দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপের জয়নগর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সরকারি সম্পত্তি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। ওয়াপদা বেড়িবাঁধ নির্মাণের সময় অবকাঠামো পুনর্বাসনে ক্ষতিপূরণ পেলেও এ দখল প্রতিযোগিতা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) অধীনে উপজেলার ৩২ ও ৩৩ নম্বর পোল্ডারে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে উপকূলীয় বাঁধ উন্নয়ন প্রকল্প ফেজ-১-এর আওতায় ওয়াপদা বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। বাঁধ নির্মাণের সময় স্থানীয়রা অবকাঠামো পুনর্বাসনে ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলন করে স্থাপনা সরিয়ে নেন। কিন্তু কয়েক মাস যেতে না যেতেই আবারও ওয়াপদা বাঁধের পাশের পজেশন দখল করে নতুন দোকানঘরসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণে মেতে উঠেছেন তাঁরা।
দীর্ঘদিন ধরে এসব স্থাপনা নির্মাণ চললেও নীরব রয়েছেন পাউবো কর্মকর্তারা। এতে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে সাধারণ মানুষের মাঝে। প্রভাবশালীরা নির্মাণকাজ চালিয়ে গেলেও তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। মাঝেমধ্যে আবার এই পজেশন বিক্রি করে দখলদারেরা হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা। ৩১ নম্বর পোল্ডারেও একই অবস্থা বিরাজ করছে।
জয়নগর এলাকার ইয়াদুল ইসলাম জানান, অনেক আগে থেকে ওয়াপদা বেড়িবাঁধের পাশে পাউবোর সরকারি সম্পত্তি অবৈধ দখলে ছিল। কিন্তু নতুন ওয়াপদা বেড়িবাঁধ নির্মাণের সময় পাশে যত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ছিল, তার মালিকেরা প্রত্যেকে আর কখনো ওই জায়গা দখল করবেন না মর্মে স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামা দিয়ে জেলা প্রশাসকের জমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা উত্তোলন করেছেন।
রহমত শেখ বলেন, আগে বাঁধের পশ্চিম পাশে ঘর ছিল। সেখানকার ক্ষতিপূরণ বাবদ তিনি টাকা তুলেছেন। এখন বাঁধের পূর্ব পাশে জায়গার মালিকদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে ওয়াপদার স্ল্যাবে দোকানঘর নির্মাণ করেছেন বলে তিনি জানান।
শাহাজুদ্দিন সানা জানান, তাঁর পাশে একজন দোকানঘর নির্মাণ করেছেন দেখে তিনিও নির্মাণ করেছেন। তবে ঘর নির্মাণ করতে তিনি কারও অনুমতি নেননি বলে জানান।
এ ব্যাপারে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘জয়নগরের লোকজন ভালো না হলে আমরা কী করব। ওখানে গিয়ে আমরা মারামারি করব? ঘর ভেঙে দিলেও তো আবার বাঁধবে। তা ছাড়া, আমাদের তো আরও কাজ আছে। ওখানে গিয়ে বসে থাকার মতো আমাদের লোকজন নেই।’
দাকোপের জয়নগর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সরকারি সম্পত্তি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। ওয়াপদা বেড়িবাঁধ নির্মাণের সময় অবকাঠামো পুনর্বাসনে ক্ষতিপূরণ পেলেও এ দখল প্রতিযোগিতা চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) অধীনে উপজেলার ৩২ ও ৩৩ নম্বর পোল্ডারে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে উপকূলীয় বাঁধ উন্নয়ন প্রকল্প ফেজ-১-এর আওতায় ওয়াপদা বেড়িবাঁধ নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। বাঁধ নির্মাণের সময় স্থানীয়রা অবকাঠামো পুনর্বাসনে ক্ষতিপূরণের টাকা উত্তোলন করে স্থাপনা সরিয়ে নেন। কিন্তু কয়েক মাস যেতে না যেতেই আবারও ওয়াপদা বাঁধের পাশের পজেশন দখল করে নতুন দোকানঘরসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণে মেতে উঠেছেন তাঁরা।
দীর্ঘদিন ধরে এসব স্থাপনা নির্মাণ চললেও নীরব রয়েছেন পাউবো কর্মকর্তারা। এতে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে সাধারণ মানুষের মাঝে। প্রভাবশালীরা নির্মাণকাজ চালিয়ে গেলেও তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। মাঝেমধ্যে আবার এই পজেশন বিক্রি করে দখলদারেরা হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা। ৩১ নম্বর পোল্ডারেও একই অবস্থা বিরাজ করছে।
জয়নগর এলাকার ইয়াদুল ইসলাম জানান, অনেক আগে থেকে ওয়াপদা বেড়িবাঁধের পাশে পাউবোর সরকারি সম্পত্তি অবৈধ দখলে ছিল। কিন্তু নতুন ওয়াপদা বেড়িবাঁধ নির্মাণের সময় পাশে যত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ছিল, তার মালিকেরা প্রত্যেকে আর কখনো ওই জায়গা দখল করবেন না মর্মে স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামা দিয়ে জেলা প্রশাসকের জমি অধিগ্রহণ শাখা থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ মোটা অঙ্কের টাকা উত্তোলন করেছেন।
রহমত শেখ বলেন, আগে বাঁধের পশ্চিম পাশে ঘর ছিল। সেখানকার ক্ষতিপূরণ বাবদ তিনি টাকা তুলেছেন। এখন বাঁধের পূর্ব পাশে জায়গার মালিকদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে ওয়াপদার স্ল্যাবে দোকানঘর নির্মাণ করেছেন বলে তিনি জানান।
শাহাজুদ্দিন সানা জানান, তাঁর পাশে একজন দোকানঘর নির্মাণ করেছেন দেখে তিনিও নির্মাণ করেছেন। তবে ঘর নির্মাণ করতে তিনি কারও অনুমতি নেননি বলে জানান।
এ ব্যাপারে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম বলেন, ‘জয়নগরের লোকজন ভালো না হলে আমরা কী করব। ওখানে গিয়ে আমরা মারামারি করব? ঘর ভেঙে দিলেও তো আবার বাঁধবে। তা ছাড়া, আমাদের তো আরও কাজ আছে। ওখানে গিয়ে বসে থাকার মতো আমাদের লোকজন নেই।’
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে