বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
কয়েক মাস আগে থেকে হুড়োহুড়ি পড়ে যায় ঈদের নাটক নিয়ে প্রস্তুতি, পরিকল্পনায়। এ সময়টা ছোট পর্দার শিল্পী ও কলাকুশলীদের জন্য ‘পিক টাইম’। অভিনয়শিল্পীদের শিডিউল পেতে গলদঘর্ম হন নির্মাতারা। শুটিং হাউসগুলো রাতদিন গমগম করে ‘অ্যাকশন, কাট’ আওয়াজে।
নিয়মিত নাটক প্রচার করে, এ ধরনের টিভি চ্যানেল দেশে এখন ১৫টির বেশি। সব চ্যানেলই ঈদ উপলক্ষে ৫ থেকে ৮ দিনের বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। নাটক এই বিশেষ আয়োজনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তাই প্রতি ঈদে টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রচারের জন্য উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নাটকের প্রয়োজন হয়। ইদানীং এ চাহিদা অনেক গুণ বেড়েছে ইউটিউব চ্যানেলের কারণে। অনেক প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শুধু ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশের জন্য নাটক নির্মাণ করে। সে কারণে ঈদে প্রচারিত নাটকের সংখ্যা হাজার পেরিয়ে যায়।
কাকে বলে ঈদের নাটক
প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে ঈদের নাটক বলতে আসলে কী বোঝানো হয়। অনেক সময় দেখা যায়, সাধারণ দিবসের জন্য নির্মিত নাটক ঈদে প্রচারের জন্য চ্যানেলে জমা পড়ে। সেগুলো প্রচারিতও হয়। তাহলে ঈদ স্পেশাল নাম দিয়ে যে নাটকগুলো প্রচারিত হচ্ছে, সেগুলো কি আসলেই স্পেশাল? কয়েক বছর ধরে সিনিয়র তারকাদের প্রায় সবাই অভিযোগ করছেন, টিভি নাটক আর নাটক নেই, হয়ে গেছে কৌতুক। কমেডি বানানোর নাম করে দর্শককে জোর করে হাসানোর চেষ্টা চলছে। এ ধরনের নাটক যাঁরা নির্মাণ করেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তাঁরা অভিযোগের আঙুল ঘোরান চ্যানেল ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের দিকে। বলেন, তারা চাইছে বলেই এ ধরনের নাটক বানাতে হচ্ছে। যেটা দেখে দর্শক হাসে, প্রচারের ক্ষেত্রে এমন প্রোডাকশন অগ্রাধিকার পায়। পরিচালক মাহমুদ দিদার বলেন, ‘পাঁচ বছর আগেও ঈদের নাটকের ক্ষেত্রে ভালো গল্পকে প্রাধান্য দেওয়া হতো। কিন্তু এখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সেটা আর নেই। চ্যানেল থেকে ইদানীং বলেই দিচ্ছে, হাসির না হলে নাটকটি চলবে না।’
একই রকম কথা বললেন আরও কয়েকজন নির্মাতা। অনেকে প্রসঙ্গক্রমে টানলেন নব্বইয়ের দশকে বিটিভিতে প্রচারিত নাটকগুলোর উদাহরণ। বললেন, হাসির নাটক তখনো প্রচারিত হতো। কিন্তু আগে যেটা হতো, সেটা ছিল গল্প করে হাসানো। আর এখন হাসানোটাকে টার্গেট রেখে আজেবাজে গল্প ফেঁদে বিভিন্ন কাণ্ডকীর্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।
দেশের জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেত প্রতি ঈদে একটি করে নাটক উপহার দিয়ে আসছেন। ঈদের নাটক বলতে তিনি কী বোঝাতে চান? হানিফ সংকেত বললেন, ‘ঈদের নাটক হওয়া উচিত জীবনের সহজ ও সাধারণ ঘটনায় সমৃদ্ধ। এখানে কমেডি থাকতেই হবে এমনটি মুখ্য নয়। মানুষের জীবনের গল্প যেহেতু সুখ-দুঃখ উভয়ের সংমিশ্রণ, সেহেতু নাটকে হাসি থাকতেই পারে। তবে মানুষকে হাসাতে গিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতার কথা যেন আমরা নির্মাতারা ভুলে না যাই।’
নতুনদের জন্য বড় সুযোগ
ওটিটির চাপে এখন অনেকটাই কোণঠাসা টিভি চ্যানেলগুলো। ওয়েব প্ল্যাটফর্মের যতই বাড়বাড়ন্ত হচ্ছে, শিল্পীরাও তত ঝুঁকছেন সেদিকে। কারণ, ওয়েব সিনেমা কিংবা সিরিজের কাজে পারিশ্রমিক যেমন বেশি, কাজও হয় অনেক দিনের প্রস্তুতি নিয়ে, বেশ গুছিয়ে। মানেও টিভি নাটকের চেয়ে অনেক এগিয়ে। তুলনায় টিভি নাটকে পারিশ্রমিক কম, পরিশ্রম বেশি। জনপ্রিয় অনেক অভিনয়শিল্পী তাই এখন টিভি নাটকের সংখ্যা কমিয়ে মন দিয়েছেন ওয়েব কনটেন্টে। আর এর প্রভাব পড়েছে টিভি নাটকে।
মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, আফরান নিশো, জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, তাহসান, নুসরাত ইমরোজ তিশা, জাকিয়া বারী মম, মেহজাবীন চৌধুরী, তাসনিয়া ফারিণের মতো জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পীরা এবারও নাটকে সময় দিয়েছেন কম। ফলে কমসংখ্যক ঈদের নাটকে দেখা যাবে তাঁদের। মোশাররফ করিম এখন ওয়েব কনটেন্ট ও সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত। প্রতি ঈদে তাঁর ৩০টির বেশি নাটক প্রচারিত হয়। তবে এ সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে এবার। ওটিটি ও সিনেমায় ব্যস্ত হওয়ায় আফরান নিশো এবার ছোট পর্দায় অনুপস্থিত থাকবেন। অপূর্ব অভিনীত নাটকের সংখ্যা নেমেছে ১০-১৫-তে। মাতৃত্বকালীন ছুটিতে থাকায় এখনো শুটিংয়ে ফেরেননি নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যরাও টিভি নাটক থেকে অনেকটা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। ফলে জনপ্রিয় শিল্পীদের শিডিউল পেতে নির্মাতাদের এবার বেশ ধকল গেছে।
এ ‘শূন্যতা’ পূরণে বিকল্প পথে হেঁটেছে টিভি চ্যানেলগুলো। নতুন মুখ নিয়েই ঝুঁকি নিয়েছে তারা। এবারের বেশির ভাগ ঈদের নাটকে অভিনয় করেছেন নতুন অভিনয়শিল্পীরা। তালিকায় আছেন আরশ খান, সামিরা খান মাহি, জাহের আলভী, নিশাত প্রিয়ম, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি, তানজিম সাইয়ারা তটিনী, রুকাইয়া জাহান চমক, মাখনুন সুলতানা মাহিমা, কেয়া পায়েল, রোদসী সিদ্দিকা, সাদিয়া আয়মান—যাঁরা কয়েক বছর ধরে টিভি নাটকে নিজেদের অবস্থান তৈরির চেষ্টা করছেন, তাঁরা এবার ঈদের নাটকে হয়ে উঠবেন প্রধান মুখ। এ ছাড়া নিলয় আলমগীর, খায়রুল বাসার, ফারহান আহমেদ জোভান, মুশফিক ফারহান, শামীম হাসান সরকারেরও অনেক নাটক প্রচার হবে এবার। ফলে এবারের ঈদে তাঁরা নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ পাবেন। বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন টেলিভিশনের নাটকসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এতে শিল্পীসংকট যেমন কাটবে, তেমনি জনপ্রিয় তারকাদের ওপর চাপও কমবে।
কয়েক মাস আগে থেকে হুড়োহুড়ি পড়ে যায় ঈদের নাটক নিয়ে প্রস্তুতি, পরিকল্পনায়। এ সময়টা ছোট পর্দার শিল্পী ও কলাকুশলীদের জন্য ‘পিক টাইম’। অভিনয়শিল্পীদের শিডিউল পেতে গলদঘর্ম হন নির্মাতারা। শুটিং হাউসগুলো রাতদিন গমগম করে ‘অ্যাকশন, কাট’ আওয়াজে।
নিয়মিত নাটক প্রচার করে, এ ধরনের টিভি চ্যানেল দেশে এখন ১৫টির বেশি। সব চ্যানেলই ঈদ উপলক্ষে ৫ থেকে ৮ দিনের বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। নাটক এই বিশেষ আয়োজনের গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। তাই প্রতি ঈদে টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রচারের জন্য উল্লেখযোগ্যসংখ্যক নাটকের প্রয়োজন হয়। ইদানীং এ চাহিদা অনেক গুণ বেড়েছে ইউটিউব চ্যানেলের কারণে। অনেক প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শুধু ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশের জন্য নাটক নির্মাণ করে। সে কারণে ঈদে প্রচারিত নাটকের সংখ্যা হাজার পেরিয়ে যায়।
কাকে বলে ঈদের নাটক
প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে ঈদের নাটক বলতে আসলে কী বোঝানো হয়। অনেক সময় দেখা যায়, সাধারণ দিবসের জন্য নির্মিত নাটক ঈদে প্রচারের জন্য চ্যানেলে জমা পড়ে। সেগুলো প্রচারিতও হয়। তাহলে ঈদ স্পেশাল নাম দিয়ে যে নাটকগুলো প্রচারিত হচ্ছে, সেগুলো কি আসলেই স্পেশাল? কয়েক বছর ধরে সিনিয়র তারকাদের প্রায় সবাই অভিযোগ করছেন, টিভি নাটক আর নাটক নেই, হয়ে গেছে কৌতুক। কমেডি বানানোর নাম করে দর্শককে জোর করে হাসানোর চেষ্টা চলছে। এ ধরনের নাটক যাঁরা নির্মাণ করেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে তাঁরা অভিযোগের আঙুল ঘোরান চ্যানেল ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের দিকে। বলেন, তারা চাইছে বলেই এ ধরনের নাটক বানাতে হচ্ছে। যেটা দেখে দর্শক হাসে, প্রচারের ক্ষেত্রে এমন প্রোডাকশন অগ্রাধিকার পায়। পরিচালক মাহমুদ দিদার বলেন, ‘পাঁচ বছর আগেও ঈদের নাটকের ক্ষেত্রে ভালো গল্পকে প্রাধান্য দেওয়া হতো। কিন্তু এখন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সেটা আর নেই। চ্যানেল থেকে ইদানীং বলেই দিচ্ছে, হাসির না হলে নাটকটি চলবে না।’
একই রকম কথা বললেন আরও কয়েকজন নির্মাতা। অনেকে প্রসঙ্গক্রমে টানলেন নব্বইয়ের দশকে বিটিভিতে প্রচারিত নাটকগুলোর উদাহরণ। বললেন, হাসির নাটক তখনো প্রচারিত হতো। কিন্তু আগে যেটা হতো, সেটা ছিল গল্প করে হাসানো। আর এখন হাসানোটাকে টার্গেট রেখে আজেবাজে গল্প ফেঁদে বিভিন্ন কাণ্ডকীর্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে।
দেশের জনপ্রিয় উপস্থাপক ও নির্মাতা হানিফ সংকেত প্রতি ঈদে একটি করে নাটক উপহার দিয়ে আসছেন। ঈদের নাটক বলতে তিনি কী বোঝাতে চান? হানিফ সংকেত বললেন, ‘ঈদের নাটক হওয়া উচিত জীবনের সহজ ও সাধারণ ঘটনায় সমৃদ্ধ। এখানে কমেডি থাকতেই হবে এমনটি মুখ্য নয়। মানুষের জীবনের গল্প যেহেতু সুখ-দুঃখ উভয়ের সংমিশ্রণ, সেহেতু নাটকে হাসি থাকতেই পারে। তবে মানুষকে হাসাতে গিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতার কথা যেন আমরা নির্মাতারা ভুলে না যাই।’
নতুনদের জন্য বড় সুযোগ
ওটিটির চাপে এখন অনেকটাই কোণঠাসা টিভি চ্যানেলগুলো। ওয়েব প্ল্যাটফর্মের যতই বাড়বাড়ন্ত হচ্ছে, শিল্পীরাও তত ঝুঁকছেন সেদিকে। কারণ, ওয়েব সিনেমা কিংবা সিরিজের কাজে পারিশ্রমিক যেমন বেশি, কাজও হয় অনেক দিনের প্রস্তুতি নিয়ে, বেশ গুছিয়ে। মানেও টিভি নাটকের চেয়ে অনেক এগিয়ে। তুলনায় টিভি নাটকে পারিশ্রমিক কম, পরিশ্রম বেশি। জনপ্রিয় অনেক অভিনয়শিল্পী তাই এখন টিভি নাটকের সংখ্যা কমিয়ে মন দিয়েছেন ওয়েব কনটেন্টে। আর এর প্রভাব পড়েছে টিভি নাটকে।
মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, আফরান নিশো, জিয়াউল ফারুক অপূর্ব, তাহসান, নুসরাত ইমরোজ তিশা, জাকিয়া বারী মম, মেহজাবীন চৌধুরী, তাসনিয়া ফারিণের মতো জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পীরা এবারও নাটকে সময় দিয়েছেন কম। ফলে কমসংখ্যক ঈদের নাটকে দেখা যাবে তাঁদের। মোশাররফ করিম এখন ওয়েব কনটেন্ট ও সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত। প্রতি ঈদে তাঁর ৩০টির বেশি নাটক প্রচারিত হয়। তবে এ সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে এবার। ওটিটি ও সিনেমায় ব্যস্ত হওয়ায় আফরান নিশো এবার ছোট পর্দায় অনুপস্থিত থাকবেন। অপূর্ব অভিনীত নাটকের সংখ্যা নেমেছে ১০-১৫-তে। মাতৃত্বকালীন ছুটিতে থাকায় এখনো শুটিংয়ে ফেরেননি নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যরাও টিভি নাটক থেকে অনেকটা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। ফলে জনপ্রিয় শিল্পীদের শিডিউল পেতে নির্মাতাদের এবার বেশ ধকল গেছে।
এ ‘শূন্যতা’ পূরণে বিকল্প পথে হেঁটেছে টিভি চ্যানেলগুলো। নতুন মুখ নিয়েই ঝুঁকি নিয়েছে তারা। এবারের বেশির ভাগ ঈদের নাটকে অভিনয় করেছেন নতুন অভিনয়শিল্পীরা। তালিকায় আছেন আরশ খান, সামিরা খান মাহি, জাহের আলভী, নিশাত প্রিয়ম, জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি, তানজিম সাইয়ারা তটিনী, রুকাইয়া জাহান চমক, মাখনুন সুলতানা মাহিমা, কেয়া পায়েল, রোদসী সিদ্দিকা, সাদিয়া আয়মান—যাঁরা কয়েক বছর ধরে টিভি নাটকে নিজেদের অবস্থান তৈরির চেষ্টা করছেন, তাঁরা এবার ঈদের নাটকে হয়ে উঠবেন প্রধান মুখ। এ ছাড়া নিলয় আলমগীর, খায়রুল বাসার, ফারহান আহমেদ জোভান, মুশফিক ফারহান, শামীম হাসান সরকারেরও অনেক নাটক প্রচার হবে এবার। ফলে এবারের ঈদে তাঁরা নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ পাবেন। বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন টেলিভিশনের নাটকসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এতে শিল্পীসংকট যেমন কাটবে, তেমনি জনপ্রিয় তারকাদের ওপর চাপও কমবে।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১ ঘণ্টা আগেএকদিন ভোরবেলা জাকারবার্গ লক্ষ করলেন যে পৃথিবীতে একটা ছোট্ট দেশে তাঁর সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হচ্ছে। সামনের ফ্লোরটায় দেখলেন দেশটা ছোট বটে, কিন্তু জনসংখ্যা বেশি। আর এই দেশের জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় অর্ধেক মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকে দেখতে পেলেন অসংখ্য বার্তা—সবই রাজনৈতিক এবং ছবিতে এ বিষয়ে বিপুল জনগণের
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে অভিযোগ—বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাদের নেতা-কর্মীরা ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র হামলা পরিচালনা করে অসংখ্য আন্দোলনকারীকে হত্যা ও অনেকের জীবন বি
২ ঘণ্টা আগেইংরেজি সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক কবি ছিলেন জন কিটস। কবিতা ছাড়া কিটস কোনো গদ্য লেখার চেষ্টা করেননি। তাঁর কাব্যজীবন ছিল মাত্র ছয় বছরের। অর্থাৎ উনিশ থেকে চব্বিশ বছর বয়স পর্যন্ত। মৃত্যুর মাত্র চার বছর আগে তাঁর কবিতাগুলো প্রকাশিত হয়। তৎকালীন সমালোচকদের দ্বারা কিটসের কবিতা খুব একটা আলোচিত হয়নি। তবে মৃত্য
২ ঘণ্টা আগে