নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনগণকে সম্পৃক্ত করেই পরিবেশ রক্ষা করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ আন্দোলনকারীরা। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘বাপা-বেন বিশেষ সম্মেলন ও পরিবেশ সমাবেশ’-২০২৩ সম্পর্কে অবহিতকরণ ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি প্রদান’ শীর্ষক আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘জনগণ সম্পৃক্ত না হলে, সচেতন না হলে পরিবেশ আন্দোলন ও পরিবেশ রক্ষা কোনোটাই সম্ভব নয়।’ এজন্য বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক-বেন এবং বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন-বাপা একযোগে কাজ করে যাবে বলেও জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সদস্য সচিব আলমগীর কবির। তিনি বলেন, আগামী বছরের ১৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এনেক্স ভবনে ‘বাংলাদেশের হাওর, নদী ও বিল সমস্যা ও প্রতিকার’ নিয়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনে বিশেষজ্ঞ ও সাধারণ নামে দুটি অধিবেশন থাকবে। বিশেষজ্ঞ অধিবেশনে বিশেষজ্ঞরা ও সাধারণ অিধিবেশনে সবস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সম্মেলনে হাওর, বিল ও নদীর ওপর ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে লেখক ও গবেষকরা গবেষণাপত্র ও প্রতিবেদন জমা দিতে পারবেন। বাংলাদেশের বাইরের গবেষকরা [email protected] এই ঠিকানায় এবং বাংলাদেশের ভেতরের গবেষকরা [email protected] এবং [email protected] এই ঠিকানায় লেখা পাঠাতে পারবেন।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোকে আয়োজকের ভূমিকায় যোগ দেওয়ার জন্য আহ্বানও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্কের (বেন) বৈশ্বিক সমন্বয়ক ড. মো. খালেকুজ্জামান, বাপার যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, বাপার সহসভাপতি খন্দকার বজলুল হক, বাপার নির্বাহী সদস্য অধ্যাপক এম শহীদুল ইসলাম, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন বাপার সাধারণ সম্পাদক শরীফ জামিলসহ অন্যরা।
জনগণকে সম্পৃক্ত করেই পরিবেশ রক্ষা করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ আন্দোলনকারীরা। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘বাপা-বেন বিশেষ সম্মেলন ও পরিবেশ সমাবেশ’-২০২৩ সম্পর্কে অবহিতকরণ ও সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি প্রদান’ শীর্ষক আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘জনগণ সম্পৃক্ত না হলে, সচেতন না হলে পরিবেশ আন্দোলন ও পরিবেশ রক্ষা কোনোটাই সম্ভব নয়।’ এজন্য বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক-বেন এবং বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন-বাপা একযোগে কাজ করে যাবে বলেও জানান তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) সদস্য সচিব আলমগীর কবির। তিনি বলেন, আগামী বছরের ১৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এনেক্স ভবনে ‘বাংলাদেশের হাওর, নদী ও বিল সমস্যা ও প্রতিকার’ নিয়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনে বিশেষজ্ঞ ও সাধারণ নামে দুটি অধিবেশন থাকবে। বিশেষজ্ঞ অধিবেশনে বিশেষজ্ঞরা ও সাধারণ অিধিবেশনে সবস্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করতে পারবেন। সম্মেলনে হাওর, বিল ও নদীর ওপর ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে লেখক ও গবেষকরা গবেষণাপত্র ও প্রতিবেদন জমা দিতে পারবেন। বাংলাদেশের বাইরের গবেষকরা [email protected] এই ঠিকানায় এবং বাংলাদেশের ভেতরের গবেষকরা [email protected] এবং [email protected] এই ঠিকানায় লেখা পাঠাতে পারবেন।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক-পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোকে আয়োজকের ভূমিকায় যোগ দেওয়ার জন্য আহ্বানও জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্কের (বেন) বৈশ্বিক সমন্বয়ক ড. মো. খালেকুজ্জামান, বাপার যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, বাপার সহসভাপতি খন্দকার বজলুল হক, বাপার নির্বাহী সদস্য অধ্যাপক এম শহীদুল ইসলাম, ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন বাপার সাধারণ সম্পাদক শরীফ জামিলসহ অন্যরা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৫ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৩ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৪ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে