অনলাইন ডেস্ক
জাতিসংঘের কপ ২৬ জলবায়ু সম্মেলন শুরু হয়েছে। বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানরা এরই মধ্যে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো শহরে পৌঁছাতে শুরু করেছেন। আজ সোমবার জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, ‘প্যারিস চুক্তির পরের ছয়টি বছর বিশ্বে উষ্ণতার রেকর্ড হয়েছে। মানবতাকে দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। আমাদের এটি থামাতে হবে নতুবা এটি আমাদের থামিয়ে দেবে।’
অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেন, ‘জলবায়ু সংকটের ইস্যু এখন সকল দেশ, সকল বয়সী মানুষের উদ্বেগের কারণ। আমাদের অবশ্যই এগুলো শোনা উচিত। পদক্ষেপ নেওয়া উচিত এবং বিজ্ঞতার সঙ্গে আগানো উচিত। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের পক্ষ থেকে অনুরোধ করছি, আমাদের ভবিষ্যৎকে রক্ষা করতে এবং মানবতাকে বাঁচাতে বড় স্বপ্ন এবং পারস্পরিক নির্ভরতাকে বেছে নিন।
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলার জন্য বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণের আহ্বান জানিয়ে গুতেরেস বলেন, ‘শুধু প্রতিশ্রুতি নয় বাস্তবায়ন জরুরি। বিশ্বাসযোগ্যতা পুনরুদ্ধারের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। যারা সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী যেমন: স্বল্পোন্নত দেশ, ছোট দ্বীপ এবং উন্নয়নশীল রাষ্ট্র তাঁদের জরুরি অনুদান দরকার। তাঁদের আরও অনুদান, বিদেশি উন্নয়ন সহায়তা দরকার। তহবিল পাওয়ার প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে।’
অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেন, ‘জি-২০ দেশগুলো ৮০ শতাংশ কার্বন নিঃস্বরণের জন্য দায়ী। তাই তাঁদের জলবায়ু সংকটে দায়িত্বও বেশি। বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে না আসা পর্যন্ত প্রতি পাঁচ বছর পরপর নয় প্রতিবছরই জলবায়ু সম্মেলনের আয়োজন করা উচিত।’
সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, ‘জলবায়ু সংকট ইস্যুতে উন্নত বিশ্বের দায়িত্ব বেশি। উন্নত বিশ্বকেই অন্যদের সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ভূমিকা রাখতে হবে।’
এর আগে জলবায়ু কনফারেন্সে ঢোকার সময় নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে সম্মেলনে যোগ দিতে আসা প্রতিনিধিদের বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। নির্ধারিত সময়ে কিছু পরে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
জাতিসংঘের কপ ২৬ জলবায়ু সম্মেলন শুরু হয়েছে। বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রধানরা এরই মধ্যে স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো শহরে পৌঁছাতে শুরু করেছেন। আজ সোমবার জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরেস তাঁর বক্তব্যে বলেছেন, ‘প্যারিস চুক্তির পরের ছয়টি বছর বিশ্বে উষ্ণতার রেকর্ড হয়েছে। মানবতাকে দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। আমাদের এটি থামাতে হবে নতুবা এটি আমাদের থামিয়ে দেবে।’
অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেন, ‘জলবায়ু সংকটের ইস্যু এখন সকল দেশ, সকল বয়সী মানুষের উদ্বেগের কারণ। আমাদের অবশ্যই এগুলো শোনা উচিত। পদক্ষেপ নেওয়া উচিত এবং বিজ্ঞতার সঙ্গে আগানো উচিত। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের পক্ষ থেকে অনুরোধ করছি, আমাদের ভবিষ্যৎকে রক্ষা করতে এবং মানবতাকে বাঁচাতে বড় স্বপ্ন এবং পারস্পরিক নির্ভরতাকে বেছে নিন।
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলার জন্য বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার আর্থিক সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পূরণের আহ্বান জানিয়ে গুতেরেস বলেন, ‘শুধু প্রতিশ্রুতি নয় বাস্তবায়ন জরুরি। বিশ্বাসযোগ্যতা পুনরুদ্ধারের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। যারা সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী যেমন: স্বল্পোন্নত দেশ, ছোট দ্বীপ এবং উন্নয়নশীল রাষ্ট্র তাঁদের জরুরি অনুদান দরকার। তাঁদের আরও অনুদান, বিদেশি উন্নয়ন সহায়তা দরকার। তহবিল পাওয়ার প্রক্রিয়া সহজ করতে হবে।’
অ্যান্তনিও গুতেরেস বলেন, ‘জি-২০ দেশগুলো ৮০ শতাংশ কার্বন নিঃস্বরণের জন্য দায়ী। তাই তাঁদের জলবায়ু সংকটে দায়িত্বও বেশি। বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে না আসা পর্যন্ত প্রতি পাঁচ বছর পরপর নয় প্রতিবছরই জলবায়ু সম্মেলনের আয়োজন করা উচিত।’
সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, ‘জলবায়ু সংকট ইস্যুতে উন্নত বিশ্বের দায়িত্ব বেশি। উন্নত বিশ্বকেই অন্যদের সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ভূমিকা রাখতে হবে।’
এর আগে জলবায়ু কনফারেন্সে ঢোকার সময় নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে সম্মেলনে যোগ দিতে আসা প্রতিনিধিদের বাগ্বিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। নির্ধারিত সময়ে কিছু পরে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১৩ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১ দিন আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১ দিন আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
২ দিন আগে