হুমায়ূন মাসুদ, চট্টগ্রাম

বাঁশের তিনটি নতুন প্রজাতি উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই)। টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের এই তিনটি নতুন লাইন (প্রজাতি) উদ্ভাবনের পর মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষ করেছে সংস্থাটি। এখন নিবন্ধনের অপেক্ষায় আছে বলে জানিয়েছেন বিএফআরআই’র গবেষক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের এই তিন প্রজাতি উদ্ভাবনের পর আমরা মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছি। ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে বাঁশগুলো পরিপক্ব হয়ে যায়। অন্য বাঁশ থেকে এইগুলোর ফলন অনেক বেশি পেয়েছি। মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষার পর এগুলো নিবন্ধনের জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। গত ৬ জানুয়ারি নিবন্ধন প্রত্যয়ন কমিটি গঠন করার জন্য আমাদের এখান থেকে মন্ত্রণালয়কে আরেকটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, খুব শিগগির এগুলোর নিবন্ধন হয়ে যাবে।
নতুন উদ্ভাবিত বাঁশের তিনটি প্রজাতি হলো, বিএফআরআই বাঁশ লাইন বিবি-১, বিএফআরআই বাঁশ লাইন বিএস-১ ও বিএফআরআই বাঁশ লাইন বিএন-১। ২০০৮ সালে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের এই তিনটি জাত উদ্ভাবন করা হয়। এরপর গত ১০ বছর ধরে এসব বাঁশের ওপর মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় বন গবেষণা ইনস্টিটিউট। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এখন বাঁশগুলোর নিবন্ধনের কাজ শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ঘটনায় দুই দফায় মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা। সর্বশেষ গত ৬ জানুয়ারি এ বিষয়ে সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয় বিএফআরআই।
সংস্থাটির পরিচালক ড. রফিকুল হায়দার স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, কৃষি সেক্টরে নিয়ন্ত্রিত ও অনিয়ন্ত্রিত ফসলের উদ্ভাবিত নতুন জাত বা বীজের নিবন্ধন প্রক্রিয়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি উপকরণ বিভাগের বীজ অনুবিভাগের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। তবে ফরেস্ট্রি সেক্টরের জন্য এ ধরনের কোনো সংস্থা নেই। এমতাবস্থায় বিএফআরআই উদ্ভাবিত বাঁশের নতুন জাত বা লাইনগুলির নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি বিএফআরআইসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ / ৫ জন বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে সম্পন্ন করা যেতে পারে। চিঠিতে এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের কোনো একটি অনুবিভাগকে সার্বিক দায়িত্ব দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
বাঁশের প্রজাতি সংরক্ষণে ১৯৭৩ সালে বিএফআরআই-এ গবেষণা শুরু করেন বিজ্ঞানীরা। এরপর ১৯৮৮-৮৯ সালের দিকে ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টারের (আইডিআরসি) আর্থিক সহায়তায় চট্টগ্রাম নগরীর ষোলোশহর এলাকায় বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই পর্যন্ত এই ল্যাবরেটরিতে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে গাছ এবং উদ্ভিদের ২৬টি নতুন প্রজাতির উদ্ভাবন করা হয়। এর মধ্যে ৬টি গাছের,৭টি ওষধি গাছ এবং বাঁশের ১৩টি নতুন প্রজাতি উদ্ভাবন করেন এই ল্যাবরেটরির গবেষকেরা। এর মধ্যে ১৯৯০ সালে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে প্রথম মূলি বাঁশের নতুন প্রজাতি উদ্ভাবন করা হয়। এরপর ২০১৯ সালে এসপার নামে বাঁশের ১৩ তম নতুন প্রজাতিটির উদ্ভাবন করা হয়। এই তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন উদ্ভাবিত বাঁশের এই তিন প্রজাতি।
বন গবেষণা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, লবণাক্ত মাটি ছাড়া সব ধরনের মাটিতে নতুন প্রজাতির এই তিন ধরনের বাঁশ উৎপাদন করা যাবে। জুন থেকে আগস্ট মাসে এই বাঁশ রোপণ করতে হবে। এরপর শুষ্ক মৌসুমে মাটিতে আর্দ্রতার জন্য সামান্য পানি দিতে হবে। তবে বর্ষার মৌসুমে পানি সেচ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। বর্ষায় এক মাসের কম সময় পানির নিচে থাকলেও বাঁশের কোড়লগুলোর কোনো সমস্যা হবে না। মাঠ পর্যায়ে বান্দরবানের পাইথং, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও উত্তরাঞ্চলের বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট-ঈশ্বরদীতে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হয়।
মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষায় কি ফলাফল পাওয়া গেছে জানতে চাইলে ড. মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে বাঁশ থেকে আমরা যে লাইনটা উদ্ভাবন করেছি, সেখানে দেখা গেছে এই বাঁশগুলো আদি প্রজাতি (প্যারেন্টিং বাঁশ) থেকে কয়েকগুণ বেশি উৎপাদন হচ্ছে। নতুন তিন প্রজাতির বাঁশ ৩ বছর বয়সেই অন্য বাঁশ থেকে তিনগুণ বেশি বাঁশ উৎপাদন করে এবং শতভাগ কোড়লই বেঁচে থাকে। এসব বাঁশের উচ্চতা এবং আকার অন্য যে কোনো বাঁশ থেকে অনেক বেশি। এসব বাঁশের রোগ বালায়ের আক্রমণ দেখা যায়নি।

বাঁশের তিনটি নতুন প্রজাতি উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএফআরআই)। টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের এই তিনটি নতুন লাইন (প্রজাতি) উদ্ভাবনের পর মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষ করেছে সংস্থাটি। এখন নিবন্ধনের অপেক্ষায় আছে বলে জানিয়েছেন বিএফআরআই’র গবেষক ড. মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের এই তিন প্রজাতি উদ্ভাবনের পর আমরা মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছি। ৩ থেকে ৫ বছরের মধ্যে বাঁশগুলো পরিপক্ব হয়ে যায়। অন্য বাঁশ থেকে এইগুলোর ফলন অনেক বেশি পেয়েছি। মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষার পর এগুলো নিবন্ধনের জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছি। গত ৬ জানুয়ারি নিবন্ধন প্রত্যয়ন কমিটি গঠন করার জন্য আমাদের এখান থেকে মন্ত্রণালয়কে আরেকটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, খুব শিগগির এগুলোর নিবন্ধন হয়ে যাবে।
নতুন উদ্ভাবিত বাঁশের তিনটি প্রজাতি হলো, বিএফআরআই বাঁশ লাইন বিবি-১, বিএফআরআই বাঁশ লাইন বিএস-১ ও বিএফআরআই বাঁশ লাইন বিএন-১। ২০০৮ সালে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বাঁশের এই তিনটি জাত উদ্ভাবন করা হয়। এরপর গত ১০ বছর ধরে এসব বাঁশের ওপর মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালায় বন গবেষণা ইনস্টিটিউট। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এখন বাঁশগুলোর নিবন্ধনের কাজ শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এ ঘটনায় দুই দফায় মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা। সর্বশেষ গত ৬ জানুয়ারি এ বিষয়ে সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয় বিএফআরআই।
সংস্থাটির পরিচালক ড. রফিকুল হায়দার স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, কৃষি সেক্টরে নিয়ন্ত্রিত ও অনিয়ন্ত্রিত ফসলের উদ্ভাবিত নতুন জাত বা বীজের নিবন্ধন প্রক্রিয়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের কৃষি উপকরণ বিভাগের বীজ অনুবিভাগের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। তবে ফরেস্ট্রি সেক্টরের জন্য এ ধরনের কোনো সংস্থা নেই। এমতাবস্থায় বিএফআরআই উদ্ভাবিত বাঁশের নতুন জাত বা লাইনগুলির নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি বিএফআরআইসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ / ৫ জন বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করে সম্পন্ন করা যেতে পারে। চিঠিতে এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের কোনো একটি অনুবিভাগকে সার্বিক দায়িত্ব দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
বাঁশের প্রজাতি সংরক্ষণে ১৯৭৩ সালে বিএফআরআই-এ গবেষণা শুরু করেন বিজ্ঞানীরা। এরপর ১৯৮৮-৮৯ সালের দিকে ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টারের (আইডিআরসি) আর্থিক সহায়তায় চট্টগ্রাম নগরীর ষোলোশহর এলাকায় বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরি প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই পর্যন্ত এই ল্যাবরেটরিতে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে গাছ এবং উদ্ভিদের ২৬টি নতুন প্রজাতির উদ্ভাবন করা হয়। এর মধ্যে ৬টি গাছের,৭টি ওষধি গাছ এবং বাঁশের ১৩টি নতুন প্রজাতি উদ্ভাবন করেন এই ল্যাবরেটরির গবেষকেরা। এর মধ্যে ১৯৯০ সালে টিস্যু কালচারের মাধ্যমে বন গবেষণা ইনস্টিটিউটে প্রথম মূলি বাঁশের নতুন প্রজাতি উদ্ভাবন করা হয়। এরপর ২০১৯ সালে এসপার নামে বাঁশের ১৩ তম নতুন প্রজাতিটির উদ্ভাবন করা হয়। এই তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হতে যাচ্ছে নতুন উদ্ভাবিত বাঁশের এই তিন প্রজাতি।
বন গবেষণা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা যায়, লবণাক্ত মাটি ছাড়া সব ধরনের মাটিতে নতুন প্রজাতির এই তিন ধরনের বাঁশ উৎপাদন করা যাবে। জুন থেকে আগস্ট মাসে এই বাঁশ রোপণ করতে হবে। এরপর শুষ্ক মৌসুমে মাটিতে আর্দ্রতার জন্য সামান্য পানি দিতে হবে। তবে বর্ষার মৌসুমে পানি সেচ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। বর্ষায় এক মাসের কম সময় পানির নিচে থাকলেও বাঁশের কোড়লগুলোর কোনো সমস্যা হবে না। মাঠ পর্যায়ে বান্দরবানের পাইথং, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও উত্তরাঞ্চলের বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট-ঈশ্বরদীতে পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হয়।
মাঠ পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষায় কি ফলাফল পাওয়া গেছে জানতে চাইলে ড. মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যে বাঁশ থেকে আমরা যে লাইনটা উদ্ভাবন করেছি, সেখানে দেখা গেছে এই বাঁশগুলো আদি প্রজাতি (প্যারেন্টিং বাঁশ) থেকে কয়েকগুণ বেশি উৎপাদন হচ্ছে। নতুন তিন প্রজাতির বাঁশ ৩ বছর বয়সেই অন্য বাঁশ থেকে তিনগুণ বেশি বাঁশ উৎপাদন করে এবং শতভাগ কোড়লই বেঁচে থাকে। এসব বাঁশের উচ্চতা এবং আকার অন্য যে কোনো বাঁশ থেকে অনেক বেশি। এসব বাঁশের রোগ বালায়ের আক্রমণ দেখা যায়নি।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

লবণাক্ত মাটি ছাড়া সব ধরনের মাটিতে নতুন প্রজাতির এই তিন ধরনের বাঁশ উৎপাদন করা যাবে। জুন থেকে আগস্ট মাসে এই বাঁশ রোপণ করতে হবে। এরপর শুষ্ক মৌসুমে মাটিতে আর্দ্রতার জন্য সামান্য পানি দিতে হবে। তবে বর্ষার মৌসুমে পানি সেচ দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
২৪ জানুয়ারি ২০২২
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

লবণাক্ত মাটি ছাড়া সব ধরনের মাটিতে নতুন প্রজাতির এই তিন ধরনের বাঁশ উৎপাদন করা যাবে। জুন থেকে আগস্ট মাসে এই বাঁশ রোপণ করতে হবে। এরপর শুষ্ক মৌসুমে মাটিতে আর্দ্রতার জন্য সামান্য পানি দিতে হবে। তবে বর্ষার মৌসুমে পানি সেচ দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
২৪ জানুয়ারি ২০২২
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

লবণাক্ত মাটি ছাড়া সব ধরনের মাটিতে নতুন প্রজাতির এই তিন ধরনের বাঁশ উৎপাদন করা যাবে। জুন থেকে আগস্ট মাসে এই বাঁশ রোপণ করতে হবে। এরপর শুষ্ক মৌসুমে মাটিতে আর্দ্রতার জন্য সামান্য পানি দিতে হবে। তবে বর্ষার মৌসুমে পানি সেচ দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
২৪ জানুয়ারি ২০২২
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

লবণাক্ত মাটি ছাড়া সব ধরনের মাটিতে নতুন প্রজাতির এই তিন ধরনের বাঁশ উৎপাদন করা যাবে। জুন থেকে আগস্ট মাসে এই বাঁশ রোপণ করতে হবে। এরপর শুষ্ক মৌসুমে মাটিতে আর্দ্রতার জন্য সামান্য পানি দিতে হবে। তবে বর্ষার মৌসুমে পানি সেচ দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
২৪ জানুয়ারি ২০২২
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে