বিনোদন ডেস্ক
তামিল সিনেমার সুপারস্টার থালাপতি বিজয় তরুণমহলে ব্যাপক জনপ্রিয় শুধু তাঁর নায়ক ইমেজের কারণে নয়, সিনেমার বাইরেও এমন অনেক ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তিনি যুক্ত, যা বিজয়কে নায়ক থেকে নেতার কাতারে দাঁড় করিয়েছে। যদিও সক্রিয়ভাবে কোনো রাজনৈতিক দলে বিজয়ের অংশগ্রহণ নেই। তবে শোনা যাচ্ছে, ২০২৬ সালের নির্বাচনে তামিলনাড়ু থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিজয়।
গতকাল ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, রাজনীতির কারণে অভিনয়ে বিরতি দেবেন তিনি। সর্বশেষ ঘোষিত ‘থালাপতি ৬৮’-এর কাজ শেষ হওয়ার পর অন্তত তিন বছরের মধ্যে বিজয়কে আর নতুন কোনো সিনেমায় দেখা যাবে না।
বিজয় যে রাজনীতিতে যোগ দেবেন, সে গুঞ্জন অনেক দিনের। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেননি এ সুপারস্টার। বিজয়ের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচনের আগে মাঠ গোছাতে ব্যাপকভাবে কাজ করছে অভিনেতার ফ্যান ক্লাব থালাপতি বিজয় মাক্কাল ইয়াক্কাম (টিভিএমআই)।
কিছুদিন আগে তামিলনাড়ুর বিভিন্ন রাজনৈতিক এলাকার শিক্ষার্থীদের নিয়ে সমাবেশ করেছেন বিজয়। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পাবলিক পরীক্ষায় যারা ভালো ফল করেছে, তাদের সম্মাননা দিয়েছেন তিনি। বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এ বিষয়টিকে ভবিষ্যৎ ভোটারদের মধ্যে বিজয়ের রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের কৌশল হিসেবে দেখছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। বিজয়ের রাজনৈতিক সম্ভাবনাকে তুলনা করা হচ্ছে রজনীকান্ত ও কমল হাসানের সঙ্গে। এ তুলনা যে হবে, সেটা বিজয় জানেন নিশ্চয়ই। তাই নির্বাচনের এখনো তিন বছর বাকি থাকতেই তিনি মাঠ গোছানোর দিকে মন দিয়েছেন নিজ এলাকায়।
অভিনয় থেকে বিজয়ের বিরতির ঘোষণা আসতে পারে আগামী বছরের জানুয়ারিতে। এখন তিনি ‘লিও’ সিনেমার শুটিং করছেন। কাজ প্রায় শেষের দিকে। এরপর ভিনকান্ত প্রভুর পরিচালনায় নতুন সিনেমার শুটিং করবেন, প্রাথমিকভাবে যার নাম রাখা হয়েছে ‘থালাপতি ৬৮’। এ দুই সিনেমাই হবে নির্বাচনের আগে তাঁর শেষ কাজ। ২০২৪ সাল থেকে পরবর্তী দুই বছর পুরোটা সময় রাজনৈতিক কাজে মনোযোগ দেবেন বিজয়।
তামিল সিনেমার সুপারস্টার থালাপতি বিজয় তরুণমহলে ব্যাপক জনপ্রিয় শুধু তাঁর নায়ক ইমেজের কারণে নয়, সিনেমার বাইরেও এমন অনেক ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে তিনি যুক্ত, যা বিজয়কে নায়ক থেকে নেতার কাতারে দাঁড় করিয়েছে। যদিও সক্রিয়ভাবে কোনো রাজনৈতিক দলে বিজয়ের অংশগ্রহণ নেই। তবে শোনা যাচ্ছে, ২০২৬ সালের নির্বাচনে তামিলনাড়ু থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বিজয়।
গতকাল ইন্ডিয়া টুডে জানিয়েছে, রাজনীতির কারণে অভিনয়ে বিরতি দেবেন তিনি। সর্বশেষ ঘোষিত ‘থালাপতি ৬৮’-এর কাজ শেষ হওয়ার পর অন্তত তিন বছরের মধ্যে বিজয়কে আর নতুন কোনো সিনেমায় দেখা যাবে না।
বিজয় যে রাজনীতিতে যোগ দেবেন, সে গুঞ্জন অনেক দিনের। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কখনো আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেননি এ সুপারস্টার। বিজয়ের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। নির্বাচনের আগে মাঠ গোছাতে ব্যাপকভাবে কাজ করছে অভিনেতার ফ্যান ক্লাব থালাপতি বিজয় মাক্কাল ইয়াক্কাম (টিভিএমআই)।
কিছুদিন আগে তামিলনাড়ুর বিভিন্ন রাজনৈতিক এলাকার শিক্ষার্থীদের নিয়ে সমাবেশ করেছেন বিজয়। দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পাবলিক পরীক্ষায় যারা ভালো ফল করেছে, তাদের সম্মাননা দিয়েছেন তিনি। বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এ বিষয়টিকে ভবিষ্যৎ ভোটারদের মধ্যে বিজয়ের রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তারের কৌশল হিসেবে দেখছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। বিজয়ের রাজনৈতিক সম্ভাবনাকে তুলনা করা হচ্ছে রজনীকান্ত ও কমল হাসানের সঙ্গে। এ তুলনা যে হবে, সেটা বিজয় জানেন নিশ্চয়ই। তাই নির্বাচনের এখনো তিন বছর বাকি থাকতেই তিনি মাঠ গোছানোর দিকে মন দিয়েছেন নিজ এলাকায়।
অভিনয় থেকে বিজয়ের বিরতির ঘোষণা আসতে পারে আগামী বছরের জানুয়ারিতে। এখন তিনি ‘লিও’ সিনেমার শুটিং করছেন। কাজ প্রায় শেষের দিকে। এরপর ভিনকান্ত প্রভুর পরিচালনায় নতুন সিনেমার শুটিং করবেন, প্রাথমিকভাবে যার নাম রাখা হয়েছে ‘থালাপতি ৬৮’। এ দুই সিনেমাই হবে নির্বাচনের আগে তাঁর শেষ কাজ। ২০২৪ সাল থেকে পরবর্তী দুই বছর পুরোটা সময় রাজনৈতিক কাজে মনোযোগ দেবেন বিজয়।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে