রবিউল আলম, ঢাকা
উচ্চশিক্ষার মূল উদ্দেশ্য গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি। আর গবেষণার এই কাজটি তদারকির দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপকেরা। অথচ সেই অধ্যাপক পদেই কেউ নেই দেশের চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। মাত্র একজন করে স্থায়ী অধ্যাপক আছেন ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। অধ্যাপক পদে শিক্ষক নিয়োগে এমন অনীহা দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় দৈন্যের প্রকাশ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী অধ্যাপক না থাকলে শিক্ষার মান নিয়ে যেমন প্রশ্ন উঠবে, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা এবং প্রকাশনা কার্যক্রমও ব্যাহত হবে।
উচ্চশিক্ষা তদারকির দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, দেশের ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম সারির কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই হাতেগোনা কয়েকজন অধ্যাপক দিয়েই তাঁদের শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। কোনো স্থায়ী অধ্যাপক ছাড়াই চলছে গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি, জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে স্থায়ী অথবা খণ্ডকালীন কোনো ক্যাটাগরিতেই অধ্যাপক নেই। শুধু অধ্যাপক নয়, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্থায়ী সহযোগী ও সহকারী অধ্যাপকও নেই। শুধু ১৭ জন স্থায়ী প্রভাষক দিয়েই এই বিশ্ববিদ্যালয় চলছে।
সর্বমোট ৫৪ জন শিক্ষক থাকলেও স্থায়ী অধ্যাপক নেই জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও। এখানে খণ্ডকালীন অধ্যাপক আছেন ১ জন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ১ জন স্থায়ী সহযোগী অধ্যাপক, ৫ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ৪৭ জন স্থায়ী প্রভাষক রয়েছেন। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্যের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে খণ্ডকালীন অধ্যাপক ৭ জন থাকলেও স্থায়ী অধ্যাপক নেই ১ জনও। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ জন সহযোগী অধ্যাপক, ৪ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ২৩ জন স্থায়ী প্রভাষকসহ সর্বমোট ২৮ জন পূর্ণকালীন শিক্ষক রয়েছেন। বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, কুমিল্লায় মোট স্থায়ী শিক্ষক আছেন ৯৫ জন। তবে তাঁদের মধ্যে কেউ স্থায়ী অধ্যাপক নন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ জন সহযোগী অধ্যাপক, ২৮ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ৬০ জন স্থায়ী প্রভাষক রয়েছেন।
অভিযোগ আছে, এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকেরা অধ্যাপক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের পেছনে অধিক পরিমাণে ব্যয় করতে চান না। তুলনামূলকভাবে জুনিয়র শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের নামসর্বস্ব সনদ দেওয়াই তাঁদের লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ ছাড়া অধ্যাপকেরাও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না পেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আসতে চান না। ইউজিসির প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র ১ জন করে স্থায়ী অধ্যাপক রয়েছেন। সেগুলো হলো—সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি, দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, ব্রিটানিয়া ইউনিভার্সিটি, ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়, আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, কাদিরাবাদ, দি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি।
কোনো অধ্যাপক না নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করাকে জাতির সঙ্গে প্রতারণা বলে মনে করেন ইউজিসির সচিব অধ্যাপক ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘অধ্যাপক ছাড়া একটা বিশ্ববিদ্যালয় চলতেই পারে না। বিভাগ খোলা নিয়ে ইউজিসির নীতিমালা থাকলেও দেখা যায় বিভাগের অনুমোদন নিয়ে কয়েক মাস পরেই অধ্যাপকদের চলে যেতে হয়। কারণ বেতনসহ নানা সুবিধা তাঁদের দেওয়া হয় না। তাঁরা সিনিয়র শিক্ষক না দেখালে তো বিভাগের অনুমোদনই পাওয়ার কথা না। এটা যারা করে, তারা জাতির সঙ্গে প্রতারণা করছে।’
এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইউজিসিকে যথাযথ ক্ষমতা দেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে সেভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারতাম বা আমাদের যদি সরকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ক্ষমতা দিত, তাহলে আমরা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। এভাবে শুধু সারা জীবন সুপারিশ করে কি আর সবকিছুর সমাধান হয়? আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর কিছুটা নিয়ন্ত্রণ আছে, সেখানে আমরা পরিদর্শক দিতে পারি এবং অর্থ বন্ধ করে দিতে পারি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন পাওয়ার পর আমরা তেমন কিছুই করতে পারি না শুধু বিজ্ঞাপন দিতে সতর্ক করা ছাড়া। ইউজিসি আইন যখন হয় তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় এই সাইডটা একেবারে অন্ধকার রয়ে গেছে।’
উচ্চশিক্ষার মূল উদ্দেশ্য গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টি। আর গবেষণার এই কাজটি তদারকির দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপকেরা। অথচ সেই অধ্যাপক পদেই কেউ নেই দেশের চারটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। মাত্র একজন করে স্থায়ী অধ্যাপক আছেন ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে। অধ্যাপক পদে শিক্ষক নিয়োগে এমন অনীহা দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় দৈন্যের প্রকাশ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী অধ্যাপক না থাকলে শিক্ষার মান নিয়ে যেমন প্রশ্ন উঠবে, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা এবং প্রকাশনা কার্যক্রমও ব্যাহত হবে।
উচ্চশিক্ষা তদারকির দায়িত্বে থাকা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, দেশের ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম সারির কয়েকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই হাতেগোনা কয়েকজন অধ্যাপক দিয়েই তাঁদের শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। কোনো স্থায়ী অধ্যাপক ছাড়াই চলছে গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি, জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে স্থায়ী অথবা খণ্ডকালীন কোনো ক্যাটাগরিতেই অধ্যাপক নেই। শুধু অধ্যাপক নয়, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্থায়ী সহযোগী ও সহকারী অধ্যাপকও নেই। শুধু ১৭ জন স্থায়ী প্রভাষক দিয়েই এই বিশ্ববিদ্যালয় চলছে।
সর্বমোট ৫৪ জন শিক্ষক থাকলেও স্থায়ী অধ্যাপক নেই জেড এইচ সিকদার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও। এখানে খণ্ডকালীন অধ্যাপক আছেন ১ জন। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ১ জন স্থায়ী সহযোগী অধ্যাপক, ৫ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ৪৭ জন স্থায়ী প্রভাষক রয়েছেন। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্যের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে খণ্ডকালীন অধ্যাপক ৭ জন থাকলেও স্থায়ী অধ্যাপক নেই ১ জনও। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ জন সহযোগী অধ্যাপক, ৪ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ২৩ জন স্থায়ী প্রভাষকসহ সর্বমোট ২৮ জন পূর্ণকালীন শিক্ষক রয়েছেন। বাংলাদেশ আর্মি ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, কুমিল্লায় মোট স্থায়ী শিক্ষক আছেন ৯৫ জন। তবে তাঁদের মধ্যে কেউ স্থায়ী অধ্যাপক নন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ জন সহযোগী অধ্যাপক, ২৮ জন সহকারী অধ্যাপক এবং ৬০ জন স্থায়ী প্রভাষক রয়েছেন।
অভিযোগ আছে, এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকেরা অধ্যাপক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের পেছনে অধিক পরিমাণে ব্যয় করতে চান না। তুলনামূলকভাবে জুনিয়র শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার্থীদের নামসর্বস্ব সনদ দেওয়াই তাঁদের লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ ছাড়া অধ্যাপকেরাও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না পেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় আসতে চান না। ইউজিসির প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র ১ জন করে স্থায়ী অধ্যাপক রয়েছেন। সেগুলো হলো—সেন্ট্রাল উইমেন্স ইউনিভার্সিটি, দি পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, এক্সিম ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, ব্রিটানিয়া ইউনিভার্সিটি, ফেনী বিশ্ববিদ্যালয়, আর্মি ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি, কাদিরাবাদ, দি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব স্কলার্স, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি।
কোনো অধ্যাপক না নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করাকে জাতির সঙ্গে প্রতারণা বলে মনে করেন ইউজিসির সচিব অধ্যাপক ফেরদৌস জামান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘অধ্যাপক ছাড়া একটা বিশ্ববিদ্যালয় চলতেই পারে না। বিভাগ খোলা নিয়ে ইউজিসির নীতিমালা থাকলেও দেখা যায় বিভাগের অনুমোদন নিয়ে কয়েক মাস পরেই অধ্যাপকদের চলে যেতে হয়। কারণ বেতনসহ নানা সুবিধা তাঁদের দেওয়া হয় না। তাঁরা সিনিয়র শিক্ষক না দেখালে তো বিভাগের অনুমোদনই পাওয়ার কথা না। এটা যারা করে, তারা জাতির সঙ্গে প্রতারণা করছে।’
এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইউজিসিকে যথাযথ ক্ষমতা দেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা যদি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে সেভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারতাম বা আমাদের যদি সরকার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ক্ষমতা দিত, তাহলে আমরা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে পারতাম। এভাবে শুধু সারা জীবন সুপারিশ করে কি আর সবকিছুর সমাধান হয়? আমাদের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর কিছুটা নিয়ন্ত্রণ আছে, সেখানে আমরা পরিদর্শক দিতে পারি এবং অর্থ বন্ধ করে দিতে পারি। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন পাওয়ার পর আমরা তেমন কিছুই করতে পারি না শুধু বিজ্ঞাপন দিতে সতর্ক করা ছাড়া। ইউজিসি আইন যখন হয় তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় না থাকায় এই সাইডটা একেবারে অন্ধকার রয়ে গেছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে