ডা. মো. ফারুক হোসেন
মুখের ভেতর বাম্প বা অসমতল জায়গা, প্যাচ ও দাগ সব সময় ক্ষতিকর না-ও হতে পারে। কিন্তু মাঝে মাঝে এগুলো সার্বিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে কিছু সূত্র দিতে পারে। এ ছাড়া সংক্রমণ, মানসিক চাপ এবং ব্যবহৃত ওষুধের বিষয়েও ধারণা পাওয়া যায় জিহ্বা থেকে। বয়সও এর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। লক্ষ রাখতে হবে, আপনার জিহ্বা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বলছে?
সাদা স্তর
জিহ্বার ওপর ক্রিমি সাদা প্যাচ ওরাল থ্রাশ হিসেবে বিবেচিত হয়। থ্রাশ একটি ফাঙ্গাল সংক্রমণ। এটি প্রায়ই অসুখের পর হয়ে থাকে অথবা ওষুধ, বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরে হয়। অসুখের কারণে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করলে মুখে ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। সাদা প্যাচ যদি লেসি হয়, অর্থাৎ দেখতে লেইসের মতো হয়, তাহলে তা লাইকেন প্ল্যানাস হতে পারে। এর অর্থ হলো রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা আপনার মুখের টিস্যুকে আক্রমণ করেছে। যদি আপনি দেখেন শক্ত, সমান সাদা জায়গা যা চেঁছে ফেলা যাচ্ছে না, তাহলে এটি লিউকোপ্লাকিয়া হতে পারে। একে ক্যানসারের পূর্ব অবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাই সাদা প্যাচ দেখলে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে।
হেয়ারি টাং
যদি আপনার জিহ্বার ওপর কালো, বাদামি বা সাদা লেইসের মতো প্রলেপ দেখা যায়, তাহলে আপনার হেয়ারি টাং হতে পারে। ওই চুল বা হেয়ার হলো প্রোটিন। খাবার এবং ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে এই প্রোটিন ছোট বাম্পে রূপান্তরিত হয়। জিহ্বা পরিষ্কার করার সময় এটি সাধারণত চলে যায়। যদি আপনার হেয়ারি সাদা প্যাচ থাকে, যা আপনি পরিষ্কার করতে পারছেন না, সে ক্ষেত্রে এটি ওরাল হেয়ারি লিউকোপ্লাকিয়া হতে পারে। এপস্টেন বার ভাইরাস এবং এইচআইভি ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের ক্ষেত্রে ওরাল হেয়ারি লিউকোপ্লাকিয়া দেখা যেতে পারে।
কালো জিহ্বা
হেয়ারি টাং কালো রঙের হতে পারে। বিসমাথ উপাদানসমৃদ্ধ অ্যান্টাসিড গ্রহণের পর আপনার জিহ্বা গাঢ় রঙের হতে পারে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এ ধরনের অ্যান্টাসিড জিহ্বাকে কালো করে দিতে পারে। তবে এটি ক্ষতিকর নয়। জিহ্বা কালো বা হেয়ারি হলে তা ব্যাকটেরিয়ার অতিরিক্ত বংশবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। এ ছাড়া যারা ডায়াবেটিসের রোগী, অ্যান্টিবায়োটিক সেবনকারী এবং যারা কেমোথেরাপি নিচ্ছে, তাদের ক্ষেত্রেও জিহ্বা কালো বা হেয়ারি হতে পারে।
উজ্জ্বল লাল রঙের জিহ্বা
উজ্জ্বল লাল রঙের জিহ্বা ফলিক অ্যাসিড বা ভিটামিন বি-১২-এর অভাবজনিত সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া স্কারলেট ফিভার অথবা কাওয়াসাকি ডিজিজের ক্ষেত্রে জিহ্বা উজ্জ্বল লাল রঙের হতে পারে। শরীর যথেষ্ট ভিটামিন বি-৩ না পেলে লাল জিহ্বা খুব মসৃণ হয় এবং মুখে ব্যথা হতে পারে। স্কারলেট ফিভারেও শিশুরা আক্রান্ত হতে পারে। জ্বর, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, কনজাংটিভাইটিস হওয়া এর লক্ষণ। এ ছাড়া ঠোঁট, মিউকাস মেমব্রেন আক্রান্ত হয়। সারভাইকাল লিম্ফ নোড বড় হয়ে যেতে পারে। কাওয়াসাকি ডিজিজ বিরল, কিন্তু মারাত্মক রোগ, যা পুরো শরীরে রক্তনালির প্রদাহ তৈরি করে।
জ্বালাপোড়া অনুভব
গরম চা বা কফি পান করার সময় যদি আপনার জিহ্বা পুড়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হয় এবং স্বাদ মেটালিক বা তিতা মনে হয়, তাহলে আপনি মুখের জ্বালাপোড়া বা বার্নিং মাউথ সিনড্রোমে ভুগছেন। আপনার জিহ্বার নার্ভ বা স্নায়ুর সমস্যার কারণে এমন হতে পারে। কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন শুষ্ক মুখ, সংক্রমণ, অ্যাসিড হওয়া এবং ডায়াবেটিসের কারণে বার্নিং মাউথ সিনড্রোম হতে পারে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে অ্যাসিডিক খাবার—যেমন আনারস, ক্যানডি, গাম এমনকি টুথপেস্ট, মাউথওয়াশের কারণেও মুখের জ্বালাপোড়া হতে পারে। স্বাভাবিক খাবার খাওয়ার সময়ও অনেকের মুখে জ্বালাপোড়া হয়। তবে ভয় না পেয়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে এটি সেরে যায়।
জিহ্বার ক্ষত
জিহ্বায় অনেক নার্ভ এন্ডিং বা স্নায়ুর শেষ অংশ উপস্থিত থাকে। যদি জিহ্বায় কামড় বা আঘাত লাগে তাহলে ব্যথা হবে। ক্যানকার সোর, লাইকেন প্ল্যানাস, থ্রাশ ও জিওগ্রাফিক টাং ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। কিছু ওষুধ এবং সংক্রমণের কারণে জিহ্বার ক্ষত দেখা দিতে পারে। মাঝে মাঝে জিহ্বার ব্যথা ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে; বিশেষ করে যখন জিহ্বায় গোটা বা লাম্প, লাল অথবা সাদা প্যাচ থাকে। এ ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ফিসারযুক্ত জিহ্বা
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জিহ্বার ওপর গভীর খাঁজ সৃষ্টি হতে পারে। ফিসারযুক্ত জিহ্বার যোগসূত্র থাকতে পারে ডাউনস সিনড্রোম, সোরিয়াসিস এবং জগ্রেনস সিনড্রোমের সঙ্গে। সাধারণত এসব খাঁজ ক্ষতিকর হয় না। তবে এ ক্ষেত্রে জিহ্বার যত্ন নিতে ব্রাশ করতে হবে খাবার ও ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কারের জন্য।
মুখের ক্যানসারের লক্ষণ
আপনার জিহ্বায় অনেক দাগ, বাম্প এবং রং সব সময় ক্ষতিকর নয়। কিন্তু ক্যানসারের কিছু লক্ষণ অবশ্যই জানা প্রয়োজন। ক্ষত, যা সহজে ভালো হয় না, লাম্প, জিহ্বায় ব্যথা এবং কোনো কিছু চুষতে ও গিলতে অসুবিধা হলে সমস্যা গুরুতরও হতে পারে। যদি এই লক্ষণগুলো দুই সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। জিহ্বার ওপর ব্যথাযুক্ত বাম্প হতে পারে ক্যানকার সোর বা জিহ্বার আলসার। আবার ক্যানসারও হতে পারে। তাই এসব বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে হবে।
ডা. মো. ফারুক হোসেন, ইমপ্রেস ওরাল কেয়ার, ঢাকা
মুখের ভেতর বাম্প বা অসমতল জায়গা, প্যাচ ও দাগ সব সময় ক্ষতিকর না-ও হতে পারে। কিন্তু মাঝে মাঝে এগুলো সার্বিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে কিছু সূত্র দিতে পারে। এ ছাড়া সংক্রমণ, মানসিক চাপ এবং ব্যবহৃত ওষুধের বিষয়েও ধারণা পাওয়া যায় জিহ্বা থেকে। বয়সও এর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। লক্ষ রাখতে হবে, আপনার জিহ্বা আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কী বলছে?
সাদা স্তর
জিহ্বার ওপর ক্রিমি সাদা প্যাচ ওরাল থ্রাশ হিসেবে বিবেচিত হয়। থ্রাশ একটি ফাঙ্গাল সংক্রমণ। এটি প্রায়ই অসুখের পর হয়ে থাকে অথবা ওষুধ, বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের পরে হয়। অসুখের কারণে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করলে মুখে ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। সাদা প্যাচ যদি লেসি হয়, অর্থাৎ দেখতে লেইসের মতো হয়, তাহলে তা লাইকেন প্ল্যানাস হতে পারে। এর অর্থ হলো রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা আপনার মুখের টিস্যুকে আক্রমণ করেছে। যদি আপনি দেখেন শক্ত, সমান সাদা জায়গা যা চেঁছে ফেলা যাচ্ছে না, তাহলে এটি লিউকোপ্লাকিয়া হতে পারে। একে ক্যানসারের পূর্ব অবস্থা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তাই সাদা প্যাচ দেখলে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে।
হেয়ারি টাং
যদি আপনার জিহ্বার ওপর কালো, বাদামি বা সাদা লেইসের মতো প্রলেপ দেখা যায়, তাহলে আপনার হেয়ারি টাং হতে পারে। ওই চুল বা হেয়ার হলো প্রোটিন। খাবার এবং ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে এই প্রোটিন ছোট বাম্পে রূপান্তরিত হয়। জিহ্বা পরিষ্কার করার সময় এটি সাধারণত চলে যায়। যদি আপনার হেয়ারি সাদা প্যাচ থাকে, যা আপনি পরিষ্কার করতে পারছেন না, সে ক্ষেত্রে এটি ওরাল হেয়ারি লিউকোপ্লাকিয়া হতে পারে। এপস্টেন বার ভাইরাস এবং এইচআইভি ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের ক্ষেত্রে ওরাল হেয়ারি লিউকোপ্লাকিয়া দেখা যেতে পারে।
কালো জিহ্বা
হেয়ারি টাং কালো রঙের হতে পারে। বিসমাথ উপাদানসমৃদ্ধ অ্যান্টাসিড গ্রহণের পর আপনার জিহ্বা গাঢ় রঙের হতে পারে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এ ধরনের অ্যান্টাসিড জিহ্বাকে কালো করে দিতে পারে। তবে এটি ক্ষতিকর নয়। জিহ্বা কালো বা হেয়ারি হলে তা ব্যাকটেরিয়ার অতিরিক্ত বংশবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। এ ছাড়া যারা ডায়াবেটিসের রোগী, অ্যান্টিবায়োটিক সেবনকারী এবং যারা কেমোথেরাপি নিচ্ছে, তাদের ক্ষেত্রেও জিহ্বা কালো বা হেয়ারি হতে পারে।
উজ্জ্বল লাল রঙের জিহ্বা
উজ্জ্বল লাল রঙের জিহ্বা ফলিক অ্যাসিড বা ভিটামিন বি-১২-এর অভাবজনিত সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া স্কারলেট ফিভার অথবা কাওয়াসাকি ডিজিজের ক্ষেত্রে জিহ্বা উজ্জ্বল লাল রঙের হতে পারে। শরীর যথেষ্ট ভিটামিন বি-৩ না পেলে লাল জিহ্বা খুব মসৃণ হয় এবং মুখে ব্যথা হতে পারে। স্কারলেট ফিভারেও শিশুরা আক্রান্ত হতে পারে। জ্বর, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, কনজাংটিভাইটিস হওয়া এর লক্ষণ। এ ছাড়া ঠোঁট, মিউকাস মেমব্রেন আক্রান্ত হয়। সারভাইকাল লিম্ফ নোড বড় হয়ে যেতে পারে। কাওয়াসাকি ডিজিজ বিরল, কিন্তু মারাত্মক রোগ, যা পুরো শরীরে রক্তনালির প্রদাহ তৈরি করে।
জ্বালাপোড়া অনুভব
গরম চা বা কফি পান করার সময় যদি আপনার জিহ্বা পুড়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হয় এবং স্বাদ মেটালিক বা তিতা মনে হয়, তাহলে আপনি মুখের জ্বালাপোড়া বা বার্নিং মাউথ সিনড্রোমে ভুগছেন। আপনার জিহ্বার নার্ভ বা স্নায়ুর সমস্যার কারণে এমন হতে পারে। কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন শুষ্ক মুখ, সংক্রমণ, অ্যাসিড হওয়া এবং ডায়াবেটিসের কারণে বার্নিং মাউথ সিনড্রোম হতে পারে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে অ্যাসিডিক খাবার—যেমন আনারস, ক্যানডি, গাম এমনকি টুথপেস্ট, মাউথওয়াশের কারণেও মুখের জ্বালাপোড়া হতে পারে। স্বাভাবিক খাবার খাওয়ার সময়ও অনেকের মুখে জ্বালাপোড়া হয়। তবে ভয় না পেয়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে এটি সেরে যায়।
জিহ্বার ক্ষত
জিহ্বায় অনেক নার্ভ এন্ডিং বা স্নায়ুর শেষ অংশ উপস্থিত থাকে। যদি জিহ্বায় কামড় বা আঘাত লাগে তাহলে ব্যথা হবে। ক্যানকার সোর, লাইকেন প্ল্যানাস, থ্রাশ ও জিওগ্রাফিক টাং ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে। কিছু ওষুধ এবং সংক্রমণের কারণে জিহ্বার ক্ষত দেখা দিতে পারে। মাঝে মাঝে জিহ্বার ব্যথা ক্যানসারের লক্ষণ হতে পারে; বিশেষ করে যখন জিহ্বায় গোটা বা লাম্প, লাল অথবা সাদা প্যাচ থাকে। এ ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ফিসারযুক্ত জিহ্বা
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জিহ্বার ওপর গভীর খাঁজ সৃষ্টি হতে পারে। ফিসারযুক্ত জিহ্বার যোগসূত্র থাকতে পারে ডাউনস সিনড্রোম, সোরিয়াসিস এবং জগ্রেনস সিনড্রোমের সঙ্গে। সাধারণত এসব খাঁজ ক্ষতিকর হয় না। তবে এ ক্ষেত্রে জিহ্বার যত্ন নিতে ব্রাশ করতে হবে খাবার ও ব্যাকটেরিয়া পরিষ্কারের জন্য।
মুখের ক্যানসারের লক্ষণ
আপনার জিহ্বায় অনেক দাগ, বাম্প এবং রং সব সময় ক্ষতিকর নয়। কিন্তু ক্যানসারের কিছু লক্ষণ অবশ্যই জানা প্রয়োজন। ক্ষত, যা সহজে ভালো হয় না, লাম্প, জিহ্বায় ব্যথা এবং কোনো কিছু চুষতে ও গিলতে অসুবিধা হলে সমস্যা গুরুতরও হতে পারে। যদি এই লক্ষণগুলো দুই সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। জিহ্বার ওপর ব্যথাযুক্ত বাম্প হতে পারে ক্যানকার সোর বা জিহ্বার আলসার। আবার ক্যানসারও হতে পারে। তাই এসব বিষয় গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে হবে।
ডা. মো. ফারুক হোসেন, ইমপ্রেস ওরাল কেয়ার, ঢাকা
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে