আবুল কাসেম, সাতক্ষীরা
বছরের শুরুতে মড়ক লেগেছে বাগদা মাছে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাছ মারা যাওয়ার কথা উঠলেও তা মানতে নারাজ মৎস্য বিভাগ। তাদের দাবি, দাবদাহে মরে যাচ্ছে মাছ। সাতক্ষীরা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার সাতক্ষীরায় ছোট-বড় মিলিয়ে ৫৫ হাজার ঘেরে বাগদা চাষ হয়েছে। যার আয়তন ৬৭ হাজার হেক্টর। এ বছর জেলায় বাগদা চিংড়ির উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৫ হাজার মেট্রিক টন। কতটি ঘেরে মাছ মারা যাচ্ছে, এ তথ্য মৎস্য অধিদপ্তরে না থাকলেও এক-তৃতীয়াংশ ঘেরে মাছ মারা যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সদর উপজেলার এল্লারচর ও আশাশুনির প্রতাপনগর এলাকায় মাছচাষিরা জানান, গত কয়েক মৌসুম করোনার কারণে মাছের দাম পড়ে যায়। ফলে লোকসান গুনতে হয়েছে চাষিদের। করোনা কমতেই বাগদার দাম বেড়ে যায়। তাই চাষিরা ব্যাপক উৎসাহে ঘেরে বাগদার পোনা ছাড়েন। কিন্তু বিধি বাম, ভরা মৌসুমে ঘেরে মারা যাচ্ছে চিংড়ি মাছ।
এল্লারচর এলাকার চাষি মিজানুর রহমান বলেন, ‘করোনার কারণে গত দুই বছর বাগদার উৎপাদন খরচ ওঠেনি। এবার মাছের দামও ভালো ছিল। ৩০ গ্রেডের মাছ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকার ওপরে। বৈশাখের প্রথম দিকে মাছের প্রথম চালান ওঠে। খুব ভোরে মাছ তুলতে গিয়ে দেখি, এক-তৃতীয়াংশ মাছ মারা যাচ্ছে। মরে যাওয়া মাছের দাম নেই।’
একই এলাকার চাষি হাজী আব্দুল মান্নান বলেন, ‘বাগদার রেণু আনা হয় কক্সবাজার থেকে। সাতক্ষীরার মৎস্য অফিসে ভাইরাস স্ক্যান করার দেড় কোটি টাকার ল্যাব রয়েছে বলে জানি। কিন্তু সেখান থেকে আমরা কখনো রেণুর ভাইরাস স্ক্যান করতে পারিনি। এবার দাবদাহ ও ভাইরাসে মাছ উজাড় হয়ে যাচ্ছে। লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছি।’
তবে বাগদা মরা ঠেকাতে কক্সবাজার থেকে আনা পোনা পানির সঙ্গে খাপ খাইয়ে ঘেরে ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, এখন পানি কমতির দিকে। বহুদিন বৃষ্টি নেই। তাপমাত্রাও যেহেতু বৃদ্ধি হচ্ছে, সেহেতু মাছ মারা যাচ্ছে। ঘেরের গভীরতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। ৩ থেকে ৫ ফুট পানি ঘেরে রাখতেই হবে।
বাগদা উৎপাদনের টার্গেট পূরণ হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, মৌসুমের প্রথম চালান এটি। পরে এখনো কয়েকটি চালান রয়েছে। সেগুলোর ওপর নির্ভর করছে বাগদা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে কি না।
বছরের শুরুতে মড়ক লেগেছে বাগদা মাছে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাছ মারা যাওয়ার কথা উঠলেও তা মানতে নারাজ মৎস্য বিভাগ। তাদের দাবি, দাবদাহে মরে যাচ্ছে মাছ। সাতক্ষীরা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার সাতক্ষীরায় ছোট-বড় মিলিয়ে ৫৫ হাজার ঘেরে বাগদা চাষ হয়েছে। যার আয়তন ৬৭ হাজার হেক্টর। এ বছর জেলায় বাগদা চিংড়ির উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৫ হাজার মেট্রিক টন। কতটি ঘেরে মাছ মারা যাচ্ছে, এ তথ্য মৎস্য অধিদপ্তরে না থাকলেও এক-তৃতীয়াংশ ঘেরে মাছ মারা যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সদর উপজেলার এল্লারচর ও আশাশুনির প্রতাপনগর এলাকায় মাছচাষিরা জানান, গত কয়েক মৌসুম করোনার কারণে মাছের দাম পড়ে যায়। ফলে লোকসান গুনতে হয়েছে চাষিদের। করোনা কমতেই বাগদার দাম বেড়ে যায়। তাই চাষিরা ব্যাপক উৎসাহে ঘেরে বাগদার পোনা ছাড়েন। কিন্তু বিধি বাম, ভরা মৌসুমে ঘেরে মারা যাচ্ছে চিংড়ি মাছ।
এল্লারচর এলাকার চাষি মিজানুর রহমান বলেন, ‘করোনার কারণে গত দুই বছর বাগদার উৎপাদন খরচ ওঠেনি। এবার মাছের দামও ভালো ছিল। ৩০ গ্রেডের মাছ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকার ওপরে। বৈশাখের প্রথম দিকে মাছের প্রথম চালান ওঠে। খুব ভোরে মাছ তুলতে গিয়ে দেখি, এক-তৃতীয়াংশ মাছ মারা যাচ্ছে। মরে যাওয়া মাছের দাম নেই।’
একই এলাকার চাষি হাজী আব্দুল মান্নান বলেন, ‘বাগদার রেণু আনা হয় কক্সবাজার থেকে। সাতক্ষীরার মৎস্য অফিসে ভাইরাস স্ক্যান করার দেড় কোটি টাকার ল্যাব রয়েছে বলে জানি। কিন্তু সেখান থেকে আমরা কখনো রেণুর ভাইরাস স্ক্যান করতে পারিনি। এবার দাবদাহ ও ভাইরাসে মাছ উজাড় হয়ে যাচ্ছে। লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছি।’
তবে বাগদা মরা ঠেকাতে কক্সবাজার থেকে আনা পোনা পানির সঙ্গে খাপ খাইয়ে ঘেরে ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, এখন পানি কমতির দিকে। বহুদিন বৃষ্টি নেই। তাপমাত্রাও যেহেতু বৃদ্ধি হচ্ছে, সেহেতু মাছ মারা যাচ্ছে। ঘেরের গভীরতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। ৩ থেকে ৫ ফুট পানি ঘেরে রাখতেই হবে।
বাগদা উৎপাদনের টার্গেট পূরণ হবে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, মৌসুমের প্রথম চালান এটি। পরে এখনো কয়েকটি চালান রয়েছে। সেগুলোর ওপর নির্ভর করছে বাগদা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে কি না।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪