নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ। এত কিছুর জন্য সবচেয়ে দায়ী তো প্রাণ-প্রকৃতির প্রতি মানুষের অনাচার। এই যে নিজেদের অস্তিত্বের শেকড় ধরে টান দিচ্ছে, সেটাও মানুষ জানে বহু আগে থেকে। কিন্তু এবার হাজার হাজার বিজ্ঞানীর গবেষণা মানবজাতিকে সাফ জানিয়ে দিল, যা হয়েছে অনেক। পৃথিবী নামের এই গ্রহটাকে বাঁচাতে হলে, নিজেদের বাঁচতে হলে, নষ্ট করার মতো সময় আর হাতে নেই। এখনই সজাগ হতে হবে, সোচ্চার হতে হবে জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকাতে। যত দ্রুত সম্ভব কমাতে হবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন।
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে প্রকাশিত এ যাবৎকালের সর্ববৃহৎ গবেষণায় জানানো হয়েছে এমন সতর্কতা আর আহ্বান। গতকাল সোমবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের সংস্থা ইন্টার-গভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)। দেশে করা বিজ্ঞানীদের বহু গবেষণার সারাংশ এই প্রতিবেদন। ৪২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটিকে ‘মানব জাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
জলবায়ু ইস্যুতে বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যালোচনার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৮৮ সালে গঠিত হয় আইপিসিসি। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়ুমণ্ডল থেকে শুরু করে সমুদ্র ও ভূপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি মূলত মানুষের কারণেই হয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ১৯৭০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত গত ৫০ বছরে যে হারে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়েছে, গত দুই হাজার বছরের মধ্যে তেমনটি কখনোই ঘটেনি। আর এর ফল ইতিমধ্যে নানা দুর্যোগের মধ্য দিয়ে পৃথিবীবাসী ভোগ করতে শুরু করেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশ কীভাগে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তা উল্লেখ করে পরিবেশ ও পানিবিশেষজ্ঞ ড. এ আতিক রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের একটা চরম ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। উষ্ণায়নের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। এতে দক্ষিণের উপকূলীয় অঞ্চল ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। বহু এলাকায় মানুষ থাকতে পারছে না। মানুষকে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। মানুষ তার ঘরবাড়ি হারিয়ে ফেলছে। লবণাক্ততার জন্য ধানসহ কৃষিজাত ফসল হচ্ছে না।’
জলবায়ুবিষয়ক প্রতিবেদনটিতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ দিক চিহ্নিত করা হয়েছে, তার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করা যায়, ১৮৫০ সাল থেকে রেকর্ড করা তথ্যানুযায়ী, গত পাঁচ বছরই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে গরম সময়। আর ১৯০১ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির হার তিন গুণ বেড়ে গেছে। এ ছাড়া ১৯৯০-এর দশক থেকে মেরু অঞ্চলে যে হারে বরফ গলছে, তার ৯০ ভাগই হচ্ছে মানবঘটিত কারণে। এসবের জন্যই নজিরবিহীনভাবে বর্তমানে গ্রিস ও তুরস্কে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জার্মানি আর চীনের বন্যার যে রূপ দেখা গেছে, অদূরভবিষ্যতে তেমনটি আর দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই যাবে। সমুদ্র আরও গরম আর অম্লীয় হয়ে উঠবে। উপকূলীয় এলাকাগুলো খুব দ্রুতই তলিয়ে যেতে শুরু করবে।
বৈশ্বিক বিপর্যয় ঠেকাতে ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তিতে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি রাষ্ট্রই স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি বাস্তবায়িত হলে, এই শতাব্দীর শেষে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই লক্ষ্যমাত্রা ঠিক থাকবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, দুই দশকেরও কম সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাবে। আর আসন্ন বছরগুলোয় যদি নিঃসরণ কমানো না হয়, তবে এই বৃদ্ধি ধারণার চেয়েও আগে হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের অনুমান অবশ্য ২০১৮ সালেই করেছিল আইপিসিসি। পৃথিবীর এমন রুগ্ণদশার জন্য মানুষকেই দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনটিকে ‘মানবজাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমরা যদি সব প্রচেষ্টা এক করি, তাহলে এই জলবায়ু বিপর্যয় এড়িয়ে যেতে পারি। আজকের প্রতিবেদনে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, আমাদের আর দেরি করার সময় নেই। কোনো অজুহাত দেখানোরও উপায় নেই আর।’
জলবায়ু ইস্যুতে আসন্ন কপ-২৬ সম্মেলনে সফল করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিব। নভেম্বরের শুরুতেই স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই সম্মেলন। সম্মেলনের তিন মাসেরও কম সময় হাতে রেখে গতকাল প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মূলত বর্তমান জলবায়ু পরিস্থিতির একটি সারগর্ভ। সামনের মাসগুলোয় এ সংক্রান্ত বেশ কিছু পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।
বিশ্বের এ প্রান্তে খরা তো অন্য প্রান্তে বন্যা। একদিক যখন ঠান্ডায় জমে যাচ্ছে, অন্য কোথাও তখন পুড়ছে দাবানলে। উষ্ণতায় গলা উত্তরের বরফের পানিতে ডুবতে বসেছে দক্ষিণের একাংশ। এত কিছুর জন্য সবচেয়ে দায়ী তো প্রাণ-প্রকৃতির প্রতি মানুষের অনাচার। এই যে নিজেদের অস্তিত্বের শেকড় ধরে টান দিচ্ছে, সেটাও মানুষ জানে বহু আগে থেকে। কিন্তু এবার হাজার হাজার বিজ্ঞানীর গবেষণা মানবজাতিকে সাফ জানিয়ে দিল, যা হয়েছে অনেক। পৃথিবী নামের এই গ্রহটাকে বাঁচাতে হলে, নিজেদের বাঁচতে হলে, নষ্ট করার মতো সময় আর হাতে নেই। এখনই সজাগ হতে হবে, সোচ্চার হতে হবে জলবায়ু পরিবর্তন ঠেকাতে। যত দ্রুত সম্ভব কমাতে হবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন।
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে প্রকাশিত এ যাবৎকালের সর্ববৃহৎ গবেষণায় জানানো হয়েছে এমন সতর্কতা আর আহ্বান। গতকাল সোমবার প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের সংস্থা ইন্টার-গভর্নমেন্টাল প্যানেল অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (আইপিসিসি)। দেশে করা বিজ্ঞানীদের বহু গবেষণার সারাংশ এই প্রতিবেদন। ৪২ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটিকে ‘মানব জাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
জলবায়ু ইস্যুতে বিজ্ঞানভিত্তিক পর্যালোচনার লক্ষ্য নিয়ে ১৯৮৮ সালে গঠিত হয় আইপিসিসি। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বায়ুমণ্ডল থেকে শুরু করে সমুদ্র ও ভূপৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধি মূলত মানুষের কারণেই হয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ১৯৭০ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত গত ৫০ বছরে যে হারে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়েছে, গত দুই হাজার বছরের মধ্যে তেমনটি কখনোই ঘটেনি। আর এর ফল ইতিমধ্যে নানা দুর্যোগের মধ্য দিয়ে পৃথিবীবাসী ভোগ করতে শুরু করেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশ কীভাগে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তা উল্লেখ করে পরিবেশ ও পানিবিশেষজ্ঞ ড. এ আতিক রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের একটা চরম ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। উষ্ণায়নের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। এতে দক্ষিণের উপকূলীয় অঞ্চল ডুবে যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। বহু এলাকায় মানুষ থাকতে পারছে না। মানুষকে স্থানান্তর করতে হচ্ছে। মানুষ তার ঘরবাড়ি হারিয়ে ফেলছে। লবণাক্ততার জন্য ধানসহ কৃষিজাত ফসল হচ্ছে না।’
জলবায়ুবিষয়ক প্রতিবেদনটিতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ দিক চিহ্নিত করা হয়েছে, তার মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করা যায়, ১৮৫০ সাল থেকে রেকর্ড করা তথ্যানুযায়ী, গত পাঁচ বছরই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে গরম সময়। আর ১৯০১ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়ের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির হার তিন গুণ বেড়ে গেছে। এ ছাড়া ১৯৯০-এর দশক থেকে মেরু অঞ্চলে যে হারে বরফ গলছে, তার ৯০ ভাগই হচ্ছে মানবঘটিত কারণে। এসবের জন্যই নজিরবিহীনভাবে বর্তমানে গ্রিস ও তুরস্কে দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জার্মানি আর চীনের বন্যার যে রূপ দেখা গেছে, অদূরভবিষ্যতে তেমনটি আর দেখা যায়নি। বিজ্ঞানীরা বলছেন, পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই যাবে। সমুদ্র আরও গরম আর অম্লীয় হয়ে উঠবে। উপকূলীয় এলাকাগুলো খুব দ্রুতই তলিয়ে যেতে শুরু করবে।
বৈশ্বিক বিপর্যয় ঠেকাতে ২০১৫ সালে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি হয়েছে। এই চুক্তিতে পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি রাষ্ট্রই স্বাক্ষর করেছে। চুক্তি বাস্তবায়িত হলে, এই শতাব্দীর শেষে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়। তবে সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই লক্ষ্যমাত্রা ঠিক থাকবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, দুই দশকেরও কম সময়ের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১.৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাবে। আর আসন্ন বছরগুলোয় যদি নিঃসরণ কমানো না হয়, তবে এই বৃদ্ধি ধারণার চেয়েও আগে হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের অনুমান অবশ্য ২০১৮ সালেই করেছিল আইপিসিসি। পৃথিবীর এমন রুগ্ণদশার জন্য মানুষকেই দায়ী করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনটিকে ‘মানবজাতির জন্য লাল সংকেত’ হিসেবে অভিহিত করে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘আমরা যদি সব প্রচেষ্টা এক করি, তাহলে এই জলবায়ু বিপর্যয় এড়িয়ে যেতে পারি। আজকের প্রতিবেদনে এটা স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, আমাদের আর দেরি করার সময় নেই। কোনো অজুহাত দেখানোরও উপায় নেই আর।’
জলবায়ু ইস্যুতে আসন্ন কপ-২৬ সম্মেলনে সফল করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানান জাতিসংঘ মহাসচিব। নভেম্বরের শুরুতেই স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এই সম্মেলন। সম্মেলনের তিন মাসেরও কম সময় হাতে রেখে গতকাল প্রকাশিত প্রতিবেদনটি মূলত বর্তমান জলবায়ু পরিস্থিতির একটি সারগর্ভ। সামনের মাসগুলোয় এ সংক্রান্ত বেশ কিছু পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৩৯ মিনিট আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৯ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১০ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে