পবা প্রতিনিধি
রাজশাহীর পবা উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত পাঁচজন এবং দুজন স্বতন্ত্র প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের পাঁচ চেয়ারম্যানের মধ্যে একজন নির্বাচিত হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।
পবায় মোট ইউনিয়ন আটটি। এর মধ্যে সীমানা-সংক্রান্ত জটিলতায় ৬ নম্বর হরিয়ান ইউনিয়নের ভোট হয়নি। ইউপি নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে রোববার পবার অন্য সাত ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনা শেষে রাতে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম প্রামাণিক ফল ঘোষণা করেন।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, পবার ১ নম্বর দর্শনপাড়া ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৪ হাজার ৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শাহাদাত হোসেন সাব্বির। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামরুল হাসান রাজ পেয়েছেন ২ হাজার ৯৮৬ ভোট।
২ নম্বর হুজরিপাড়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা ৮ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল করিম পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৮৯ ভোট। ৩ নম্বর দামকুড়া ইউনিয়নে নৌকার রফিকুল ইসলাম ৪ হাজার ১৬৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুস সালাম পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৯৫ ভোট।
৪ নম্বর হরিপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান বজলে রেজবী আল হাসান মুঞ্জিলের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় তিনি বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। ৫ নম্বর হড়গ্রাম ইউনিয়নে জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ৬ হাজার ৯৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এ ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান। তাঁর নিকটতম আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসলাম ৫ হাজার ২৩৪ ভোট পেয়েছেন। এখানে নৌকার প্রার্থী ফারুক হোসেন ৩ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।
৭ নম্বর বড়গাছি ইউনিয়নে নৌকার শাহাদাত হোসেন সাগর ১১ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিএনপি নেতা সোহেল রানা পেয়েছেন ৯ হাজার ৬১৩ ভোট। তিনি বড়গাছি ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান।
৮ নম্বর পারিলা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাঈদ আলী মোর্শেদ ১২ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী ছিলেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আরেক ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল বারী ভুলু পেয়েছেন ৭ হাজার ৫১৩ ভোট।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম প্রামানিক জানান, নির্বাচনে গড়ে ৮০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। ভোটের ফল নিয়ে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করেননি।
রাজশাহীর পবা উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত পাঁচজন এবং দুজন স্বতন্ত্র প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগের পাঁচ চেয়ারম্যানের মধ্যে একজন নির্বাচিত হয়েছেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়।
পবায় মোট ইউনিয়ন আটটি। এর মধ্যে সীমানা-সংক্রান্ত জটিলতায় ৬ নম্বর হরিয়ান ইউনিয়নের ভোট হয়নি। ইউপি নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে রোববার পবার অন্য সাত ইউনিয়নের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনা শেষে রাতে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম প্রামাণিক ফল ঘোষণা করেন।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, পবার ১ নম্বর দর্শনপাড়া ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ৪ হাজার ৭৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শাহাদাত হোসেন সাব্বির। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামরুল হাসান রাজ পেয়েছেন ২ হাজার ৯৮৬ ভোট।
২ নম্বর হুজরিপাড়া ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা ৮ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল করিম পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৮৯ ভোট। ৩ নম্বর দামকুড়া ইউনিয়নে নৌকার রফিকুল ইসলাম ৪ হাজার ১৬৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুস সালাম পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৯৫ ভোট।
৪ নম্বর হরিপুর ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান বজলে রেজবী আল হাসান মুঞ্জিলের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় তিনি বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। ৫ নম্বর হড়গ্রাম ইউনিয়নে জামায়াত সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ৬ হাজার ৯৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এ ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান। তাঁর নিকটতম আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসলাম ৫ হাজার ২৩৪ ভোট পেয়েছেন। এখানে নৌকার প্রার্থী ফারুক হোসেন ৩ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।
৭ নম্বর বড়গাছি ইউনিয়নে নৌকার শাহাদাত হোসেন সাগর ১১ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিএনপি নেতা সোহেল রানা পেয়েছেন ৯ হাজার ৬১৩ ভোট। তিনি বড়গাছি ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান।
৮ নম্বর পারিলা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাঈদ আলী মোর্শেদ ১২ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগের ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী ছিলেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আরেক ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সাইফুল বারী ভুলু পেয়েছেন ৭ হাজার ৫১৩ ভোট।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম প্রামানিক জানান, নির্বাচনে গড়ে ৮০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। ভোটের ফল নিয়ে কোনো প্রার্থী অভিযোগ করেননি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে