নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বাংলাদেশে বর্ষাকাল চলে এসেছে। প্রতিবছর জুনের শেষে কক্সবাজারের টেকনাফ দিয়ে দেশে প্রবেশ করে মৌসুমি বায়ু। দক্ষিণ পশ্চিমের এই বায়ু টেকনাফ এলাকায় পৌঁছালে বাংলাদেশে বর্ষাকাল নেমে আসে। সেই হিসেবে জুলাই-আগস্ট-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসকে পরিপূর্ণভাবে বর্ষাকাল বলা হয় এ দেশে। তবে এ বছর এরই মাঝে ৫ জুন ঢাকার বৃষ্টি ১০ বছরের রেকর্ড ছুঁয়েছে। সেই হিসেবে এ বছর বেশি বৃষ্টিপাতের ইঙ্গিত দিচ্ছে আবহাওয়ার পরিসংখ্যান।
আবহাওয়া অফিস বলছে, জুন মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। এ মাসের মাঝামাঝি সময়ে বর্ষাকাল আগমন করবে। দুইটি লঘুচাপের সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর একটি নিম্নচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপ পর্যন্ত যেতে পারে। এর মাঝেও দেশের কিছু এলাকায় তীব্র দাবদাহ বইতে পারে। ৩৪ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠতে পারে। আবার ভারতের উজান থেকে হঠাৎ বৃষ্টি এসে উত্তরের কিছু জেলায় বন্যার সৃষ্টিও হতে পারে। সব মিলিয়ে অন্যান্য বছরের মতো এবারের জুন মাসেও বৃষ্টি আর তাপমাত্রার ওঠানামা করবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আন্তর্জাতিক গবেষণা হুঁশিয়ারি দিয়েছে এ বছর বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় বর্ষা ভোগান্তি বয়ে আনবে। এবারের বর্ষা হবে অতি ভয়ংকর হবে বলেও আভাস দিচ্ছেন ভূ–বিজ্ঞানীরা। এর কারণও ব্যাখ্যা করেছেন তাঁরা। জলবায়ু পরিবর্তন আর তীব্র দাবদাহের কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় বর্ষাকাল ভিন্ন ভিন্ন আচরণ করছে।
সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণামূলক প্রতিবেদনে এমনই একটি আভাস এসেছে। গবেষকদের দাবি এখন থেকে আগামী বছরগুলিতে ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে বর্ষা ভয়ংকর হয়ে উঠবে। বিগত ১০ লাখ বছর ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের ধারা বিশ্লেষণ করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টিভেন ক্লিমেন্স ও তার গবেষক দল।
সেই গবেষণায় উঠে এসেছে, প্রতি বছর বর্ষায় বিপুল পরিমাণ পলি নিয়ে বৃষ্টির পানি বঙ্গোপসাগর, ভারত মহাসাগর ও আরব সাগরে পড়ে। সাগরের ভূস্তর খনন করে বিজ্ঞানীরা ১০ লাখ বছর পর্যন্ত পুরোনো মাটির নমুনা সংগ্রহ করেছেন। এই নমুনা থেকে প্রতি বছরের বৃষ্টিপাত সম্পর্কে একটা ধারণা নিয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। মাটির নমুনা সংগ্রহ করার পর তাঁরা সেসব মৃত প্লাঙ্কটনের ফসিল পরীক্ষা করে অক্সিজেন আইসোটোপ বিশ্লেষণ করেছেন। তাতে ওই সময়ের পানির লবণাক্ততার পরিমাণ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেছে। দেখা গেছে, বরফ স্তর কমে আসার পর মৌসুমি বায়ুতে আর্দ্রতা বাড়তে শুরু করে এবং সেখান থেকে অতি বৃষ্টি হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
গবেষণায় নেতৃত্ব দানকারী ক্লিমেন্স জানিয়েছেন, বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বহুল মাত্রায় বেড়েছে। যে বছর বেশি বৃষ্টি হয়, সে বছর সমুদ্রের উপরিভাগে লবণাক্ততা কমে আসে। মিষ্টি পানির পরিমাণ বেড়ে যায়। তা মাটি পরীক্ষা করেই জেনেছেন বিজ্ঞানীরা।
তবে এই ঘোষণায় ভয় পাচ্ছেন না বাংলাদেশের আবহাওয়া ও পরিবেশবিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, অধিক বর্ষা বাংলাদেশের জন্য খুব জরুরি। এমনকি দেশের প্রাণ ও প্রকৃতির জন্য উপকারীও। যদিও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বর্ষাকাল আচরণ বদলেছে। বৃষ্টি আগে সাইকেল বা চক্র মেনে চলতো। বৃষ্টির সময় বৃষ্টি হয় না। অসময়ে বৃষ্টি হয়। তারা বলেছেন, এ দেশে বৃষ্টি বেশি হলে বিপন্ন নদী জীবন ফিরে পাবে। আবার বৃষ্টির ফলে স্বাদু পানির সরবরাহ বাড়লে লবণের পরিমাণ কমে যাবে।
জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন মনে করেন বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ভারী বৃষ্টি হলে তা কল্যাণ বয়ে আনবে। কারণ এ দেশে গত প্রায় এক দশক বৃষ্টির অভাব আছে। খাল, বিল, হাওর, নদী–নালা সব শুকিয়ে গেছে। এমনকি বর্ষার সময়ও এগুলো পর্যাপ্ত পানি পায় না।
তবে সমস্যা হবে বাংলাদেশের উজানে বেশি বৃষ্টি হলে। ভারতের ত্রিপুরা, আসাম, উত্তর দিনাজপুর, পশ্চিমবঙ্গ ইত্যাদি এলাকাকে বাংলাদেশের উজান ধরা হয়। এ সব এলাকায় বেশি বৃষ্টি হলে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যার সৃষ্টি হয়। তখন, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, রংপুর ও নীলফামারীতে ব্যাপক জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। কিন্তু বাংলাদেশে বৃষ্টি বেশি হলে দেশের কৃষি এগিয়ে যাবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন–বাপার সভাপতি সুলতানা কামাল জানান, বাংলাদেশের ৬ ঋতু বিলীন হতে শুরু করেছে। সবুজ–শ্যামল পাখি ডাকা বাংলাদেশের চিরচেনা রূপ এখন আর নেই। বৃষ্টির অভাবে বাংলাদেশের হাওর ও নদী–নালা জীবন হারাচ্ছে। তাই বাংলাদেশে বৃষ্টির দরকার আছে। তবে অল্প বৃষ্টিতেই ঢাকা অচল হয়ে যায়–এটা মনুষ্য সৃষ্ট। এ জন্য বৃষ্টিতে এত ভয় ঢাকাবাসীর। দেশের প্রাণ ও প্রকৃতিতে রক্ষা করতে হলে বৃষ্টি খুবই দরকার বলে মত দেন তিনি।
ঢাকা: বাংলাদেশে বর্ষাকাল চলে এসেছে। প্রতিবছর জুনের শেষে কক্সবাজারের টেকনাফ দিয়ে দেশে প্রবেশ করে মৌসুমি বায়ু। দক্ষিণ পশ্চিমের এই বায়ু টেকনাফ এলাকায় পৌঁছালে বাংলাদেশে বর্ষাকাল নেমে আসে। সেই হিসেবে জুলাই-আগস্ট-সেপ্টেম্বর এই তিন মাসকে পরিপূর্ণভাবে বর্ষাকাল বলা হয় এ দেশে। তবে এ বছর এরই মাঝে ৫ জুন ঢাকার বৃষ্টি ১০ বছরের রেকর্ড ছুঁয়েছে। সেই হিসেবে এ বছর বেশি বৃষ্টিপাতের ইঙ্গিত দিচ্ছে আবহাওয়ার পরিসংখ্যান।
আবহাওয়া অফিস বলছে, জুন মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। এ মাসের মাঝামাঝি সময়ে বর্ষাকাল আগমন করবে। দুইটি লঘুচাপের সৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর একটি নিম্নচাপ থেকে গভীর নিম্নচাপ পর্যন্ত যেতে পারে। এর মাঝেও দেশের কিছু এলাকায় তীব্র দাবদাহ বইতে পারে। ৩৪ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা উঠতে পারে। আবার ভারতের উজান থেকে হঠাৎ বৃষ্টি এসে উত্তরের কিছু জেলায় বন্যার সৃষ্টিও হতে পারে। সব মিলিয়ে অন্যান্য বছরের মতো এবারের জুন মাসেও বৃষ্টি আর তাপমাত্রার ওঠানামা করবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
আন্তর্জাতিক গবেষণা হুঁশিয়ারি দিয়েছে এ বছর বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় বর্ষা ভোগান্তি বয়ে আনবে। এবারের বর্ষা হবে অতি ভয়ংকর হবে বলেও আভাস দিচ্ছেন ভূ–বিজ্ঞানীরা। এর কারণও ব্যাখ্যা করেছেন তাঁরা। জলবায়ু পরিবর্তন আর তীব্র দাবদাহের কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় বর্ষাকাল ভিন্ন ভিন্ন আচরণ করছে।
সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণামূলক প্রতিবেদনে এমনই একটি আভাস এসেছে। গবেষকদের দাবি এখন থেকে আগামী বছরগুলিতে ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলিতে বর্ষা ভয়ংকর হয়ে উঠবে। বিগত ১০ লাখ বছর ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের ধারা বিশ্লেষণ করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্টিভেন ক্লিমেন্স ও তার গবেষক দল।
সেই গবেষণায় উঠে এসেছে, প্রতি বছর বর্ষায় বিপুল পরিমাণ পলি নিয়ে বৃষ্টির পানি বঙ্গোপসাগর, ভারত মহাসাগর ও আরব সাগরে পড়ে। সাগরের ভূস্তর খনন করে বিজ্ঞানীরা ১০ লাখ বছর পর্যন্ত পুরোনো মাটির নমুনা সংগ্রহ করেছেন। এই নমুনা থেকে প্রতি বছরের বৃষ্টিপাত সম্পর্কে একটা ধারণা নিয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। মাটির নমুনা সংগ্রহ করার পর তাঁরা সেসব মৃত প্লাঙ্কটনের ফসিল পরীক্ষা করে অক্সিজেন আইসোটোপ বিশ্লেষণ করেছেন। তাতে ওই সময়ের পানির লবণাক্ততার পরিমাণ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেছে। দেখা গেছে, বরফ স্তর কমে আসার পর মৌসুমি বায়ুতে আর্দ্রতা বাড়তে শুরু করে এবং সেখান থেকে অতি বৃষ্টি হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
গবেষণায় নেতৃত্ব দানকারী ক্লিমেন্স জানিয়েছেন, বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার কারণে দক্ষিণ এশিয়ায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বহুল মাত্রায় বেড়েছে। যে বছর বেশি বৃষ্টি হয়, সে বছর সমুদ্রের উপরিভাগে লবণাক্ততা কমে আসে। মিষ্টি পানির পরিমাণ বেড়ে যায়। তা মাটি পরীক্ষা করেই জেনেছেন বিজ্ঞানীরা।
তবে এই ঘোষণায় ভয় পাচ্ছেন না বাংলাদেশের আবহাওয়া ও পরিবেশবিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, অধিক বর্ষা বাংলাদেশের জন্য খুব জরুরি। এমনকি দেশের প্রাণ ও প্রকৃতির জন্য উপকারীও। যদিও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বর্ষাকাল আচরণ বদলেছে। বৃষ্টি আগে সাইকেল বা চক্র মেনে চলতো। বৃষ্টির সময় বৃষ্টি হয় না। অসময়ে বৃষ্টি হয়। তারা বলেছেন, এ দেশে বৃষ্টি বেশি হলে বিপন্ন নদী জীবন ফিরে পাবে। আবার বৃষ্টির ফলে স্বাদু পানির সরবরাহ বাড়লে লবণের পরিমাণ কমে যাবে।
জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন মনে করেন বাংলাদেশের ভূখণ্ডে ভারী বৃষ্টি হলে তা কল্যাণ বয়ে আনবে। কারণ এ দেশে গত প্রায় এক দশক বৃষ্টির অভাব আছে। খাল, বিল, হাওর, নদী–নালা সব শুকিয়ে গেছে। এমনকি বর্ষার সময়ও এগুলো পর্যাপ্ত পানি পায় না।
তবে সমস্যা হবে বাংলাদেশের উজানে বেশি বৃষ্টি হলে। ভারতের ত্রিপুরা, আসাম, উত্তর দিনাজপুর, পশ্চিমবঙ্গ ইত্যাদি এলাকাকে বাংলাদেশের উজান ধরা হয়। এ সব এলাকায় বেশি বৃষ্টি হলে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যার সৃষ্টি হয়। তখন, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, রংপুর ও নীলফামারীতে ব্যাপক জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। কিন্তু বাংলাদেশে বৃষ্টি বেশি হলে দেশের কৃষি এগিয়ে যাবে।
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন–বাপার সভাপতি সুলতানা কামাল জানান, বাংলাদেশের ৬ ঋতু বিলীন হতে শুরু করেছে। সবুজ–শ্যামল পাখি ডাকা বাংলাদেশের চিরচেনা রূপ এখন আর নেই। বৃষ্টির অভাবে বাংলাদেশের হাওর ও নদী–নালা জীবন হারাচ্ছে। তাই বাংলাদেশে বৃষ্টির দরকার আছে। তবে অল্প বৃষ্টিতেই ঢাকা অচল হয়ে যায়–এটা মনুষ্য সৃষ্ট। এ জন্য বৃষ্টিতে এত ভয় ঢাকাবাসীর। দেশের প্রাণ ও প্রকৃতিতে রক্ষা করতে হলে বৃষ্টি খুবই দরকার বলে মত দেন তিনি।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৫ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ দিন আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১ দিন আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
২ দিন আগে