ডয়চে ভেলে
বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জলাশয় শুকিয়ে যাচ্ছে বলে সম্প্রতি এক রিপোর্টে উঠে এসেছে। ফলে চরম জলকষ্টের আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক গবেষকদের একটি দল তাদের সাম্প্রতিক গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। সায়েন্স জার্নালে দলটির গবেষণা তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সেখানেই এই গবেষকেরা লেখেন, বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি জলাশয় শুকিয়ে গেছে বা শুকিয়ে যাওয়ার মুখে। এর একটি কারণ অবশ্যই উষ্ণায়ন। তবে এর চেয়েও বড় বিষয় হলো মানুষের হঠকারিতা। একের পর এক জলাশয় বুজিয়ে ফেলা।
কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূবিজ্ঞানের গবেষক ফ্যাংফ্যাং ইয়াও এই গবেষণা দলের প্রধান। তাঁদের বক্তব্য, ১৯৯০ সালের পর থেকে ক্রমশ লেক ও বড় হ্রদগুলো শুকাতে শুরু করেছে। তাঁদের গবেষণা বলছে, কোনো কোনো জলাশয়ে প্রতিবছর ২২ গিগাটন করে জল শুকিয়ে যাচ্ছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বহুগুণ দ্রুত।
এর একটি কারণ, মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ জল তুলে নিচ্ছে। সেই পরিমাণ জল নতুন করে আর জমছে না। দুই. বিশ্ব উষ্ণায়ন।
জলবায়ু পরিবর্তনের একটি অন্যতম মাপকাঠি গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি। এর ফলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বদলে গেছে। আগে যেখানে যেমন বৃষ্টি হতো, এখন তা হচ্ছে না। এর ফলে স্বাভাবিক হ্রদগুলোর পলি আগে যেভাবে জমত, এখন তা বদলে গেছে। হ্রদ ও জলাশয় শুকিয়ে যাওয়ার এটাও একটা কারণ।
বিশ্বের ২ হাজার জলাশয় ও হ্রদ পর্যবেক্ষণ করে এই রিপোর্ট লেখা হয়েছে। ১৯৯২ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত এই হ্রদ ও জলাশয়গুলোর স্যাটেলাইট ছবি পরীক্ষা করা হয়েছে এবং সেখান থেকেই এই ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে।
বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ধরে রাখতে না পারলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে আরও হ্রদ ও জলাশয় শুকিয়ে যাবে। একই সঙ্গে বদলাতে হবে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি।
বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জলাশয় শুকিয়ে যাচ্ছে বলে সম্প্রতি এক রিপোর্টে উঠে এসেছে। ফলে চরম জলকষ্টের আশঙ্কা তৈরি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক গবেষকদের একটি দল তাদের সাম্প্রতিক গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। সায়েন্স জার্নালে দলটির গবেষণা তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। সেখানেই এই গবেষকেরা লেখেন, বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি জলাশয় শুকিয়ে গেছে বা শুকিয়ে যাওয়ার মুখে। এর একটি কারণ অবশ্যই উষ্ণায়ন। তবে এর চেয়েও বড় বিষয় হলো মানুষের হঠকারিতা। একের পর এক জলাশয় বুজিয়ে ফেলা।
কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূবিজ্ঞানের গবেষক ফ্যাংফ্যাং ইয়াও এই গবেষণা দলের প্রধান। তাঁদের বক্তব্য, ১৯৯০ সালের পর থেকে ক্রমশ লেক ও বড় হ্রদগুলো শুকাতে শুরু করেছে। তাঁদের গবেষণা বলছে, কোনো কোনো জলাশয়ে প্রতিবছর ২২ গিগাটন করে জল শুকিয়ে যাচ্ছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বহুগুণ দ্রুত।
এর একটি কারণ, মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ জল তুলে নিচ্ছে। সেই পরিমাণ জল নতুন করে আর জমছে না। দুই. বিশ্ব উষ্ণায়ন।
জলবায়ু পরিবর্তনের একটি অন্যতম মাপকাঠি গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি। এর ফলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বদলে গেছে। আগে যেখানে যেমন বৃষ্টি হতো, এখন তা হচ্ছে না। এর ফলে স্বাভাবিক হ্রদগুলোর পলি আগে যেভাবে জমত, এখন তা বদলে গেছে। হ্রদ ও জলাশয় শুকিয়ে যাওয়ার এটাও একটা কারণ।
বিশ্বের ২ হাজার জলাশয় ও হ্রদ পর্যবেক্ষণ করে এই রিপোর্ট লেখা হয়েছে। ১৯৯২ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত এই হ্রদ ও জলাশয়গুলোর স্যাটেলাইট ছবি পরীক্ষা করা হয়েছে এবং সেখান থেকেই এই ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে।
বিজ্ঞানীদের বক্তব্য, বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ধরে রাখতে না পারলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে আরও হ্রদ ও জলাশয় শুকিয়ে যাবে। একই সঙ্গে বদলাতে হবে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১০ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৮ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৯ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে