ, মহারাজিক স্বর্গ, তাবতিংস স্বর্গ, তুষিত স্বর্গ, যাম স্বর্গ, নির্মাণরতি স্বর্গ, অরুপব্রক্ষ্মা বা মনুষ্যলোক বা মনুষ্য পরিষদ স্বর্গ। এই সাতটি স্ব
০৪ নভেম্বর ২০২১
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে