নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত নিয়ে হওয়া ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি পাওয়ার মাস্টারপ্ল্যান (আইইপিএমপি) ও সমন্বিত মহাপরিকল্পনা সংশোধন করে টেকসই ও জলবায়ুবান্ধব নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর মহাপরিকল্পনা তৈরির দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের শতাধিক জলবায়ুকর্মী। আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করে তাঁরা এই দাবির পক্ষে মতামত তুলে ধরেন।
অবস্থান কর্মসূচি থেকে ইয়ুথ নেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের নির্বাহী সমন্বয়ক সোহানুর রহমান বলেন, ‘আইইপিএমপিকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্বার্থ দেখতে হবে, অন্য কারও নয়। এবারের পরিকল্পনায় তিনটি নতুন প্রযুক্তি—হাইড্রোজেন, অ্যামোনিয়া ও কার্বন ক্যাপচার অ্যান্ড স্টোরেজ প্রযুক্তিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে সম্প্রতি প্রসার বাড়লেও সৌর ও বায়ুর মতো পরীক্ষিত নবায়নযোগ্য প্রযুক্তির অংশ রাখা হয়েছে সামান্য।’
সোহানুর রহমান বলেন, ‘আমরা তরুণেরা ভুয়া সমাধানগুলো প্রত্যাখ্যান করছি এবং জ্বালানি রূপান্তরনির্ভর মাস্টারপ্ল্যান বানানোর পথে অগ্রসর হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। যে মহাপরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসগুলো অগ্রাধিকার পাবে এবং সবার জন্য একটি ন্যায্য রূপান্তর নিশ্চিত করবে।’
এ সময় তরুণ জলবায়ুকর্মীদের হাতে থাকা ব্যানার-ফেস্টুনে জ্বালানি খাতের রূপান্তর, জ্বালানি মহাপরিকল্পনা সংশোধন, নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের প্রয়োজনীয়তা ও বিভিন্ন জ্বালানিনীতির সমন্বয়, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের বিপদ, জলবায়ু অর্থায়ন ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নানা স্লোগান দেখা যায়।
সমবেত জলবায়ুকর্মীরা আইইপিএমপির ব্যয়বহুল ও ক্ষতিকারক বিষয়গুলোর ব্যাপারে আলোচনা করে দ্রুত সেগুলো সংশোধনের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। নবায়নযোগ্য শক্তিকে প্রাধান্য দিয়ে জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা ও অন্যান্য জাতীয় নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি আইইপিএমপি বানানোর তাগাদা দিয়ে তরুণ জলবায়ুকর্মীরা বলেন, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য টেকসই জ্বালানি ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে, সংশোধিত আইইপিএমপিতে নবায়নযোগ্য শক্তিসংক্রান্ত জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা অন্তর্ভুক্তি করে তা অর্জনে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইকের অংশ হিসেবে ১৯ এপ্রিল সারা বিশ্বে বাসযোগ্য পৃথিবী নিশ্চিত করতে ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আরও সোচ্চার হতে বিশ্বনেতাদের প্রতিও আহ্বান জানান জলবায়ুকর্মীরা। এ ছাড়া প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো যেন জীবাশ্ম জ্বালানিতে আর বিনিয়োগ না করে তা নিশ্চিত করতে উন্নত দেশগুলোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে জোর দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তরুণ জলবায়ুকর্মীরা।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত নিয়ে হওয়া ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি পাওয়ার মাস্টারপ্ল্যান (আইইপিএমপি) ও সমন্বিত মহাপরিকল্পনা সংশোধন করে টেকসই ও জলবায়ুবান্ধব নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর মহাপরিকল্পনা তৈরির দাবি তুলেছেন বাংলাদেশের শতাধিক জলবায়ুকর্মী। আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করে তাঁরা এই দাবির পক্ষে মতামত তুলে ধরেন।
অবস্থান কর্মসূচি থেকে ইয়ুথ নেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের নির্বাহী সমন্বয়ক সোহানুর রহমান বলেন, ‘আইইপিএমপিকে অবশ্যই বাংলাদেশের স্বার্থ দেখতে হবে, অন্য কারও নয়। এবারের পরিকল্পনায় তিনটি নতুন প্রযুক্তি—হাইড্রোজেন, অ্যামোনিয়া ও কার্বন ক্যাপচার অ্যান্ড স্টোরেজ প্রযুক্তিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে সম্প্রতি প্রসার বাড়লেও সৌর ও বায়ুর মতো পরীক্ষিত নবায়নযোগ্য প্রযুক্তির অংশ রাখা হয়েছে সামান্য।’
সোহানুর রহমান বলেন, ‘আমরা তরুণেরা ভুয়া সমাধানগুলো প্রত্যাখ্যান করছি এবং জ্বালানি রূপান্তরনির্ভর মাস্টারপ্ল্যান বানানোর পথে অগ্রসর হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। যে মহাপরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসগুলো অগ্রাধিকার পাবে এবং সবার জন্য একটি ন্যায্য রূপান্তর নিশ্চিত করবে।’
এ সময় তরুণ জলবায়ুকর্মীদের হাতে থাকা ব্যানার-ফেস্টুনে জ্বালানি খাতের রূপান্তর, জ্বালানি মহাপরিকল্পনা সংশোধন, নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের প্রয়োজনীয়তা ও বিভিন্ন জ্বালানিনীতির সমন্বয়, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের বিপদ, জলবায়ু অর্থায়ন ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুতের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নানা স্লোগান দেখা যায়।
সমবেত জলবায়ুকর্মীরা আইইপিএমপির ব্যয়বহুল ও ক্ষতিকারক বিষয়গুলোর ব্যাপারে আলোচনা করে দ্রুত সেগুলো সংশোধনের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। নবায়নযোগ্য শক্তিকে প্রাধান্য দিয়ে জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা ও অন্যান্য জাতীয় নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি আইইপিএমপি বানানোর তাগাদা দিয়ে তরুণ জলবায়ুকর্মীরা বলেন, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য টেকসই জ্বালানি ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে, সংশোধিত আইইপিএমপিতে নবায়নযোগ্য শক্তিসংক্রান্ত জাতীয় লক্ষ্যমাত্রা অন্তর্ভুক্তি করে তা অর্জনে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।
গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইকের অংশ হিসেবে ১৯ এপ্রিল সারা বিশ্বে বাসযোগ্য পৃথিবী নিশ্চিত করতে ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আরও সোচ্চার হতে বিশ্বনেতাদের প্রতিও আহ্বান জানান জলবায়ুকর্মীরা। এ ছাড়া প্যারিস চুক্তি অনুযায়ী বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখতে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো যেন জীবাশ্ম জ্বালানিতে আর বিনিয়োগ না করে তা নিশ্চিত করতে উন্নত দেশগুলোর কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে জোর দেওয়া উচিত বলে মনে করেন তরুণ জলবায়ুকর্মীরা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৪ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১২ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে