শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
রাজধানীর পল্লবীতে গত এপ্রিলে ছোট্ট সন্তানের সামনে বাবাকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার ভিডিওটি নিশ্চয় এখনো সবাইকে নাড়া দেয়। নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওতে দেখা যায়, সাত বছরের শিশুটির সামনে কীভাবে চাপাতি দিয়ে কোপানো হচ্ছে তার বাবা সাহিনুদ্দিনকে। অবশ্য এমন কিছুই যে হতে চলেছে, সেটা তিন বছর আগেই আশঙ্কা করেছিলেন নিহত সাহিনুদ্দিনের মা আকলিমা বেগম। তাই ছেলের নিরাপত্তা জন্য পল্লবী থানায় তিন দফা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন এবং একবার নোটিশ দেন। কিন্তু পুলিশ সেসব জিডির তদন্ত করেনি, নেয়নি ব্যবস্থাও। শেষ পর্যন্ত সন্ত্রাসীদের হাতেই খুন হন সাহিনুদ্দিন।
আকলিমা বেগম দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, পুলিশের অবহেলার কারণেই তাঁর সন্তান খুন হয়েছেন। গত সোমবারও তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, তিনি এখনো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের কাছে হুমকি বা ভয়ভীতির জিডি
তখনই গুরুত্ব পায়, যখন এই হুমকি বা ভয়ভীতি সরকারি ব্যক্তি বা সামাজিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে দেওয়া হয়। এসব ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু সাধারণ মানুষ যখন বিপদগ্রস্ত হয়, তখন পুলিশ সেভাবে গুরুত্ব দেয় না।
খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এলাকার ৫০টি থানায় দিনে গড়ে ৬০০টি জিডি করেন ভুক্তভোগীরা। এর মধ্যে জীবননাশের হুমকির জিডিই থাকে ১০০-১৫০টি। এ ছাড়া থাকে ব্যবসায়িক বিরোধ, পারিবারিক শক্রতা বা নিখোঁজ সংবাদের জিডি। যাঁরা জিডি করেন, সময়ের ব্যবধানে তাঁদের কারও কারও সমস্যার সমাধান হলেও অনেকের শঙ্কা সত্যি হয়ে যায়। ২০১৯ সালে শেরেবাংলা নগরের সেই ব্যবসায়ী ইয়াছিন আলীর কথা এখনো হয়তো অনেকে ভুলতে পারেনি, যিনি ব্যবসায়িক জটিলতায় পাঁচবার জিডি করেও শেষমেশ খুন হয়েছিলেন।
তাহলে কি নিরাপত্তাহীনতাসহ কোনো জিডি তদন্ত করছে না পুলিশ? সব অভিযোগই কি রাখা হয় ফাইলবন্দী করে? এমন সব প্রশ্নের জবাব মিলেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) কৃষ্ণ পদ রায়ের কাছ থেকে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, জিডির অবশ্যই তদন্ত হয়, তবে সব জিডির তদন্তের সুযোগ থাকে না। এটা নির্ভর করে ঘটনার গুরুত্বের ওপর। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই গুরুত্বটা কে নির্ধারণ করবেন? পুলিশ না ঘটনার শিকার ব্যক্তি?
অবশ্য পুলিশ প্রবিধানের ৩৭৭ ধারায় বলা হয়েছে, ‘সব অভিযোগেরই তদন্ত হবে। কোনো জিডি ফেলে রাখার সুযোগ নেই। আর প্রতিটি জিডি তদন্ত করে প্রতিবেদনও দিতে হবে।
পুলিশ প্রতিবাদের এসব আইন খাতা-কলমে থাকলেও বাস্তবের সঙ্গে এর কোনো মিল নেই। কেননা স্বয়ং পুলিশ সদস্যরাই বলছেন, থানার কয়েকটি অনিয়মের মধ্যে অন্যতম একটি নিরাপত্তা চেয়ে জিডিসহ যেকোনো ধরনের জিডির যথাসময়ে তদন্ত না করা। এমনকি জিডি নিতেও অনীহা দেখানো। তার পাশাপাশি জিডি করতে টাকা চাওয়ার অভিযোগ তো আছেই।
‘বাংলাদেশ পুলিশের সংস্কার ও উন্নয়নে মাঠপর্যায়ের মতামত ২০২০’ শিরোনামে পুলিশ সদর দপ্তরেরই করা এক জরিপে জিডি নিয়ে পুলিশের অবহেলার চিত্র ফুটে উঠেছে। সেখানে পুলিশ সদস্যরাই স্বীকার করেছেন জিডির তদন্ত নিয়ে পুলিশের অবহেলা আছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের গত বছরের (জুন ২০ থেকে জুন ২১) হিসাব বলছে, শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশেই গড়ে প্রতি মাসে ১৮-২০ হাজারের জিডি হয়েছে। আর সারা দেশে ৬৬০টি থানায় হয়েছে প্রায় ৪০-৪৫ হাজার করে। এসব জিডির মধ্যে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন এমন জিডির সংখ্যা ছিল অনন্ত ২০-২৫ শতাংশ। বলা বাহুল্য, জিডি করা এসব ব্যক্তির একটি বড় অংশই অবহেলার শিকার হয়েছেন।
প্রশ্ন হলো, কেন জিডি নিয়ে পুলিশের এত অনীহা? তার জবাব দিয়েছেন জিডির তদন্ত করা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এমন অনেক জিডি আছে, যেগুলো তদন্ত করতে গেলে অনেক সময় এবং টাকাপয়সা খরচ হয়। আভিধানিক কাজের পাশাপাশি জিডির তদন্ত করতে হয় তাঁদের। খোঁজখবর রাখতে হয়। কিন্তু এর কোনো তদন্ত খরচ নেই। তাই তাঁদের আগ্রহ কম।
কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পরিতোষ চন্দ্র বলেন, গড়ে প্রতি মাসে এক হাজারের মতো জিডি হয়। থানায় সহকারী পরিদর্শক (এসআই) ২২ জন ও এএসআই আছেন ২৫ জন। তাই সব খোঁজ নেওয়া সম্ভব হয় না। জিডি তদন্তে খরচ পাওয়া গেলে কর্মকর্তারা আরও একটু উৎসাহ পেতেন বলে মনে করেন এই ওসি।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, আলোচিত বা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না হলে পুলিশ জিডির বিষয়ে খুব একটা মনোযোগী হয় না। হারিয়ে যাওয়ার মতো বিষয়ের জিডি বছরের পর বছর ফাইলবন্দী হয়ে পড়ে থাকে। খুলেও দেখে না।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কারও বিরুদ্ধে হত্যা বা অন্য কোনো হুমকি অথবা গুরুত্বপূর্ণ যেকোনো ঘটনার জিডির অবশ্যই তদন্ত হওয়া উচিত। এই কাজটা রুটিন দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যদি এসব ঘটনায় তদন্ত না করে, সে ক্ষেত্রে কাজের গাফিলতি ধরা হয়। এমন ক্ষেত্রে জেলার এসপির উচিত এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। মানুষ অসহায় অবস্থায় যখন আইনের সহায়তা চায়, সেটা তদন্ত না করে যদি কোনো কর্মকর্তা ফেলে রাখেন, তাঁর বা তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
রাজধানীর পল্লবীতে গত এপ্রিলে ছোট্ট সন্তানের সামনে বাবাকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার ভিডিওটি নিশ্চয় এখনো সবাইকে নাড়া দেয়। নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিওতে দেখা যায়, সাত বছরের শিশুটির সামনে কীভাবে চাপাতি দিয়ে কোপানো হচ্ছে তার বাবা সাহিনুদ্দিনকে। অবশ্য এমন কিছুই যে হতে চলেছে, সেটা তিন বছর আগেই আশঙ্কা করেছিলেন নিহত সাহিনুদ্দিনের মা আকলিমা বেগম। তাই ছেলের নিরাপত্তা জন্য পল্লবী থানায় তিন দফা সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন এবং একবার নোটিশ দেন। কিন্তু পুলিশ সেসব জিডির তদন্ত করেনি, নেয়নি ব্যবস্থাও। শেষ পর্যন্ত সন্ত্রাসীদের হাতেই খুন হন সাহিনুদ্দিন।
আকলিমা বেগম দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন, পুলিশের অবহেলার কারণেই তাঁর সন্তান খুন হয়েছেন। গত সোমবারও তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, তিনি এখনো নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সাবেক নির্বাহী পরিচালক মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের কাছে হুমকি বা ভয়ভীতির জিডি
তখনই গুরুত্ব পায়, যখন এই হুমকি বা ভয়ভীতি সরকারি ব্যক্তি বা সামাজিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে দেওয়া হয়। এসব ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু সাধারণ মানুষ যখন বিপদগ্রস্ত হয়, তখন পুলিশ সেভাবে গুরুত্ব দেয় না।
খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এলাকার ৫০টি থানায় দিনে গড়ে ৬০০টি জিডি করেন ভুক্তভোগীরা। এর মধ্যে জীবননাশের হুমকির জিডিই থাকে ১০০-১৫০টি। এ ছাড়া থাকে ব্যবসায়িক বিরোধ, পারিবারিক শক্রতা বা নিখোঁজ সংবাদের জিডি। যাঁরা জিডি করেন, সময়ের ব্যবধানে তাঁদের কারও কারও সমস্যার সমাধান হলেও অনেকের শঙ্কা সত্যি হয়ে যায়। ২০১৯ সালে শেরেবাংলা নগরের সেই ব্যবসায়ী ইয়াছিন আলীর কথা এখনো হয়তো অনেকে ভুলতে পারেনি, যিনি ব্যবসায়িক জটিলতায় পাঁচবার জিডি করেও শেষমেশ খুন হয়েছিলেন।
তাহলে কি নিরাপত্তাহীনতাসহ কোনো জিডি তদন্ত করছে না পুলিশ? সব অভিযোগই কি রাখা হয় ফাইলবন্দী করে? এমন সব প্রশ্নের জবাব মিলেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) কৃষ্ণ পদ রায়ের কাছ থেকে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, জিডির অবশ্যই তদন্ত হয়, তবে সব জিডির তদন্তের সুযোগ থাকে না। এটা নির্ভর করে ঘটনার গুরুত্বের ওপর। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই গুরুত্বটা কে নির্ধারণ করবেন? পুলিশ না ঘটনার শিকার ব্যক্তি?
অবশ্য পুলিশ প্রবিধানের ৩৭৭ ধারায় বলা হয়েছে, ‘সব অভিযোগেরই তদন্ত হবে। কোনো জিডি ফেলে রাখার সুযোগ নেই। আর প্রতিটি জিডি তদন্ত করে প্রতিবেদনও দিতে হবে।
পুলিশ প্রতিবাদের এসব আইন খাতা-কলমে থাকলেও বাস্তবের সঙ্গে এর কোনো মিল নেই। কেননা স্বয়ং পুলিশ সদস্যরাই বলছেন, থানার কয়েকটি অনিয়মের মধ্যে অন্যতম একটি নিরাপত্তা চেয়ে জিডিসহ যেকোনো ধরনের জিডির যথাসময়ে তদন্ত না করা। এমনকি জিডি নিতেও অনীহা দেখানো। তার পাশাপাশি জিডি করতে টাকা চাওয়ার অভিযোগ তো আছেই।
‘বাংলাদেশ পুলিশের সংস্কার ও উন্নয়নে মাঠপর্যায়ের মতামত ২০২০’ শিরোনামে পুলিশ সদর দপ্তরেরই করা এক জরিপে জিডি নিয়ে পুলিশের অবহেলার চিত্র ফুটে উঠেছে। সেখানে পুলিশ সদস্যরাই স্বীকার করেছেন জিডির তদন্ত নিয়ে পুলিশের অবহেলা আছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের গত বছরের (জুন ২০ থেকে জুন ২১) হিসাব বলছে, শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশেই গড়ে প্রতি মাসে ১৮-২০ হাজারের জিডি হয়েছে। আর সারা দেশে ৬৬০টি থানায় হয়েছে প্রায় ৪০-৪৫ হাজার করে। এসব জিডির মধ্যে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন এমন জিডির সংখ্যা ছিল অনন্ত ২০-২৫ শতাংশ। বলা বাহুল্য, জিডি করা এসব ব্যক্তির একটি বড় অংশই অবহেলার শিকার হয়েছেন।
প্রশ্ন হলো, কেন জিডি নিয়ে পুলিশের এত অনীহা? তার জবাব দিয়েছেন জিডির তদন্ত করা কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, এমন অনেক জিডি আছে, যেগুলো তদন্ত করতে গেলে অনেক সময় এবং টাকাপয়সা খরচ হয়। আভিধানিক কাজের পাশাপাশি জিডির তদন্ত করতে হয় তাঁদের। খোঁজখবর রাখতে হয়। কিন্তু এর কোনো তদন্ত খরচ নেই। তাই তাঁদের আগ্রহ কম।
কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পরিতোষ চন্দ্র বলেন, গড়ে প্রতি মাসে এক হাজারের মতো জিডি হয়। থানায় সহকারী পরিদর্শক (এসআই) ২২ জন ও এএসআই আছেন ২৫ জন। তাই সব খোঁজ নেওয়া সম্ভব হয় না। জিডি তদন্তে খরচ পাওয়া গেলে কর্মকর্তারা আরও একটু উৎসাহ পেতেন বলে মনে করেন এই ওসি।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, আলোচিত বা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না হলে পুলিশ জিডির বিষয়ে খুব একটা মনোযোগী হয় না। হারিয়ে যাওয়ার মতো বিষয়ের জিডি বছরের পর বছর ফাইলবন্দী হয়ে পড়ে থাকে। খুলেও দেখে না।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) শহিদুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, কারও বিরুদ্ধে হত্যা বা অন্য কোনো হুমকি অথবা গুরুত্বপূর্ণ যেকোনো ঘটনার জিডির অবশ্যই তদন্ত হওয়া উচিত। এই কাজটা রুটিন দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যদি এসব ঘটনায় তদন্ত না করে, সে ক্ষেত্রে কাজের গাফিলতি ধরা হয়। এমন ক্ষেত্রে জেলার এসপির উচিত এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। মানুষ অসহায় অবস্থায় যখন আইনের সহায়তা চায়, সেটা তদন্ত না করে যদি কোনো কর্মকর্তা ফেলে রাখেন, তাঁর বা তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে