মাসুদ পারভেজ, কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা)
কালীগঞ্জে বসন্তের শুরুতে ফুলে ফুলে ভরে গেছে শজনেগাছ। থোকায় থোকায় ঝুলছে ফুল। এত বেশি ফুল ধরেছে যে, গাছের পাতা পর্যন্ত দেখার উপায় নেই। মৌমাছিরাও উড়ে বেড়াচ্ছে ফুল থেকে ফুলে।
রোগবালাই কম হওয়ায় উপজেলায় এখন বাণিজ্যিকভাবেও চাষ করা হচ্ছে শজনে। তাই উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে বাইরেও সরবরাহের চিন্তা করছেন চাষিরা।
এক সময় বাড়ির আশপাশের উঠানে শজনে গাছ লাগানো হতো। সময়ের পরিক্রমায় শজনের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষকেরা এখন ফসলি জমিতে শজনের চাষ করছেন। পরিকল্পিতভাবে শজনের চাষ করে লাভবানও হচ্ছেন তাঁরা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে উপজেলার শজনে।
মৌসুমের শুরুতে শজনে প্রতি কেজি ১০০-১৫০ টাকা দরে বিক্রি হলেও শেষ সময়ে দাম কমে প্রতিকেজি বিক্রি হয় ৪০-৫০ টাকায়। ফাল্গুনের শেষ ও চৈত্রের শুরুতে শজনে খাওয়ার জন্য উপযোগী হয়। শজনের পাশাপাশি এর ফুল ও পাতাও সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।
সাধারণত শাখা কেটে রোপণ করার মাধ্যমে এর বংশবিস্তার হয়। এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে গাছ থেকে শজনে সংগ্রহ করা যায়। সবজি হিসেবে এটি যেমন উপাদেয়, তেমনি এর ভেষজ গুণাবলিও রয়েছে। নানা রোগব্যাধি নিরাময়, রোগ প্রতিরোধ ও শক্তি বৃদ্ধিতে শজনে অত্যন্ত কার্যকরী সবজি।
উপজেলার পানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসলাম সরদার বলেন, ‘জমির পাশে রাস্তার ধারে কয়েকটি শজনে গাছ লাগিয়েছি। বাড়িতে খাবার পর অতিরিক্ত শজনে বাজারে বিক্রি করব। রোগবালাই কম। খরচ তেমন না হলেও দাম ভালো পাওয়া যায়। প্রতিটি গাছে প্রায় এক থেকে দেড় মণ শজনে হয়।’
উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের আলমগীর হোসেন বলেন, শজনে এখন জমির আইলে ও আবাদি জমিতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে। গাছে ফুল আসার পর এবং শজনে ধরার পর একটু কীটনাশক স্প্রে করতে হয়। এতে ভালো শজনে হয়। গাছে যে হারে ফুল আসছে তাতে মনে হচ্ছে শজনে আসার পর এলাকার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ অন্যান্য জেলাতেও পাঠানো সম্ভব।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইকবাল আহমেদ বলেন, ‘আমরা জনগণকে শজনের গাছ লাগানোর জন্য উৎসাহিত করছি। এবার উপজেলায় দেশীয় জাতের ১৭ হাজার ৫০টির মতো শজনে গাছ আছে। গত বছর ছিল ১৫ হাজারের মতো। এ ছাড়া সরকারি জায়গায় শজনের গাছ লাগানো হচ্ছে।
কালীগঞ্জে বসন্তের শুরুতে ফুলে ফুলে ভরে গেছে শজনেগাছ। থোকায় থোকায় ঝুলছে ফুল। এত বেশি ফুল ধরেছে যে, গাছের পাতা পর্যন্ত দেখার উপায় নেই। মৌমাছিরাও উড়ে বেড়াচ্ছে ফুল থেকে ফুলে।
রোগবালাই কম হওয়ায় উপজেলায় এখন বাণিজ্যিকভাবেও চাষ করা হচ্ছে শজনে। তাই উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে বাইরেও সরবরাহের চিন্তা করছেন চাষিরা।
এক সময় বাড়ির আশপাশের উঠানে শজনে গাছ লাগানো হতো। সময়ের পরিক্রমায় শজনের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষকেরা এখন ফসলি জমিতে শজনের চাষ করছেন। পরিকল্পিতভাবে শজনের চাষ করে লাভবানও হচ্ছেন তাঁরা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হচ্ছে উপজেলার শজনে।
মৌসুমের শুরুতে শজনে প্রতি কেজি ১০০-১৫০ টাকা দরে বিক্রি হলেও শেষ সময়ে দাম কমে প্রতিকেজি বিক্রি হয় ৪০-৫০ টাকায়। ফাল্গুনের শেষ ও চৈত্রের শুরুতে শজনে খাওয়ার জন্য উপযোগী হয়। শজনের পাশাপাশি এর ফুল ও পাতাও সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।
সাধারণত শাখা কেটে রোপণ করার মাধ্যমে এর বংশবিস্তার হয়। এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে গাছ থেকে শজনে সংগ্রহ করা যায়। সবজি হিসেবে এটি যেমন উপাদেয়, তেমনি এর ভেষজ গুণাবলিও রয়েছে। নানা রোগব্যাধি নিরাময়, রোগ প্রতিরোধ ও শক্তি বৃদ্ধিতে শজনে অত্যন্ত কার্যকরী সবজি।
উপজেলার পানিয়া গ্রামের অহিদুল ইসলাম সরদার বলেন, ‘জমির পাশে রাস্তার ধারে কয়েকটি শজনে গাছ লাগিয়েছি। বাড়িতে খাবার পর অতিরিক্ত শজনে বাজারে বিক্রি করব। রোগবালাই কম। খরচ তেমন না হলেও দাম ভালো পাওয়া যায়। প্রতিটি গাছে প্রায় এক থেকে দেড় মণ শজনে হয়।’
উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের আলমগীর হোসেন বলেন, শজনে এখন জমির আইলে ও আবাদি জমিতে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে। গাছে ফুল আসার পর এবং শজনে ধরার পর একটু কীটনাশক স্প্রে করতে হয়। এতে ভালো শজনে হয়। গাছে যে হারে ফুল আসছে তাতে মনে হচ্ছে শজনে আসার পর এলাকার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ অন্যান্য জেলাতেও পাঠানো সম্ভব।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ ইকবাল আহমেদ বলেন, ‘আমরা জনগণকে শজনের গাছ লাগানোর জন্য উৎসাহিত করছি। এবার উপজেলায় দেশীয় জাতের ১৭ হাজার ৫০টির মতো শজনে গাছ আছে। গত বছর ছিল ১৫ হাজারের মতো। এ ছাড়া সরকারি জায়গায় শজনের গাছ লাগানো হচ্ছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে