সাজ্জাদ হোসেন, ঢাকা
প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে সীমিত আয়ের মানুষের অন্যতম ভরসা ব্রয়লার মুরগি ও ডিম। কিন্তু সম্প্রতি বাজারে হঠাৎ করেই পণ্য দুটির দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এর পেছনে খামার থেকে ডিম-মুরগি সংগ্রহ করা ব্যবসায়ী ও আড়তে সরবরাহকারী ডিলারদের কারসাজিকেই দায়ী করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবমতে, চলতি আগস্ট মাসের ১৭ তারিখে ঢাকা মহানগরের বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। যদিও গত জুলাই মাসের এই দিনে ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে দাম বাড়ে ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে ১৭ আগস্ট ফার্মে উৎপাদিত প্রতি হালি ডিম বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৫ টাকায়, যা এক মাস আগে ছিল ৪৩-৪৭ টাকা। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে ডিমের দাম বাড়ে ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
হঠাৎ করে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম বেড়ে যাওয়ায় কয়েক দিন ধরে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয় ভোক্তাদের মধ্যে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই ডিম খাওয়া বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। একদিকে ভোক্তাদের ক্ষোভ, অন্যদিকে দু-এক দিন ধরে তীব্র গরম—এ দুইয়ের ফলে এখন ডিমের দাম কিছুটা কমে এসেছে বাজারে। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মেরাদিয়া বাজারে প্রতি ডজন ডিম ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। সেই সঙ্গে ব্রয়লার মুরগির দামও কিছুটা কমে প্রতি কেজি ১৭৫-১৮০ টাকায় নেমে এসেছে।
বাজারে হঠাৎ ডিম-মুরগির দাম অস্বাভাবিক বেড়েছিল কেন—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে দুই দিন ধরে খামারি, পরিবহনমালিক, পাইকারি আড়তদার ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছে আজকের পত্রিকা। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে পণ্য দুটির বাজারে কিছু অসৎ ব্যবসায়ীর কারসাজির তথ্য উঠে এসেছে।
চার হাত ঘুরে ৮ টাকার ডিম ১৩ টাকা: খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডিম ও ব্রয়লার মুরগির বাজার নিয়ন্ত্রণের পেছনে মূল কলকাঠি নাড়েন খামারিদের বাচ্চা ও মুরগির খাদ্য সরবরাহকারীরা। খামারিদের ভাষায় তাঁদের বলা হয় ‘মিডিয়া’। খামারিদের কাছে এই মিডিয়ার লোকদের অর্থ লগ্নি থাকার কারণে তাঁদের কাছেই উৎপাদিত ডিম বিক্রি করতে বাধ্য হন। এই ‘মিডিয়া’র লোকজনই পরে এসব ডিম ডিলারদের কাছে বেচেন। আর ডিলার বেচেন পাইকারি আড়তে । সেখান থেকে যায় খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে।
খামার পর্যায়ে গত বুধবার প্রতি পিস ডিম ৮ টাকা ৬০ পয়সা এবং প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৩৫ টাকায় বিক্রি করেছেন নরসিংদী সদর উপজেলার শীলমান্দি এলাকার কাজী পোলট্রি ফার্মের মালিক মো. রফিকুল ইসলাম।
বুধবার দিবাগত রাতেই রাজধানীর তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতি এলাকায় গিয়ে প্রতি ১০০ পিস ডিম ১ হাজার ৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। সেখানে সাত বছর ধরে ব্যবসা করে আসা রবিউল হোসেন নামের এক আড়তদার বলেন, ‘মিডিয়ার’ লোকজন খামারিদের কাছ থেকে কেনা প্রতি পিস ডিম ২ থেকে ২ দশমিক ৫ টাকা লাভে ডিলারের কাছে বিক্রি করেন। ডিলার সর্বনিম্ন ৫০ পয়সা লাভে সেই ডিম বিক্রি করে দেন পাইকারি আড়তদারদের কাছে। আড়তের পাইকাররা ডিমপ্রতি লাভ করেন ৫০ পয়সা থেকে ১ টাকা। পাইকারদের থেকে ডিম কিনে নিয়ে ভ্যানে করে পাড়া-মহল্লার দোকানে সরবরাহকারীরা সর্বনিম্ন ৭৫ পয়সা থেকে ১ টাকা লাভে বিক্রি করেন প্রতিটি ডিম। এতে খুচরা দোকানি পর্যায়ে ডিমের দাম গিয়ে ঠেকে ১১ থেকে ১১ দশমিক ৫০ টাকা। খুচরা দোকান থেকে ভোক্তা সেই ডিম কেনে ১২ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ১৩ টাকা দামে।
মুরগি হাতবদল হয় দুবার: ডিমের মতো মুরগির বাজারও নিয়ন্ত্রণ করে কথিত ‘মিডিয়া’ ও ডিলাররা। খামার থেকে খুচরা দোকানে পৌঁছানো পর্যন্ত ব্রয়লার মুরগি হাতবদল হয় দুবার। বাচ্চা ও মুরগির খাদ্য সরবরাহকারী ‘মিডিয়া’ খামারি থেকে মুরগি কিনে নিয়ে কেজিপ্রতি কম করে হলেও ২০ টাকা লাভে তা ডিলারদের কাছে বিক্রি করেন। ডিলাররা পরে কেজিতে ৫-১০ টাকা লাভে বিক্রি করেন খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত সততা মুরগির পাইকারি ও খুচরা দোকানের মালিক মোহাম্মদ বেলাল হোসেন দাবি করেন, ‘আমরা মুরগির কেজিতে সর্বোচ্চ ৫ টাকা লাভ করে থাকি। মুরগি পরিবহন করার সময় গরমের কারণে অনেক সময় কিছু মুরগি মারা যায়। এসব মিলিয়ে আমাদের হাতে তেমন লাভ থাকে না। এই ব্যবসায় লাভ করে মিডিয়া ও ডিলাররা।’
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ‘ডিজেলের দাম বাড়াকে অজুহাত দাঁড় করিয়ে ব্যবসায়ীরা সহজলভ্য প্রোটিনের উৎস ডিম ও মুরগির দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন। বাজারে যখন মাছ-মাংসের দাম বেশি থাকে, তখন ডিমের দাম স্বভাবতই বেশি হয়। তবে এখন মুরগির দাম যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তাতে মনে হয় একটা দুষ্টচক্র এখানে সক্রিয় আছে।’
প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে সীমিত আয়ের মানুষের অন্যতম ভরসা ব্রয়লার মুরগি ও ডিম। কিন্তু সম্প্রতি বাজারে হঠাৎ করেই পণ্য দুটির দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এর পেছনে খামার থেকে ডিম-মুরগি সংগ্রহ করা ব্যবসায়ী ও আড়তে সরবরাহকারী ডিলারদের কারসাজিকেই দায়ী করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবমতে, চলতি আগস্ট মাসের ১৭ তারিখে ঢাকা মহানগরের বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। যদিও গত জুলাই মাসের এই দিনে ব্রয়লার মুরগির দাম ছিল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে দাম বাড়ে ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে ১৭ আগস্ট ফার্মে উৎপাদিত প্রতি হালি ডিম বিক্রি হয়েছে ৫০-৫৫ টাকায়, যা এক মাস আগে ছিল ৪৩-৪৭ টাকা। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে ডিমের দাম বাড়ে ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
হঠাৎ করে ব্রয়লার মুরগি ও ডিমের দাম বেড়ে যাওয়ায় কয়েক দিন ধরে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয় ভোক্তাদের মধ্যে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই ডিম খাওয়া বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন। একদিকে ভোক্তাদের ক্ষোভ, অন্যদিকে দু-এক দিন ধরে তীব্র গরম—এ দুইয়ের ফলে এখন ডিমের দাম কিছুটা কমে এসেছে বাজারে। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর মেরাদিয়া বাজারে প্রতি ডজন ডিম ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। সেই সঙ্গে ব্রয়লার মুরগির দামও কিছুটা কমে প্রতি কেজি ১৭৫-১৮০ টাকায় নেমে এসেছে।
বাজারে হঠাৎ ডিম-মুরগির দাম অস্বাভাবিক বেড়েছিল কেন—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে দুই দিন ধরে খামারি, পরিবহনমালিক, পাইকারি আড়তদার ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলেছে আজকের পত্রিকা। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে পণ্য দুটির বাজারে কিছু অসৎ ব্যবসায়ীর কারসাজির তথ্য উঠে এসেছে।
চার হাত ঘুরে ৮ টাকার ডিম ১৩ টাকা: খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডিম ও ব্রয়লার মুরগির বাজার নিয়ন্ত্রণের পেছনে মূল কলকাঠি নাড়েন খামারিদের বাচ্চা ও মুরগির খাদ্য সরবরাহকারীরা। খামারিদের ভাষায় তাঁদের বলা হয় ‘মিডিয়া’। খামারিদের কাছে এই মিডিয়ার লোকদের অর্থ লগ্নি থাকার কারণে তাঁদের কাছেই উৎপাদিত ডিম বিক্রি করতে বাধ্য হন। এই ‘মিডিয়া’র লোকজনই পরে এসব ডিম ডিলারদের কাছে বেচেন। আর ডিলার বেচেন পাইকারি আড়তে । সেখান থেকে যায় খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে।
খামার পর্যায়ে গত বুধবার প্রতি পিস ডিম ৮ টাকা ৬০ পয়সা এবং প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৩৫ টাকায় বিক্রি করেছেন নরসিংদী সদর উপজেলার শীলমান্দি এলাকার কাজী পোলট্রি ফার্মের মালিক মো. রফিকুল ইসলাম।
বুধবার দিবাগত রাতেই রাজধানীর তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতি এলাকায় গিয়ে প্রতি ১০০ পিস ডিম ১ হাজার ৫০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা যায়। সেখানে সাত বছর ধরে ব্যবসা করে আসা রবিউল হোসেন নামের এক আড়তদার বলেন, ‘মিডিয়ার’ লোকজন খামারিদের কাছ থেকে কেনা প্রতি পিস ডিম ২ থেকে ২ দশমিক ৫ টাকা লাভে ডিলারের কাছে বিক্রি করেন। ডিলার সর্বনিম্ন ৫০ পয়সা লাভে সেই ডিম বিক্রি করে দেন পাইকারি আড়তদারদের কাছে। আড়তের পাইকাররা ডিমপ্রতি লাভ করেন ৫০ পয়সা থেকে ১ টাকা। পাইকারদের থেকে ডিম কিনে নিয়ে ভ্যানে করে পাড়া-মহল্লার দোকানে সরবরাহকারীরা সর্বনিম্ন ৭৫ পয়সা থেকে ১ টাকা লাভে বিক্রি করেন প্রতিটি ডিম। এতে খুচরা দোকানি পর্যায়ে ডিমের দাম গিয়ে ঠেকে ১১ থেকে ১১ দশমিক ৫০ টাকা। খুচরা দোকান থেকে ভোক্তা সেই ডিম কেনে ১২ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ১৩ টাকা দামে।
মুরগি হাতবদল হয় দুবার: ডিমের মতো মুরগির বাজারও নিয়ন্ত্রণ করে কথিত ‘মিডিয়া’ ও ডিলাররা। খামার থেকে খুচরা দোকানে পৌঁছানো পর্যন্ত ব্রয়লার মুরগি হাতবদল হয় দুবার। বাচ্চা ও মুরগির খাদ্য সরবরাহকারী ‘মিডিয়া’ খামারি থেকে মুরগি কিনে নিয়ে কেজিপ্রতি কম করে হলেও ২০ টাকা লাভে তা ডিলারদের কাছে বিক্রি করেন। ডিলাররা পরে কেজিতে ৫-১০ টাকা লাভে বিক্রি করেন খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত সততা মুরগির পাইকারি ও খুচরা দোকানের মালিক মোহাম্মদ বেলাল হোসেন দাবি করেন, ‘আমরা মুরগির কেজিতে সর্বোচ্চ ৫ টাকা লাভ করে থাকি। মুরগি পরিবহন করার সময় গরমের কারণে অনেক সময় কিছু মুরগি মারা যায়। এসব মিলিয়ে আমাদের হাতে তেমন লাভ থাকে না। এই ব্যবসায় লাভ করে মিডিয়া ও ডিলাররা।’
কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ‘ডিজেলের দাম বাড়াকে অজুহাত দাঁড় করিয়ে ব্যবসায়ীরা সহজলভ্য প্রোটিনের উৎস ডিম ও মুরগির দাম বাড়িয়ে দিচ্ছেন। বাজারে যখন মাছ-মাংসের দাম বেশি থাকে, তখন ডিমের দাম স্বভাবতই বেশি হয়। তবে এখন মুরগির দাম যে পর্যায়ে পৌঁছেছে, তাতে মনে হয় একটা দুষ্টচক্র এখানে সক্রিয় আছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে