মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, গাজীপুর
রাজধানীর লাগোয়া গাজীপুর আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। গত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলার পাঁচটি আসনেই জিতেছে দলটি। এবার বিএনপি না থাকলেও নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। বিশেষ করে তিনটি আসনে ট্রাকের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়েছে নৌকা। ওই তিন আসনেই ট্রাক প্রতীকের প্রার্থীদের পক্ষে মাঠে নেমেছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও স্থানীয় লোকজন বলছেন, ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে নৌকাবিরোধী জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জাহাঙ্গীর আলম। গত বছর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী আজমত উল্লা খানের বিরুদ্ধে মাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী করে বিজয়ী করেছেন। এবার সংসদ নির্বাচনে গাজীপুর-১, গাজীপুর-২ এবং গাজীপুর-৫ আসনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পাওয়া তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষ নিয়েছেন। গাজীপুর-২ আসন সম্পূর্ণ এবং অপর দুটি আসনের অংশবিশেষ সিটি করপোরেশন এলাকায় পড়েছে। সিটি করপোরেশন এলাকায় তিনি নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন এবং নৌকার তিন প্রার্থীর তীব্র সমালোচনা করছেন।
গাজীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ আসনে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এবং গাজীপুর-৫ আসনে সাবেক মহিলাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি। এই তিন আসনে জাহাঙ্গীরের সমর্থনপুষ্ট তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন যথাক্রমে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাসেল, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি কাজী আলীম উদ্দিন বুদ্দিন এবং সাবেক সংসদ সদস্য আখতারউজ্জামান।
জাহাঙ্গীর আলম ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছিলেন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা এবং গাজীপুরের কয়েকজন নেতা সম্পর্কে কটূক্তির কারণে তাঁকে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ এবং দলের প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিল করা হয়। পরে তিনি মেয়র পদও হারান। এসব ঘটনার জন্য তিনি মূলত আ ক ম মোজাম্মেল হক, জাহিদ আহসান রাসেল, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খানসহ স্থানীয় সিনিয়র নেতাদের দায়ী করেন। তাঁদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ রয়েছে।
আওয়ামী লীগের সূত্র এবং এলাকা ঘুরে জানা গেছে, গাজীপুর-১ আসনে গত তিনবারের বিজয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সঙ্গে এবার মূল লড়াই হবে নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম রাসেলের। দলীয় মনোনয়ন না পাওয়া রেজাউল কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তাঁর প্রতীক ট্রাক। এই আসনে আরও ছয়জন প্রার্থী আছেন।
স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, কয়েক বছর ধরে মোজাম্মেল হকের বিরোধিতা করা রেজাউলের স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার নেপথ্যে আছেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি সিটি করপোরেশনের ১৮টি ওয়ার্ডে সর্বশক্তি নিয়ে রেজাউলের পক্ষে প্রচার ও গণসংযোগ করছেন। অর্থও খরচ করছেন। নৌকার ভোট ভাগ করতে আঞ্চলিকতার প্রবাহ তৈরির চেষ্টাও করছেন।
জাহাঙ্গীরের হাত ধরে বিজয়ী হওয়ার আশা করছেন রেজাউল। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে তাঁর (জাহাঙ্গীরের) কথার কোনো মূল্য নেই। আশা করি জনগণ ব্যালটের মাধ্যমে সব মিথ্যাচারের জবাব দেবে।’
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল প্রায় ২০ বছর ধরে গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি আওয়ামী লীগের নেতা শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের ছেলে। এবারও এই আসনে রাসেল আওয়ামী লীগের প্রার্থী। আওয়ামী লীগের সূত্র জানায়, রাসেলের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীর আলম দুজনকে প্রার্থী হতে উৎসাহিত করেছেন। তাঁরা হলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি কাজী আলীম উদ্দিন বুদ্দিন ও মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম। তবে জাহাঙ্গীর প্রকাশ্যে কাজী আলিমুদ্দিনকে সমর্থন দিয়েছেন এবং তাঁকে নিয়ে মহানগরের সর্বত্র চষে বেড়াচ্ছেন। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের একাংশও নেমেছে কাজী আলীম উদ্দিন বুদ্দিনের ট্রাক প্রতীকের পক্ষে।
গাজীপুর-৫ আসনে সিটি করপোরেশনের তিনটি ওয়ার্ড রয়েছে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক মহিলাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় মহিলা লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি। তাঁর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আখতারউজ্জামান। তিনি গাজীপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং ডাকসুর সাবেক ভিপি। তাঁকে সমর্থন জানিয়ে প্রচারে অংশ নিচ্ছেন জাহাঙ্গীর আলম।
জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, ‘আমি এসব করছি সরকারের বিরুদ্ধে নয়। আমি এ তিনটি আসনের ট্রাক প্রতীকের প্রার্থীদের বিজয়ী করে শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে চাই।’
গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খান ও সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মণ্ডল বলেন, জাহাঙ্গীরের নৌকার বিরোধিতা নতুন কিছু নয়। সর্বশেষ সিটি নির্বাচনে তিনি নৌকা না পেয়ে নিজের মাকে নিয়ে নৌকার বিরোধিতা করেছেন। আওয়ামী লীগে বিভেদ সৃষ্টি করেছেন। তখন তিনি বলেছিলেন, তিনি নৌকার বিরুদ্ধে নন, একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। কিন্তু এবার জাতীয় নির্বাচনে তিনটি আসনে নৌকার বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছেন তিনি। তাঁদের পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন। তবে কোনো ষড়যন্ত্র নৌকার বিজয় আটকাতে পারবে না।
রাজধানীর লাগোয়া গাজীপুর আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। গত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলার পাঁচটি আসনেই জিতেছে দলটি। এবার বিএনপি না থাকলেও নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই নৌকা প্রতীকের প্রার্থীদের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। বিশেষ করে তিনটি আসনে ট্রাকের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়েছে নৌকা। ওই তিন আসনেই ট্রাক প্রতীকের প্রার্থীদের পক্ষে মাঠে নেমেছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম।
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও স্থানীয় লোকজন বলছেন, ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে নৌকাবিরোধী জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছেন জাহাঙ্গীর আলম। গত বছর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনি মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী আজমত উল্লা খানের বিরুদ্ধে মাকে স্বতন্ত্র প্রার্থী করে বিজয়ী করেছেন। এবার সংসদ নির্বাচনে গাজীপুর-১, গাজীপুর-২ এবং গাজীপুর-৫ আসনে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পাওয়া তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষ নিয়েছেন। গাজীপুর-২ আসন সম্পূর্ণ এবং অপর দুটি আসনের অংশবিশেষ সিটি করপোরেশন এলাকায় পড়েছে। সিটি করপোরেশন এলাকায় তিনি নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন এবং নৌকার তিন প্রার্থীর তীব্র সমালোচনা করছেন।
গাজীপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ আসনে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এবং গাজীপুর-৫ আসনে সাবেক মহিলাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি। এই তিন আসনে জাহাঙ্গীরের সমর্থনপুষ্ট তিন স্বতন্ত্র প্রার্থী হলেন যথাক্রমে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাসেল, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি কাজী আলীম উদ্দিন বুদ্দিন এবং সাবেক সংসদ সদস্য আখতারউজ্জামান।
জাহাঙ্গীর আলম ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছিলেন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা এবং গাজীপুরের কয়েকজন নেতা সম্পর্কে কটূক্তির কারণে তাঁকে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদ এবং দলের প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিল করা হয়। পরে তিনি মেয়র পদও হারান। এসব ঘটনার জন্য তিনি মূলত আ ক ম মোজাম্মেল হক, জাহিদ আহসান রাসেল, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খানসহ স্থানীয় সিনিয়র নেতাদের দায়ী করেন। তাঁদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ রয়েছে।
আওয়ামী লীগের সূত্র এবং এলাকা ঘুরে জানা গেছে, গাজীপুর-১ আসনে গত তিনবারের বিজয়ী আওয়ামী লীগের প্রার্থী মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের সঙ্গে এবার মূল লড়াই হবে নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম রাসেলের। দলীয় মনোনয়ন না পাওয়া রেজাউল কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। তাঁর প্রতীক ট্রাক। এই আসনে আরও ছয়জন প্রার্থী আছেন।
স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, কয়েক বছর ধরে মোজাম্মেল হকের বিরোধিতা করা রেজাউলের স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার নেপথ্যে আছেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি সিটি করপোরেশনের ১৮টি ওয়ার্ডে সর্বশক্তি নিয়ে রেজাউলের পক্ষে প্রচার ও গণসংযোগ করছেন। অর্থও খরচ করছেন। নৌকার ভোট ভাগ করতে আঞ্চলিকতার প্রবাহ তৈরির চেষ্টাও করছেন।
জাহাঙ্গীরের হাত ধরে বিজয়ী হওয়ার আশা করছেন রেজাউল। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে তাঁর (জাহাঙ্গীরের) কথার কোনো মূল্য নেই। আশা করি জনগণ ব্যালটের মাধ্যমে সব মিথ্যাচারের জবাব দেবে।’
ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল প্রায় ২০ বছর ধরে গাজীপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য। তিনি আওয়ামী লীগের নেতা শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের ছেলে। এবারও এই আসনে রাসেল আওয়ামী লীগের প্রার্থী। আওয়ামী লীগের সূত্র জানায়, রাসেলের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীর আলম দুজনকে প্রার্থী হতে উৎসাহিত করেছেন। তাঁরা হলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি কাজী আলীম উদ্দিন বুদ্দিন ও মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম। তবে জাহাঙ্গীর প্রকাশ্যে কাজী আলিমুদ্দিনকে সমর্থন দিয়েছেন এবং তাঁকে নিয়ে মহানগরের সর্বত্র চষে বেড়াচ্ছেন। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের একাংশও নেমেছে কাজী আলীম উদ্দিন বুদ্দিনের ট্রাক প্রতীকের পক্ষে।
গাজীপুর-৫ আসনে সিটি করপোরেশনের তিনটি ওয়ার্ড রয়েছে। এখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক মহিলাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ও কেন্দ্রীয় মহিলা লীগের সভাপতি মেহের আফরোজ চুমকি। তাঁর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আখতারউজ্জামান। তিনি গাজীপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং ডাকসুর সাবেক ভিপি। তাঁকে সমর্থন জানিয়ে প্রচারে অংশ নিচ্ছেন জাহাঙ্গীর আলম।
জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, ‘আমি এসব করছি সরকারের বিরুদ্ধে নয়। আমি এ তিনটি আসনের ট্রাক প্রতীকের প্রার্থীদের বিজয়ী করে শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে চাই।’
গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লা খান ও সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মণ্ডল বলেন, জাহাঙ্গীরের নৌকার বিরোধিতা নতুন কিছু নয়। সর্বশেষ সিটি নির্বাচনে তিনি নৌকা না পেয়ে নিজের মাকে নিয়ে নৌকার বিরোধিতা করেছেন। আওয়ামী লীগে বিভেদ সৃষ্টি করেছেন। তখন তিনি বলেছিলেন, তিনি নৌকার বিরুদ্ধে নন, একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে। কিন্তু এবার জাতীয় নির্বাচনে তিনটি আসনে নৌকার বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছেন তিনি। তাঁদের পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন। তবে কোনো ষড়যন্ত্র নৌকার বিজয় আটকাতে পারবে না।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে