খান রফিক, বরিশাল
৫ নভেম্বরের গণসমাবেশ সফল করা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে বিএনপি। এ লক্ষ্যে দিন-রাত নগর থেকে গ্রামে প্রচার চালাচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। প্রতিদিনই নানা কর্মসূচি করে যাচ্ছেন বিভিন্ন ভাগে; কিন্তু সমাবেশের জন্য বঙ্গবন্ধু উদ্যান পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছে দলটি।
বিএনপি বরিশালের সমাবেশের জন্য বঙ্গবন্ধু (বেলস পার্ক) উদ্যানকে চাইলেও সরকারি প্রোগ্রামের কারণ দেখিয়ে এর অনুমতি এখনো দেয়নি প্রশাসন। এ অবস্থায় গতকাল রোববার সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমানের নেতৃত্বে বরিশালে বৈঠকে বসেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা। ওই বৈঠকে তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, বেলস পার্কে গণসমাবেশ করার সিদ্ধান্ত থেকে সরছেন না বিএনপি।
বিএনপির দায়িত্বশীল এক নেতা দাবি করেছেন, তাঁদের টার্গেট লক্ষাধিক লোকের সমাগম; কিন্তু গণসমাবেশ সংকুচিত করতে সরকারের ইশারায় প্রশাসন সমাবেশের মাঠ বেলস পার্কে প্রোগ্রাম আছে বলে অজুহাত দেখাচ্ছে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন আজকের পত্রিকাকে গতকাল সন্ধ্যায় জানান, তাঁরা প্রশাসনের কাছে সমাবেশ করার জন্য বেলস পার্ক করার অনুমতি চেয়েছেন। যেহেতু প্রশাসন এখনো তাদের ‘না’ বলেনি। সেহেতু ওই অবস্থানেই এখনো আছে বিএনপি। তাঁরা বেলস পার্কেই গণসমাবেশ করবেন।
যদিও বিএনপি নেত্রী শিরিন বিকেলে জানান, তাঁরা বেলস পার্ক পাবেন না, এটা নিশ্চিত। জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি তাঁদের জানিয়েছেন, বেলস পার্কে ৬ ও ৭ নভেম্বর সরকারি প্রোগ্রাম আছে। এ অবস্থায় গতকাল বিকেলে তাঁরা স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমানকে নিয়ে কয়েকটি ভেন্যু পরিদর্শন করবেন। তিনি বলেন, বেলস পার্কই ভালো সমাবেশ স্থান ছিল। জনসভার মাঠই তো এটা। কেননা তাঁরা লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটাতে চান।
তবে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাঠ নিয়ে প্রতিবন্ধকতা করতেছে প্রশাসন। বেলস পার্ক দিতে রাজি না হয়ে প্রশাসন বলেছে, সেখানে তাঁদের প্রোগ্রাম আছে। এখন কেন্দ্রীয় নেতারা এসে সিদ্ধান্ত নেবেন। বিএনপি নেতা ফারুক মনে করেন, বেলস পার্কে যদি সমাবেশ করা যেত তাহলে সেটি ভরে জনতা উপচে পড়ত। এখানে আওয়ামী লীগ জনসভা করতে পারে না। আমরা বিভাগীয় সমাবেশও করার সাহস রাখি। এ কারণে বেলস পার্ক দিচ্ছে না। তিনি মনে করেন, বেলস পার্কে সমাবেশ করতে না দেওয়া আওয়ামী লীগেরই চাল। তাঁরা বিএনপির জনস্রোত থামাতে পারবে না।’
মহানগর বিএনপির সদস্য আফরোজা খানম নাসরিন বলেন, মাঠ দিতে গড়িমসি করছে। এটা সরকারের কাহিনি। গণসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে সরকারের ইশারায় বেলস পার্কে প্রশাসন ৭ নভেম্বর কর্মসূচি দিয়েছে। বেলস পার্কে জনসমুদ্র হতো। এখন সমাবেশ ছোট দেখাতে এটা করছে।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান মাহমুদ বাবু বলেন, বিএনপির সমাবেশ নিয়ে আওয়ামী লীগের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাঁরা যে কোনো স্থানে করতে পারেন। তবে রাস্তা দখল করে বিশৃঙ্খল করতে দেওয়া হবে না। সমাবেশের নামে বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
এ ব্যাপারে বরিশাল জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দারকে ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সোহেল মারুফকেও ফোনে পাওয়া যায়নি।
৫ নভেম্বরের গণসমাবেশ সফল করা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে বিএনপি। এ লক্ষ্যে দিন-রাত নগর থেকে গ্রামে প্রচার চালাচ্ছেন নেতা-কর্মীরা। প্রতিদিনই নানা কর্মসূচি করে যাচ্ছেন বিভিন্ন ভাগে; কিন্তু সমাবেশের জন্য বঙ্গবন্ধু উদ্যান পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছে দলটি।
বিএনপি বরিশালের সমাবেশের জন্য বঙ্গবন্ধু (বেলস পার্ক) উদ্যানকে চাইলেও সরকারি প্রোগ্রামের কারণ দেখিয়ে এর অনুমতি এখনো দেয়নি প্রশাসন। এ অবস্থায় গতকাল রোববার সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমানের নেতৃত্বে বরিশালে বৈঠকে বসেন বিএনপির শীর্ষ নেতারা। ওই বৈঠকে তাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, বেলস পার্কে গণসমাবেশ করার সিদ্ধান্ত থেকে সরছেন না বিএনপি।
বিএনপির দায়িত্বশীল এক নেতা দাবি করেছেন, তাঁদের টার্গেট লক্ষাধিক লোকের সমাগম; কিন্তু গণসমাবেশ সংকুচিত করতে সরকারের ইশারায় প্রশাসন সমাবেশের মাঠ বেলস পার্কে প্রোগ্রাম আছে বলে অজুহাত দেখাচ্ছে।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন আজকের পত্রিকাকে গতকাল সন্ধ্যায় জানান, তাঁরা প্রশাসনের কাছে সমাবেশ করার জন্য বেলস পার্ক করার অনুমতি চেয়েছেন। যেহেতু প্রশাসন এখনো তাদের ‘না’ বলেনি। সেহেতু ওই অবস্থানেই এখনো আছে বিএনপি। তাঁরা বেলস পার্কেই গণসমাবেশ করবেন।
যদিও বিএনপি নেত্রী শিরিন বিকেলে জানান, তাঁরা বেলস পার্ক পাবেন না, এটা নিশ্চিত। জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি তাঁদের জানিয়েছেন, বেলস পার্কে ৬ ও ৭ নভেম্বর সরকারি প্রোগ্রাম আছে। এ অবস্থায় গতকাল বিকেলে তাঁরা স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমানকে নিয়ে কয়েকটি ভেন্যু পরিদর্শন করবেন। তিনি বলেন, বেলস পার্কই ভালো সমাবেশ স্থান ছিল। জনসভার মাঠই তো এটা। কেননা তাঁরা লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটাতে চান।
তবে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাঠ নিয়ে প্রতিবন্ধকতা করতেছে প্রশাসন। বেলস পার্ক দিতে রাজি না হয়ে প্রশাসন বলেছে, সেখানে তাঁদের প্রোগ্রাম আছে। এখন কেন্দ্রীয় নেতারা এসে সিদ্ধান্ত নেবেন। বিএনপি নেতা ফারুক মনে করেন, বেলস পার্কে যদি সমাবেশ করা যেত তাহলে সেটি ভরে জনতা উপচে পড়ত। এখানে আওয়ামী লীগ জনসভা করতে পারে না। আমরা বিভাগীয় সমাবেশও করার সাহস রাখি। এ কারণে বেলস পার্ক দিচ্ছে না। তিনি মনে করেন, বেলস পার্কে সমাবেশ করতে না দেওয়া আওয়ামী লীগেরই চাল। তাঁরা বিএনপির জনস্রোত থামাতে পারবে না।’
মহানগর বিএনপির সদস্য আফরোজা খানম নাসরিন বলেন, মাঠ দিতে গড়িমসি করছে। এটা সরকারের কাহিনি। গণসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে সরকারের ইশারায় বেলস পার্কে প্রশাসন ৭ নভেম্বর কর্মসূচি দিয়েছে। বেলস পার্কে জনসমুদ্র হতো। এখন সমাবেশ ছোট দেখাতে এটা করছে।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান মাহমুদ বাবু বলেন, বিএনপির সমাবেশ নিয়ে আওয়ামী লীগের কোনো মাথাব্যথা নেই। তাঁরা যে কোনো স্থানে করতে পারেন। তবে রাস্তা দখল করে বিশৃঙ্খল করতে দেওয়া হবে না। সমাবেশের নামে বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে নেতা-কর্মীদের সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।
এ ব্যাপারে বরিশাল জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দারকে ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সোহেল মারুফকেও ফোনে পাওয়া যায়নি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪