নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে গবেষক এবং বিজ্ঞানীদের গবেষণার কাজের জন্য সর্বাত্মক সহায়তা করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট (বিসিসিটি) ফান্ডের অর্থায়নের ক্ষেত্রে গবেষণাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ও গুরুত্ব দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে রসায়নশাস্ত্রে গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত ড. মাজহারুল ইসলামের সংবর্ধনা উপলক্ষে ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির (ইউসেট) বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবের হোসেন চৌধুরী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে দেশে গবেষণা বাড়াতে হবে, অন্য দেশের গবেষণার ওপর নির্ভর করলে চলবে না। এ জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে গবেষক এবং বিজ্ঞানীদের গবেষণাকাজের জন্য সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ড. মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলামের এই অর্জন বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদানের প্রতি বিশ্ব সম্প্রদায়ের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের প্রমাণ।
ড. মাজহারুল ইসলামের গবেষণাকাজ রসায়নশাস্ত্রের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি আমাদের দেশের উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলেও উল্লেখ করেন সাবের হোসেন চৌধুরী। মন্ত্রী এ সময় দেশের পরিবেশের মানোন্নয়নে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির পেট্রন ডক্টর কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উসেট-এর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো ফজলুল হক, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) এর সাবেক গবেষণা পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. এম. আসাদুজ্জামান এবং বুদ্ধিজীবী ও কলামিস্ট ড. মোনায়েম সরকার।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে গবেষক এবং বিজ্ঞানীদের গবেষণার কাজের জন্য সর্বাত্মক সহায়তা করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট (বিসিসিটি) ফান্ডের অর্থায়নের ক্ষেত্রে গবেষণাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ও গুরুত্ব দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে রসায়নশাস্ত্রে গ্লোবাল অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত ড. মাজহারুল ইসলামের সংবর্ধনা উপলক্ষে ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির (ইউসেট) বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন ফর ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবের হোসেন চৌধুরী এসব কথা বলেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে দেশে গবেষণা বাড়াতে হবে, অন্য দেশের গবেষণার ওপর নির্ভর করলে চলবে না। এ জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে গবেষক এবং বিজ্ঞানীদের গবেষণাকাজের জন্য সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ড. মোহাম্মদ মাজহারুল ইসলামের এই অর্জন বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদানের প্রতি বিশ্ব সম্প্রদায়ের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের প্রমাণ।
ড. মাজহারুল ইসলামের গবেষণাকাজ রসায়নশাস্ত্রের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি আমাদের দেশের উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলেও উল্লেখ করেন সাবের হোসেন চৌধুরী। মন্ত্রী এ সময় দেশের পরিবেশের মানোন্নয়নে সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির পেট্রন ডক্টর কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উসেট-এর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো ফজলুল হক, বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) এর সাবেক গবেষণা পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. এম. আসাদুজ্জামান এবং বুদ্ধিজীবী ও কলামিস্ট ড. মোনায়েম সরকার।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৩ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ দিন আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১ দিন আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
২ দিন আগে