অনলাইন ডেস্ক
চলতি মাসের প্রথমার্ধে আবারও মৃদু শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। মাসের শেষ দিকে রয়েছে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনাও। তবে ক্রমান্বয়ে বাড়বে দিন ও রাতের তাপমাত্রা। ১ ফেব্রুয়ারি দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে বিশেষজ্ঞ কমিটি।
বিশেষজ্ঞ কমিটির পরিচালক ও চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে বঙ্গোপসাগরে কোনো ঘূর্ণিঝড় বা নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে এ মাসের প্রথমার্ধে দেশের উত্তর, পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এক থেকে দুটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ সময় দেশের নদী অববাহিকায় মাঝারি বা ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা বা মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। মাসের শেষার্ধে দেশের কোথাও কোথাও এক-দুই দিন বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
অন্যদিকে এ মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে বাড়বে।
জানুয়ারি মাসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা অনুযায়ী বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, এ মাসে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম ছিল। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকলেও গড় তাপমাত্রা ছিল ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চল পর্যন্ত বিস্তার লাভ করায় ২ থেকে ৫, ১২ থেকে ১৫, ১৭ থেকে ১৮ ও ২০ থেকে ৩০ জানুয়ারি দেশের অনেক স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। গত ২৮ জানুয়ারি তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
এ মাসে মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। শৈত্যপ্রবাহ, কৃষি আবহাওয়া এবং দেশের নদ-নদীর অবস্থা মাসের পূর্বাভাসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল।
চলতি মাসের প্রথমার্ধে আবারও মৃদু শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস পাওয়া গেছে। মাসের শেষ দিকে রয়েছে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনাও। তবে ক্রমান্বয়ে বাড়বে দিন ও রাতের তাপমাত্রা। ১ ফেব্রুয়ারি দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে বিশেষজ্ঞ কমিটি।
বিশেষজ্ঞ কমিটির পরিচালক ও চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ফেব্রুয়ারি মাসে বঙ্গোপসাগরে কোনো ঘূর্ণিঝড় বা নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে এ মাসের প্রথমার্ধে দেশের উত্তর, পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এক থেকে দুটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ সময় দেশের নদী অববাহিকায় মাঝারি বা ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা বা মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। মাসের শেষার্ধে দেশের কোথাও কোথাও এক-দুই দিন বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
অন্যদিকে এ মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে বাড়বে।
জানুয়ারি মাসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা অনুযায়ী বিজ্ঞপ্তিতে দেখা গেছে, এ মাসে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম ছিল। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিক থাকলেও গড় তাপমাত্রা ছিল ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম।
উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চল পর্যন্ত বিস্তার লাভ করায় ২ থেকে ৫, ১২ থেকে ১৫, ১৭ থেকে ১৮ ও ২০ থেকে ৩০ জানুয়ারি দেশের অনেক স্থানে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। গত ২৮ জানুয়ারি তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৫ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
এ মাসে মধ্যরাত থেকে দুপুর পর্যন্ত দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। শৈত্যপ্রবাহ, কৃষি আবহাওয়া এবং দেশের নদ-নদীর অবস্থা মাসের পূর্বাভাসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
২০ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১ দিন আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ দিন আগে