নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ। এত কিছুর জন্য সবচেয়ে দায়ী তো প্রাণ-প্রকৃতির প্রতি মানুষের অনাচার। এই যে নিজেদের অস্তিত্বের শেকড় ধরে টান দিচ্ছে, সেটাও মানুষ জানে বহু আগে থেকে। কিন্তু এবার হাজার হাজার বিজ্ঞানীর গবেষণা মানবজাতিকে সাফ জানিয়ে দিল, যা হয়েছে অনেক। পৃথিবী নামের এই গ্রহটাকে বাঁচাতে হলে, নিজেদের বাঁচতে হলে, নষ্ট করার মতো সময় আর হাতে নেই। এখনই সজাগ হতে হবে, সোচ্চার হতে হবে জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকাতে। যত দ্রুত সম্ভব কমাতে হবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন।
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে প্রকাশিত এ যাবৎকালের সর্ববৃহৎ গবেষণায় জানানো হয়েছে এমন সতর্কতা আর আহ্বান। গতকাল সোমবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের সংস্থা ইন্টার-গভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)। দেশে করা বিজ্ঞানীদের বহু গবেষণার সারাংশ এই প্রতিবেদন। ৪২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটিকে ‘মানব জাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
জলবায়ু ইস্যুতে বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যালোচনার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৮৮ সালে গঠিত হয় আইপিসিসি। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়ুমণ্ডল থেকে শুরু করে সমুদ্র ও ভূপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি মূলত মানুষের কারণেই হয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ১৯৭০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত গত ৫০ বছরে যে হারে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়েছে, গত দুই হাজার বছরের মধ্যে তেমনটি কখনোই ঘটেনি। আর এর ফল ইতিমধ্যে নানা দুর্যোগের মধ্য দিয়ে পৃথিবীবাসী ভোগ করতে শুরু করেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশ কীভাগে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তা উল্লেখ করে পরিবেশ ও পানিবিশেষজ্ঞ ড. এ আতিক রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের একটা চরম ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। উষ্ণায়নের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। এতে দক্ষিণের উপকূলীয় অঞ্চল ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। বহু এলাকায় মানুষ থাকতে পারছে না। মানুষকে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। মানুষ তার ঘরবাড়ি হারিয়ে ফেলছে। লবণাক্ততার জন্য ধানসহ কৃষিজাত ফসল হচ্ছে না।’
জলবায়ুবিষয়ক প্রতিবেদনটিতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ দিক চিহ্নিত করা হয়েছে, তার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করা যায়, ১৮৫০ সাল থেকে রেকর্ড করা তথ্যানুযায়ী, গত পাঁচ বছরই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে গরম সময়। আর ১৯০১ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির হার তিন গুণ বেড়ে গেছে। এ ছাড়া ১৯৯০-এর দশক থেকে মেরু অঞ্চলে যে হারে বরফ গলছে, তার ৯০ ভাগই হচ্ছে মানবঘটিত কারণে। এসবের জন্যই নজিরবিহীনভাবে বর্তমানে গ্রিস ও তুরস্কে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জার্মানি আর চীনের বন্যার যে রূপ দেখা গেছে, অদূরভবিষ্যতে তেমনটি আর দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই যাবে। সমুদ্র আরও গরম আর অম্লীয় হয়ে উঠবে। উপকূলীয় এলাকাগুলো খুব দ্রুতই তলিয়ে যেতে শুরু করবে।
বৈশ্বিক বিপর্যয় ঠেকাতে ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তিতে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি রাষ্ট্রই স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি বাস্তবায়িত হলে, এই শতাব্দীর শেষে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই লক্ষ্যমাত্রা ঠিক থাকবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, দুই দশকেরও কম সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাবে। আর আসন্ন বছরগুলোয় যদি নিঃসরণ কমানো না হয়, তবে এই বৃদ্ধি ধারণার চেয়েও আগে হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের অনুমান অবশ্য ২০১৮ সালেই করেছিল আইপিসিসি। পৃথিবীর এমন রুগ্ণদশার জন্য মানুষকেই দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনটিকে ‘মানবজাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমরা যদি সব প্রচেষ্টা এক করি, তাহলে এই জলবায়ু বিপর্যয় এড়িয়ে যেতে পারি। আজকের প্রতিবেদনে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, আমাদের আর দেরি করার সময় নেই। কোনো অজুহাত দেখানোরও উপায় নেই আর।’
জলবায়ু ইস্যুতে আসন্ন কপ-২৬ সম্মেলনে সফল করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিব। নভেম্বরের শুরুতেই স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই সম্মেলন। সম্মেলনের তিন মাসেরও কম সময় হাতে রেখে গতকাল প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মূলত বর্তমান জলবায়ু পরিস্থিতির একটি সারগর্ভ। সামনের মাসগুলোয় এ সংক্রান্ত বেশ কিছু পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।

বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ। এত কিছুর জন্য সবচেয়ে দায়ী তো প্রাণ-প্রকৃতির প্রতি মানুষের অনাচার। এই যে নিজেদের অস্তিত্বের শেকড় ধরে টান দিচ্ছে, সেটাও মানুষ জানে বহু আগে থেকে। কিন্তু এবার হাজার হাজার বিজ্ঞানীর গবেষণা মানবজাতিকে সাফ জানিয়ে দিল, যা হয়েছে অনেক। পৃথিবী নামের এই গ্রহটাকে বাঁচাতে হলে, নিজেদের বাঁচতে হলে, নষ্ট করার মতো সময় আর হাতে নেই। এখনই সজাগ হতে হবে, সোচ্চার হতে হবে জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকাতে। যত দ্রুত সম্ভব কমাতে হবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন।
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে প্রকাশিত এ যাবৎকালের সর্ববৃহৎ গবেষণায় জানানো হয়েছে এমন সতর্কতা আর আহ্বান। গতকাল সোমবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের সংস্থা ইন্টার-গভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)। দেশে করা বিজ্ঞানীদের বহু গবেষণার সারাংশ এই প্রতিবেদন। ৪২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটিকে ‘মানব জাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
জলবায়ু ইস্যুতে বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যালোচনার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৮৮ সালে গঠিত হয় আইপিসিসি। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়ুমণ্ডল থেকে শুরু করে সমুদ্র ও ভূপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি মূলত মানুষের কারণেই হয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ১৯৭০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত গত ৫০ বছরে যে হারে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়েছে, গত দুই হাজার বছরের মধ্যে তেমনটি কখনোই ঘটেনি। আর এর ফল ইতিমধ্যে নানা দুর্যোগের মধ্য দিয়ে পৃথিবীবাসী ভোগ করতে শুরু করেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশ কীভাগে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তা উল্লেখ করে পরিবেশ ও পানিবিশেষজ্ঞ ড. এ আতিক রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের একটা চরম ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। উষ্ণায়নের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। এতে দক্ষিণের উপকূলীয় অঞ্চল ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। বহু এলাকায় মানুষ থাকতে পারছে না। মানুষকে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। মানুষ তার ঘরবাড়ি হারিয়ে ফেলছে। লবণাক্ততার জন্য ধানসহ কৃষিজাত ফসল হচ্ছে না।’
জলবায়ুবিষয়ক প্রতিবেদনটিতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ দিক চিহ্নিত করা হয়েছে, তার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করা যায়, ১৮৫০ সাল থেকে রেকর্ড করা তথ্যানুযায়ী, গত পাঁচ বছরই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে গরম সময়। আর ১৯০১ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির হার তিন গুণ বেড়ে গেছে। এ ছাড়া ১৯৯০-এর দশক থেকে মেরু অঞ্চলে যে হারে বরফ গলছে, তার ৯০ ভাগই হচ্ছে মানবঘটিত কারণে। এসবের জন্যই নজিরবিহীনভাবে বর্তমানে গ্রিস ও তুরস্কে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জার্মানি আর চীনের বন্যার যে রূপ দেখা গেছে, অদূরভবিষ্যতে তেমনটি আর দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই যাবে। সমুদ্র আরও গরম আর অম্লীয় হয়ে উঠবে। উপকূলীয় এলাকাগুলো খুব দ্রুতই তলিয়ে যেতে শুরু করবে।
বৈশ্বিক বিপর্যয় ঠেকাতে ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তিতে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি রাষ্ট্রই স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি বাস্তবায়িত হলে, এই শতাব্দীর শেষে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই লক্ষ্যমাত্রা ঠিক থাকবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, দুই দশকেরও কম সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাবে। আর আসন্ন বছরগুলোয় যদি নিঃসরণ কমানো না হয়, তবে এই বৃদ্ধি ধারণার চেয়েও আগে হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের অনুমান অবশ্য ২০১৮ সালেই করেছিল আইপিসিসি। পৃথিবীর এমন রুগ্ণদশার জন্য মানুষকেই দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনটিকে ‘মানবজাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমরা যদি সব প্রচেষ্টা এক করি, তাহলে এই জলবায়ু বিপর্যয় এড়িয়ে যেতে পারি। আজকের প্রতিবেদনে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, আমাদের আর দেরি করার সময় নেই। কোনো অজুহাত দেখানোরও উপায় নেই আর।’
জলবায়ু ইস্যুতে আসন্ন কপ-২৬ সম্মেলনে সফল করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিব। নভেম্বরের শুরুতেই স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই সম্মেলন। সম্মেলনের তিন মাসেরও কম সময় হাতে রেখে গতকাল প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মূলত বর্তমান জলবায়ু পরিস্থিতির একটি সারগর্ভ। সামনের মাসগুলোয় এ সংক্রান্ত বেশ কিছু পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ।
১০ আগস্ট ২০২১
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ।
১০ আগস্ট ২০২১
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ।
১০ আগস্ট ২০২১
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ।
১০ আগস্ট ২০২১
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে