বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
চ্যানেল আইয়ের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’। অনুষ্ঠানটি নির্মাণ করেন চ্যানেল আইয়ের পরিচালক, কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যমব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ। সাধারণত কৃষকের জীবন-জীবিকা ও কৃষিবিষয়ক নানা প্রসঙ্গ নিয়ে সাজানো হয় অনুষ্ঠানটি। এবার সেই অনুষ্ঠানে থাকছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
চ্যানেল আই থেকে জানানো হয়েছে, অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নয়, হাজির হয়েছেন একজন কৃষকের ভূমিকায়, গণভবনের ভেতরে নিজের আবাদ করা ফসলের মাঠে।
বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা বলছে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণের কথা বলছে। এই অগ্রযাত্রায় দরকার গ্রামীণ জনজীবনের অর্থনৈতিক উন্নতি, খাদ্যনিরাপত্তাসহ কৃষকের উন্নতি এবং কৃষির উন্নতি। বিষয়টি অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সম্ভাব্য কোনো জায়গা যেন অনাবাদি না থাকে। তিনি নিজেও সরকারি বাসভবন গণভবনের ভেতরের অনাবাদি জমিকে কৃষিকাজে ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছেন।
দেশের কোন অঞ্চলে কোন ধরনের ফসল ফলানোর উপায় কী বা কেমন, তা হাতে-কলমে দেখার তাগিদ অনুধাবন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিষয়টি ক্যামেরায় তুলে ধরতে শাইখ সিরাজকে সম্প্রতি এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকার ও প্রামাণ্যচিত্র ধারণের সুযোগ দিয়েছেন তিনি। ‘শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন: গণভবনে বাংলার মুখ’ শীর্ষক এই প্রামাণ্য প্রতিবেদনটি চ্যানেল আইয়ে প্রচার হবে ১১ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে।
শাইখ সিরাজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছোটবেলায় বাবার কাছেই কৃষির হাতেখড়ি। তিনিই আমাদের সব ভাইবোনকে কৃষি অনুশীলনের সুযোগ করে দিতেন। পরবর্তী সময়ে দেশের রাজনীতির সঙ্গে যখন সরাসরি সম্পৃক্ত হলাম, তখনো গ্রামের হতদরিদ্র মানুষদের নিয়ে কাজ করেছি, দেখেছি শুনেছি তাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা।
আমাদের দেশের অর্থনীতির ভিত্তিই তো কৃষির ওপরে। অন্যদিকে জনসংখ্যাও বেশি। সেটা বিচার করে কৃষির ওপর জোর দিতেই হয় সব সময়।’
বিশেষ এই প্রতিবেদন সম্পর্কে শাইখ সিরাজ বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণভবনে বহুমুখী কৃষি উৎপাদনের যে দৃষ্টান্ত গড়েছেন, তা দেশের মানুষের জন্য শিক্ষণীয়। তাঁকে দেখে দেশের মানুষ আরও আগ্রহী ও উৎসাহী হবে কৃষিতে। প্রধানমন্ত্রীর এই কৃষিমুখী কর্মযজ্ঞ প্রমাণ করে, বঙ্গবন্ধুকন্যার কৃষিপ্রেমই গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা ও আগামীর স্বপ্নপূরণের সবচেয়ে বড় নিয়ামক। এই সময়ে এই ধরনের দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে পারা আমার উন্নয়ন সাংবাদিকতার জীবনেও একটি বড় মাইলফলক। দেশের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনের বিস্তীর্ণ কৃষিক্ষেত্রটি জনমানুষের সামনে তুলে ধরতে পেরে সত্যিই আমি আনন্দিত।’
চ্যানেল আইয়ের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’। অনুষ্ঠানটি নির্মাণ করেন চ্যানেল আইয়ের পরিচালক, কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যমব্যক্তিত্ব শাইখ সিরাজ। সাধারণত কৃষকের জীবন-জীবিকা ও কৃষিবিষয়ক নানা প্রসঙ্গ নিয়ে সাজানো হয় অনুষ্ঠানটি। এবার সেই অনুষ্ঠানে থাকছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
চ্যানেল আই থেকে জানানো হয়েছে, অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নয়, হাজির হয়েছেন একজন কৃষকের ভূমিকায়, গণভবনের ভেতরে নিজের আবাদ করা ফসলের মাঠে।
বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা বলছে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণের কথা বলছে। এই অগ্রযাত্রায় দরকার গ্রামীণ জনজীবনের অর্থনৈতিক উন্নতি, খাদ্যনিরাপত্তাসহ কৃষকের উন্নতি এবং কৃষির উন্নতি। বিষয়টি অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সম্ভাব্য কোনো জায়গা যেন অনাবাদি না থাকে। তিনি নিজেও সরকারি বাসভবন গণভবনের ভেতরের অনাবাদি জমিকে কৃষিকাজে ব্যবহারের উদ্যোগ নিয়েছেন।
দেশের কোন অঞ্চলে কোন ধরনের ফসল ফলানোর উপায় কী বা কেমন, তা হাতে-কলমে দেখার তাগিদ অনুধাবন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বিষয়টি ক্যামেরায় তুলে ধরতে শাইখ সিরাজকে সম্প্রতি এক দীর্ঘ সাক্ষাৎকার ও প্রামাণ্যচিত্র ধারণের সুযোগ দিয়েছেন তিনি। ‘শেখ হাসিনার ফসলি উঠোন: গণভবনে বাংলার মুখ’ শীর্ষক এই প্রামাণ্য প্রতিবেদনটি চ্যানেল আইয়ে প্রচার হবে ১১ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে।
শাইখ সিরাজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘ছোটবেলায় বাবার কাছেই কৃষির হাতেখড়ি। তিনিই আমাদের সব ভাইবোনকে কৃষি অনুশীলনের সুযোগ করে দিতেন। পরবর্তী সময়ে দেশের রাজনীতির সঙ্গে যখন সরাসরি সম্পৃক্ত হলাম, তখনো গ্রামের হতদরিদ্র মানুষদের নিয়ে কাজ করেছি, দেখেছি শুনেছি তাদের দুঃখ-দুর্দশার কথা।
আমাদের দেশের অর্থনীতির ভিত্তিই তো কৃষির ওপরে। অন্যদিকে জনসংখ্যাও বেশি। সেটা বিচার করে কৃষির ওপর জোর দিতেই হয় সব সময়।’
বিশেষ এই প্রতিবেদন সম্পর্কে শাইখ সিরাজ বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গণভবনে বহুমুখী কৃষি উৎপাদনের যে দৃষ্টান্ত গড়েছেন, তা দেশের মানুষের জন্য শিক্ষণীয়। তাঁকে দেখে দেশের মানুষ আরও আগ্রহী ও উৎসাহী হবে কৃষিতে। প্রধানমন্ত্রীর এই কৃষিমুখী কর্মযজ্ঞ প্রমাণ করে, বঙ্গবন্ধুকন্যার কৃষিপ্রেমই গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা ও আগামীর স্বপ্নপূরণের সবচেয়ে বড় নিয়ামক। এই সময়ে এই ধরনের দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে পারা আমার উন্নয়ন সাংবাদিকতার জীবনেও একটি বড় মাইলফলক। দেশের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনের বিস্তীর্ণ কৃষিক্ষেত্রটি জনমানুষের সামনে তুলে ধরতে পেরে সত্যিই আমি আনন্দিত।’
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে