পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুর সদর উপজেলার কদমতলা ইউনিয়নের খানাকুনিয়ারি গ্রামের গুদিঘাটা খালের সেতুটি বালুবাহী কার্গোর ধাক্কায় ভেঙে পড়ার ৭ বছরেও মেরামত হয়নি। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দা। ভেঙে যাওয়ার পরে বাঁশ ও নারিকেল গাছ দিয়ে সাঁকো তৈরি করে চলাচল করছে পোরগোলা, বাঘমারা, রাজারকাঠি, পশ্চিমচর কদমতলা, খানাকুনিয়ারী, লেবুবুনিয়াসহ ১০ গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে খানাকুনিয়ারি গ্রামের গুদিঘাটা খালে ৭০ ফুট দৈর্ঘ্যের লোহার সেতুটি নির্মিত হয়। ২০১৫ সালে বালুবাহী কার্গোর ধাক্কায় সেতুটির লোহার খুঁটিটি নড়বড়ে হয়ে যায়। কিছুদিন পর সেতুর পশ্চিম প্রান্তের একাংশ খালে ভেঙে পড়ে। তখন থেকেই এলাকাবাসী সুপারি গাছ ও বাঁশ দিয়ে সাঁকো তৈরি করে সেতুটি পারাপারে। প্রতিদিন এটা ধরেই চলাচল করছে শিক্ষার্থী, নারী, শিশুসহ হাজার হাজার মানুষ। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।
স্থানীয় বাসিন্দা শামসুল আকন বলেন, ‘আমরা অনেক কষ্ট করে যাতায়াত করি। প্রায়ই এটা পেরোতে গিয়ে লোকজন পানিতে পড়ে যায়। শিশুরা এই সাঁকোতে উঠতে ভয় পায়। তাই তারা নিয়মিত স্কুলে যেতে পারে না।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হোসেন বলেন, ‘কত মেম্বার, চেয়ারম্যান, সাংসদ, মন্ত্রীরে বললাম আমাদের এই সেতুটি ঠিক করে দেন। সবাই শুধু বলে করে দেব কিন্তু কেউ এই সেতুটি নতুন করে নির্মাণ করে দেয় না। সরকারের কাছে একটাই দাবি আমাদের এই সেতুটি যেন নির্মাণ করে দেওয়া হয়।’
কদমতলা ইউপি সদস্য উজ্জ্বল জানান, সেতুটি মেরামত না করায় কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের প্রতিনিয়ত ভোগান্তি হচ্ছে। বিশেষ করে সামনে বর্ষায় বেশি সমস্যা হবে শিক্ষার্থী ও বৃদ্ধদের চলাচলে।
কমদমতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হানিফ খান জানান, সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন খানাকুনিয়ারী দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ প্রায় ১০টি গ্রামের লোকজন চলাচল করে। সাঁকো দিয়ে চলাচলে সবার অনেক সমস্যা হয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালেও প্রতিকার হচ্ছে না।
পিরোজপুর সদর উপজেলা প্রকৌশলী হরষিৎ সরকার বলেন, ভাঙা সেতুটির জায়গায় নতুন গার্ডার সেতু নির্মাণ করা হবে। এ জন্য ডিপিপি তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
পিরোজপুর সদর উপজেলার কদমতলা ইউনিয়নের খানাকুনিয়ারি গ্রামের গুদিঘাটা খালের সেতুটি বালুবাহী কার্গোর ধাক্কায় ভেঙে পড়ার ৭ বছরেও মেরামত হয়নি। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দা। ভেঙে যাওয়ার পরে বাঁশ ও নারিকেল গাছ দিয়ে সাঁকো তৈরি করে চলাচল করছে পোরগোলা, বাঘমারা, রাজারকাঠি, পশ্চিমচর কদমতলা, খানাকুনিয়ারী, লেবুবুনিয়াসহ ১০ গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০০১ সালে খানাকুনিয়ারি গ্রামের গুদিঘাটা খালে ৭০ ফুট দৈর্ঘ্যের লোহার সেতুটি নির্মিত হয়। ২০১৫ সালে বালুবাহী কার্গোর ধাক্কায় সেতুটির লোহার খুঁটিটি নড়বড়ে হয়ে যায়। কিছুদিন পর সেতুর পশ্চিম প্রান্তের একাংশ খালে ভেঙে পড়ে। তখন থেকেই এলাকাবাসী সুপারি গাছ ও বাঁশ দিয়ে সাঁকো তৈরি করে সেতুটি পারাপারে। প্রতিদিন এটা ধরেই চলাচল করছে শিক্ষার্থী, নারী, শিশুসহ হাজার হাজার মানুষ। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা।
স্থানীয় বাসিন্দা শামসুল আকন বলেন, ‘আমরা অনেক কষ্ট করে যাতায়াত করি। প্রায়ই এটা পেরোতে গিয়ে লোকজন পানিতে পড়ে যায়। শিশুরা এই সাঁকোতে উঠতে ভয় পায়। তাই তারা নিয়মিত স্কুলে যেতে পারে না।’
স্থানীয় বাসিন্দা আবুল হোসেন বলেন, ‘কত মেম্বার, চেয়ারম্যান, সাংসদ, মন্ত্রীরে বললাম আমাদের এই সেতুটি ঠিক করে দেন। সবাই শুধু বলে করে দেব কিন্তু কেউ এই সেতুটি নতুন করে নির্মাণ করে দেয় না। সরকারের কাছে একটাই দাবি আমাদের এই সেতুটি যেন নির্মাণ করে দেওয়া হয়।’
কদমতলা ইউপি সদস্য উজ্জ্বল জানান, সেতুটি মেরামত না করায় কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের প্রতিনিয়ত ভোগান্তি হচ্ছে। বিশেষ করে সামনে বর্ষায় বেশি সমস্যা হবে শিক্ষার্থী ও বৃদ্ধদের চলাচলে।
কমদমতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হানিফ খান জানান, সেতুটি দিয়ে প্রতিদিন খানাকুনিয়ারী দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীসহ প্রায় ১০টি গ্রামের লোকজন চলাচল করে। সাঁকো দিয়ে চলাচলে সবার অনেক সমস্যা হয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালেও প্রতিকার হচ্ছে না।
পিরোজপুর সদর উপজেলা প্রকৌশলী হরষিৎ সরকার বলেন, ভাঙা সেতুটির জায়গায় নতুন গার্ডার সেতু নির্মাণ করা হবে। এ জন্য ডিপিপি তৈরি করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে