অর্চি হক
নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কেন?
মোজাম্মেল মৃধা: ২০১৪ সাল থেকে আমি ই-ক্যাবের সদস্য। প্রতিষ্ঠার ৮ বছর পর প্রথম প্রত্যক্ষ নির্বাচন হতে যাচ্ছে। ফলে সদস্যরা এই সংগঠনটাকে নিজেদের ভাবতে শুরু করেছেন। এত দিন গ্রুপিং, দলাদলি, কাদা ছোড়াছুড়ির কারণে ভয়ে কেউ কথা বলেননি। তবে আমি নানা ইস্যুতে সরব ছিলাম। আমার লেখার প্রতি সবার নীরব সমর্থন, আমার আবেদনের প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তরিকতার জন্যই আজকের এই নির্বাচন।
সদস্যরা আপনার কাছে কী পাবে?
মোজাম্মেল মৃধা: উদ্যোক্তা হিসেবে উদ্যোক্তার ব্যথার জায়গাগুলো আমি জানি। একেবারে নতুন উদ্যোক্তাদের সমস্যা অনেক বেশি। আমি চেষ্টা করব, সেগুলো নিয়ে কাজ করতে। ই-ক্যাব অর্থাৎ ই-কমার্সের ৯৫ শতাংশই এসএমই উদ্যোক্তা। তাঁদের দরকার ওয়ান স্টপ সলিউশন। আমি উদ্যোক্তাদের শুরু থেকে প্ল্যানিং, প্রোডাক্ট, সোর্সিং, প্যাকেজিং, মার্কেটিং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, ফান্ডিংসহ নানা বিষয়ে মেন্টরিং করার চেষ্টা করব।
ই-ক্যাবের বড় সীমাবদ্ধতা কী?
মোজাম্মেল মৃধা: একজন সদস্য হিসেবে তো বটেই, একজন প্রার্থী হিসেবে আরও বেশি বুঝতে পারছি, সদস্যরা এই অ্যাসোসিয়েশন থেকে কতটা দূরে। গত সাত বছরে ধীরে ধীরে সদস্যরা যেন দূরে সরে গেছেন অ্যাসোসিয়েশন থেকে। গ্রুপিংয়ের ভয়ে, নিজেদের সম্মানের ভয়ে, ব্যবসা নষ্ট হওয়ার ভয়ে অনেক সদস্যই কিছু বলতে চাননি।
নির্বাচনের পর প্যানেলগুলোর মধ্যে ঐক্য সম্ভব?
মোজাম্মেল মৃধা: চেঞ্জ মেকার্সের পক্ষ থেকে সেই আস্থার জায়গা তৈরি করতে চাই। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগোতে চাই। ই-ক্যাবের মূল শক্তি তার সদস্যরাই।
আপনাদের প্যানেলের নাম দ্য চেঞ্জ মেকার্স। কী বদল আনতে চাইছেন?
মোজাম্মেল মৃধা: অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে সদস্যদের যোগাযোগ বাড়াতে চাই। গ্রুপিং বাদ দিয়ে কাজের পরিবেশ আনতে চাই। আমি কথা কম বলতে চাই, বিনয়ী হতে চাই। সবার পাশে থেকে কাজ করতে চাই।
নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কেন?
মোজাম্মেল মৃধা: ২০১৪ সাল থেকে আমি ই-ক্যাবের সদস্য। প্রতিষ্ঠার ৮ বছর পর প্রথম প্রত্যক্ষ নির্বাচন হতে যাচ্ছে। ফলে সদস্যরা এই সংগঠনটাকে নিজেদের ভাবতে শুরু করেছেন। এত দিন গ্রুপিং, দলাদলি, কাদা ছোড়াছুড়ির কারণে ভয়ে কেউ কথা বলেননি। তবে আমি নানা ইস্যুতে সরব ছিলাম। আমার লেখার প্রতি সবার নীরব সমর্থন, আমার আবেদনের প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তরিকতার জন্যই আজকের এই নির্বাচন।
সদস্যরা আপনার কাছে কী পাবে?
মোজাম্মেল মৃধা: উদ্যোক্তা হিসেবে উদ্যোক্তার ব্যথার জায়গাগুলো আমি জানি। একেবারে নতুন উদ্যোক্তাদের সমস্যা অনেক বেশি। আমি চেষ্টা করব, সেগুলো নিয়ে কাজ করতে। ই-ক্যাব অর্থাৎ ই-কমার্সের ৯৫ শতাংশই এসএমই উদ্যোক্তা। তাঁদের দরকার ওয়ান স্টপ সলিউশন। আমি উদ্যোক্তাদের শুরু থেকে প্ল্যানিং, প্রোডাক্ট, সোর্সিং, প্যাকেজিং, মার্কেটিং বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, ফান্ডিংসহ নানা বিষয়ে মেন্টরিং করার চেষ্টা করব।
ই-ক্যাবের বড় সীমাবদ্ধতা কী?
মোজাম্মেল মৃধা: একজন সদস্য হিসেবে তো বটেই, একজন প্রার্থী হিসেবে আরও বেশি বুঝতে পারছি, সদস্যরা এই অ্যাসোসিয়েশন থেকে কতটা দূরে। গত সাত বছরে ধীরে ধীরে সদস্যরা যেন দূরে সরে গেছেন অ্যাসোসিয়েশন থেকে। গ্রুপিংয়ের ভয়ে, নিজেদের সম্মানের ভয়ে, ব্যবসা নষ্ট হওয়ার ভয়ে অনেক সদস্যই কিছু বলতে চাননি।
নির্বাচনের পর প্যানেলগুলোর মধ্যে ঐক্য সম্ভব?
মোজাম্মেল মৃধা: চেঞ্জ মেকার্সের পক্ষ থেকে সেই আস্থার জায়গা তৈরি করতে চাই। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এগোতে চাই। ই-ক্যাবের মূল শক্তি তার সদস্যরাই।
আপনাদের প্যানেলের নাম দ্য চেঞ্জ মেকার্স। কী বদল আনতে চাইছেন?
মোজাম্মেল মৃধা: অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে সদস্যদের যোগাযোগ বাড়াতে চাই। গ্রুপিং বাদ দিয়ে কাজের পরিবেশ আনতে চাই। আমি কথা কম বলতে চাই, বিনয়ী হতে চাই। সবার পাশে থেকে কাজ করতে চাই।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে