রিমন রহমান, রাজশাহী
একটি পর্দার দামই সাড়ে ১৪ হাজার টাকার বেশি! এমন দামি ১৩৪টি পর্দা কিনেছে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে। অন্য মালপত্রও কিনেছে দ্বিগুণ-তিন গুণ বেশি দামে। আবার মালপত্র বুঝে না নিয়েও বিল দিয়েছে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের এমন কেনাকাটা ২০১৮-১৯ অর্থবছরে। এই কেনাকাটাতেই বড় ধরনের আর্থিক অনিয়ম খুঁজে পেয়েছে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের পরিবহন অডিট অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের নিরীক্ষাকালে কাগজে থাকা দামি ১৩৪টি পর্দার প্রায় অর্ধেকের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। কেনাকাটা, লাইসেন্স ফি আদায় না করাসহ বিভিন্ন খাতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মোট ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৮২ টাকার অনিয়ম উঠে এসেছে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে। এসবসহ বাংলাদেশ রেলওয়েতে ওই অর্থবছরে অনিয়ম পাওয়া গেছে মোট ৪১৯ কোটি ১০ লাখ ২৫ হাজার ৪৬১ টাকার। প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বেশি খরচ করা অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
২০১৯ সালের ৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত এই নিরীক্ষা করা হয়। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চলতি বছরের ২৫ জুন প্রতিবেদনটি জাতীয় সংসদে জমা দেওয়া হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাঁরা এসব অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন, তাঁরা কেউ পার পাবেন না। পর্দা কেনাকাটার সঙ্গে জড়িত তৎকালীন প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক এ এস এম শাহনেওয়াজ ইতিমধ্যে বরখাস্ত হয়েছেন। আরও কয়েকজনের ব্যাপারে তদন্ত চলছে। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে নিরীক্ষা প্রতিবেদন সংসদে উঠেছে। এটি মন্ত্রণালয় হয়ে রেলওয়ের মহাপরিচালকের কাছে যাবে। তারপর আমাদের কাছে এলে তা দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম রেলের সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক (সিওএস) কার্যালয় নাটোর রেলওয়ে স্টেশনের ভিআইপি ওয়েটিং রুমের জন্য ৫০টি পর্দা কেনে। প্রতিটি পর্দার জন্য ঠিকাদারকে পরিশোধ করেছে ১৪ হাজার ৫৯১ টাকা। তবে নিরীক্ষা দল বাস্তবে ২৫টি পর্দা পেয়েছে। বাকি ২৫টি পর্দা না থাকায় ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৭৫০ টাকা ক্ষতি হয়েছে। পর্দার জন্য উচ্চ মূল্য দেওয়ায় আরও ক্ষতি হয়েছে।
এ ছাড়া সিওএস পশ্চিম খুলনা রিমডেলিং স্টেশনের জন্য ফিটিংসসহ প্রতিটি ১৪ হাজার ৫৯৫ টাকা দরের ৮৪টি পর্দা এবং প্রতিটি ৭ হাজার ৮৪৮ টাকা দরের ১৬২টি পর্দা কেনা হয়। খুলনা রিমডেলিং স্টেশনের মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার সব পর্দা বুঝে নিয়েছেন দেখিয়ে ডেডস্টকে এন্ট্রি করেন। কিন্তু নিরীক্ষা দল বাস্তবে ১৫২টি পর্দা পেয়েছে। অবশিষ্ট ৯৪টি পর্দা না পাওয়ায় সরকারের ক্ষতি ১০ লাখ ৫৪ হাজার ৮২১ টাকা। নিরীক্ষা দল বলেছে, পর্দা কেনা হয়েছে বাজারমূল্যের চেয়ে উচ্চ মূল্যে।
সাড়ে ১৪ হাজার টাকা দামের পর্দার ছয়টি এখন লাগানো আছে নাটোর রেলওয়ে স্টেশনের ভিআইপি ওয়েটিং রুমে। আজকের পত্রিকার নাটোর প্রতিনিধি নাইমুর রহমান গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সেখানে গিয়ে দুটি জানালা ও একটি দরজায় পর্দাগুলো লাগানো দেখতে পান।
রাজশাহী পর্দা গ্যালারি নামের দোকানে গতকাল নাটোর স্টেশনের ওয়েটিং রুমের ওই পর্দার ছবি দেখানো হলে প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী এফাজুর রহমান বলেন, চার কুঁচির প্রতি পিস এই পর্দার দাম বড়জোর দেড় হাজার টাকা। চীন থেকে আনা সবচেয়ে উন্নত পর্দার প্রতিটির দাম সর্বোচ্চ ৩ হাজার ২০০ টাকা। এর সঙ্গে ডিজাইন করলে বড়জোর ৪ হাজার টাকা খরচ পড়বে।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই অর্থবছরে লাগেজ ট্রলি, ক্যাশসেফ, হ্যান্ড বেরো প্ল্যাটফর্ম ট্রলি কিনতে ঠিকাদারদের সঙ্গে চুক্তি হয়। এসব পণ্যের মূল্য ধরা হয় ৪১ লাখ ৩৫ হাজার ৪৩৫ টাকা। নিরীক্ষাকালে এসব মালপত্র সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে পাওয়া যায়নি। এই অনিয়মের বিষয়ে অডিট অধিদপ্তর রেলওয়ের প্রিন্সিপাল হিসাব অফিসারকে দুই দফা চিঠি দিলেও কোনো জবাব আসেনি। ওই নিরীক্ষার সময় পশ্চিম রেলের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক ছিলেন এ এস এম শাহনেওয়াজ।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম রেলের মহাব্যবস্থাপকের কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরের কেনাকাটায় বাজারমূল্যের চেয়ে ঠিকাদারকে বেশি দাম পরিশোধ করায় ৫ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৮ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এই কেনাকাটার মধ্যে রয়েছে ফায়ার এক্সটিংগুইশার, রেফ্রিজারেন্ট গ্যাস, এলইডি ইলেকট্রিক চার্জেবল সিগন্যাল লাইট, চিকিৎসা বিভাগের জন্য কনজারভেন্সি মালপত্র, চিকিৎসাসামগ্রী। প্রাক্কলন প্রণয়নকারী, অনুমোদনকারী, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি, দরপত্র মূল্যায়ন সুপারিশ অনুমোদনকারী এবং ঠিকাদারের যোগসাজশে এই অনিয়ম হয়েছে।
সূত্র বলেছে, এসব অডিট আপত্তির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো কিছু জবাব দিয়েছে। পশ্চিম রেলের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তার দপ্তরের দাবি, জরুরি ভিত্তিতে মালামাল প্রয়োজন ছিল। তখন বাজারমূল্য বেশি থাকায় ওই দামেই কিনতে হয়েছে। তবে বেশি দামে পর্দা কেনা এবং মালপত্র না নিয়ে বিল পরিশোধের বিষয়ে সিওএস দপ্তর তেমন ব্যাখ্যা না দেওয়ায় অসন্তোষ জানিয়েছে পরিবহন অডিট অধিদপ্তর।
অডিট অধিদপ্তর বলেছে, যে জবাব কর্মকর্তারা দিয়েছেন, তা আপত্তি নিষ্পত্তির জন্য সহায়ক নয়।
একটি পর্দার দামই সাড়ে ১৪ হাজার টাকার বেশি! এমন দামি ১৩৪টি পর্দা কিনেছে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে। অন্য মালপত্রও কিনেছে দ্বিগুণ-তিন গুণ বেশি দামে। আবার মালপত্র বুঝে না নিয়েও বিল দিয়েছে।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের এমন কেনাকাটা ২০১৮-১৯ অর্থবছরে। এই কেনাকাটাতেই বড় ধরনের আর্থিক অনিয়ম খুঁজে পেয়েছে মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের পরিবহন অডিট অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের নিরীক্ষাকালে কাগজে থাকা দামি ১৩৪টি পর্দার প্রায় অর্ধেকের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। কেনাকাটা, লাইসেন্স ফি আদায় না করাসহ বিভিন্ন খাতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মোট ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৮২ টাকার অনিয়ম উঠে এসেছে নিরীক্ষা প্রতিবেদনে। এসবসহ বাংলাদেশ রেলওয়েতে ওই অর্থবছরে অনিয়ম পাওয়া গেছে মোট ৪১৯ কোটি ১০ লাখ ২৫ হাজার ৪৬১ টাকার। প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছ থেকে বেশি খরচ করা অর্থ আদায় করে সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
২০১৯ সালের ৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত এই নিরীক্ষা করা হয়। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চলতি বছরের ২৫ জুন প্রতিবেদনটি জাতীয় সংসদে জমা দেওয়া হয়।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাঁরা এসব অনিয়ম-দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন, তাঁরা কেউ পার পাবেন না। পর্দা কেনাকাটার সঙ্গে জড়িত তৎকালীন প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক এ এস এম শাহনেওয়াজ ইতিমধ্যে বরখাস্ত হয়েছেন। আরও কয়েকজনের ব্যাপারে তদন্ত চলছে। তিনি বলেন, ‘কিছুদিন আগে নিরীক্ষা প্রতিবেদন সংসদে উঠেছে। এটি মন্ত্রণালয় হয়ে রেলওয়ের মহাপরিচালকের কাছে যাবে। তারপর আমাদের কাছে এলে তা দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম রেলের সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক (সিওএস) কার্যালয় নাটোর রেলওয়ে স্টেশনের ভিআইপি ওয়েটিং রুমের জন্য ৫০টি পর্দা কেনে। প্রতিটি পর্দার জন্য ঠিকাদারকে পরিশোধ করেছে ১৪ হাজার ৫৯১ টাকা। তবে নিরীক্ষা দল বাস্তবে ২৫টি পর্দা পেয়েছে। বাকি ২৫টি পর্দা না থাকায় ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৭৫০ টাকা ক্ষতি হয়েছে। পর্দার জন্য উচ্চ মূল্য দেওয়ায় আরও ক্ষতি হয়েছে।
এ ছাড়া সিওএস পশ্চিম খুলনা রিমডেলিং স্টেশনের জন্য ফিটিংসসহ প্রতিটি ১৪ হাজার ৫৯৫ টাকা দরের ৮৪টি পর্দা এবং প্রতিটি ৭ হাজার ৮৪৮ টাকা দরের ১৬২টি পর্দা কেনা হয়। খুলনা রিমডেলিং স্টেশনের মাস্টার মানিক চন্দ্র সরকার সব পর্দা বুঝে নিয়েছেন দেখিয়ে ডেডস্টকে এন্ট্রি করেন। কিন্তু নিরীক্ষা দল বাস্তবে ১৫২টি পর্দা পেয়েছে। অবশিষ্ট ৯৪টি পর্দা না পাওয়ায় সরকারের ক্ষতি ১০ লাখ ৫৪ হাজার ৮২১ টাকা। নিরীক্ষা দল বলেছে, পর্দা কেনা হয়েছে বাজারমূল্যের চেয়ে উচ্চ মূল্যে।
সাড়ে ১৪ হাজার টাকা দামের পর্দার ছয়টি এখন লাগানো আছে নাটোর রেলওয়ে স্টেশনের ভিআইপি ওয়েটিং রুমে। আজকের পত্রিকার নাটোর প্রতিনিধি নাইমুর রহমান গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সেখানে গিয়ে দুটি জানালা ও একটি দরজায় পর্দাগুলো লাগানো দেখতে পান।
রাজশাহী পর্দা গ্যালারি নামের দোকানে গতকাল নাটোর স্টেশনের ওয়েটিং রুমের ওই পর্দার ছবি দেখানো হলে প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী এফাজুর রহমান বলেন, চার কুঁচির প্রতি পিস এই পর্দার দাম বড়জোর দেড় হাজার টাকা। চীন থেকে আনা সবচেয়ে উন্নত পর্দার প্রতিটির দাম সর্বোচ্চ ৩ হাজার ২০০ টাকা। এর সঙ্গে ডিজাইন করলে বড়জোর ৪ হাজার টাকা খরচ পড়বে।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই অর্থবছরে লাগেজ ট্রলি, ক্যাশসেফ, হ্যান্ড বেরো প্ল্যাটফর্ম ট্রলি কিনতে ঠিকাদারদের সঙ্গে চুক্তি হয়। এসব পণ্যের মূল্য ধরা হয় ৪১ লাখ ৩৫ হাজার ৪৩৫ টাকা। নিরীক্ষাকালে এসব মালপত্র সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে পাওয়া যায়নি। এই অনিয়মের বিষয়ে অডিট অধিদপ্তর রেলওয়ের প্রিন্সিপাল হিসাব অফিসারকে দুই দফা চিঠি দিলেও কোনো জবাব আসেনি। ওই নিরীক্ষার সময় পশ্চিম রেলের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক ছিলেন এ এস এম শাহনেওয়াজ।
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম রেলের মহাব্যবস্থাপকের কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরের কেনাকাটায় বাজারমূল্যের চেয়ে ঠিকাদারকে বেশি দাম পরিশোধ করায় ৫ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৮ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এই কেনাকাটার মধ্যে রয়েছে ফায়ার এক্সটিংগুইশার, রেফ্রিজারেন্ট গ্যাস, এলইডি ইলেকট্রিক চার্জেবল সিগন্যাল লাইট, চিকিৎসা বিভাগের জন্য কনজারভেন্সি মালপত্র, চিকিৎসাসামগ্রী। প্রাক্কলন প্রণয়নকারী, অনুমোদনকারী, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি, দরপত্র মূল্যায়ন সুপারিশ অনুমোদনকারী এবং ঠিকাদারের যোগসাজশে এই অনিয়ম হয়েছে।
সূত্র বলেছে, এসব অডিট আপত্তির বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো কিছু জবাব দিয়েছে। পশ্চিম রেলের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তার দপ্তরের দাবি, জরুরি ভিত্তিতে মালামাল প্রয়োজন ছিল। তখন বাজারমূল্য বেশি থাকায় ওই দামেই কিনতে হয়েছে। তবে বেশি দামে পর্দা কেনা এবং মালপত্র না নিয়ে বিল পরিশোধের বিষয়ে সিওএস দপ্তর তেমন ব্যাখ্যা না দেওয়ায় অসন্তোষ জানিয়েছে পরিবহন অডিট অধিদপ্তর।
অডিট অধিদপ্তর বলেছে, যে জবাব কর্মকর্তারা দিয়েছেন, তা আপত্তি নিষ্পত্তির জন্য সহায়ক নয়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪