অনলাইন ডেস্ক
১ হাজার বছরের মধ্যে গ্রিনল্যান্ডে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে। বুধবার (১৮ জানুয়ারি) বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের এক গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯৫ সাল থেকে বিংশ শতাব্দীর গড় তাপমাত্রা সর্বোচ্চ দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, গ্রিনল্যান্ডের বরফের স্তর ও হিমবাহের গভীর থেকে নেওয়া নমুনা পরীক্ষা করেন হিমবিজ্ঞানীরা। ফলাফলে দেখা যায়, গত ১ হাজার বছরে এটিই সবচেয়ে উষ্ণ তাপমাত্রা। মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবেই তাপমাত্রা বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গবেষণা দলের প্রধান জার্মানির আলফ্রেড ওয়েজেনার ইনস্টিটিউটের হিমবিজ্ঞানী মারিয়া হোরহোল্ড বলেন, ‘আমরা ১৯৯০ ও ২০১১ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বৃদ্ধির বিষয়টি লক্ষ্য করেছি। আমাদের কাছে এখন বিশ্ব উষ্ণায়নের স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে।’
ইতিমধ্যে বিজ্ঞানীরা সতর্কবার্তা দিয়ে বলেছেন, বিভিন্ন দেশের সরকার বিশ্ব উষ্ণায়ন ঠেকাতে এখনো পদক্ষেপ নেয়নি। জাতিসংঘের আশঙ্কা, আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবী অনেক উষ্ণ হয়ে যাবে এবং বড় বড় হিমবাহের অধিকাংশ গলে যাবে। বর্তমানে বিশ্বে ১৮ হাজার ৬০০ হিমবাহ বিদ্যমান। চলতি শতাব্দীর মাঝামাঝি এগুলোর এক-তৃতীয়াংশ গলে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ২১০০ সালের মধ্যে বিশ্বের দুই-তৃতীয়াংশ হিমবাহ অদৃশ্য হয়ে যাবে। গত ১৫ বছরে বিশ্বের উষ্ণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ড্যানিশ আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের জলবায়ু বিজ্ঞানী মার্টিন স্টেন্ডেল বলেন, গ্রিনল্যান্ডের বরফ গলে যাওয়ার কারণে সমুদ্রে পানি বাড়ছে। এতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে।
গ্রিনল্যান্ডের তাপমাত্রার চার্ট তৈরি করতে আনুমানিক ১ হাজার বছরেরও বেশি সময়সীমা ব্যবহার করে থাকেন হিমবিজ্ঞানীরা। ১০০০ থেকে ২০১১ সাল সময় পর্যন্ত প্রসারিত হওয়া বরফের স্তরের গভীর থেকে নমুনাগুলো নেওয়া হয়। আর এতে দেখা যায় গত ১ হাজার বছরে তাপমাত্রা বেড়েছে দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ড্যানিশ আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের হিমবিজ্ঞানী জেসন বক্স বলেন, নর্থ গ্রিনল্যান্ডের উষ্ণতা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত সবার। কারণ তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে সমুদ্রে থাকা বৃহদাকার হিমবাহ গলে বিশ্ব প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাবে।
১ হাজার বছরের মধ্যে গ্রিনল্যান্ডে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে। বুধবার (১৮ জানুয়ারি) বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের এক গবেষণা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য। প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৯৫ সাল থেকে বিংশ শতাব্দীর গড় তাপমাত্রা সর্বোচ্চ দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, গ্রিনল্যান্ডের বরফের স্তর ও হিমবাহের গভীর থেকে নেওয়া নমুনা পরীক্ষা করেন হিমবিজ্ঞানীরা। ফলাফলে দেখা যায়, গত ১ হাজার বছরে এটিই সবচেয়ে উষ্ণ তাপমাত্রা। মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবেই তাপমাত্রা বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গবেষণা দলের প্রধান জার্মানির আলফ্রেড ওয়েজেনার ইনস্টিটিউটের হিমবিজ্ঞানী মারিয়া হোরহোল্ড বলেন, ‘আমরা ১৯৯০ ও ২০১১ সালের মধ্যে তাপমাত্রা বৃদ্ধির বিষয়টি লক্ষ্য করেছি। আমাদের কাছে এখন বিশ্ব উষ্ণায়নের স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে।’
ইতিমধ্যে বিজ্ঞানীরা সতর্কবার্তা দিয়ে বলেছেন, বিভিন্ন দেশের সরকার বিশ্ব উষ্ণায়ন ঠেকাতে এখনো পদক্ষেপ নেয়নি। জাতিসংঘের আশঙ্কা, আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবী অনেক উষ্ণ হয়ে যাবে এবং বড় বড় হিমবাহের অধিকাংশ গলে যাবে। বর্তমানে বিশ্বে ১৮ হাজার ৬০০ হিমবাহ বিদ্যমান। চলতি শতাব্দীর মাঝামাঝি এগুলোর এক-তৃতীয়াংশ গলে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ২১০০ সালের মধ্যে বিশ্বের দুই-তৃতীয়াংশ হিমবাহ অদৃশ্য হয়ে যাবে। গত ১৫ বছরে বিশ্বের উষ্ণতা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ড্যানিশ আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের জলবায়ু বিজ্ঞানী মার্টিন স্টেন্ডেল বলেন, গ্রিনল্যান্ডের বরফ গলে যাওয়ার কারণে সমুদ্রে পানি বাড়ছে। এতে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে।
গ্রিনল্যান্ডের তাপমাত্রার চার্ট তৈরি করতে আনুমানিক ১ হাজার বছরেরও বেশি সময়সীমা ব্যবহার করে থাকেন হিমবিজ্ঞানীরা। ১০০০ থেকে ২০১১ সাল সময় পর্যন্ত প্রসারিত হওয়া বরফের স্তরের গভীর থেকে নমুনাগুলো নেওয়া হয়। আর এতে দেখা যায় গত ১ হাজার বছরে তাপমাত্রা বেড়েছে দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ড্যানিশ আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের হিমবিজ্ঞানী জেসন বক্স বলেন, নর্থ গ্রিনল্যান্ডের উষ্ণতা সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত সবার। কারণ তাপমাত্রা বাড়তে থাকলে সমুদ্রে থাকা বৃহদাকার হিমবাহ গলে বিশ্ব প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাবে।
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
১৫ মিনিট আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
২৮ মিনিট আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৫ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ দিন আগে