প্রযুক্তি ডেস্ক
বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনে অ্যামোনিয়ার ব্যবহার বাড়াতে যাচ্ছে জাপানের বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রতিষ্ঠান জেরা। সে লক্ষ্যেই অ্যামোনিয়া প্রযুক্তির উন্নয়নে ৫৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার ব্যয়ের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে জেরা। এ প্রকল্পের প্রায় ৭০ শতাংশ অর্থ সংস্থান করবে জাপান সরকারের গ্রিন ইনোভেশন ফান্ড।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অ্যামোনিয়া মূলত ইউরিয়া সার ও শিল্প উপকরণ তৈরিতে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ভবিষ্যতে জ্বালানির উৎস হিসেবে হাইড্রোজেনের পাশাপাশি অ্যামোনিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ বিদ্যুৎ উৎপাদনে অ্যামোনিয়া ব্যবহার করলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত হয় না। তবে অন্যান্য জীবাশ্ম জ্বালানির মতো অ্যামোনিয়া উৎপাদনে গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গত হয়।
জেরা জানিয়েছে, তিনটি নতুন প্রকল্পের পরিকল্পনা করেছে প্রতিষ্ঠানটি । দুটির লক্ষ্য হচ্ছে, ২০২৯ সালের মার্চের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে কয়লার সঙ্গে ৫০ শতাংশ অ্যামোনিয়া ব্যবহার করা। অন্য প্রকল্পের লক্ষ্য ২০৩১ সালের মধ্যে অ্যামোনিয়া সংশ্লেষণে নতুন অনুঘটক তৈরি করা।
গত বছর মধ্য জাপানে জেরার হেকিনান বিদ্যুৎকেন্দ্রে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের নির্গমন কমানো প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কয়লার সঙ্গে অল্প পরিমাণে অ্যামোনিয়া ব্যবহার করা শুরু হয়েছে। এ কাজে জেরার সঙ্গে আছে টোকিও ভিত্তিক আরেক প্রতিষ্ঠান আইএইচআই করপোরেশন। প্রকল্পটি ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলবে। ১ গিগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী এ প্ল্যান্টে কয়লার সঙ্গে ২০ শতাংশ অ্যামোনিয়া ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। তবে ৮ বছরের এ প্রকল্পে ২০২৯ সালের মার্চ মাসেই এ লক্ষ্যমাত্রা ৫০ শতাংশে উন্নীত হবে বলে আশাবাদী জেরা ও আইএইচআই ।
টোকিও ভিত্তিক দুটি বিদ্যুৎ কোম্পানি টিইপিসিও এবং শুবুর আরেকটি যৌথ প্রকল্পের কাজ করে যাচ্ছে জেরা। তা ছাড়া, মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সঙ্গেও একই ধরনের প্রকল্প পরিচালনা করবে প্রতিষ্ঠানটি। যেখানে ২০২৯ সালের মার্চের মধ্যেই মিতসুবিশির দুটি পাওয়ার প্ল্যান্টে বিদ্যুৎ উৎপাদনে অ্যামোনিয়ার ব্যবহার ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে তারা।
বিদ্যুৎ শক্তি উৎপাদনে অ্যামোনিয়ার ব্যবহার বাড়াতে যাচ্ছে জাপানের বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রতিষ্ঠান জেরা। সে লক্ষ্যেই অ্যামোনিয়া প্রযুক্তির উন্নয়নে ৫৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার ব্যয়ের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে জেরা। এ প্রকল্পের প্রায় ৭০ শতাংশ অর্থ সংস্থান করবে জাপান সরকারের গ্রিন ইনোভেশন ফান্ড।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অ্যামোনিয়া মূলত ইউরিয়া সার ও শিল্প উপকরণ তৈরিতে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ভবিষ্যতে জ্বালানির উৎস হিসেবে হাইড্রোজেনের পাশাপাশি অ্যামোনিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ বিদ্যুৎ উৎপাদনে অ্যামোনিয়া ব্যবহার করলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড নির্গত হয় না। তবে অন্যান্য জীবাশ্ম জ্বালানির মতো অ্যামোনিয়া উৎপাদনে গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গত হয়।
জেরা জানিয়েছে, তিনটি নতুন প্রকল্পের পরিকল্পনা করেছে প্রতিষ্ঠানটি । দুটির লক্ষ্য হচ্ছে, ২০২৯ সালের মার্চের মধ্যে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে কয়লার সঙ্গে ৫০ শতাংশ অ্যামোনিয়া ব্যবহার করা। অন্য প্রকল্পের লক্ষ্য ২০৩১ সালের মধ্যে অ্যামোনিয়া সংশ্লেষণে নতুন অনুঘটক তৈরি করা।
গত বছর মধ্য জাপানে জেরার হেকিনান বিদ্যুৎকেন্দ্রে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের নির্গমন কমানো প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে কয়লার সঙ্গে অল্প পরিমাণে অ্যামোনিয়া ব্যবহার করা শুরু হয়েছে। এ কাজে জেরার সঙ্গে আছে টোকিও ভিত্তিক আরেক প্রতিষ্ঠান আইএইচআই করপোরেশন। প্রকল্পটি ২০২৫ সাল পর্যন্ত চলবে। ১ গিগা ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী এ প্ল্যান্টে কয়লার সঙ্গে ২০ শতাংশ অ্যামোনিয়া ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। তবে ৮ বছরের এ প্রকল্পে ২০২৯ সালের মার্চ মাসেই এ লক্ষ্যমাত্রা ৫০ শতাংশে উন্নীত হবে বলে আশাবাদী জেরা ও আইএইচআই ।
টোকিও ভিত্তিক দুটি বিদ্যুৎ কোম্পানি টিইপিসিও এবং শুবুর আরেকটি যৌথ প্রকল্পের কাজ করে যাচ্ছে জেরা। তা ছাড়া, মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সঙ্গেও একই ধরনের প্রকল্প পরিচালনা করবে প্রতিষ্ঠানটি। যেখানে ২০২৯ সালের মার্চের মধ্যেই মিতসুবিশির দুটি পাওয়ার প্ল্যান্টে বিদ্যুৎ উৎপাদনে অ্যামোনিয়ার ব্যবহার ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে তারা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৪২ মিনিট আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৯ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১০ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে