বিরল (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরলে দফায় দফায় বাড়ছে চালের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৫০ কেজি চালের বস্তায় দাম বেড়েছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এতে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা। অন্যদিকে চালের মূল্যবৃদ্ধির জন্য মিলমালিকদের দুষছেন বিক্রেতারা। আর মিলমালিকেরা বলছেন, ঘন ঘন লোডশেডিং, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় চাল উৎপাদনে এর প্রভাব পড়ছে। যে কারণেই বাজারে চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। তবে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা আফছানা কাওছার বলেন, চালের দাম নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা চলমান আছে। তবে কেউ যদি অসৎ উদ্দেশ্যে বেশি দামে চাল বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ধান উৎপাদনকারী অন্যতম জেলা দিনাজপুর। এর মধ্যে বিরল উপজেলায় সবচেয়ে বেশি। আর এই ধানের জেলায় ভরা বোরো মৌসুমে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখনো কমেনি। বরং কয়েক দফায় চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৬-৭ টাকা। গত এক সপ্তাহে বস্তাপ্রতি দাম বেড়েছে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত। এদিকে মানভেদে বর্তমান খুচরা বাজারে বিআর-২৮ চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬১ টাকা, বিআর-২৯ চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, মিনিকেট চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭২ টাকা এবং মোটা স্বর্ণা চাল মানভেদে ৫০ থেকে ৫২ টাকা বিক্রি হচ্ছে। লাফিয়ে লাফিয়ে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে রয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, ‘আমাদের মজুরি বাড়েনি। কিন্তু চালের মূল্য যেভাবে বাড়ছে তাতে আমরা সাধারণ মানুষ খুব বিপাকে আছি।’ তাঁরা চালের দাম নিয়ন্ত্রণে দ্রুত বাজার মনিটরিংসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি করেন।
চাল ব্যবসায়ী মো. আলতাফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিলাররা বিভিন্ন অজুহাতে চালের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন।’
দিনাজপুরের বিরলে দফায় দফায় বাড়ছে চালের দাম। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৫০ কেজি চালের বস্তায় দাম বেড়েছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এতে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা। অন্যদিকে চালের মূল্যবৃদ্ধির জন্য মিলমালিকদের দুষছেন বিক্রেতারা। আর মিলমালিকেরা বলছেন, ঘন ঘন লোডশেডিং, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় চাল উৎপাদনে এর প্রভাব পড়ছে। যে কারণেই বাজারে চালের দাম কিছুটা বেড়েছে। তবে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা আফছানা কাওছার বলেন, চালের দাম নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা চলমান আছে। তবে কেউ যদি অসৎ উদ্দেশ্যে বেশি দামে চাল বিক্রির প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, ধান উৎপাদনকারী অন্যতম জেলা দিনাজপুর। এর মধ্যে বিরল উপজেলায় সবচেয়ে বেশি। আর এই ধানের জেলায় ভরা বোরো মৌসুমে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখনো কমেনি। বরং কয়েক দফায় চালের দাম বেড়েছে কেজিতে ৬-৭ টাকা। গত এক সপ্তাহে বস্তাপ্রতি দাম বেড়েছে ৩৫০ টাকা পর্যন্ত। এদিকে মানভেদে বর্তমান খুচরা বাজারে বিআর-২৮ চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬১ টাকা, বিআর-২৯ চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, মিনিকেট চাল প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭২ টাকা এবং মোটা স্বর্ণা চাল মানভেদে ৫০ থেকে ৫২ টাকা বিক্রি হচ্ছে। লাফিয়ে লাফিয়ে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে রয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।
সাধারণ ক্রেতারা বলছেন, ‘আমাদের মজুরি বাড়েনি। কিন্তু চালের মূল্য যেভাবে বাড়ছে তাতে আমরা সাধারণ মানুষ খুব বিপাকে আছি।’ তাঁরা চালের দাম নিয়ন্ত্রণে দ্রুত বাজার মনিটরিংসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি করেন।
চাল ব্যবসায়ী মো. আলতাফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিলাররা বিভিন্ন অজুহাতে চালের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪