বিনোদন ডেস্ক
১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ সিনেমায় নন্দিনী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ঐশ্বরিয়া রাই। সঞ্জয় লীলা বানসালির সিনেমাটিতে সাবেকি সাজে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। গল্পে নন্দিনীর সঙ্গে সমীর অর্থাৎ সালমান খানের প্রেম হয়। কিন্তু বাবা জোর করে বনরাজ অর্থাৎ অজয় দেবগনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে দেন। এরপর কী হয় সেটা নিয়েই সিনেমার গল্প। ২৩ বছর পর একই নামের চরিত্রে ঐশ্বরিয়াকে দেখা যায় ‘পোন্নিয়ান সেলভান’ সিনেমায়। এ চরিত্রটি ঐতিহাসিক। গত বছর মুক্তি পাওয়া তামিল সিনেমাটি দর্শকমহলে দারুণ সাড়া ফেলেছিল। আলাদাভাবে প্রশংসিত হয়েছিলেন নন্দিনীরূপী ঐশ্বরিয়াও। আজ মুক্তি পাচ্ছে মনি রত্নম পরিচালিত এ সিনেমার সিক্যুয়েল ‘পোন্নিয়ান সেলভান ২’।
গত মঙ্গলবার হায়দরাবাদে সিনেমাটির মুক্তি উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। সেখানে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, এত বছর পর আবার নন্দিনীর চরিত্রে অভিনয় করে তাঁর কেমন লাগছে? উত্তরে ঐশ্বরিয়া বলেন, ‘হাম দিল দে চুকে সনম সিনেমার নন্দিনী মানুষের মনে থেকে গেছে। আমার কাছেও চরিত্রটি স্পেশাল। সঞ্জয় লীলা বানসালির পর আবার মনি রত্নমের সঙ্গে এই একই নামের চরিত্রে অভিনয় করতে পারাটা সত্যিই দারুণ ব্যাপার। এমন শক্তিশালী নারী চরিত্রে অভিনয় করতে পেরে আমি ধন্য।’
তামিল লেখক কল্কি কৃষ্ণমূর্তির ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘পোন্নিয়ান সেলভান’ অবলম্বনে তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। দশম শতাব্দীতে চোল সাম্রাজ্যের এক উত্তাল সময়ের গল্প উঠে এসেছে এতে। চোল রাজবংশ ছিল দক্ষিণ ভারতের একটি তামিল সাম্রাজ্য এবং বিশ্বের ইতিহাসে অন্যতম দীর্ঘতম রাজবংশ। ‘পোন্নিয়ান সেলভান’ সিনেমার প্রথম পর্বে রানি নন্দিনীর চরিত্রে ঐশ্বরিয়াকে দেখা গেলেও দ্বিতীয় পর্বে তিনি থাকবেন দ্বৈত চরিত্রে। এতে আরও অভিনয় করেছেন বিক্রম, কার্থি, তৃষা, ঐশ্বরিয়া লক্ষ্মী, জয়ম রবি, সবিতা ধুলিপাল প্রমুখ। সংগীত পরিচালনায় আছেন এ আর রাহমান।
১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ সিনেমায় নন্দিনী চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন ঐশ্বরিয়া রাই। সঞ্জয় লীলা বানসালির সিনেমাটিতে সাবেকি সাজে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। গল্পে নন্দিনীর সঙ্গে সমীর অর্থাৎ সালমান খানের প্রেম হয়। কিন্তু বাবা জোর করে বনরাজ অর্থাৎ অজয় দেবগনের সঙ্গে তাঁর বিয়ে দেন। এরপর কী হয় সেটা নিয়েই সিনেমার গল্প। ২৩ বছর পর একই নামের চরিত্রে ঐশ্বরিয়াকে দেখা যায় ‘পোন্নিয়ান সেলভান’ সিনেমায়। এ চরিত্রটি ঐতিহাসিক। গত বছর মুক্তি পাওয়া তামিল সিনেমাটি দর্শকমহলে দারুণ সাড়া ফেলেছিল। আলাদাভাবে প্রশংসিত হয়েছিলেন নন্দিনীরূপী ঐশ্বরিয়াও। আজ মুক্তি পাচ্ছে মনি রত্নম পরিচালিত এ সিনেমার সিক্যুয়েল ‘পোন্নিয়ান সেলভান ২’।
গত মঙ্গলবার হায়দরাবাদে সিনেমাটির মুক্তি উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। সেখানে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, এত বছর পর আবার নন্দিনীর চরিত্রে অভিনয় করে তাঁর কেমন লাগছে? উত্তরে ঐশ্বরিয়া বলেন, ‘হাম দিল দে চুকে সনম সিনেমার নন্দিনী মানুষের মনে থেকে গেছে। আমার কাছেও চরিত্রটি স্পেশাল। সঞ্জয় লীলা বানসালির পর আবার মনি রত্নমের সঙ্গে এই একই নামের চরিত্রে অভিনয় করতে পারাটা সত্যিই দারুণ ব্যাপার। এমন শক্তিশালী নারী চরিত্রে অভিনয় করতে পেরে আমি ধন্য।’
তামিল লেখক কল্কি কৃষ্ণমূর্তির ঐতিহাসিক উপন্যাস ‘পোন্নিয়ান সেলভান’ অবলম্বনে তৈরি হয়েছে সিনেমাটি। দশম শতাব্দীতে চোল সাম্রাজ্যের এক উত্তাল সময়ের গল্প উঠে এসেছে এতে। চোল রাজবংশ ছিল দক্ষিণ ভারতের একটি তামিল সাম্রাজ্য এবং বিশ্বের ইতিহাসে অন্যতম দীর্ঘতম রাজবংশ। ‘পোন্নিয়ান সেলভান’ সিনেমার প্রথম পর্বে রানি নন্দিনীর চরিত্রে ঐশ্বরিয়াকে দেখা গেলেও দ্বিতীয় পর্বে তিনি থাকবেন দ্বৈত চরিত্রে। এতে আরও অভিনয় করেছেন বিক্রম, কার্থি, তৃষা, ঐশ্বরিয়া লক্ষ্মী, জয়ম রবি, সবিতা ধুলিপাল প্রমুখ। সংগীত পরিচালনায় আছেন এ আর রাহমান।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে