উজিরপুর প্রতিনিধি
উজিরপুর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. খাইরুল আলম দুটি মামলায় সাজা নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এতে সেবা পেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে ওই ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষকে।
জানা যায়, ২০২০ সালে ২৮ ডিসেম্বর নির্বাচনে উজিরপুর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ২য় বারের মতো কাউন্সিলর নির্বাচিত হন খাইরুল। এরপর থেকেই বিভিন্ন অর্থ আত্মসাতের কারণে গা ঢাকা দিতে থাকেন। কাউন্সিলর পালিয়ে থাকায় সাধারণ জনগণ সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
ওয়ারিশ সনদ, নাগরিক সনদ, জন্ম সনদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভাতা কার্যক্রমে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সাধারণ জনগণকে। এ ব্যাপারে স্থানীয় বাসিন্দা ও ভুক্তভোগী জব্বার রাড়ী জানান, জন্মনিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদসহ এলাকার উন্নয়নে ভূমিকা নেই কাউন্সিলর খায়রুলের।
এ ব্যাপারে খাইরুল আলম মোবাইল ফোনে জানান, টাকা পয়সা জমা দিয়ে মীমাংসার চেষ্টা চলছে।
পৌরসভার সচিব ফারুক হোসেন বলেন, ২০২২ সালে জানুয়ারি মাসে সাজা সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি।
পৌর মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন বেপারীর মোবাইল ফোনে বারবার চেষ্টা করা হলেও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলী আর্শাদ জানান, খাইরুল আলমকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণতি বিশ্বাস জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি স্থানীয় সরকার বিভাগকে জানানো হবে।
উল্লেখ্য, চেক ডিজনার পৃথক দুটি মামলায় মো. খাইরুল আলমকে ১০ মাস করে ২০ মাস এবং ৩১ লাখ টাকার অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করে রায় ঘোষণা করেছেন বরিশাল ২য় দায়রা জজ আদালতের বিচারক ইফতেখার আহমেদ। ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি পৃথক দুটি মামলায় এ রায় প্রদান করেন তিনি।
উজিরপুর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. খাইরুল আলম দুটি মামলায় সাজা নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এতে সেবা পেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে ওই ওয়ার্ডের সাধারণ মানুষকে।
জানা যায়, ২০২০ সালে ২৮ ডিসেম্বর নির্বাচনে উজিরপুর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ২য় বারের মতো কাউন্সিলর নির্বাচিত হন খাইরুল। এরপর থেকেই বিভিন্ন অর্থ আত্মসাতের কারণে গা ঢাকা দিতে থাকেন। কাউন্সিলর পালিয়ে থাকায় সাধারণ জনগণ সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
ওয়ারিশ সনদ, নাগরিক সনদ, জন্ম সনদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ভাতা কার্যক্রমে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে সাধারণ জনগণকে। এ ব্যাপারে স্থানীয় বাসিন্দা ও ভুক্তভোগী জব্বার রাড়ী জানান, জন্মনিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদসহ এলাকার উন্নয়নে ভূমিকা নেই কাউন্সিলর খায়রুলের।
এ ব্যাপারে খাইরুল আলম মোবাইল ফোনে জানান, টাকা পয়সা জমা দিয়ে মীমাংসার চেষ্টা চলছে।
পৌরসভার সচিব ফারুক হোসেন বলেন, ২০২২ সালে জানুয়ারি মাসে সাজা সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি।
পৌর মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন বেপারীর মোবাইল ফোনে বারবার চেষ্টা করা হলেও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলী আর্শাদ জানান, খাইরুল আলমকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রণতি বিশ্বাস জানান, লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি স্থানীয় সরকার বিভাগকে জানানো হবে।
উল্লেখ্য, চেক ডিজনার পৃথক দুটি মামলায় মো. খাইরুল আলমকে ১০ মাস করে ২০ মাস এবং ৩১ লাখ টাকার অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করে রায় ঘোষণা করেছেন বরিশাল ২য় দায়রা জজ আদালতের বিচারক ইফতেখার আহমেদ। ২০২১ সালের ২৫ জানুয়ারি পৃথক দুটি মামলায় এ রায় প্রদান করেন তিনি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে