মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হচ্ছে আগামী ৫ এপ্রিল। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার পর আগামী অক্টোবরে টার্মিনালটি যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য চালু করতে চায় বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। তবে চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষিত জনবলের পূর্ণাঙ্গ সংস্থান না হওয়ায় আপাতত বিদ্যমান জনবলেই টার্মিনালটি আংশিকভাবে চালু করার পরিকল্পনা করছে বেবিচক।
বেবিচক সূত্র বলেছে, তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব জাপানের প্রতিষ্ঠানকে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার, যা হবে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব (পিপিপি) পদ্ধতিতে জিটুজির ভিত্তিতে। বেবিচক এরই মধ্যে জাপানের ছয়টি প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত একটি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে আলোচনায় এগিয়েছে। ওই কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে চুক্তি হলে তারাই টার্মিনাল পরিচালনার প্রয়োজনীয় জনবলের সংস্থান করবে।
বেবিচক বলছে, আগামী অক্টোবরে তৃতীয় টার্মিনালের অপারেশন ডিক্লেয়ার করা হবে। সে সময় থেকেই এটি যাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত হবে, যা দুই ধাপে করা হবে। প্রথমে বেবিচকের নিজস্ব জনবল ও ব্যবস্থাপনায় আংশিক কাজ চলবে। দ্বিতীয় ধাপে জাপানি প্রতিষ্ঠান প্রস্তুত হলে পুরোপুরি চালু হবে।
সূত্র বলেছে, তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, সার্বিক নিরাপত্তা, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে প্রায় ৬ হাজার জনবলের প্রয়োজন হবে। তবে এই জনবল নিশ্চিত করতে আরও এক বছরের বেশি সময় প্রয়োজন। ফলে ওই পর্যন্ত নিজস্ব জনবলেই তৃতীয় টার্মিনাল আংশিকভাবে চালু করতে চায় বেবিচক। একই সঙ্গে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্বেও আপাতত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, ২০২০ সালে ২ হাজার ৫০০ নতুন জনবল নিয়োগের অনুমতি পায় বেবিচক। পরবর্তীকালে বিভিন্ন ধাপে প্রায় ১ হাজার ৩০০ জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাকিরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে, যা আগামী বছর ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা। যাঁদের নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ হয়েছে, তাঁদের বিভিন্ন ধাপে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলছে বেবিচক।
এ প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এপ্রিলের ৬ তারিখ থেকে ঠিকাদারের কাছ থেকে টার্মিনালটি আমরা বুঝে নেব। পাশাপাশি আমাদের জনবলকে প্রশিক্ষিত করব। এগুলো আমাদের বর্তমান কাজের শিডিউলে চলছে। এটা জাইকা সাজেস্ট করেছে, তাদের রিকমেন্ডেশন ও অর্থায়নে। এই প্রকল্প চালুর জন্য জাইকা একটা লোন দিচ্ছে। এ জন্য কনসালট্যান্ট নিয়োগ করা হয়েছে।’
এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের দুর্বলতা হচ্ছে জনবলসংকট। কিন্তু ফুল জনবল ক্যাপাসিটি আমাদের নাই। কিছু জনবল আমরা আগেই পেয়েছিলাম। ফিফটি পার্সেন্ট অলরেডি রিক্রুট করা হয়েছে, প্রশিক্ষণ চলছে। বাকিদের প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়াধীন আছে। টার্মিনাল ১ ও ২ ছাড়াও দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দর থেকে বিভিন্ন জনবল নিয়ে এসে সম্মিলিত করছি, যাতে তারা প্রশিক্ষিত হয় এবং কাজগুলো বুঝে নিতে পারে।’
এদিকে তৃতীয় টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এরই মধ্যে আধুনিক ট্রলি, লিফট, ক্রেনসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি সংগ্রহ শুরু করেছে। একই সঙ্গে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সহায়তায় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে বিমান। এ জন্য জাইকার কারিগরি সহযোগিতা প্রকল্পের অধীনে বিমান ২০২২ সালের মার্চে দুই বছর মেয়াদি একটি যৌথ প্রকল্প গ্রহণ করে, যা ৩০ এপ্রিল শেষ হবে।
এ প্রসঙ্গে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম বলেন, অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বর্তমান টার্মিনালে চাইলেও আরও ভালো সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে তৃতীয় টার্মিনাল প্রযুক্তিনির্ভর, সেখানে বিমান আন্তর্জাতিক মানের সেবা দিতে সক্ষম। বিমান বিপুলসংখ্যক নতুন যন্ত্রপাতি কিনেছে, যা মূলত থার্ড টার্মিনালকে কেন্দ্র করে। নতুন জনবল নিয়োগের পাশাপাশি গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের সঙ্গে যুক্ত জনবলকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের অধীনে র্যাম্প সার্ভিস, জিএসই অপারেশনস, জিএসই প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স, ইমপোর্ট কার্গো ও এক্সপোর্ট কার্গো খাতে পাঁচটি টাস্কফোর্স গঠিত হয়েছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প ফেজ-১ ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের প্রথম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত হয় ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকার। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন স্থপতি রোহানি বাহারিনের করা নকশায় তৃতীয় টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করছে জাপানের মিৎসুবিশি ও ফুজিটা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং, যার নাম দেওয়া হয়েছে এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম। গত ৭ অক্টোবর টার্মিনালটির আংশিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হচ্ছে আগামী ৫ এপ্রিল। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার পর আগামী অক্টোবরে টার্মিনালটি যাত্রীদের ব্যবহারের জন্য চালু করতে চায় বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। তবে চাহিদা অনুযায়ী প্রশিক্ষিত জনবলের পূর্ণাঙ্গ সংস্থান না হওয়ায় আপাতত বিদ্যমান জনবলেই টার্মিনালটি আংশিকভাবে চালু করার পরিকল্পনা করছে বেবিচক।
বেবিচক সূত্র বলেছে, তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব জাপানের প্রতিষ্ঠানকে দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার, যা হবে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব (পিপিপি) পদ্ধতিতে জিটুজির ভিত্তিতে। বেবিচক এরই মধ্যে জাপানের ছয়টি প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গঠিত একটি কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে আলোচনায় এগিয়েছে। ওই কনসোর্টিয়ামের সঙ্গে চুক্তি হলে তারাই টার্মিনাল পরিচালনার প্রয়োজনীয় জনবলের সংস্থান করবে।
বেবিচক বলছে, আগামী অক্টোবরে তৃতীয় টার্মিনালের অপারেশন ডিক্লেয়ার করা হবে। সে সময় থেকেই এটি যাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত হবে, যা দুই ধাপে করা হবে। প্রথমে বেবিচকের নিজস্ব জনবল ও ব্যবস্থাপনায় আংশিক কাজ চলবে। দ্বিতীয় ধাপে জাপানি প্রতিষ্ঠান প্রস্তুত হলে পুরোপুরি চালু হবে।
সূত্র বলেছে, তৃতীয় টার্মিনাল পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ, সার্বিক নিরাপত্তা, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংসহ বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে প্রায় ৬ হাজার জনবলের প্রয়োজন হবে। তবে এই জনবল নিশ্চিত করতে আরও এক বছরের বেশি সময় প্রয়োজন। ফলে ওই পর্যন্ত নিজস্ব জনবলেই তৃতীয় টার্মিনাল আংশিকভাবে চালু করতে চায় বেবিচক। একই সঙ্গে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের দায়িত্বেও আপাতত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
জানা গেছে, ২০২০ সালে ২ হাজার ৫০০ নতুন জনবল নিয়োগের অনুমতি পায় বেবিচক। পরবর্তীকালে বিভিন্ন ধাপে প্রায় ১ হাজার ৩০০ জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাকিরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে, যা আগামী বছর ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা। যাঁদের নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ হয়েছে, তাঁদের বিভিন্ন ধাপে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করে তুলছে বেবিচক।
এ প্রসঙ্গে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এপ্রিলের ৬ তারিখ থেকে ঠিকাদারের কাছ থেকে টার্মিনালটি আমরা বুঝে নেব। পাশাপাশি আমাদের জনবলকে প্রশিক্ষিত করব। এগুলো আমাদের বর্তমান কাজের শিডিউলে চলছে। এটা জাইকা সাজেস্ট করেছে, তাদের রিকমেন্ডেশন ও অর্থায়নে। এই প্রকল্প চালুর জন্য জাইকা একটা লোন দিচ্ছে। এ জন্য কনসালট্যান্ট নিয়োগ করা হয়েছে।’
এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের দুর্বলতা হচ্ছে জনবলসংকট। কিন্তু ফুল জনবল ক্যাপাসিটি আমাদের নাই। কিছু জনবল আমরা আগেই পেয়েছিলাম। ফিফটি পার্সেন্ট অলরেডি রিক্রুট করা হয়েছে, প্রশিক্ষণ চলছে। বাকিদের প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়াধীন আছে। টার্মিনাল ১ ও ২ ছাড়াও দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দর থেকে বিভিন্ন জনবল নিয়ে এসে সম্মিলিত করছি, যাতে তারা প্রশিক্ষিত হয় এবং কাজগুলো বুঝে নিতে পারে।’
এদিকে তৃতীয় টার্মিনালের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এরই মধ্যে আধুনিক ট্রলি, লিফট, ক্রেনসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি সংগ্রহ শুরু করেছে। একই সঙ্গে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির (জাইকা) সহায়তায় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে বিমান। এ জন্য জাইকার কারিগরি সহযোগিতা প্রকল্পের অধীনে বিমান ২০২২ সালের মার্চে দুই বছর মেয়াদি একটি যৌথ প্রকল্প গ্রহণ করে, যা ৩০ এপ্রিল শেষ হবে।
এ প্রসঙ্গে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম বলেন, অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বর্তমান টার্মিনালে চাইলেও আরও ভালো সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে তৃতীয় টার্মিনাল প্রযুক্তিনির্ভর, সেখানে বিমান আন্তর্জাতিক মানের সেবা দিতে সক্ষম। বিমান বিপুলসংখ্যক নতুন যন্ত্রপাতি কিনেছে, যা মূলত থার্ড টার্মিনালকে কেন্দ্র করে। নতুন জনবল নিয়োগের পাশাপাশি গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ের সঙ্গে যুক্ত জনবলকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের অধীনে র্যাম্প সার্ভিস, জিএসই অপারেশনস, জিএসই প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স, ইমপোর্ট কার্গো ও এক্সপোর্ট কার্গো খাতে পাঁচটি টাস্কফোর্স গঠিত হয়েছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প ফেজ-১ ২০১৭ সালের ২৪ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন পায়। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর প্রকল্পের প্রথম সংশোধিত ডিপিপি অনুমোদিত হয় ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি টাকার। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন স্থপতি রোহানি বাহারিনের করা নকশায় তৃতীয় টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করছে জাপানের মিৎসুবিশি ও ফুজিটা এবং দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং, যার নাম দেওয়া হয়েছে এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম। গত ৭ অক্টোবর টার্মিনালটির আংশিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে