নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মে মাসে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পরে শক্তিশালী হয়ে তা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। তবে সেটা বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে কিনা, তা বলার সময় এখনো আসেনি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ২০ মের পর সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আশঙ্কা আছে। সেটি সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ ও গভীর নিম্নচাপের ধাপ পেরোতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের বিভিন্ন মডেল পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, ২১ তারিখের পর দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটা ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। যেটি পরবর্তীকালে লঘুচাপে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা আছে।’
ঘূর্ণিঝড় হলে কোথায় আঘাত হানতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনই এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না। এটির গতিপ্রকৃতি এখন স্পষ্ট নয়। লঘুচাপ সৃষ্টির পর বলা যাবে।’
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অফিস বলেছে, বঙ্গোপসাগরে এই নতুন ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে তার নাম রাখা হবে রেমাল। এটি ওমানের দেওয়া নাম। এটির বাংলা অর্থ বালি।
পূর্বাভাস অনুসারে ২০ মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে একটি ঘূর্ণাবর্ত। সেটি সোজা উত্তর দিকে শক্তি বাড়াবে। ২৪ মে সেটি ঘূর্ণিঝড়ের আকার নিতে পারে। ২৫ মে সন্ধ্যার পর ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলাদেশের দিকে যেতে পারে।
তবে আবুল কালাম বলেন, এখনো লঘুচাপ সৃষ্টি হয়নি। তাই আগে থেকেই এটির গতিপ্রকৃতি বলা ঠিক হবে না। অনেক সময় সাইক্লোনে রূপান্তরিত হওয়ার পর সেটির গতিপ্রকৃতি পরিবর্তন হয়। তাই এটি এখন উপকূলের কোন অঞ্চলে বা কোন দেশে আঘাত হানবে তা বলা উচিত নয়।
এর আগে বাংলাদেশ উপকূলে সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছিল গতবছরের ১৪ মে। সেদিন স্থানীয় সময় বেলা ৩টার দিকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। এর প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ঝড় হয় এবং প্রতি ঘণ্টায় ১৪৭ মাইল পর্যন্ত বেগে প্রবল বাতাস বয়ে যায়।
এর পরও বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছিল। তবে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানেনি। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৬ ডিসেম্বর ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম ১১০ কিলোমিটার বেগে তামিলনাড়ুর উপকূলের কাছে পৌঁছায়, কিন্তু দিক পরিবর্তন করে উত্তরে গিয়ে অন্ধ্র প্রদেশের উপকূলে নিম্নচাপে পরিণত হয়। মিগজাউম নামটি মিয়ানমারের দেওয়া।
মে মাসে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পরে শক্তিশালী হয়ে তা ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। তবে সেটা বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানতে পারে কিনা, তা বলার সময় এখনো আসেনি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, আগামী ২০ মের পর সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আশঙ্কা আছে। সেটি সুস্পষ্ট লঘুচাপ, নিম্নচাপ ও গভীর নিম্নচাপের ধাপ পেরোতে পারে।
আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের বিভিন্ন মডেল পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, ২১ তারিখের পর দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে একটা ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। যেটি পরবর্তীকালে লঘুচাপে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা আছে।’
ঘূর্ণিঝড় হলে কোথায় আঘাত হানতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনই এ বিষয়ে কিছু বলা যাবে না। এটির গতিপ্রকৃতি এখন স্পষ্ট নয়। লঘুচাপ সৃষ্টির পর বলা যাবে।’
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অফিস বলেছে, বঙ্গোপসাগরে এই নতুন ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে তার নাম রাখা হবে রেমাল। এটি ওমানের দেওয়া নাম। এটির বাংলা অর্থ বালি।
পূর্বাভাস অনুসারে ২০ মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে একটি ঘূর্ণাবর্ত। সেটি সোজা উত্তর দিকে শক্তি বাড়াবে। ২৪ মে সেটি ঘূর্ণিঝড়ের আকার নিতে পারে। ২৫ মে সন্ধ্যার পর ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমবঙ্গ বা বাংলাদেশের দিকে যেতে পারে।
তবে আবুল কালাম বলেন, এখনো লঘুচাপ সৃষ্টি হয়নি। তাই আগে থেকেই এটির গতিপ্রকৃতি বলা ঠিক হবে না। অনেক সময় সাইক্লোনে রূপান্তরিত হওয়ার পর সেটির গতিপ্রকৃতি পরিবর্তন হয়। তাই এটি এখন উপকূলের কোন অঞ্চলে বা কোন দেশে আঘাত হানবে তা বলা উচিত নয়।
এর আগে বাংলাদেশ উপকূলে সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড় আঘাত হেনেছিল গতবছরের ১৪ মে। সেদিন স্থানীয় সময় বেলা ৩টার দিকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’। এর প্রভাবে ভারী বৃষ্টি ও ঝড় হয় এবং প্রতি ঘণ্টায় ১৪৭ মাইল পর্যন্ত বেগে প্রবল বাতাস বয়ে যায়।
এর পরও বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছিল। তবে বাংলাদেশের উপকূলে আঘাত হানেনি। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৬ ডিসেম্বর ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম ১১০ কিলোমিটার বেগে তামিলনাড়ুর উপকূলের কাছে পৌঁছায়, কিন্তু দিক পরিবর্তন করে উত্তরে গিয়ে অন্ধ্র প্রদেশের উপকূলে নিম্নচাপে পরিণত হয়। মিগজাউম নামটি মিয়ানমারের দেওয়া।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে