নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, কপ-এর মতো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগামীর বিশ্বকে বদলে দিতে জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপের দাবিতে তরুণদের কণ্ঠস্বর জোরালো হচ্ছে। তরুণেরা কোনো নেতিবাচক উত্তর বেছে নিচ্ছে না। কারণ তারা বুঝতে পারছে বিলম্ব করার মতো আর সময় অবশিষ্ট নেই। বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন পরিকল্পনা ও কর্মসূচির মাধ্যমে জলবায়ু কর্মকাণ্ডে তরুণদের ভূমিকা নিশ্চিতকল্পে তাদের ক্ষমতায়নের জন্য বেশ কিছু সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) ঢাকায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি-ইউএনডিপি আয়োজিত ‘জলবায়ু পরিবর্তন দেনদরবার প্রক্রিয়ায় তারুণ্যের সম্পৃক্ততা’ (ইয়োথ এনগেজমেন্ট ইন ক্লাইমেট চেঞ্জ নেগোসিয়েশন প্রসেস) শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
৪ কোটি ৫৯ লাখ যুব জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশে জলবায়ু প্রভাবের কারণে যুবকেরা বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাদের আর্থসামাজিক অবস্থা, নিরাপত্তা, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং তাদের ভবিষ্যৎ বোধকে প্রভাবিত করে। হতাশাজনকভাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গৃহীত অনেক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যেসব এই যুবকদের ভবিষ্যৎ জীবিকার ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে সক্ষম সেই সিদ্ধান্তগুলো গ্রহণের প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত সীমিত বলে মনে করেন কর্মশালার বক্তারা।
কর্মশালায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশ এখন জলবায়ু সহনশীলতা এবং বৈশ্বিক অভিযোজন সমাধানে নেতৃত্ব দিচ্ছে। আসুন আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন সম্মিলিতভাবে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কাজ করি।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএনডিপির সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ চাকমা, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও জলবায়ু পরিবর্তন) মির্জা শওকত আলী, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইমেরিটাস অধ্যাপক আইনুন নিশাত, পিকেএসএফের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ ও ইউএনডিপি বাংলাদেশের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট আরিফ ফয়সাল।
প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, কপ-এর মতো আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আগামীর বিশ্বকে বদলে দিতে জলবায়ু সংক্রান্ত পদক্ষেপের দাবিতে তরুণদের কণ্ঠস্বর জোরালো হচ্ছে। তরুণেরা কোনো নেতিবাচক উত্তর বেছে নিচ্ছে না। কারণ তারা বুঝতে পারছে বিলম্ব করার মতো আর সময় অবশিষ্ট নেই। বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন পরিকল্পনা ও কর্মসূচির মাধ্যমে জলবায়ু কর্মকাণ্ডে তরুণদের ভূমিকা নিশ্চিতকল্পে তাদের ক্ষমতায়নের জন্য বেশ কিছু সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৯ অক্টোবর) ঢাকায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি-ইউএনডিপি আয়োজিত ‘জলবায়ু পরিবর্তন দেনদরবার প্রক্রিয়ায় তারুণ্যের সম্পৃক্ততা’ (ইয়োথ এনগেজমেন্ট ইন ক্লাইমেট চেঞ্জ নেগোসিয়েশন প্রসেস) শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
৪ কোটি ৫৯ লাখ যুব জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশে জলবায়ু প্রভাবের কারণে যুবকেরা বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাদের আর্থসামাজিক অবস্থা, নিরাপত্তা, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং তাদের ভবিষ্যৎ বোধকে প্রভাবিত করে। হতাশাজনকভাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গৃহীত অনেক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যেসব এই যুবকদের ভবিষ্যৎ জীবিকার ক্ষেত্রে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে সক্ষম সেই সিদ্ধান্তগুলো গ্রহণের প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত সীমিত বলে মনে করেন কর্মশালার বক্তারা।
কর্মশালায় বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা বাংলাদেশ এখন জলবায়ু সহনশীলতা এবং বৈশ্বিক অভিযোজন সমাধানে নেতৃত্ব দিচ্ছে। আসুন আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন সম্মিলিতভাবে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কাজ করি।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন—বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএনডিপির সহকারী আবাসিক প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ চাকমা, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও জলবায়ু পরিবর্তন) মির্জা শওকত আলী, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইমেরিটাস অধ্যাপক আইনুন নিশাত, পিকেএসএফের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ ও ইউএনডিপি বাংলাদেশের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট আরিফ ফয়সাল।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৩ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১৮ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে